Posts

Showing posts from June, 2019

গেরুয়া জার্সির জন্য কাল ম্যাচ হেরেছে ভারত: মেহেবুবা মুফতি, পিডিপি নেত্রী।

ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১৯ এর ৩৮ তম ম্যাচে ইংল্যান্ড কাল ভারতকে হারিয়েছে। এটা বিশ্বকাপ ম্যাচে ভারতের প্রথম হার।  জম্মুকাশ্মীরের পিডিপি নেত্রী ও প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহেবুবা মুফতি এই হারের দায় ভারতের ক্রিকেট টিমের জার্সির উপর চাপিয়ে দিয়েছেন। কাল হারের পর মেহেবুবা মুফতি টুইট করে লিখেছেন এই হারের জন্য গেরুয়া জার্সি দায়ী। মেহেবুবা মুফতি লিখেছেন আপনারা আমাকে অন্ধবিশ্বাসী বলতে পারেন কিন্তু এই হারের জন্য দায়ী ক্রিকেট টিমের গেরুয়া জার্সি। আসল ভারত ওয়ার্ল্ড কাপে লাগাতার জয়লাভ করছে কিন্তু হঠাৎ করে গতকালের হারের জন্য মেহেবুবা মুফতি জার্সির উপর আক্রমন করতে শুরু করেছেন। মেহবুবা মুফতি কট্টর ইসলামিকবাদী যার জন্য উনি গেরুয়া রং, হিন্দুত্ব, গেরুয়া পতাকা কিছুই পছন্দ করতে পারেন না। ইসলামিক আতঙ্কবাদীরা যেভাবে পুরো ভারতকে ইসলামিকরণ করতে চাই এবং হিন্দুদের সংস্কৃতি সভ্যতা ধ্বংস করতে চাই। ঠিক একইভাবে মেহবুবা মুফতির মানসিকতা গেরুয়া রঙের প্রতি খুবই হিংসাত্মক। Call me superstitious but I’d say it’s the jersey that ended India’s winning streak in the #ICCWorldCup2019 . — Mehbooba Mufti (@MehboobaMufti) June 30,

নবজ্যোত সিং সিধুর দপ্তরে তল্লাশি, ১০০০ এর বেশি ফাইল করা হলো বাজেয়াপ্ত! বাতিল হতে পারে রাজ্যের মন্ত্রীপদ।

পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরেন্দ্র সিং ও নবজ্যোত সিং সিধু (Navjot Singh Sidhu) এর মধ্যে দ্বন্দ চরমে পৌঁছে গেছে। আসলে পাঞ্জাবে কংগ্রেস টিকে রয়েছে শুধুমাত্র মুখ্যমন্ত্রী অমরেন্দ্র সিং এর কারণে। কিন্তু নবজ্যোত সিং সিধু এখন গান্ধী পরিবারের তথা রাহুল গান্ধী ও সোনিয়া গান্ধীর খুব ঘনিষ্ঠ নেতা। এখন অমরেন্দ্র সিং দাবি করেছেন, নবজ্যোত সিং সিধু ষড়যন্ত্র করে মুখ্যমন্ত্রী পদ নেওয়ার চেষ্টা করছে। এই থেকেই শুরু হয়েছে দ্বন্দ। এর মধ্যে স্টেট ভিজিলান্স ডিপার্টমেন্ট নবজ্যোত সিং এর বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছে। বর্ডার রেঞ্জ সার্ভালেন্স টিম  সিধুর অফিস থেকে সিভিল ওয়ার্ক সম্পর্কিত ২০০ টি ফাইল বাজেয়াপ্ত করেছে। শুধু এই নয়, ৩৫২ টি অবৈধ হোটেলের ফাইল এবং অন্য কিছু কাজের সাথে জড়িত ৩২ ফাইল বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। মোট ১০০০ এরও বেশি ফাইল বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপটেন অমরেন্দ্র সিং শুক্রুবার দিন দিল্লীতে ছিলেন। উনি রাহুল গান্ধীর সাথে এই ইস্যুতে কোনো আলোচনা করেননি। শুধুমাত্র আহমেদ প্যাটেলের সাথে দেখা করে আসেন। পার্টির মধ্যে থাকা বিতর্ককে মেটানোর দায়িত্ব আহমেদ প্যাটেলের উপর দেওয়া হয়েছে। সিধু নিজের ইচ্ছামতো কাজ করছেন

গৃহস্থদের জন্য বড় সিদ্ধান্ত মোদী সরকারের, একধাক্কায় ১০০ টাকা কমে গেল রান্নার গ্যাসের দাম।

ক্ষমতায় এসে প্রথম মাসেই দেশবাসীর জন্য বড়সড় সুখবর নিয়ে এল মোদী সরকার। গত ২৩ শে মে দ্বিতীয়বারের জন্য দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হন নরেন্দ্র মোদী। আর মাত্র এই এক মাসের মধ্যেই দেশের গরিবদের কথা ভেবে নিয়ে নিল বড় সিদ্ধান্ত। আজ সবে জুলাই মাস ঢুকলো আর এর মধ্যেই গৃহস্থদের জন্য বড় সুখবর নিয়ে এল মোদী সরকার। আজ থেকে কমে গেল রান্নার গ্যাসের দাম। রান্নার গ্যাসের দাম প্রত্যেক সিলিন্ডার পিছু কমে গেল ১০০ টাকা ৫০ পয়সা করে। ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশনের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, যে সমস্ত রান্নার গ্যাস ভুর্তকিহীন সেগুলির দাম কমে দাঁড়ালো ৬৩৭ টাকা যেটা আগে ছিল ৭৩৭.৫০ টাকা। অপরদিকে সিলিন্ডার পিছু ৪৯৪.৩৫ টাকা করে হয়ে গেল সরকারি ভূর্তকি যুক্ত রান্নার গ্যাসের দাম। এর আগে ভুর্তকিহীন গ্যাসের দাম বেড়েছিল আগের মাসেই অর্থাৎ ১ ই জুন থেকে। ইন্ডিয়ান অয়েলের তরফে ঘোষণা করে জানানো হয় প্রত্যেক সিলিন্ডার পিছু ২৫ শতাংশ হারে বাড়ানো হবে গ্যাসের দাম। আর ঠিক এক মাসের মধ্যেই রান্নার গ্যাসের দাম কমে গেল একধাক্কায় অনেকটা। অর্থাৎ মোদী সরকার দ্বিতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় এসে যে দেশের গরীব মানুষদের ভালো কিছু চিন্তাভাবনা

অর্জুন সিং এর হাত ধরে দাপুটে নেতা সহ চার তৃণমূলের কাউন্সিলর বিজেপিতে

তৃণমূল থেকে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর অর্জুন সিং বলেছিলেন, ‘যেভাবে ঘাম আর রক্ত ঝড়িয়ে তৃণমূল দলটাকে গড়েছি। ঠিক সেভাবেই ঘাম আর রক্ত ঝড়িয়ে ওই দলটাকে ভাঙব।” এই হুমকির পর ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূলের সাথে চরম প্রতিদ্বন্দ্বতা করে জয় এনেছিল অর্জুন সিং। শুধু তাই নয়, ভাটপাড়া বিধানসভা আসনে তৃণমূলের হেভিওয়েট প্রার্থীকে হারিয়ে ছেলে পবন সিং কেও জিতিয়েছিলেন তিনি। এরপর ভাটপাড়া পুরসভায় তৃণমূলের কাউন্সিলরকে দলে টেনে তৃণমূলের হাত থেকে পুরসভা ছিনিয়ে নিয়েছিলেন বিজেপির সাংসদ অর্জুন সিং। তাছাড়া, নোয়াপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক সুনীল সিং এবং গারুলিয়ার ১২ জন কাউন্সিলরকে বিজেপিতে নিয়ে এসে ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির ঘাঁটি শক্ত করেছিলেন অর্জুন সিং। এবার আবারও তৃণমূলে বড়সড় ভাঙন ধরালেন তিনি। এবার টিটাগড় পুরসভার দাপুটে কাউন্সিলর মনিশ শুক্ল সমেত চার কাউন্সিলরকে তৃণমূল থেকে বিজেপিতে নিয়ে এলেন অর্জুন সিং। ২৩ আসন বিশিষ্ট টিটাগড় পুরসভায় তৃণমূলের দখলে ছিল ১৯ টি ও বামেদের হাতে ছিল ৩ টি আসন। একটি আসন ফাঁকা। চার কাউন্সিলর বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর শাসক দল তৃণমূলের কাউন্সিলর সংখ্যা হয়ে দাঁড়ালো ১৫। টিটাগড় পুরসভায় তৃণমূলে

বাম আমলে বিঘাপ্রতি, তৃণমূলের আমলে কাঠা প্রতি তোলা নিত শাহজাহান ।

বসিরহাট লোকসভার অন্তর্গত সন্দেশখালী অঞ্চল। এই অঞ্চলে জলের মধ্যে রয়েছে সোনা অর্থাৎ মাছ। মাছই এই অঞ্চলে সোনার সমান। কারণ এখানকার মূল জীবিকায় হল মৎস্য চাষ। এখানকার মানুষজন ভেড়ির সাহায্যে প্রচুর পরিমাণে মৎস্য চাষ করে আর সেই মাছ চলে যায় কলকাতা শহর সহ রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায়। অনেকের মতে এই অঞ্চলে টাকা উড়ে বেড়ায় শুধুমাত্র ধরার কৌশল জানতে হবে। আর এবার তৃণমূল কংগ্রেসের অনেক নেতাকর্মীরা বলছে সেই টাকা ধরার সঠিক কৌশলটাই শিখে ফেলেছিল সন্দেশখালি খুনের মূল অভিযুক্ত শাজাহান। সেখানকার এক প্রবীণ তৃণমূল কংগ্রেস নেতা জানিয়েছেন, ইট ভাটা থেকে শুরু করে মাছের ভেড়ি সব জায়গায় তোলা আদায় করে শাজাহান বাহিনী। আগে যখন রাজ্যের ক্ষমতায় বাম ছিল সেই সময় থেকে এই সমস্ত অঞ্চলে তোলা আদায় করছে শাজাহান বাহিনী। আগে তোলা আদায়ের হিসাব ছিল বিঘা প্রতি এখন তৃণমূল আমলে সেটা এসে দাঁড়িয়েছে কাঠা প্রতি। এলাকার মাছ চাষীরা জানিয়েছেন যে, এখনে প্রতিটি মাছের ভেড়ি নিলাম হয় শাহাজান এর কথায়। আর প্রত্যেক মাছ চাষীকে শাজাহানের কাছে গিয়ে প্রতি মাসে তোলার টাকা জমা দিয়ে আসতে হয়। এলাকার মানুষজন জানান যদি কোনো মাছ ব্যবসায়ী সেই তোলার টাকা দিতে অস্বীকা

আসাউদ্দিন ওয়েসীর লোকজন গ্রামে এসে মহিলাদের দিল ধর্ষণ করার হুমকি! ভয়ে পলাতক কিছু পরিবার।

AIMIM পার্টির লোকজন খোলাখুলি গুন্ডাগিরি শুরু করে দিয়েছে বলে অভিযোগ সামনে এসেছে। এই পার্টির মুখ্য নেতা আসাউদ্দিন ওয়েসীর ভাই ১৫ মিনিটে হিন্দুদের শেষ করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিল। আর এখন ওই পার্টির বাকি লোকজনও গুনদাগিরি শুরু করেছে এবং আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। মামলা ঝাড়খণ্ডের সরাইকেলা এলাকার যেখানে ওয়েসীর পার্টির নেতারা মহিলাদের গালি গালাজ দিয়েছে সাথে ধর্ষন করার হুমকিও দিয়েছে।  আসলে ওই এলাকায় এক চোরকে স্থানীয় লোকজন পিটিয়ে মেরে ফেলেছে বলে অভিযোগ। এখন মারা পড়া সেই ব্যক্তি মুসলিম সম্প্রদায় থেকে। এই কারণে AIMIM এর সমস্থ কট্টরপন্থীরা উগ্র হয়ে এলাকায় উৎপাত শুরু করেছে এবং অন্য।সম্প্রদায়ের মহিলাদের হুমকি দিতে শুরু করেছে। গাড়ি গাড়ি লোক (প্রায় ৩০ গাড়ি) এসে এলাকার মহিলাদের গালি গালাজ ও হুমকি দিয়েছে বলে অভিযোগ সামনে এসেছে। কট্টরপন্থীরা সরাইকেলা গ্রামে এসে আসাউদ্দিন ওয়েসী জিন্দাবাদ, আফতাব আহমেদ সিদ্দিকী জিন্দাবাদ বলে শ্লোগান দেয়। এর সাথে এলাকার উৎপাত করে লুটপাট চালায় এবং মহিলাদের ধর্ষনের হুমকি দেয়। একই সাথে বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকিও দেয়। গ্রামের মহিলারা এই বিষয়ে খানায় অভিযোগ দায়ের করিয়েছে। মহিলাদের দাবি এলাকায়

তৃণমূলের হাত থেকে আরেকটি পঞ্চায়েত ছিনিয়ে নিলো বিজেপি

Image
লোকসভা ভোটের ফলাফলের পর রাজ্যের চারিদিক থেকে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার হিড়িক পড়ে গেছে। দলের নেত্রী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী তৃণমূলের নেতাদের হুঁশিয়ারি দিয়েও দলের ভাঙন রুখতে পারেন নি। দল থেকে কয়েকজন নেতা আর বিধায়ক চলে যাওয়ার পর ভাটপাড়া পুরসভা দখল করে রাজ্যের প্রথম পুরসভায় ক্ষমতায় এসেছিল গেরুয়া শিবির। এরপর দক্ষিণ দিনাজপুরের জেলা পরিষদের ১০ জন সদস্য তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় রাজ্যের প্রথম জেলা পরিষদও হাতিয়ে নিয়েছিলে বিজেপি। এছাড়াও কালাচিনির তৃণমূল বিধায়ক উইলসন চম্প্রামারি বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় সেদিন একটি বিধানসভাও বিজেপির হাতে চলে এসেছিল। এর আগেই আপনাদের জানিয়েছি যে, কোচবিহার বিজেপি একটা পঞ্চায়েত দখল করতে সক্ষম হয়েছিল গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে। কিন্তু লোকসভা ভোটের ফলাফল আর কোচবিহার লোকসভা আসনে বিজেপির জয়ের পর ৩৪ টি গ্রাম পঞ্চায়েত বিজেপি দখল করে নেয়। এর ফলে চরম চাপে পড়ে তৃণমূল নেতৃত্ব। এবার সেখানে আরেকটি পঞ্চায়েতে দখল বসাল বিজেপি। ময়নাগুড়ি ব্লকের ধর্মপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের উপ প্রধান সহ ৬ জন পঞ্চায়েত সদস্য তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় ওই গ্রাম পঞ্চায়েতেও দখল বসাল

