Posts

Showing posts from November, 2018

দিল্লীতে এই নেতারা করলেন কৃষক আন্দোলন, যেখানে ১ জনও কৃষক নেই! কৃষকদের নামে হাজির মোদী বিরোধী কট্টরপন্থীরা।

Image
বৃহস্পতিবার দিন আরো একবার বামপন্থী,জিহাদি ও কংগ্রেসিরা মিলে কৃষকের নামে মোদী সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রদর্শন করেছে। জানিয়ে দি বৃহস্পতিবার দিন মোদী সরকারের বিরুদ্ধে কৃষক আন্দোলন নামে যে আন্দোলন হয়েছিল সেটা মোটেও কৃষক আন্দোলন ছিল না। মিডিয়া জনগণকে মূর্খ বানিয়ে যেটা কৃষক আন্দোলন বলে প্রচার করছিল সেটা আসলে জিহাদি, কংগ্রেসি, বামপন্থী ও কট্টরপন্থীদের মিলিত একটা প্রদর্শন ছিল মাত্র। কৃষকের নামের আড়ালে এই নেতারা দিল্লিতে জমিয়ে বিরোধ প্রদর্শন করেছে। কৃষক আন্দোলনের নামে এই নেতারা দিল্লীর মধ্যে যানজট করিয়ে মানুষকে সমস্যায় ফেলেছিল। দেশের বিক্রীত মিডিয়া ঘটনাটিকে পুরোপুরি কৃষক আন্দোলন বলে জনগণের কাছে চালিয়েছিল যদিও আসলে ওই আন্দোলনে একটাও কৃষক ছিল না। এই আন্দোলনে সবকটা বামপন্থী কার্যকর্তা ছিল যারা মনুবাদ মুর্দাবাদের শ্লোগান পর্যন্ত দিচ্ছিল। দিল্লীতে আয়োজিত আন্দোলনের পোল আরো বেশি খুলে গেছিলো যখন নেতারা সন্ধ্যার সময় আন্দোলের পর ভাষণের আয়োজন করে। সন্ধ্যের ভাষণের আয়োজন ও বক্তব্যের মধ্যে পরিষ্কার হয়ে যায় যে এটা পুরোটাই কৃষকদের নাম ব্যাবহার করে রাজনীতি। যেসব নেতারা দিল্লীতে কৃষক আন্দোলনের জন্য ডাক দিয়েছি

“NSA এর আওতায় গেপ্তার করা হোক নবজোত সিং সিদ্ধুকে, আতঙ্কবাদীদের সাথে সিধুর যোগাযোগের তদন্ত করুক NIA”

Image
কংগ্রেস নেতা ও পাঞ্জাবের মন্ত্রী নবজোত সিং সিদ্ধু বিগত কিছুদিনধরে পাকিস্থান ও ভারতে উৎপাত শুরু করেছে। নবজোত সিং সিদ্ধু খোলাখুলি পাকিস্থানে গিয়ে আতঙ্কবাদীদের সাথে মিটিং করতে শুরু করেছে। পাকিস্থানে গিয়ে একটা বদ্ধ কামরায় সিদ্ধু, জঙ্গি হাফিজ শাহিদের সাথে স্পেশাল সহকর্মীর সাথে মিটিং করেন। এই মিটিং এর ছবি ভারতীয় মিডিয়ার হাতে আসার সাথে সাথে সিদ্ধুর পেছনে পড়ে যায় মিডিয়া। মিডিয়াকে সিদ্ধু বলেন “আমি কোনো মিটিং করিনি, আমার সাথে ১০,০০০ লোক ফটো তোলানোর জন্য দাঁড়িয়ে ছিল। আমি জঙ্গিদের চিনি না।” যদি হাফিজ শাহিদের কুখ্যাত সহকর্মীর সাথে মিটিং এর সময় নবজোত সিং সিদ্ধু একটা কামরার মধ্যে ছিলেন সেখানে আর কোনো লোক ছিল না। যে ঘরের মধ্যে মিটিং হয়েছে সেটা কোনো সার্বজনীক স্থান ছিল না, যে যেকেউ প্রবেশ করতে পারবে। কংগ্রেস নেতা সিদ্ধু মিডিয়ার কাছে মিথ্যা বলে কোনো প্রকারে নিজেকে নির্দোষ প্রমান করার চেষ্টা করেছেন। এখন এই মামলায় রাষ্ট্রবাদী নেতা সুব্রামানিয়াম স্বামী নবজোত সিং সিধুকে গেপ্তার করার দাবি তুলেছেন। সুব্রামানিয়াম স্বামী, সিদ্ধুকে রাষ্ট্রীয় সুরক্ষা আইন তথা NSA অর্থাৎ