সন্ত্রাসবাদ ছড়ানোর জন্য অস্ট্রিয়ায় বন্ধ হচ্ছে সাতটি মসজিদ, দেশ থেকে তাড়ানো হবে কয়েক ডজন ইমামকে।

অস্ট্রিয়ায় ডানপন্থী সরকার ক্ষমতায় আসার পরই স্কুলে স্কুলে হিজাব নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়। আর এবার সাংবাদিক সম্মেলন করে অস্ট্রিয়া সরকার ঘোষণা করে দিল সেই দেশের সাতটি বড় বড় মসজিদ বন্ধ করে দেওয়া হবে সেই সাথে অস্ট্রিয়া থেকে তাড়ানো হবে ডজন খানেক মুসলিম ইমাম কে। এই সাতটি বন্ধ মসজিদের মধ্যে একটি মসজিদ চালায় আরব সংগঠন আর বাকি ছয়টি চালায় তুর্কি সংগঠন। এইদিন একটি সাংবাদিক সম্মেলন করে অস্ট্রিয়ার কালচার মিনিষ্টার জানিয়েছেন, এই সাতটি মসজিদ থেকে দেশজুড়ে ক্রমাগত উগ্রপন্থা ছড়ানো হচ্ছে। এছাড়া এই মসজিদ গুলি থেকে ইসলাম সংক্রান্ত নানান উগ্রবাদী মনোভাব শেখানো হচ্ছে যুবক সম্প্রদায়ের মধ্যে। এছাড়াও ধর্মকে কাজে লাগিয়ে রাজনীতি করার অভিযোগও উঠেছে এই মসজিদ গুলির দিকে। আর তাই অস্ট্রিয়া সরকারের স্পষ্ট বার্তা আমাদের দেশে এইরূপ উগ্রপন্থী বরদাস্ত করা হবে না। মোট ৬ লক্ষ্যের বেশি মুসলিম থাকে অস্ট্রিয়ায় তারমধ্যে বেশির ভাগই তুর্কি সম্প্রদায়ের। আর তাই অস্ট্রিয়ার এই সিদ্ধান্তে কার্যত ক্ষুব্ধ হয়েছে তুরস্ক। এমনকি এই ঘটনার পর এটাকে ইসলাম বিরোধী বলে দাবি করে নিজের ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন ইব্রাহিম কালীন, ইনি হলেন তুরস্কের রাষ্ট্রপতি এর

জঙ্গিদের শেষকৃত্যে ভিড় যাতে না জমে, তাই নিয়ে চরম কড়া পদক্ষেপ নিতে চলেছে মোদী সরকার

জম্মু কাশ্মীরে জঙ্গিদের মৃত্যুর পর এবার তাঁদের শেষ কৃত্যে আর ভিড় জমা হবেনা। আর না জেহাদিদের ভাষণ চলবে, আর না এরকম ছবি আর ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হবে। আর এই জন্য কেন্দ্রের মোদী সরকার এক চরম সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে। কেন্দ্র সরকারের এই সিদ্ধান্তের পর, জঙ্গিদের শেষকৃত্যে নতুন ভাবে জঙ্গি তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে। ২০১৫ সালে জেহাদি আবু কাশিমের জানাজায় হাজার হাজার লোক জমা হয়েছিল। আর তারপর থেকে উপত্যকায় জেহাদিদের জানাজায় প্রচুর মানুষ জমা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, ভিড় জমা করে, নতুন জঙ্গিও বানানোর কাজ করছে জেহাদিরা। এবার স্থানীয় প্রশাসন এই ঘটনায় লাগাম লাগানোর জন্য বিদেশি জঙ্গিদের মৃত দেহ কাশ্মীরিদের হাতে তুলে দেওয়ার যায়গায়, নিজেরাই কোন গোপন স্থানে দফন করার কাজ শুরু করে দিয়েছে। কিন্তু স্থানীয় জঙ্গিদের দেহ তাঁদের পরিজনের হাতে তুলে দেওয়া হয়। আর সেই জঙ্গিদের শেষকৃত্যে প্রচুর পরিমাণে মানুষ জমা হয়। এছাড়াও জঙ্গিরা কবরস্থানে গিয়ে হাওয়ায় ফায়ারিং করে মৃত সাথিদের সম্বর্ধনা জানায়। অনেক উলেমা আর জঙ্গিরা ভাষণ ও দেয়। তাঁরা জানাজায় জমা ভিড়কে কাশ্মীরকে ভারতের বিরুদ্ধে দেখানোর চেষ্টা করে। হিন্দি সংবাদ মাধ্যম দ

আল্লাহ-এর পথ থেকে দূরে সরে যাচ্ছেন, তাই বলিউড ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিলেন দঙ্গল গার্ল জায়রা ওয়াসিম

ব্রেকিং খবরঃ জম্মু কাশ্মীরে খতম এক জঙ্গি, আরও দুজনকে ঘিরে রেখেছে সেনা

জম্মু কাশ্মীরের বডগাঁও এলাকায় সেনা আর জঙ্গিদের মধ্যে সংঘর্ষ চলছে। সেনার এনকাউন্টারে এখনো পর্যন্ত এক জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে। এবং আরও দুই জঙ্গিকে ঘিরে রেখেছে সেনা। বডগাঁও জেলার চাদুরা এলাকায় জঙ্গি আর সেনার মধ্যে ফায়ারিং চলছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, সেনার ৫৩ রাষ্ট্রীয় রাইফেলস, সিআরপিএফ আর এসওজি বডগাঁও তে সংযুক্ত অভিযান চালিয়ে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছিল। এক বরিষ্ঠ আধিকারিক এর অনুযায়ী, সেনা গোপন সুত্রে খবর পেয়েছিল যে, ওই এলাকায় জঙ্গিরা লুকিয়ে আছে। যখনই সেনা জঙ্গিদের ঘিরে ফেলে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছিল, তখনই জঙ্গিরা সেনার উপর গুলি চালাতে শুরু করে দেয়। সেনার সুত্র অনুযায়ী, ওই এলাকায় দুই থেকে তিন জঙ্গি লুকিয়ে আছে। তাঁদের মধ্যে এক জঙ্গিকে খতম করেছে সেনা। এখনো সেনা আর জঙ্গিদের মধ্যে সংঘর্ষ চলছে। আরেকদিকে দুদিনের সফর করে জম্মু কাশ্মীর সেরে শুক্রবার দিল্লী ফিরেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ। উনি শুক্রবার লোকসভায় জম্মু কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ে রিপোর্ট দেন। উনি বলেন, জম্মু কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদ পাকিস্তানের জন্যই সৃষ্টি হচ্ছে। উনি বলেন, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আমাদের সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি চলবে

মৃত ব্যক্তির অন্তিম সংস্কার করে ফেরা হিন্দু পরিবারের উপর আক্রমন করলো কট্টরপন্থীরা।

ধর্মনিরপেক্ষতার ছত্র ছায়ায় কট্টরপন্থীরা কিভাবে ফুলে ফেঁপে উঠেছে তা প্রায় প্রত্যেকদিন কোনো না কোনো ঘটনার মাধ্যমে সামনে আসছে। ঝাড়খণ্ডের ধানবাদ জেলা থেকে এক খবর সামনে আসছে যা খুবই গম্ভীর। মদয়দিহ গ্রামের এক পরিবার পরিজন ও গ্রামের লোকেরা মৃত ব্যক্তির অন্তিম সংস্কার করে যখন ফিরছিল তখন গ্রামের বাইরে এক ধর্মস্থলের পাশে উপস্থিত লোকেরা হামলা করে, পাথর নিক্ষেপ করে এবং লাঠি ও ডান্ডা দিয়ে মারধরও করে। আসলে কট্টরপন্থীদের দাবি হিন্দুরা তাদের কোনো কাজ সম্পন্ন করে তাদের ধার্মিক স্থলের পাশ দিয়ে যেতে পারবে না। অন্তিম সংস্কার থেকে ফেরত আসা লোকেদের উপর মদয়দিহ গ্রামে সোমবার সম্প্রদায় বিশেষের লোকেরা হামলা করে। অনেকের দাবি অন্তিম সংস্কারের পর হিন্দু পরিবার তাদের প্রথা অনুযায়ী রাম নাম করতে করতে ফিরছিল। যা দেখেই উগ্র হয়ে উঠে কট্টরপন্থীরা। হামলায় ১২ জনের মতো লোক আহত হয়েছে। এই ঘটনার পর গ্রামে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা জোর নিয়েছে। গ্রামে কট্টরপন্থীরা সংখ্যায় বেড়েছে যার জন্য হিন্দুদের উপর হামলার ঘটনা একের পর এক সামনে আসছে। তবে কোনো পরিবার মৃত ব্যক্তির অন্তিম সংস্কার করে ফিরছে আর সেই সময় হামলা হওয়া খুবই ভয়ানক ব্যাপার।

১২,০০০ আফগানি সেনাকে রক্তে স্নান করিয়ে দিয়েছিল ভারতের ২১ জন শিখ সেনা। বিদেশের ইতিহাসে পড়ানো হয় এই বীরত্বের কাহিনী।

যদি আপনি শুধুমাত্র পাঠ্যপুস্তকে লেখা ইতিহাস পড়েন তবে সারাগাড়ির যুদ্ধ (Saragarhi Barrel)সম্পর্কে জানবেন না। এক দিকে ১২ হাজার আফগান তো অন্য দিকে মাত্র ২১ জন শিখ সৈন্যের বিশাল যুদ্ধ। তবে এই সব ইতিহাস পাঠ্যপুস্তকে পোড়ানো হয় না কারণ এই ইতিহাস জানলে বামপন্থী ও ভারত বিরোধীদের ষড়যন্ত্র সফল হবে না। ভারতীয় সমাজের পরিস্থিতি এখন এমন যে, রামায়ণ মহাভারতকেও কাল্পনিক কাহিনী মনে করে। বামপন্থীরা সবক্ষেত্রে এমন ভেজাল ঢুকিয়েছে যে ভারতীয়রা ভুলেই গেছে তাদের আসল ইতিহাস রাম, কৃষ্ণের সাথে জড়িত। তবে সেই ইতিহাস তো দূর সম্প্রতি দশকগুলিতে হওয়া ইতিহাস সম্পর্কেও ভারতীয়দের ভুল তথা পোড়ানো হয় অথবা আসল ইতিহাস লুকিয়ে দেওয়া হয়। ঘটনা ১৮৯৭ সালের যখন নর্থ ওয়েস্ট ফ্রন্টিয়ার স্টেটে ১২ হাজার আফগান সেনা হামলা করে দিয়েছিল। আফগান সেনা গুলিস্তান ও লকহার্ড কেল্লার উপর কব্জা করতে চেয়েছিল। এই কেল্লাগুলিকে মহারাজা রণজিৎ সিং তৈরি করেছিলেন। এই কেল্লাগুলির কাছে সারাগাড়িতে একটা সুরক্ষা চেকপয়েন্ট ছিল। এখানে ৩৬ তম শিখ রেজিমেন্টের ২১ জন জওয়ান নিযুক্ত ছিল। এই রেজিমেন্টের সকলে শিখ ছিলেন এবং সকলে রাজ রণজিৎ সিংয়ের এলাকা থেকে ছিলেন। ১২ হাজার আফগ

হিন্দু ভোট তো গেছেই! পেহলু খান ইস্যুতে এবার ওয়াইসির জন্য মুসলিম ভোটও হাতছাড়া হচ্ছে কংগ্রেসের

রাজস্থান পুলিশ পেহলু খানের বিরুদ্ধে গোরু পাচার এর অভিযোগে চার্জশিট দাখিল করেছে। ২০১৭ সালে পেহলু খানকে রাজস্থানের আলবর জেলায় গোরু পাচারের সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছিল। পেহলু খান সেই সময় গোরু নিয়ে যাচ্ছিল। পেহেলু খানের বিরুদ্ধে রাজস্থান পুলিশের চার্জশিট দাখিল করার পরই রাজনৈতিক মহলে ভুমিকম্প ওঠে। অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (AIMIM) এর প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়াইসি রাজস্থানের মুসলিমদের কংগ্রেস সরকারকে সমর্থন না করার আবেদন জানিয়েছেন। ওয়াইসি বলেন, ‘কংগ্রেসের চরিত্র ঠিক না। যখন পেহলু খানের উপর হামলা হয়েছিল, তখন কংগ্রেস সেই ঘটনার নিন্দা করেছিল। কিন্তু সরকারের আসার পর কংগ্রেস চরিত্র বদল হয়েছে। অশোক গেহলট সরকার দ্বারা করা এটা চরম নিন্দনীয় কাজ। আমি রাজস্থানের মুসলিমদের অনুরোধ করছি যে, তাঁরা যেন কোনরকম ভাবেই কংগ্রেসকে সমর্থন না করে। কংগ্রেস আগাগোড়া মুসলিমদের ধোঁকা দিয়েছে।” Asaduddin Owaisi: I urge Muslims of Rajasthan to stop supporting Congress which has always betrayed you. Whenever they come to power, they become an exact replica of BJP. When they're in opposition, they shed cr

“কিতনা আচ্ছা হে মোদী” সেলফি নিয়ে টুইট করলেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন।

জাপানে আয়োজিত জি-২০ সম্মেলনে দেখা হল ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং সদ্য নির্বাচিত অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসনের। এর আগে এনাদের কখন দেখা হয় নি, বন্ধুত্ব হয়নি তবুও এই ব্যাস্ত জি-২০ সম্মেলনে দেখা করে একে অপরের সাথে সৌজন্য বিনিময় করে নিলেন। সেই সাথে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন তুলতে ভুললেন না সেলফি। উনি মাত্র কয়েক মুহূর্তের আলাপে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সাথে সেলফি তুলে স্যোসাল মিডিয়ায় পোষ্ট করলেন আর তাতেই নজর কেড়েছেন গোটা বিশ্বের। আন্তর্জাতিক এই মহা সম্মেলনে সব দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের ব্যস্ততা তুঙ্গে। সবাই কে সূচী মেনে নিজের নিজের কূটনৈতিক সম্পর্কের দিকটি মাথায় রাখতে হচ্ছে। আর এরই মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন পরিচয় করলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে। উনি এইদিন আরও অন্যান্য দেশের সাথে আলাপ আলোচনা করলেও শুধুমাত্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সাথে তোলা ছবিই পোষ্ট করেছেন নিজের টুইটার অ্যকাউন্টে। স্কট মরিসন এই ছবিটি পোষ্ট করে ক্যাপশন দিয়েছেন হিন্দিতে অর্থাৎ ইংরেজি অক্ষর কিন্তু উচ্চারণ হিন্দিতে। উনি লিখেছেন “কিতনে আচ্ছে হ্যায় ম

হিন্দুবিরোধী আনন্দবাজার সহ টাইমস গ্রুপকে বড় ঝটকা দিলো মোদী সরকার! বন্ধ করা হলো সরকারি বিজ্ঞাপন

Image
সংবিধানের চতুর্থ স্তম্ভ বলে পরিচিত সংবাদ মাধ্যম কতটা এক তরফা খবর পরিবেশন করে তা কারোর থেকে লুকিয়ে নেয়। কখনো এক বিশেষ রাজনৈতিক পার্টির হয়ে দালালি তো কখনো হিন্দু বিরোধী এজেন্ডা চালানোর জন্য কিছু মিডিয়া হাউস যেন সব সময় তৈরি হয়ে থাকে। ভারতে বহুসংখ্যক হিন্দুদের উদারতার সুযোগ নিয়ে হিন্দুদের অপরাধী প্রমান করার ও হিন্দু সংস্কৃতিকে ছোটো করার ভরপুর প্রয়াস করে দালাল সংবাদমাধ্যমগুলি। শুধু এই নয়, দেশের সেনার উপরেও আপত্তিজনক খবর পরিবেশন করে কিছু বিক্রিত মিডিয়া। এখন মিডিয়া হাউস সংক্রান্ত একটা বড় খবর সামনে আসছে। খবর এই যে,  আনন্দ বাজার পত্রিকা, টাইমস অফ ইন্ডিয়া সহ বেশকিছু মিডিয়া হাউসেকে কেন্দ্র সরকারের তরফ থেকে যে বিজ্ঞাপন দেওয়া হতো তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। Ananda Bazar Patrika(ABP),Times of India, The Hindu, Economic Times ও The Telegraph এর জন্য কেন্দ্র সরকারের তরফ থেকে বিজ্ঞাপন দেওয়া বন্ধ করা হয়েছে। নেগেটিভ রিপোর্টিং এর জন্য সরকার এমন পদক্ষেপ নিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। রাফেল ইস্যুতে ভ্রামক খবর ছড়িয়ে The Hindu কেন্দ্র সরকারকে দোষী প্রমাণ করার চেষ্টা করেছিল। Times of India হিন্দুদের অপরাধী প্রমান কর

কাটমানি ফেরতের দাবিতে এবার মমতা ব্যানার্জীর বাড়ির সামনে আন্দোলনে বসতে চলেছে বিজেপি। রয়েছে বিশেষ পরিকল্পনা।

লোকসভা নির্বাচনের পরে এই মুহূর্তে পুরো রাজ্য তোলপাড় হয়ে রয়েছে কাটমানি ইস্যু নিয়ে। রাজ্যের প্রতিটি জেলায় জেলায় কাটমানি নিয়ে সরব হয়েছেন সাধারণ মানুষ। প্রায় দিনই দেখা যাচ্ছে কোনো না কোনো তৃণমূল কংগ্রেস নেতার বাড়ির সমনে গিয়ে কাটমানি ফেরৎ চাইছেন সাধারণ মানুষ। অনেক সময় এটাও দেখা গিয়েছে যে, খোদ তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীসমর্থকরাই তাদের পঞ্চায়েত প্রধান কে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন কাটমানি ফেরতের দাবিতে। আর এবার রাজ্য জুড়ে কাটমানি নিয়ে সরাসরি বিক্ষোভের পথে হাঁটতে চলেছে গেরুয়া বাহিনী। রাজ্যজুড়ে আগামী ১ ই জুলাই চলবে বিক্ষোভ কর্মসূচি। শুধু এখানেই থেমে না থেকে বিজেপির তরফে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে গিয়ে সভা করে কাটমানি ফেরতের দাবিও জানানো হবে বলে জানা যাচ্ছে। লোকসভা নির্বাচনে ব্যাপক ভরাডুবির পর তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নজরুল মঞ্চ থেকে দাবি করেছিলেন যে, দলের কাউন্সিলর সহ বিভিন্ন নেতাকর্মীরা সাধারণ মানুষের টাকা আত্মসাৎ করছে আর তার ফল ভোগ করতে হচ্ছে দল কে। তাই উনি সরাসরি জানিয়ে দেন যে, যে সমস্ত নেতাকর্মীরা কাটমানি নিয়েছেন তারা অবিলম্বে সেই টাকা সাধারণ মানুষ কে ফিরিয়ে দিন। আর তারপর থেকেই

লাউডস্পীকারে ভজন বাজানোয় মন্দিরে ঢুকে হিন্দুদের মারধর করলো কট্টরপন্থীরা! ৬ জনকে গ্রেফতার করলো যোগী পুলিশ।

উত্তরপ্রদেশের মেরঠের এক গ্রামে বৃহস্পতিবার দিন কিছু উগ্র মুসলিম যুবক মন্দিরে প্রবেশ করে উৎপাত শুরু করেছিল। মন্দিরে ঢুকে কট্টরপন্থীরা দলিত যুবকের উপর আক্রমণ করে। দলিত হিন্দু যুবককে মারধর করার কারণ এই যে, মন্দিরে সে লাউডস্পিকার লাগিয়ে ভজন শুনছিল। আর এতেই ক্ষেপে উঠে উগ্রবাদী কট্টরপন্থীরা। শুধু এই নয়, এরপর হিন্দুরা দলিত যুবককে মারার জন্য প্রতিবাদ জানালে কট্টরপন্থীরা তাদের পুরো ভিড় নিয়ে হাজির হয় দাঙ্গা করার জন্য। লাঠি, ছুরি, অস্ত্র, পাথর নিয়ে হিন্দুদের উপর হামলা করতে হাজির হয় জিহাদি বাহিনী। সূচনা পাওয়া মাত্র পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায় এবং ৬ জন কট্টরপন্থীকে গ্রেফতার করে। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, ঘটনা কঙ্করখেডা এলাকার ঘানসৌলি গ্রামের। সেখানে দলিত হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন মন্দিরে ভজন শুনেছিল। লাউডস্পীকারে ভজন লাগিয়ে শোনায় কট্টরপন্থীরা ক্ষেপে উঠে এবং আক্রমণ চালায়। মন্দিরে ঢুকে এক যুবককে মারধোর করে। পুলিশ ফোর্স এলে কট্টরপন্থীরা পালিয়ে যায়। কিন্তু পুলিশ অভিযোগের ভিত্তিতে ৬ জন জিহাদিকে গ্রেফতার করেছে। গ্রামের মানুষের কাছে পুলিশ শান্তি। বজায় রাখার জন্য অনুগ্রহ করেছে। গ্রামের উত্তেজনাকে লক্ষ করে পিএসি

এটাই নতুন ভারত, জি-২০ সন্মেলনে PM মোদীর আশেপাশে দেখা গেলো ট্রাম্প, পুতিন আর শিনজোর মতো মহাশক্তিদের

জাপানের ওসাকায় অনুষ্ঠিত G-20 এর সন্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আমেরিকার রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প আর জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবের সাথে তৃপাক্ষিক বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সভ্যতা, অবকাঠামো উন্নয়ন এবং অন্যান্য বিষয়গুলির উন্নতি গভীরভাবে আলোচনা করা হয়েছে। G20 সন্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আশেপাশে দুনিয়ার মহাশক্তিদের দেখা যায়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যখন জি-২০ সন্মেলনের জন্য বসেন, তখন ওনার পাশে আমেরিকার রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প, জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবে আর রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিন ছিলেন। অন্য অনেক দেশের রাষ্ট্র প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী মোদীর আশেপাশে বসে ছিলেন। এই ছবি দেখে এটা স্পষ্ট যে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বিশ্বের সামনে ভারতের মান সন্মান অনেক অনেক বাড়িয়ে দিয়েছেন। লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয়বার অভূতপূর্ব আর ঐতিহাসিক জয়ের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সন্মান গোটা বিশ্বে আরও বেড়ে গেছে। জি-২০ সন্মেলনে সব দেশের রাষ্ট্র প্রধানই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ওনার জয়ের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। সেখানে প্রধানমন্ত্

বেআইনি ভাবে বাড়ি তৈরির কারণে এবার ভেঙ্গে ফেলা হবে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখা চন্দ্রবাবু নাইডুর বাড়ি।

লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশের সাথে সাথে মুখ্যমন্ত্রী পদ হারান অন্দ্রপ্রদেশের প্রাপ্তন মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু। আর এবার মুখ্যমন্ত্রী পদের সাথে সাথেই নিজের বাসস্থান থেকেও বহিষ্কৃত হতে হচ্ছে চন্দ্রবাবু নাইডুকে। এই মুহূর্তে চন্দ্রবাবু নাইডু অমরাবতিতে একটি বাড়িতে থাকেন কিন্তু সেই বাড়ি সম্পূর্ণ বেআইনি ভাবে তৈরি করা হয়েছে তাই এবার উনার সেই বাড়িটি ভেঙ্গে ফেলার নির্দেশ দিয়েছে অন্দ্রপ্রদেশ সরকার। এরফলে দ্রুত সেই বাড়ি খালি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সরকারের তরফে। কৃষ্ণা রিভারসাইড আবাসন এটি অবস্থিত অমরাবতীতে আর বর্তমানে এই বাড়িতেই থাকেন চন্দ্রবাবু নাইডু। আর এই আবাসনটি কোনো নিয়মের তোয়াক্কা না করেই তৈরি করা হয়েছে ফলে এটিকে ভেঙ্গে ফেলা হবে। এই সংক্রান্ত নোটিশ কয়েকদিন আগেই চন্দ্রবাবুর সেই আবাসনে গিয়ে দিয়ে এসেছেন সরকারী অধিকাররা। উল্লেখ্য এই চন্দ্রবাবু নাইডু কিছু দিন আগে লোকসভা নির্বাচনে প্রচারে এসে বারেবারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নানাভাবে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে বিধঁছিলেন। উনি শুধুমাত্র ক্ষমতার লোভে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চোর বলতেই দ্বিধাবোধ করেননি। আর এখন উনি নিজেই দুর্নীতির

‘কিছু করতে পারলে করে নিন” রক্ত দিয়ে জয় শ্রী রাম লিখে মমতা ব্যানার্জীকে ওপেন চ্যালেঞ্জ মুসলিম ব্যাক্তির

জয় শ্রী রাম শুনে বারবার ক্ষেপে গেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী। গাড়ি থেকে নেমে জয় শ্রী রাম ধ্বনি দেওয়া ব্যাক্তিদের ধাওয়াও করেছেন তিনি। এমনকি জয় শ্রী রাম ধ্বনিকে গালাগাল আখ্যা দিয়ে ধ্বনি দেওয়া ব্যাক্তিদের হাজত বাসও করিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী। তাছাড়াও এরাজ্যে জয় শ্রী রাম ধ্বনি দেওয়ার জন্য ১০ জনের মতো বিজেপি কর্মী সমর্থকেরা প্রাণ হারিয়েছে তৃণমূলের হাতে। এবার সেই জয় শ্রী রাম ধ্বনি নিয়ে মমতা ব্যানার্জীকে চ্যালেঞ্জ জানালেন এক মুসলিম ব্যাক্তি। উত্তর প্রদেশের বাসিন্দা ফারহাত আলি খান নিজের রক্ত দিয়ে জয় শ্রী রাম লিখে মমতা ব্যানার্জীকে খোলা চ্যালেঞ্জ জানালেন। ফারহানের বক্তব্য অনুযায়ী, ‘ ভারতের ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা যেমন আল্লাহ কে মানে, তেমনই শ্রী রাম চন্দ্র কেও সন্মান জানায়। তাই আজ আমি নিজের রক্ত দিয়ে লিখে সেটা আবারও প্রমাণ করলাম।” অখিল ভারতীয় মুসলিম সংগঠনের রাষ্ট্রীয় সভাপতি ফারহাত আলি খান নিজের রক্ত দিয়ে ‘জয় শ্রী রাম” লিখে মমতা ব্যানার্জীর উপর গুরতর অভিযোগ এনে বলেন, ‘ মমতা ব্যানার্জী পশ্চিমবঙ্গে হিটলারি শাসন জারি করেছেন। উনি বাংলায় এক নায়ক তন্ত্র চালাচ্ছেন। রাজ্যে কোনরকম গণতন্ত্

আবার শুরু হিন্দু পলায়ন! কট্টরপন্থীদের উৎপাতে মেরঠ থেকে পলায়ন করছে হিন্দুরা।

Image
এখন উত্তরপ্রদেশের মেরঠ কৈরানাতে পরিণত হয়েছে। জিহাদের দরুন মেরঠে হিন্দু পলায়ন শুরু করেছে। দালাল মিডিয়া খবর ধামাচাপা দিতে শুরু করেছে। অবশ্য দৈনিক জাগরণ, সুদর্শন নিউজের মতো মিডিয়া এর উপর বিস্তৃত রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। মেরঠের পরিস্থিতি খুবই গম্ভীর এবং হিন্দুরা এলাকা ছেড়ে ঘর বাড়ি কম দামে বিক্রি করে পলায়ন করছে। প্রহ্লাদ নগর থেকে ১২৫ পরিবারের পলায়ন হয়েছে, এখানে মতো ৪২৫ পরিবার রয়েছে। এখানে মুসলিম সম্প্রদায় বহু সংখ্যক রয়েছে। জানা গেছে এক বিশেষ সম্প্রদায়ের উৎপাতে হিন্দুরা পলায়ন করতে বাধ্য হয়েছে। পরিস্থিতি প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। সেখান থেকে উত্তরপ্রদেশ রাজ্য সরকারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে উচিত পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য। যদিও কোনো বিশেষ পদক্ষেপ নেওয়ার হয়নি বলে অভিযোগ ওঠে এসেছে। অভিযোগ উঠেছে যে পুলিশ কট্টরপন্থীদের উপর কোনো একশন নিচ্ছে না তথা হিন্দুদের সুরক্ষার কোনো ব্যাবস্থা করছে না। স্থানীয়রা জানিয়েছে হিন্দু বাড়ির মহিলা বা মেয়েকে রাস্তায় দেখলেই কট্টরপন্থীরা বাজে মন্তব্য শুরু করে। এই স্থিতি বিগত ৫ মাস ধরে চালু হয়েছে বলে জানা গেছে তবে এখন জিহাদ চরমে পৌঁছে গেছে এবং হিন্দুদের বাড়িতে

বহু প্রতিক্ষার পর সামনে এলো টিম ইন্ডিয়ার অফিসিয়াল ‘গেরুয়া জার্সি”, দেখে নিন সেই জার্সির ছবি

হিন্দুদের দুর্নাম করার চক্রান্ত ফাঁস, ‘জয় শ্রী রাম” না বলায় মারধরের পিছনে নাম উঠে এলো এক মুসলিম ব্যাক্তির!

জয় শ্রী রাম নিয়ে গোটা দেশ উত্তাল হওয়ার আগে উত্তাল হয়েছিল বাংলা। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর সামনে জয় শ্রী রাম ধ্বনি দেওয়ায় চরম শাস্তি ভোগ করতে হয়েছিল কয়েকজন ব্যাক্তিকে। এমনকি মেদিনীপুরে এক বিজেপি নেতার বাড়িতেও হামলা চালানো হয়েছিল। এছাড়াও শুধু মাত্র জয় শ্রী রাম ধ্বনি দেওয়ার জন্য এরাজ্যে তৃণমূলের গুণ্ডাদের হাতে খুন হতে হয়েছিল জনা দশেক বিজেপি কর্মী, সমর্থকদের। তখন কেউ কোন প্রতিবাদ জানানোর সৎ ইচ্ছে দেখায় নি। তখন কোন রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব, মানবতাবাদী আর ধর্মনিরপেক্ষদের ওই ঘটনা নিয়ে নিন্দাও করতে দেখা যায়নি। এই ঘটনার পর দেশের কয়েকটি যায়গায় জয় শ্রী রাম ধ্বনি নিয়ে গণ্ডগোল বাধে। জয় শ্রী রাম ধ্বনি দিতে অস্বীকার করায় ঝাড়খণ্ডে এক চোরকে পিটিয়ে মারার অভিযোগ ও ওঠে। আরেকদিকে এরাজ্যে এক মাদ্রাসা শিক্ষককে জয় শ্রী রাম না বলায় ট্রেন থেকেও ফেলে দেওয়ার ঘটনা সামনে আসে। এই ঘটনার জন্য সবাই গোটা হিন্দু সমাজের দুর্নামে লেগে পড়ে। রাজ্যের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী ওই মাদ্রাসা শিক্ষকের জন্য ৫০ হাজার টাকা আর্থিক সাহায্য ঘোষণাও করেন। কিন্তু জয় শ্রী রাম বলার অপরাধে তৃণমূল কর্মীদের হাতে প্রাণ

মোদী সরকারের বড় সাফল্য, এক ধাক্কায় অনেকটা কমে গেল সুইস ব্যাঙ্কে রাখা ভারতীয়দের অর্থের পরিমাণ।

প্রকাশিত হল সুইস ব্যাঙ্কের এক বিশেষ পরিসংখ্যান সেখানে দেখা গেল আগে সুইস ব্যাঙ্কে ভারতীয়রা যে পরিমাণ টাকা লুকিয়ে রাখতো এখন সেই পরিমাণটা অনেকটাই কমে গিয়েছে। সুইস ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের তরফে সেই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে ভারতীয়রা আগে যে পরিমাণ টাকা সুইস ব্যাঙ্কে রাখতো সেটা ২০১৮ সালে একধাক্কায় ৬ শতাংশ কমে গিয়েছে। ভারতীয় টাকায় তার পরিমাণ ৬,৭৫৭ কোটি টাকা। এছাড়াও সুইস ব্যাঙ্কের তরফে জানানো হয়েছে এটাই গত দুদশকে একটি বিরাট রেকর্ড। ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদী দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর থেকেই সুইস ব্যাঙ্কে রাখা ভারতীয়দের টাকা ফেরৎ আনার ব্যাপারে জোর দিয়েছেন। আর তার জেরেই এই মুহূর্তে ভারতীয়রা আর সুইস ব্যাঙ্কে টাকা রাখতে সাহস পাচ্ছেন না, এমনই রিপোর্ট দিয়েছেন সুইস ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক। সুইস ব্যাঙ্ক আরও জানিয়েছে। তাদের রিপোর্টে বলা হয়েছে ২০১৭ সালে হঠাৎ করেই একধাক্কায় ৫০ শতাংশ বেড়ে গিয়েছিল সুইস ব্যাঙ্কে রাখা ভারতীয়দের টাকার পরিমাণ। কিন্তু তারপর ক্রমাগত মোদী সরকারের চাপের ফলে এখন সেটা অনেকটাই কমে গিয়েছে। উল্লেখ্য মোদী সরকার সুইস ব্যাঙ্ক থেকে টাকা ফেরৎ আনার জন্য বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে। এছাড়াও তাদের

জাপান, আমেরিকা আর ভারতের মানে হল ‘JAI”, আমাদের বন্ধুত্ব দেখে সব শত্রুদের ঘুম উড়বেঃ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী

জাপানের ওসাকায় জি-২০ এর সন্মেলন চলছে। সেখানে জাপান, আমেরিকা আর ভারতের মধ্যে তৃপাক্ষীয় বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, আমেরিকার রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প আর জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবে এর সাথে অনেক ইস্যু নিয়েই আলোচনা হয়। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, জাপান, আমেরিকা আর ভারতের মানে হল জয় ‘JAI”। উনি বলেন, ভারত, জাপান আর আমেরিকার বন্ধুত্ব শত্রুপক্ষের রাতের ঘুম উরিয়ে দেবে। এই তিনটে দেশই গণতন্ত্রের প্রতি সমর্পিত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শুক্রবার জাপানের ওসাকার আমেরিকার রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প আর জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবে এর সাথে তৃপাক্ষীক বৈঠকে ভারত মহাসাগর এলাকায় উন্নয়নের জন্য গভীর আলোচনা হয়। ওসাকায় জি-২০ সন্মেলন শুরু হওয়ার আগে তিন দেশের নেতাদের মধ্যে অনেক ইস্যু নিয়েই আলোচনা হয়। জাপান, আমেরিকা আর ভারত ‘JAI” এর মধ্যে এটা দ্বিতীয় বৈঠক। এই তৃপাক্ষীক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ‘JAI” গোষ্ঠীকে ভারতের মহত্ব বোঝান। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী টুইট করে লেখেন, ‘আজ জয় এর তৃপাক্ষিক বৈঠক লাভ জনক ছিল। আমরা ভারত মহাসাগর এলাকার উন্নয়ন নিয়ে গভীর আলো

কাশ্মীর থেকে ফিরে অমিত শাহ বললেন, ‘সন্ত্রাসবাদের উৎপত্তি যেখানে, আমরা সেখানে ঢুকে মারব”

দুদিনের সফর করে জম্মু কাশ্মীর থেকে দিল্লী ফিরলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ। উনি শুক্রবার লোকসভায় জম্মু কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ে রিপোর্ট দেন। উনি বলেন, জম্মু কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদ পাকিস্তানের জন্যই সৃষ্টি হচ্ছে। উনি বলেন, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আমাদের সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি চলবে। উনি পরিস্কার জানিয়ে দেন যে, সন্ত্রাসবাদের মূল যেখানে, আমরা সেখানে ঢুকে মারব। উনি সংসদে বলেন, জম্মু আর কাশ্মীরে ১৩২ বার ৩৫৬ ধারা জারি করা হয়েছে। এর মধ্যে কংগ্রেস ৯৩ বার ৩৫৬ ধারা জারি করেছে। লোকসভা অমিত শাহ বলেন, আমাদের সরকার জেকেএলএফ এ নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। আমাদের সরকারই কট্টরবাদী সংগঠন জামাত-এ-ইসলামি এর কে ব্যান করেছে। উনি কংগ্রেসের উপর আক্রমণ করে বলেন, কংগ্রেস ভারত বিরোধী মানুষদের সংরক্ষণ দিয়েছিল। কংগ্রেস জামাত-এ-ইসলামি কে ব্যান করেছিল না। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, গোটা বিশ্ব এটা স্বীকার করেছে যে, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারতের নীতি বদলেছে। আমরা জঙ্গিদের ঘরে ঢুকে মারব। এদিন অমিত শাহ জম্মু কাশ্মীরে রাষ্ট্রপতি শাসন আরও ছয় মাস বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য সুপারিশ করেন। উনি বলেন, জম্মু কাশ্মীরে সম্পূর্ণ স্ব

অবশেষে চরম চাপের মুখে মুসলিম পড়ুয়াদের জন্য ডাইনিং রুম বানানোর নির্দেশিকা বাতিল করলো মমতা সরকার

গতকাল বৃহস্পতিবার রাজ্য সরকারের তরফ থেকে একটি নির্দেশিকা জারি করে রাজ্যের প্রতিটি জেলার সরকারি স্কুল গুলো যেখানে মুসলিম পড়ুয়াদের সংখ্যা বেশি সেগুলোকে চিহ্নিত করার জন্য বলা হয়েছিল। সর্বশিক্ষা অভিযান প্রকল্পে দেশের প্রতিটি সরকারি স্কুলে মিড ডে মিল দেওয়া হয়। এবার মমতা সরকার তাঁর থেকে বেশি কিছু করার জন্য। এবং সংখ্যালঘু তোষণকে আরও উচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য রাজ্যের সরকারি স্কুল যেগুলোতে মুসলিম পড়ুয়া ৭০ শতাংশ অথবা তাঁর ও বেশি। সেখানে বিশেষ করে ডাইনিং হল বানিয়ে দেবে রাজ্য সরকার। এর আগেও বিভিন্ন প্রকল্পে তথা মাদ্রাসার জন্য প্রচুর পরিমাণে অর্থ বরাদ্দ করে সংখ্যালঘু তোষণের নমুনা দেখিয়েছে মমতা ব্যানার্জীর সরকার। এছাড়াও রাজ্যের ইমামদের জন্য ইমাম ভাতা তো আছেই। মমতা সরকারের এই সংখ্যালঘু তোষণ নিয়ে বরাবরই প্রশ্ন তুলে এসেছে বিজেপি। এবারও রাজ্যের মুসলিম অধ্যুষিত স্কুল গুলোতে বিশেষ ডাইনিং রুম বানানোর মমতা সরকারের প্রকল্পে নিয়ে আবার মমতা ব্যানার্জী এবং রাজ্য সরকারকে নিশানায় নিলো বিজেপি। বিজেপি জানিয়েছে,  তাদের যুক্তি, মিড ডে মিল তো সব স্কুলে দেওয়া হয়, তাহলে আলাদা করে সংখ্যালঘুর সংখ্যা বেশি এমন স্কুলে

মোদী সরকারের নতুন মাস্টার প্ল্যান! এবার দেশের যে কোনো প্রান্তে রেশন কার্ড দেখালেই পাওয়া যাবে রেশন

মোদী সরকার পুরো দেশের জনসাধারণের জন্য ‘এক রাষ্ট্র এক কার্ড’ প্রকল্প চালু করতে চলেছে। এর ফলে যে কোনো ব্যক্তি অন্য এলাকায় গিয়েও ভর্তুকি হারে রেশন দোকান থেকে প্রাপ্ত মালপত্র নিতে পারবে। এই সুবিধার সব থেকে বেশি লাভ তারা পাবে যারা সুবিধার জন্য গ্রাম থেকে বা এক শহর থেকে অন্য গ্রাম বা শহরে যায়। বৃহস্পতিবার দিন কেন্দ্রীয় খাদ্য মন্ত্রী এক বৈঠকের আয়োজন করেছিলেন। সেই সময় মন্ত্রী রাম বিলাস পাসওয়ান এক রাষ্ট্র এক যোজনার কথা বলেন। উনি বলেন সরকার সমস্থ উপভোক্তাদের সুবিধার জন্য কার্য করবে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন দেশের কিছু রাজ্যে এই সিস্টেম চালু রয়েছে যা ইন্টিগ্রেটেড ম্যানেজমেন্ট অফ পাবলিক অফ পাবলিক ডিস্ট্রিবিউশন নামে পরিচিত। এর মাধ্যমে কোনো উপভোক্তা রাজ্যের যে কোনো প্রান্তে থেকে রেশনের সুবিধা পেতে পারে। এই বৈঠকের রাজ্যের খাদ্য সচিবরা উপস্থিতি ছিলেন। কেন্দ্রীয় খাদ্যমন্ত্রী রাজ্যের খাদ্যসচিবদের দিল্লীতে ডেকে ছিলেন। এক রাষ্ট্র-এক কার্ড পরিকল্পনা খাদ্য সচিবরা খুবই পছন্দ করেন এবং তারা নিজের নিজের রাজ্যে এই প্রকল্প লাগু করার বিষয়ে উৎসাহ দেখান। বৈঠকে এই পরিকল্পনার বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনা করা হয়। রাষ্ট্রীয়

বিজেপির মহিলা নেত্রী ও তাঁর ছেলেকে গুলি করে পালালো দুষ্কৃতীরা!

দেশের রাজধানী দিল্লীতে আজ এক ঘটনা ঘিরে চরম চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। শুক্রবার সকালে দিল্লীর রোহিনি এলাকার কঞ্ঝবালায় বিজেপির মহিলা নেত্রী ও তাঁর ছেলেকে অজ্ঞাত পরিচয় দুষ্কৃতীরা গুলি করে। বিজেপির ওই মহিলা নেত্রীর নাম রাজরানী বলে জানা গেছে। তিনি দিল্লী বিজেপির মহিলা মোর্চার সদস্যা। ওনার ছেলের নাম নেত্রপাল বলে জানা গেছে। আজ সকালে এই দুই জনকে কয়েকজন অজ্ঞাত পরিচয় দুষ্কৃতীরা গুলি করে পালায়। বিজেপির মহিলা নেত্রী রাজরানীর পায়ে গুলি লেগেছে, আর তাঁর ছেলে নেত্রপালের পেট আর হাতে গুলি লেগেছে। দুজনকেই আশঙ্কা জনক অবস্থায় দিল্লীর আনন – ফানন এর পাশে এক হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। সেখানে দুজনের চিকিৎসা চলছে। পুলিশের থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, রাজরানীর সাথে তাঁর পরিজনের বেশ কয়েক দিন ধরে সম্পত্তি নিয়ে বিবাদ চলছিল। আর সেই বিবাদের কারণেই এই হামলা বলে সন্দেহ করছে পুলিশ। যদিও এখনো হামলার কারণ স্পষ্ট জানা যায়নি। পুলিশ এই ব্যাপারে অভিযোগ দায়ের করে অপরাধিদের তল্লাশি শুরু করে দিয়েছে। এটাই প্রথম না যে বিজেপির কোন নেতার উপরে এরকম প্রাণ নাশি হামলা চালানো হল। এর আগেও দিল্লীতে বিজেপির বিধায়ক এবং নেতাকে খুনের চেষ্টা করা হয়েছ

মুসলিম সম্প্রদায়ের নিকাহ হালালা প্ৰথা এক প্রকারের ধর্ষন, এটা ব্যান করা হোক:দিল্লি মহিলা কমিশন।

দিল্লি মহিলা কমিশনের (DCW) চেয়ারম্যান স্বাতি মালিওয়াল,  নিকাহ হালালা  ও বহু বিয়ে (একাধিক স্ত্রীকে রাখার বিষয়ে ঐতিহ্য) সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে একটি চিঠি লিখেছেন। স্বাতি মালিওয়াল চিঠি লিখে দাবি জানিয়েছেন ত্রিপিল তালাক বিলের মধ্যে নিকাহ হালালা ও বহুবিবাহকে যুক্ত করা হোক। স্বাতি মালিওয়াল বলেছেন নিকাহ হালালা এবং ধর্ষণের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। উনি ত্রিপিল তালাক বিলকে সংসদে পাশ হওয়ার আশা প্রকাশ করেছেন। একই সাথে নিকাহ হালালাকে ব্যান করার দাবি তুলে বলেছেন এটা একটা অমানবীয় জগন্য কুপ্ৰথা। হালালা কি?- আসলে মুসলিম সম্প্রদায়ে কোনো পুরুষ যদি তার বিবিকে তালাক দিয়ে দেয় তাহলে ওই মহিলা তার স্বামীর সাথে থাকতে পারবে না। এবার যদি মহিলাটি আবার তার স্বামীর সাথে নিকাহ বা বিয়ে করতে চাই তবে তাকে প্রথমে এক অন্য পুরুষের সাথে নিকাহ করে তার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করতে হবে। এরপর ওই পুরুষের থেকে তালাক নিয়ে প্রথম স্বামীর সাথে পুনরায় নিকাহ করতে পারবে। অনেকে এটাকে একটা বর্বর কুপ্রথা বলে গণ্য করে কারণ এতে সরাসরিভাবে নারীর উপর অত্যাচার করা হয়। মোদী সরকার ত্রিপিল তালাক বিলকে কানুনে পরিবর্তন করার জ

মোদীকে ভোট দিয়েছেন আপনারা তাই আমি আপনাদের কোনো রকম সাহায্য করবো না, বললেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী।

২০১৪ সালে দেশজুড়ে ব্যাপক মাত্রায় মোদী ঝড় চলার ফলে ক্ষমতায় এসেছিল ভারতীয় জনতা পার্টি। তবে এবারের লোকসভা নির্বাচনে অর্থাৎ ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনে ২০১৪ সালের থেকে বেশি সংখ্যক আসন পেয়ে ক্ষমতায় এসেছে ভারতীয় জনতা পার্টি। মোদী ঝড়ের কাছে কার্যত অসহায় মনে হয়েছে দেশের অন্যান্য রাজনৈতিক দল গুলিকে। দেশের মানুষের বিপুলসংখ্যক সমর্থন পেয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদী। বিজেপির এই জয়ের ফলে দেশজুড়ে অন্যান্য রাজনৈতিক দল গুলির মধ্যে দেখা গিয়েছে আত্মবিশ্বাসের অভাব ও ভয়। ভয় পেয়ে নিজেদের মধ্যে গোষ্ঠীদ্বন্ধে মেতে উঠেছে অনেক রাজনৈতিক দলের কার্যকর্তারা। এমন কি অনেক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সরাসরি সাধারণ মানুষকে বলে দিচ্ছেন আপনারা তো মোদীকে ভোট দিয়েছেন তাহলে আমরা কেন আপনাদের কাজ করবো? এমনই এক ঘটনা ঘটলো কর্ণাটকে। কর্ণাটকের রায়পুরে থার্মাল পাওয়ার স্টেশনের কর্মচারীরা আজ তাদের কিছু অসুবিধার কারণ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী এইচডি কুমারস্বামীর কাছে যান। কিন্তু সেখানে গিয়ে তাদের পড়তে হয় চরম অস্বস্তিতে। কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী এইচডি কুমারস্বামী তাদের বলেন আপনারাতো আমাকে ভোট দেন নি, তাহলে আমি কেন আপন

দুর্নীতিবাজদের ঘুম উড়ালো মোদী সরকার, নীরব মোদীর ২৮৩ কোটির সুইস ব্যাঙ্ক আ্যকাউন্ট ফ্রিজ করে নেওয়া হল।

দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসেই ফের একবার দুর্নীতিবাজদের রাতের ঘুম উড়িয়ে দিলেন মোদী সরকার। এবার সুইসব্যাংক এর তরফে ফ্রিজ করে দেওয়া হল নীরব মোদী এবং তার বোন পূরবী মোদীর ব্যাঙ্ক অ্যকাউন্ট। কয়েক বছর আগে পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছিল নীরব মোদী। আর এবার ইডির অনুরোধেই সুইস ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ তাদের অ্যকাউন্ট ফ্রিজ করে দিল। এর ফলে বেশ বিপাকে পড়ে গেল পলাতক নীরব মোদী। সূত্রে খবর ২৮৩.১৬ কোটি টাকা রয়েছে নীরব মোদীর সুইস ব্যাঙ্ক অ্যকাউন্টে। নীরব মোদী এবং তার বোনের এই মুহূর্তে সুইজারল্যান্ডের ব্যাঙ্কে চার চারটি অ্যকাউন্ট রয়েছে। সূত্রে খবর এই চারটি অ্যকাউন্টই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কিছু দিন আগে ইডির তরফে সুইস ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের কাছে একটি চিঠি পাঠিয়ে জানানো হয় যে, সুইস ব্যাংকে নীরব মোদী এবং তার বোনের যে টাকা রয়েছে সেটা পুরোটাই অবৈধ টাকা। এই টাকা নীরব মোদী নিজের নামে করেছেন ভারতীয় ব্যাঙ্ক থেকে জালিয়াতি করে। আর তারপরেই সমস্ত নথি ক্ষতিয়ে দেখে সুইস কর্তৃপক্ষ নীরব মোদীর ব্যাঙ্ক অ্যকাউন্ট ফ্রিজ করার সিদ্ধান্ত নেয়। এর আগে ব্রিটেনের আদালত নীরব মোদীর নামে গ্রেফতারি

বিজেপিতে সামিল হতে পারেন দেশের সবথেকে সুন্দরী সাংসদ নবনীত কৌর রানা! দেখা করলেন অমিত শাহের সাথে।

স্কুলে মুসলিম পড়ুয়া ৭০ শতাংশ হলেই, ডাইনিং হল বানিয়ে দেবে মমতা সরকার!

Image
একটি নির্দেশিকা জারি করে রাজ্যের প্রতিটি জেলার সরকারি স্কুল গুলো যেখানে মুসলিম পড়ুয়াদের সংখ্যা বেশি সেগুলোকে চিহ্নিত করার জন্য বলা হয়েছে রাজ্যের সংখ্যালঘু বিষয়ক দফতর থেকে। সর্বশিক্ষা অভিযান প্রকল্পে দেশের প্রতিটি সরকারি স্কুলে মিড ডে মিল দেওয়া হয়। এবার মমতা সরকার তাঁর থেকে বেশি কিছু করার জন্য। এবং সংখ্যালঘু তোষণকে আরও উচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য রাজ্যের সরকারি স্কুল যেগুলোতে মুসলিম পড়ুয়া ৭০ শতাংশ অথবা তাঁর ও বেশি। সেখানে বিশেষ করে ডাইনিং হল বানিয়ে দেবে রাজ্য সরকার। এর আগেও বিভিন্ন প্রকল্পে তথা মাদ্রাসার জন্য প্রচুর পরিমাণে অর্থ বরাদ্দ করে সংখ্যালঘু তোষণের নমুনা দেখিয়েছে মমতা ব্যানার্জীর সরকার। এছাড়াও রাজ্যের ইমামদের জন্য ইমাম ভাতা তো আছেই। মমতা সরকারের এই সংখ্যালঘু তোষণ নিয়ে বরাবরই প্রশ্ন তুলে এসেছে বিজেপি। এবারও রাজ্যের মুসলিম অধ্যুষিত স্কুল গুলোতে বিশেষ ডাইনিং রুম বানানোর মমতা সরকারের প্রকল্পে নিয়ে আবার মমতা ব্যানার্জী এবং রাজ্য সরকারকে নিশানায় নিলো বিজেপি। বিজেপি জানিয়েছে,  তাদের যুক্তি, মিড ডে মিল তো সব স্কুলে দেওয়া হয়, তাহলে আলাদা করে সংখ্যালঘুর সংখ্যা বেশি এমন স্কুলে ডাইনিং

২০২২ এর মধ্যে দেশের প্রতিটি গরিবের মাথায় ছাদ তুলে দেওয়াই প্রধান লক্ষ্য মোদী সরকারের

আবাসন এবং শহুরে কার্য মন্ত্রী হরদিপ পুরি বৃহস্পতিবার সংসদে বলেন, দেশে এক কোটি আবাস বানানোর লক্ষ্য আছে। আর এটা ২০২২ সালের মধ্যে পূরণ করে, দেশের প্রতিটি গরিব মানুষের মাথায় ছাদ দেওয়া হবে। উনি বলেন, ৮১ লক্ষ আবাসের স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। আর সেগুলোর মধ্যে ৪৭ লক্ষের ও বেশি আবাস নির্মাণ হচ্ছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, ২০২২ সালের মধ্যে সমস্ত লক্ষ্য পূরণ করা হবে। লোকসভায় বিজেপি সাংসদ পুনম মহাজনের লিখিত উত্তরে হরদিপ পুরি বলেন, রাজ্য এবং কেন্দ্র শাসিত এলাকা গুলোতে আবাসের দাবি সমন্ধিয় সমিক্ষা অনুযায়ী, প্রায় এক কোটি বাড়ি তৈরি করার দরকার। কেন্দ্রীয় শহুরে বিকাশ মন্ত্রালয় শহরের সমস্ত গরিব মানুষদের বাড়ি বানিয়ে দেওয়ার লক্ষ্য ২০২০ সালের মধ্যে পূরণ করে ফেলবে। কেন্দ্রীয় শহুরে বিকাশ মন্ত্রী বুধবার জানান, এখনো পর্যন্ত ৮১ লক্ষের ও অধিক বাড়ি বানানোর প্রস্তাবকে মঞ্জুরি দেওয়া হয়েছে। তাঁর মধ্যে ৪৮ লক্ষের মতো বাড়ি নির্মাণাধীন। কেন্দ্রের মোদী সরকার ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে দেশের গরিবদের মাথায় ছাদ তুলে দেওয়ার কাজে দ্রুততা এনেছে। প্রাক্তন কংগ্রেস সরকারের আমলের থেকে প্রায় তিনগুন বেশি গরিবদের মাথায় ছাদ তুলে দিয়ে

২৭ শে জুন: বন্দে মাতরম্‌ এর রচয়িতা বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্মদিন। ইংরেজদের দিয়েছিলেন উচিত শিক্ষা।

বন্দে মাতরম্‌ সেই ধ্বনি যা শোনার পর প্রকৃত দেশভক্তদের মনের মধ্যে দিয়ে এক প্রবাহ বয়ে যায়। এটা সেই ধ্বনি যা শ্লোগান দিয়ে ইংরেজদের মাড়িয়ে দিতেন স্বাধীনতা সাংগ্রামীরা। এই গীতের রচয়িতা ভারত মাতার সুপুত্র বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় আজকের দিনেই ২৭ জুন ১৮৩৮ সালে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার কাঁঠালপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। মেদিনীপুর প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহন করার পর হুগলী থেকে কলেজের শিক্ষা গ্রহন করেছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। জানিয়ে দি, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় চাইতেন ভারতীয় ভাষাকে যেন ইংরাজি ভাষা দাবিয়ে না রাখে। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় নিজের লেখা ও সাহিত্যের মাধ্যমে দেশবাসীকে জাগ্রত করতেন। দেশের সম্পদকে কিভাবে ইংরেজরা লুটে নিচ্ছে এবং দেশের সংস্কৃতি ভাষাকে বিলুপ্ত করে কিভাবে পাশ্চাত্য সংস্কৃতি ও ইংরাজি ভাষা চাপিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে তা উনি লেখার মাধ্যমে মানুষের কাছে তুলে ধরতেন। ১৮৬৫ সালে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তার প্রথম উপন্যাস দুর্গেশনন্দিনী রচনা করেছিলেন। উনি ১৮৬৬ সালে কপালকুন্ডলা ১৮৬৯ সালে মৃণালিনী ১৮৭৩ সালে বিষবৃক্ষ, ১৮৭৭ সালে চন্দ্রশেখরের, ১৮৭৭ সালে রজনী, ১৮৮১ সালে রাজ এবং ১

৭ বছরের বাচ্চা মেয়েকে ধর্ষণ করে হত্যা করলো মহম্মদ ইমরান। খবর ধামাচাপা দিচ্ছে দালাল মিডিয়া।

দিল্লী (Delhi) থেকে আরো একবার সমাজকে লজ্জা দেওয়ার মতো ঘটনা সামনে এসেছে। কট্টর মানসকিতা সম্পন্ন মহম্মদ ইমরান ৭ বছরের নেত্রহীন এক কন্যাকে ধর্ষণ করে হত্যা করেছে। মামলা দিল্লীর নারেলা এলাকার, যেখানে ইনস্ট্রিয়াল এরিয়ায় ৭ বছরের এক বাচ্চা মেয়ের শবদেহ পাওয়া গেছে। বাচ্চা মেয়েটি নেত্রহীন ছিল এবং তাকে ধর্ষণ করে হত্যা করা হয়েছিল। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করে মহম্মদ ইমরানকে গ্রেফতার করেছে। ১৬ ই জুন বাচ্চা মেয়েটির শব পাওয়া গেছিল। তার ১ দিন আগে পুলিশের কাছে এই ইস্যুতে মামলা দায়ের করা হয়েছিল। পুলিশ বাচ্চার খোঁজ শুরু করলে বাচ্চা মেয়েটির শবদেহ পাওয়া যায়। সুদর্শন নিউজের খবর অনুযায়ী, বাচ্চার অপহরণের পর তার বাবার কাছে টাকা ইত্যাদি চেয়ে কোনো ফোন কল আসেনি। হটাৎ বাচ্চা মেয়েটি নিখোঁজ হয়ে যায় এবং তারপর মেয়েটির শবদেহ পাওয়া যায়। এরপর এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এরপর পুলিশ মামলার তদন্ত শুরু করলে প্রতিবেশী মহম্মদ ইমরানের উপর সন্দেহ হয়। পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করে মহম্মদ ইমরানকে গ্রেফতার করে। পুলিশ মহম্মদ ইমরানকে চাপ দিলে সে স্বীকার করে যে বাচ্চা মেয়েটিকে সে অপহরণ করেছিল। মহম্মদ ইমরান স্বীকার করে যে বাচ্চা মেয়েটিকে অপহরণ করার

পুলিশের জালে গ্রেফতার হওয়া দুই জঙ্গি জানালো যে তারা তৃণমূল নেতার বাড়িতেই ভাড়া ছিল এতদিন।

মঙ্গলবার সকালে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে কলকাতা পুলিশের এসটিএফ বাহিনী হাওড়া ও শিয়ালদহ স্টেশনে হানা দেয় এবং সেখান থেকেই গ্রেফতার করা হয় চারজন জেএমবি জঙ্গিকে। পরে তাদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে পুলিশের জেরার চাপে তারা তাদের আশ্রয়ের জায়গা টি পুলিশকে বলে দেয়। তাদের কাছ থেকেই পুলিশ জানতে পারে যে, সেই চার জন জঙ্গি হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়ায় এক তৃণমূল নেতার বাড়িতে ঘাঁটি গেড়েছিল। তারপরেই কলকাতা পুলিশের এসটিএফ বাহিনী বৃহস্পতিবার সেখানে হানা দেয়। সেখানে তল্লাশি করে তারা প্রচুর পরিমানে জেহাদী কাগজ ও গোপন নথি উদ্ধার করে। সূত্রে অনুযায়ী জানা গিয়েছে, সেই জঙ্গিরা মাসিক ২৬০০ টাকার চুক্তিতে নিজেদের ফেরিওয়ালা দাবি করে উলুবেড়িয়ার লায়েক পাড়ার তৃণমূল কংগ্রেস নেতা সিরাজুল মল্লিকের বাড়িটি ভাড়া নেয়। বৃহস্পতিবার এসটিএফ বাহিনী সেখানে গিয়ে জানতে পারেন যে, জিয়াউল রহমান এবং মামুনউর রসিদ নামে দুই জন জেএমবি জঙ্গি কয়েক সপ্তাহ আগে সেই বাড়ীটি ভাড়া নেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতার কাছে। সেখানে তল্লাশি করে আরও জানা গিয়েছে, জানা গিয়েছে যে ওই দুই জঙ্গি বাংলাদেশের নাগরিক। তারা ভারতে জঙ্গি কার্যকলাপ বৃদ্ধির জন্যই এসেছিল। সেই সাথে স

ভোট শেষ হয়ে গেলেও নিজের কেন্দ্রে প্রবেশ নিষেধ সৌমিত্র খাঁ’র, এটাই কি পশ্চিমবঙ্গ !

এবারের লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গ থেকে মোট ১৮ টি আসন পেয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি। তার মধ্যে অন্যতম হল বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর লোকসভা আসন। এখান থেকে সাংসদ হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ। কিন্তু লোকসভা নির্বাচনের আগে থেকে সৌমিত্র খাঁ তার নিজের লোকসভা কেন্দ্র বিষ্ণুপুরে প্রবেশ করতে পারতেন না। আর এখন উনি সাংসদ হওয়ার পরেও সেই একই অবস্থা। ভোট শেষ হয়ে গেলেও উনার এখনো নিজের কেন্দ্রে প্রবেশে বাধা রয়েছে। ২০১৪ সালে এই একই লোকসভা কেন্দ্র থেকে উনি সাংসদ হয়েছিলেন কিন্তু সেই সময় উনি তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে লড়াই করেছিলেন আর এবার উনি বিজেপির হয়ে লড়াই করে ফের একবার জয়ী হয়েছেন। লোকসভা নির্বাচনের ঠিক আগে উনি তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করেন আর তারপরেই রাজ্য সরকারের তরফে হাইকোর্টে উনার নামে একাধিক অভিযোগ করা হয়। তার ফলেই হাইকোর্টের নির্দেশে উনি বিষ্ণুপুরে প্রবেশ করতে পারেন নি। কিন্তু সেই সাথে হাইকোর্ট এটাও জানিয়ে ছিল যে উনাকে গ্রেফতার করা যাবে না। আর তাই এবারের নির্বাচনে বিষ্ণুপুর লোকসভার পুরো প্রচারের দায়িত্ব ছিল উনার স্ত্রীর উপর। কিন্তু উনি প্রথম থেকেই তার বিরুদ্ধে করা সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার কর

শুধু গড় নয়, এবার অনুব্রতর ঘর ভাঙল বিজেপি! ১০০০ কর্মী সমর্থক নিয়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন অনুব্রতর ভাই

লোকসভা ভোটের পর থেকেই রাজ্যের চারিদিক থেকে ভেঙে পড়েছে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। এরাজ্যে বিজেপির উত্থান চরম ভাবাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীকে। দলের ভাঙন রুখতে কড়া পদক্ষেপ এবং হুঁশিয়ারি ও কাজে লাগছে না মমতা ব্যানার্জীর। তারপর আবার কাটমানি কাণ্ডে জেরবার তৃণমূল। এবার লোকসভায় তৃণমূলের দাপুটে নেতা অনুব্রত মণ্ডলের দুর্গে বিজেপি একটাও আসন দখল করতে না পারলেও, লোকসভা ভোটের ফলাফল ঘোষণা হওয়ার পর থেকে বারবার তৃণমূলে ভাঙন দেখা গেছে বীরভূমে। কিন্তু এবার শুধু তৃণমূলে ভাঙন ধরিয়েই শান্ত রইল না বিজেপি। এবার অনুব্রতর সংসারেও ভাঙন ধরাল বিজেপি। আজ বীরভূমের বোলপুরে বিজেপির একটি সভায় অনুব্রত মণ্ডলের ভাই সুমিত মণ্ডল ও তৃণমূলের ১ হাজার কর্মী সমর্থক দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন। অনুব্রত মণ্ডলের কাকার ছেলে সুমিত মণ্ডলকে বিজেপিতে টেনে এনে অনুব্রতর পরিবারে বড়সড় ভাঙন ধরাল বিজেপি। বোলপুরে আজ বীরভূম বিজেপির সভাপতি তথা লোকসভা ভোটে বোলপুরের বিজেপির প্রার্থী রামকৃষ্ণ রায় এর হাত ধরে সুমিত মণ্ডল ও তৃণমূলের ১০০০ কর্মী সমর্থক যোগ দেন বিজেপিতে। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বীরভূম জেলার বি

প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরির খোঁজে লাইনে দাঁড়ালেন যোগী আদিত্যনাথের ভাইজি।

আমাদের দেশে কেউ  একবার মন্ত্রী বা MLA হয়ে গেলে  তাদের আত্মীয়রা হটাৎ করে যেন কোটিপতি হয়ে যায়। চাকরি তো ছাড়ুন সবাই ঘরে বসে বসে কিভাবে যে আয় করে তা কেউ টের পায় না। তবে এখন যোগী আদিত্যনাথের (yogi Adityanath) পরিবার এমন নিরদর্শন স্থাপনা করেছেন যে নিজের পরিবারকে সর্বপরি নেতারা লজ্জা পাবে।আসলে দেশের সবচেয়ে বড় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর ভাইজি প্রাইভেট চাকরির জন্য লাইন দিয়েছিলেন। যখন লাইনে ছিল তখন CM এর ভাইজি অর্চনা বিষ্টকে যখন পত্রকারেরা জিজ্ঞাসা করে যে সে লাইনে কেন দাঁড়িয়ে আছে, সে তো সরকারি চাকরি খুব সহজেই পেয়ে যাবে। তিনি বললেন: হ্যাঁ মানছি CM যোগী আমরা কাকা কিন্তু এটা তার পরিবারের জন্য নয়। অর্চনা বলেন, আমরা উনার থেকে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর প্রেরণা পাই। এই জন্য আমি প্রথমে প্রাইভেট চাকরির জন্য এখানে এসেছি। নিজের পরিশ্রমের মাধ্যমে কারোর কোনো সাহায্য ছাড়াই আমি সরকারি চাকরি করবো। হরিদ্বারের রোজকারের মেলায় নিজের নাতনী ও নাতিকে প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি দেওয়ানোর জন্য পৌঁছানো মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের পিতা আনন্দ সিং বিষ্ট বলেন যোগী উত্তর প্রদেশে বিকাশ কার্য করছে এবং অপরাধের দমন করছে। এর ফলে প্রদেশের প

প্রধানমন্ত্রী মোদীর সামনে জাপানের আকাশে বাতাসে ভেসে উঠলো ‘জয় শ্রী রাম” আর ‘বন্দেমাতরম” এর ধ্বনি

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জি-২০ শিখর সন্মেলনে অংশ নেওয়ার জন্য জাপানের ওসাকা-তে গেছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বুরধবার রাতে জাপানের উদ্দেশ্যে রওনা দেন, আর বৃহস্পতিবার সকালে সেখানে পৌঁছান। জাপানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ভারতীয়দের সাথেও সাক্ষাৎ করেন। #WATCH Japan: Slogans of 'Vande Mataram', 'Jai Sri Ram' raised at community event at the Hyogo Prefecture Guest House, in Kobe after the conclusion of PM Narendra Modi's address. pic.twitter.com/E5C2kAtpWL — ANI (@ANI) June 27, 2019 জাপানের কোবের হায়গো পারফেকচার গেস্ট হাউসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ভারতীয়দের সম্বোধিত করার পর হলে ‘বন্দেমাতরম” আর ‘জয় শ্রী রাম” এর ধ্বনি শোনা যায়। ভারতীয়ররা প্রধানমন্ত্রী মোদীকে সামনে পেয়ে আনন্দে উৎফুল্ল হয়ে জোরে জোরে স্লোগান দিতে থাকে। এছাড়াও ওসাকা এয়ারপোর্টে আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জোরদার স্বাগত হয়। মোদী মোদী স্লোগানের সাথে ভারত মাতা কি জয় এবং বন্দেমাতরম এর স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে বিমান বন্দর। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শিনজো অ্যাবের সাথে সাক্ষাৎ করার পর আজ জাপান

ইরাকে পাওয়া গেল ভগবান রামের মূর্তি! ইসলামের আগে সেখানেও ছিল সনাতন হিন্দু ধর্ম।

বিশ্বের প্রত্যেক সভ্যতার সাথে কোনো না কোনো ভাবে ভগবান শ্রী রাম জুড়ে রয়েছেন। আসলে ভগবান শ্রী রাম আদর্শ পুরুষ ছিলেন যার জন্য প্রত্যেক সভ্যতা রামকে নিজেদের সাথে জুড়ে রেখেছিল। সমাজজীবন ও রাষ্ট্রজীবন যাতে সঠিক দিশা দর্শন পায় সেই কারণে সব সভ্যতা নিজেদের সাথে রাম ও রামনামকে জুড়ে রেখেছিল। এখন ইরাক থেকে একটা বড় খবর সামনে আসছে। ইরাকে ভগবান রামের খোদাই করা মূর্তি পাওয়া গেছে। ইরাকে যাওয়া  ভারতীয় প্রতিনিধিমন্ডল দেওয়ালে ছবি দেখতে পেয়েছে। এই বিষয় অযোধ্যা গবেষণা সংস্থান জানিয়েছে এটি ভগবান রামের একটি ছবি। এই দেওয়ালের চিত্র দরংবাদ-ই-চেলুতা শিলায় পাওয়া গেছে। জানিয়ে দি, ইরাক এখন মুসলিম দেশ হলেও সৌদি আরবের মতো এখানেও সনাতন ধর্ম বিস্তৃত হয়ে ছিল। কিন্তু ইসলাম প্রবেশ হওয়ার সাথে সাথে সনাতন ধর্মের সংস্কৃতিগুলি মুছে ফেলা হয়। তবে এখনও বার বার ইরাক থেকে সনাতন সংস্কৃতির চিন্হ ফুটে বেরিয়ে আসে। যে এলাকার মূর্তি দেখা গেছে সেই এলাকা ইরাকের হোরেন শেখান এলাকায় যা এক সংকীর্ণ পথ দিয়ে পার হয়। এতে একটি বিবস্ত্র বুক থাকা রাজাকে দেখানো হয়েছে, যে ধনুকে তীর ধরে আছে, একটি তূণীর ও তার কোমরের পাট্টায় একটি ছুরি বা ছোট তলওয়ার লাগান

ভিডিওঃ Ariel এর বিজ্ঞাপনে নারীদের অগ্রাধিকারের দাবি, সেটিকে ইসলামের অবমাননার নাম দিয়ে তুমুল বিক্ষোভ দেশ জুড়ে!

Image
পাকিস্তানে ডিটারজেন্টের একটি আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের বিজ্ঞাপন নিয়ে হাঙ্গামা সৃষ্টি হয়। ওই বিজ্ঞাপনে অর্থবোধক পুরুষতান্ত্রিক দেশে লিঙ্গ বৈষম্য নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছে। সমালোচকেরা কথিত ভাবে ওই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ইসলামের অবমাননা করার জন্য কড়া নিন্দা করেছেন। আমেরিকার কোম্পানি Procter & Gamble এর পন্য এরিয়েল ডিটারজেন্ট এর বিজ্ঞাপনে মহিলাদের অগ্রাধিকার দেওয়া এবং তাঁদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বলা হয়েছে। ওই বিজ্ঞাপনে বিভিন্ন পেশার অনেক মহিলাদের দেখানো হয়েছে, যাদের মধ্যে একজন সাংবাদিক, খেলোয়ার, ডাক্তার ও আছেন। ওই বিজ্ঞাপনে একটি দড়ির মধ্যে টানানো চাদরে মহিলাদের অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য আওয়াজ তোলা হয়েছে। আর মহিলাদের অগ্রাধিকার দেওয়ার প্রশ্নেই ক্ষেপে উঠেছেন কট্টরপন্থীরা। ওই বিজ্ঞাপনে পাকিস্তানি মহিলা ক্রিকেট দলের অধিনায়ক বিসমাহ মাহ্রুফকেও দেখানো হয়েছে। পাকিস্তানের মহিলাদেরর অধিনায়ক বিসমাহ মাহ্রুফ ওই বিজ্ঞাপনে বলছেন ‘চার দেওয়ালের মধ্যে আটকে থাকো, এটা শুধু একটা শব্দই না, একটা দাগ।” এই ইস্যু নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। যেখানে কট্টরপন্থীরা টুইটারে ‘এরিয়েল” কে বয়কট করার ডাক দি

মোদী সরকার আনছে নতুন বিল, এবার এম্বুলেন্সের পথ আটকালেই দিতে হবে ১০ হাজার টাকা জরিমানা।

সপ্তদশ লোকসভায় ব্যাপক পরিমানে জনসমর্থন পেয়ে ক্ষমতায় এসেছে ভারতীয় জনতা পার্টি। আর ক্ষমতায় এসেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা একটি মোটর ভেহিকলস বিলে সমর্থন দিয়েছেন সেই বিলে এক বিশেষ প্রস্তাব আনা হয়েছে সেই প্রস্তাবটি হল রাস্তাঘাটে চলার সময় যদি কোনো ব্যাক্তির গাড়ি কোনো আ্যম্বুলেন্সের পথ আটকে দেয় তাহলে তাকে দিতে হবে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত মোটা অঙ্কের জরিমানা। ১৯৯৮ সালে ভারত সরকার এই মোটর ভেহিকলস আইন আনেন। আর তারপর ক্ষমতায় এসে মোদী সরকার সেই আইনকে আরও বেশি দৃঢ় করার জন্য প্রস্তাব আনেন সেখানে বেশ কিছু নিয়ম পরিবর্তন ও সংযোজন করা হয়, সেই সাথে বেশ কিছু কড়া পদক্ষেপ ও কিছু জিনিসের উপর ফাইনের মাত্রা বৃদ্ধি করা হয়। যেমন কোনো সাসপেন্ড ড্রাইভার যদি তার সাসপেন্ড এই মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই গাড়ি চালাতে গিয়ে ধরা পড়ে যায় তখন তাকেও দিতে হতে পারে ১০ হাজার টাকা জরিমানা। এছাড়াও আরও বেশ কিছু ক্ষেত্রে কড়া পদক্ষেপ ও মোটা অঙ্কের জরিমানার দাবি পেশ করা হয়েছে। যদি কোনো ব্যাক্তি মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে দুর্ঘটনা ঘটায় বা কোনো গাড়ি যদি ওভার স্পীডে চলে তবে সেক্ষেত্রে দিতে হবে ১০ হাজার টাকা জরিমানা। এছাড়া প্রায়শই পথে ঘাটে দেখা যায়

এবার তৃণমূলের যুব সংগঠনে থাবা বিজেপির, এক হাজারেরও বেশি যুব নেতা কর্মী যোগ দিলেন গেরুয়া শিবিরে

আবারও ভাঙন শাসক দল তৃণমূলে। একদিকে তৃণমূলের সুপ্রিমো তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী দলকে চাঙ্গা করতে দলের নেতা কর্মীদের সাথে একের পর এক বৈঠক করে চলেছেন। আবার নিজের ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য রাজ্যের প্রাক্তন শাসক দল সিপিএম এবং কংগ্রেস কে সাথে নিয়ে লড়াই করার আহ্বান জানাচ্ছেন, তখন আরেকদিকে প্রতি দিনই তৃণমূল কে ভাঙিয়ে নিজদের সংগঠন মজবুত করেই চলেছে বিজেপি। রাজ্যে ২০২১ এর বিধানসভা নির্বাচনকে পাখির চোখ করে মাঠে নেমেছে বিজেপি। বিজেপির সুত্র অনুযায়ী, ২০২১ এর বিধানসভা নির্বাচনে এরাজ্যে ২৫০ টি আসন জেতার লক্ষ্য রেখেছে গেরুয়া শিবির। এরজন্য বিজেপির নেতারা কোমর বেঁধে নেমে পড়েছে মাঠে। আরেকদিকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে স্ট্যাটের্জিক প্রশান্ত কিশোরকে ভাড়া করেছেন। সুত্র অনুযায়ী, তৃণমূলের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য ৪০০ কোটি টাকা ফিস নিতে চলেছেন প্রশান্ত কিশোর, আর সেই নিয়ে উনি কাজও শুরু করে দিয়েছেন। তবে শাসক দলের নেতারা এমন ভাবে যদি দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন, তাহলে কি প্রশান্ত কিশোর এই বৈতরণী পাড় করাতে পারবেন? তৃণমূল থেকে বেশ কয়টি বিধায়ক, কাউন্সিলর, পুরসভা, পঞ্চায়েত ও

উত্তরাখণ্ড সরকারের বড় সিদ্ধান্ত: ২ টির বেশি বাচ্চা নিলে পাবে না এই সুবিধা।

উত্তরাখণ্ডের সরকার বড় সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে। এবার থেকে ২ টির বেশি বাচ্চা নিলে সেই ব্যক্তি পঞ্চায়েতের নির্বাচন লড়তে পারবেন না। রাজ্যের বিজেপি সরকার এই জন্য পঞ্চায়েত রাজ সংশোধন অধিনিয়ম ২০১৯ বিল বিধানসভায় পাশ করিয়েছে। এবার এক্ট রাজ্যপালের কাছে যাবে এবং প্রদেশে লাগু হবে। এই এক্ট খুব শীঘ্রই উত্তরাখণ্ড রাজ্যে লাগু হওয়ার রাস্তা সাফ হয়ে গেছে। যেদিন থেকে এক্ট লাগু হবে সেদিন থেকে ২ টি বাচ্চা নেওয়া ব্যাক্তি  নির্বাচন লড়তে পারবেন না। বিধেয়কে বলা হয়েছে যে দুটির বেশি বাচ্চা নেওয়া ব্যাক্তি গ্রাম পঞ্চায়েত, ক্ষেত্র পঞ্চায়েত ও জেলা পঞ্চায়েতের নির্বাচন লড়তে পারবেন না। একই সাথে পঞ্চায়েত প্রতিনিধিদের শিক্ষাগত যোগ্যতার উপরেও কিছু নিয়ম নির্ধারিত হতে পারে। জানিয়ে দি, প্রদেশে প্রায় ৫০ হাজার পঞ্চায়েত প্রতিনিধি নির্বাচিত হয়। সরকারের এই সিদ্ধান্তকে রাজ্যজুড়ে স্বাগত জানানো হয়েছে।  অবশ্য কিছুজন এই সিদ্ধান্তের বিরোধেও রয়েছে। জনগণের বক্তব্য এটা ভালো সিদ্ধান্ত কারণে নিয়ম সবার আগে নেতা, জনপ্রতিনিধিদের উপর লাগু হওয়া দরকার তারপর সাধারণ মানুষের উপর। উত্তরাখণ্ডের সরকার এক্ষেত্রে এমনটাই করেছে। একই সাথে শিক্ষাগত যোগ্যতা নি

যোগী সরকারের নয়া ফরমান, পুলিশ সমেত বাকি আধিকারিকেরা সকাল ৯ টার মধ্যে অফিসে না ঢুকলে, চলে যাবে চাকরি!

উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদী সরকারে পথ অবলম্বন করে চলছেন। এর আগে কেন্দ্রীয় সরকার ফরমান জারি করে কেন্দ্রের মন্ত্রীদের জানিয়েছিল, সকাল সাড়ে ৯ টার মধ্যে যে করেই হোক অফিসে ঢুকতে হবে। আর যোগী সরকার সেই পথ অনুসরণ করে রাজ্যের পুলিশ সমেত সমস্ত সরকারি বিভাগের অফিসারদের ফরমান জারি করেছে। যোগী সরকারের নয়া ফরমান অনুযায়ী, পুলিশ সমেত সমস্ত সরকারি কর্মীদের যেকোন ভাবে সকাল ৯ টার মধ্যে অফিসে পৌঁছাতে হবে। উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ কড়া বার্তা দিয়ে জানিয়েছেন, যেই সমস্ত সরকারি আধিকারিকরা এই নির্দেশ পালন না করবে, তাঁর বিরুদ্ধে কড়া ব্যাবস্থা নেওয়া হবে। এই টুইট মুখ্যমন্ত্রী কার্যালয়ের অফিসিয়াল টুইটা অ্যাকাউন্ট থেকে করা হয়েছে। আপনাদের জানিয়ে রাখি, মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ উন্নয়নের কাজ সময়মত সম্পূর্ণ করার জন্য আর রাজ্যের জনতার আশা পূরণ করার জন্য রাজ্য সরকারের অফিসারদের লাগাতার নির্দেশ দিয়ে আসছেন। কিছুদিন আগেই উনি রাজ্য সরকারের অফিসারদের গ্রামের উন্নয়ন খতিয়ে দেখার জন্য, রাজ্যের গ্রাম গুলোর পরিদর্শনে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। এছাড়াও উত্তর প্রদেশের যোগী

তিরিশ বছরে এই প্রথমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর কাশ্মীর সফরে আলগাওবাদীরা বন্ধ ডাকার সাহস দেখালো না

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ দুই দিনের কাশ্মীর সফরে আছেন। আর এর জন্য সেনা পুরো উপত্যকা কে নিরাপত্তা বলয়ে মুড়ে রেখেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী হিসেবে অমিত শাহ এর এটাই প্রথম কাশ্মীর সফর। তিন দশক আগে যা হয়েছিল, এবার অমিত শাহ এর কাশ্মীর সফরে সেটাই হল। তিরিশ বছর আগে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর কাশ্মীর সফরের সময় আলগাওবাদী নেতারা কাশ্মীর বন্ধ ডেকেছিল না। আর এবার অমিত শাহ এর সফরেও সেটাই হল। অমিত শাহ রাজ্যের নেতা, নাগরিক সমাজ এর প্রতিনিধি এবং পঞ্চায়েত সদস্যদের সাথে বৈঠক করবেন। এছাড়াও অমরনাথ দর্শনেও যাবেন তিনি। উচ্চ স্তরীয় সুরক্ষা বৈঠকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ কড়া নির্দেশ দিয়ে জানিয়েছেন যে, তাঁরা যেন উপদ্রবি আর সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কড়া নজর রাখে। উনি সমস্ত সুরক্ষা এজেন্সিকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়ে জানিয়েছেন যে, ১ লা জুলাই থেকে শুরু হওয়া অমরনাথ যাত্রা হিংসা মুক্ত রাখার জন্য তাঁরা জন্য সমস্ত আবশ্যক পদক্ষেপ নেয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের বিদেশ সচিব এপি মাহেশ্বরি বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ সুরক্ষা এজেন্সিদের জানিয়েছেন যে, অমরনাথ যাত্রীদের সুরক্ষার দিক থেকে কোন ঢিল যেন না দেওয়া হয়। যেকোন পরিস্থিতিতে এই

সিপিএমও খিল্লি ওড়ালো তৃণমূলের! তৃণমূল ডুবন্ত নৌকা, পাশে দাঁড়াবো দিবাস্বপ্ন দেখবেন না: সুজন চক্রবর্তী

এই মুহূর্তে রাজ্যে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যে বিজেপি ১৮ টি সিট পাওয়ার পর থেকে রাজ্য রাজনীতিতে ক্রমশ দুর্বল হয়ে পড়ছে তৃণমূল কংগ্রেস অপরদিকে ব্যাপক হারে সাধারণ মানুষের সমর্থন পেয়ে রাজ্যের সব থেকে শক্তিশালী রাজনৈতিক দল হিসেবে উঠে আসছে ভারতীয় জনতা পার্টি। এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বুঝে গিয়েছেন যে তৃণমূলের একার দ্বারা আর বিজেপিকে আটকানো সম্ভব নয়। তাই বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের অন্য দুই বিরোধী রাজনৈতিক দল সিপিএম এবং কংগ্রেস কে নিয়ে একজোটে বিজেপির মোকাবিলা করার কথা বলেছেন। কিন্তু মমতার সেই জোটবার্তায় বিন্দুমাত্র অগ্রহ নেই সিপিএম এর। সিপিএম এর তরফে মমতার জোটবার্তাকে পুরোপুরি ভাবে প্রত্যাখ্যান করে দেওয়া হয়েছে। সেই সাথে সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর এই জোটবার্তাকে দিবাস্বপ্ন বলেও কটাক্ষ করেছেন। উনার কথায় তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দিবাস্বপ্ন দেখছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই প্রস্তাবের পরেই সিপিএম কংগ্রেসের পাশাপাশি কটাক্ষ ভেসে আসে বিজেপির তরফে। বিজেপি নেতা মুকুল রায় মমত

YSRCP নেতার ঘোষণা : হিন্দু মেয়ে ফাঁসাতে পারলেই দেব ১ লক্ষ টাকা পুরস্কার সাথে সুরক্ষার গারেন্টি।

Image
কিছু মুসলিম সংগঠন দ্বারা লাভ জিহাদের যেভাবে ষড়যন্ত্র করা হয় তা সকলের জানা। লাভ জিহাদের মামলা প্রত্যেকদিন দেশের কোনো না কোনো প্রান্ত থেকে সামনে আসে। তবে এখন খ্রিস্টান সংগঠনগুলিও হিন্দু মেয়েদের শিকার করার উদ্যেশে নেমে পড়েছে। খ্রিষ্টান সংগঠন ও তাদের নেতারা এখন হিন্দু মেয়েদের প্রেম জালে ফাঁসানোর জন্য টাকা দেওয়ার ঘোষণা করেছে। জানিয়ে দি, অন্ধ্রতে জগন মোহন রেড্ডির সরকার রয়েছে। জগন মোহন রেড্ডি একজন খ্রিস্টান। কিন্তু অন্ধ্রতে থাকা বহুসংখ্যক হিন্দুরা ধর্মের ভেদাভেদ না দেখে সেখানে জগন মোহন রেড্ডির সরকার গঠন করেছে। এখন ইনার পার্টির খ্রিষ্টান নেতারা খোলাখুলি ঘোষণা করেছে যে হিন্দু মেয়েকে প্রেম জালে ফাঁসাও এবং ১ লক্ষ টাকা পুরস্কার পাও। ঘোষণা এও যে টাকা পুরস্কার পাওয়ার সাথে সাথে তাদের সুরক্ষার ব্যাবস্থাও করা হবে। জগন মোহন রেড্ডির পার্টির নেতা সারিপেল্লা রাজেশ ঘোষণা করেছেন হিন্দু মেয়েদের ফাঁসাতে পারলেই দেওয়া হবে টাকা এবং সুরক্ষার পরিষেবা। সারিপেল্লা রাজেশ একজন খ্রিস্টান নেতা যে খোলাখুলি ঘোষণা করে দিয়েছে হিন্দু মেয়েদের কোনো খ্রিস্টান যুবক ফাঁসাতে পারলে টাকা ১ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। আগে শুধু মুসলিম সংগঠ

G-20 সন্মেলনে যোগ দিতে জাপানে পৌঁছালেন নরেন্দ্র মোদী, বিমানবন্দরে হল মোদী আর ভারতের জয়জয়কার

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী G-20 সন্মেলনে যুক্ত হওয়ার জন্য ওসাকায় পৌঁছালেন। ওসাকা বিমান বন্দর প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদীর নামে মুখরিত হয়ে ওঠে আজ। মোদী সরকারের দ্বিতীয় ইনিংসে এটাই ওনার প্রথম কূটনৈতিক সফর। জাপানের ওসাকায় বৃহস্পতিবার থেকে বিশ্বের সবথেকে শক্তিশালী ২০ টি দেশের সন্মেলন শুরু হতে চলেছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আজ জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবে এর সাথে সাক্ষাৎ করবেন। আজ এই সাক্ষাতে দুই দেশের ব্যাবসায়িক সম্পর্ক সমেত নানান ইস্যুতে কথা হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শুক্রবার আমেরিকার রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে সাক্ষাৎ করবেন। ওসাকা এয়ারপোর্টে আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জোরদার স্বাগত হয়। মোদী মোদী স্লগানের সাথে ভারত মাতা কি জয় এবং বন্দেমাতরম এর স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে বিমান বন্দর। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শিনজো অ্যাবের সাথে সাক্ষাৎ করার পর আজ জাপানের ভারতীয়দের সাথে সাড়ে তিনটে নাগাদ দেখা করবেন। জি-২০ সন্মেলনের জন্য জাপানে যাওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, মহিলা শসক্তিকরন, ডিজিটলাইজেশন এবং জলবায়ু পরিবর্তন এর মতো ইস্যু গুলোতে বিশেষ নজর দেওয়া হবে।

বিশ্বের সবথেকে মহান ও সুন্দর দেশ হলো ভারত: রিণী লীন, আমেরিকান বুদ্ধিজীবী।

Image
শাস্ত্রে বলা হয় ভারত (India)এ জন্ম গ্রহন করা সবথেকে সৌভাগ্যের বিষয়। কিন্তু আজকের দিনের তথাকথিত মডার্ন হিন্দুরা ভারতীয় ভাষা ছেড়ে পাশ্চাত্যের(আমেরিকা-ইউরোপ) ভাষা, ভারতীয় সংস্কৃতি ছেড়ে পাশ্চাত্যের সংস্কৃতির দিকে আকৃষ্ট হচ্ছে। ভারতীয়রা ভারতের ভাষা(বাংলা, হিন্দি, তামিল ইত্যাদি) ত্যাগ করে ইংরাজি ভাষায় কথা বলে নিজেদের মহান মনে করতে শুরু করে। ভারতীয় সংস্কৃতিতে, মাতা পিতাকে স্বর্গের থেকে উঁচু মনে করা হয়। অন্যদিকে পাশ্চাত্য সভ্যতায় মা বাবাকে তাদের প্রাপ্ত সন্মানটুকুও দেওয়া হয় না, কারণ একটা ছেলে মেয়েকে ছোট থেকে বড় অবধি অনেক মা বাবা দেখতে হয়। কারণ সেখানে পুরুষ বা মহিলার একাধিক বিয়ে হয়। ভারতীয় সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য হতে শেখায় তো আমেরিকা ইউরোপের সংস্কৃতি শুধুমাত্র ভোগ বিলাস করতে শেখায়। এত কিছু সত্ত্বেও কিছু মূর্খ ভারতীয় কালচার ছেড়ে পাশ্চাত্য সভ্যতার আকর্ষণে মেতে উঠেছে। এখন পরিস্থিতি এমন যে পশ্চিমি সভ্যতার বহু লোকজন নিজেদের কালচার থেকে বিরক্ত হয়ে ভারতীয় সংস্কৃতি, সভ্যতা জানতে বেরিয়ে পড়েছে। এমনি এক এক্টিভিস্টের মধ্যে রয়েছে রিনি লীন যিনি অনেক সময় ধরে ভারতে থেকে ভারতকে জানার প্রয়াস করছেন। Main Bharat

হর হর মহাদেব শ্লোগান দিয়ে মুঘলদের কচু কাটা করেছিল হিন্দুসেনা! ইতিহাসে পড়ানো হয় না লাচিত বরফুকানের বীরত্ব।

লাচিত বরফুকানের  (Lachit Borphukan) নাম শুনেছেন? হ্যাঁ যদি ছোটবেলা থেকে রাজ্যের সরকার দ্বারা পোড়ানো ইতিহাস বই পড়ে থাকেন তবে মুঘল রাজাদের নাম ছাড়া কিছু শোনার সুযোগ হবার কথাও নয়। কারণ ভারতের স্কুল কলেজে যে ইতিহাস পোড়ানো হয় তা মেকেলে ও মাক্সমূল্যারের শিক্ষাপদ্ধতি অনুযায়ী। ভারতে যে ইতিহাস পড়ানো হয় তাতে ভারতীয়দের মানসিকভাবে দুর্বল করার এক বিদেশী চক্রান্ত চলে এটা সকলের জানা। যাইহোক দালাল বামপন্থী এবং তথাকথিত সেকুলার ইতিহাসবিদরা মহান হিন্দু যোদ্ধা লাচিত বরফুকানের নাম ইতিহাস পাঠ্য বইয়ের পাতা থেকে মুছে দিয়েছে। সাধারণ মানুষ লাচিত বরফুকানকে চেনা তো দূরের কথা নাম পর্যন্ত শোনেনি। কিন্তু ভারতীয় সেনা আজও এই মহান হিন্দু যোদ্ধাকে সেলামি প্রদান করে। ভারতীয় সেনার অফিসারদের ট্রেনিং পুনেতে হয়। সেখানে লাচিত বরফুকানের স্ট্যাচু ভারতীয় সেনা লাগিয়ে রেখেছে। ভারতীয় সেনার অফিসারদের যখন ট্রেনিং দেওয়া হয় তখন তাদেরকে লাচিত বরফুকানের বিষয়ে জানানো হয়, যুদ্ধ কৌশল শেখানো হয়। এমন মহান যোদ্ধা যাকে ভারতীয় সেনা নিজেদের ট্রেনিংয়ে সামিল করেছে সেই মহান ব্যাক্তির ইতিহাস দালাল ইতিহাসবিদরা বই থেকে মুছে দিয়েছে। এই মহান হিন্দু যো

দুইয়ের বেশি সন্তান থাকলে হওয়া যাবেনা প্রার্থী, বিল পাশ বিজেপি শাসিত রাজ্যে, এছাড়াও লাগবে নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা

এক অতুলনীয় পদক্ষেপ বিজেপি শাসিত রাজ্য উত্তরাখণ্ডে। এবার এই রাজ্যে পঞ্চায়েতে প্রার্থী হতে গেলে থাকতে হবে নুন্যতম যোগ্যতা। জেনারেল বর্ণের জন্য নুন্যতম যোগ্যতা দশম পাশ থাকা দরকার। এবং নিম্ন বর্গদের জন্য নুন্যতম অষ্টম পাশ না হলে, মিলবে পঞ্চায়েতে লড়ার টিকিট। মঙ্গলবার উত্তরাখণ্ড বিধান সভায় এই বিল পেশ করে শাসক দল বিজেপি। এর সাথে দুইয়ের বেশি সন্তান থাকলেও পঞ্চায়েতে টিকিট পাওয়া যাবেনা বলে আইন রাখা হয় উত্তরাখণ্ড বিধানসভায়। মঙ্গলবার বিজেপির তরফ থেকে বিল পেশ করার হলেও, বিরোধীদের হাঙ্গামায় বিল পাশ করানো সম্ভব হয়নি। যদিও পরে সর্ব্বসম্মতিতে বিল পাশ হয়ে যায় উত্তরাখণ্ড বিধানসভায়। এবার রাজ্যপালের সম্মতি মিললেই এই বিল লাগু হয়ে যাবে বিজেপি শাসিত উত্তরাখণ্ডে। বিজেপির নেতা তথা উত্তরাখণ্ডের পরিষদীয় মন্ত্রী মদন কৌশিক জানান, ‘ পঞ্চায়েত ভোটে প্রার্থী হওয়ার জন্য আমরা রাজ্যে নুন্যতম যোগ্যতা বেঁধে দিয়েছি। উচ্চ বর্ণের ক্ষেত্রে দশম শ্রেণী পাশ না হলে, পাওয়া যাবেনা পঞ্চায়েতের টিকিট। এবং তফসিলি জাতি, উপজাতিদের ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত রাখা হয়েছে। এছাড়াও দুইয়ের বেশি সন্তান হলেও পঞ্চায়েতের টিকিট

ভারতের ২ জন গোয়েন্দা, মুসলিম সেজে ৭ বছর কাটিয়েছিলেন পাকিস্তানে! কিন্তু একজন আসতে পারেননি ফিরে।

ভারত বিশ্বের সবথেকে উর্বর এবং প্রতিভাশালী দেশ এই কারণে যুগ যুগ ধরে ভারতের উপর বিদেশী শক্তির নজর রয়েছে। এই কারণে সময় সময়ে ভারত মায়ের মহান সুপুত্ররা বলিদান দিয়ে দেশকে রক্ষা করে। অনেক বলিদানীকে আমরা জানতে পারি, চিনতে পারি, আবার অনেক এমন আছে যাদের পরিচয় আমরা কখনোই জানতে পারি না। এমন অনেকজন থাকেন যারা দেশের জন্য নীরবে নিজের উৎসর্গ করে দেন। আজ আমরা এমন দুই মহান ব্যাক্তির সম্পর্কে জানাবো যারা দেশের বাইরে থেকে দেশের বিরুদ্ধে চলা ষড়যন্ত্রগুলিকে বিফল করতেন। এই দুজনের মধ্যে একজন এখন ভারতে থেকে সেবা দিচ্ছেন আর অন্যজন আর ফিরে আসতে পারেননি। রবীন্দ্র কৌশিক- এই মহান দেশভক্ত রাজস্থানের শ্রীগঙ্গানগরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ইনার পিতা এয়ার ফোর্সে ছিলেন আর ইনি অভিনয় করতে খুব ভালোবাসতেন। একবার RAW এর চীফ ইনার পারফরম্যান্স দেখার পর ইনাকে পাকিস্তানে গোয়েন্দা সেজে যাওয়া প্রস্তাব দিয়েছিলেন। রবীন্দ্র কৌশিক প্রস্তাব শোনা মাত্র হ্যাঁ বলে দেন, কারণ দেশ সেবার থেকে পুণ্যের কাজ কিছু হতে পারে না। দেশে ২ বছর ট্রেনিং এর পর, পাকিস্তানে গিয়ে সেখানে গোয়েন্দাগিরি করার জন্য পাক আর্মিতে যোগদান করেন। পাকিস্তানে এক মেয়ের সাথে বিয়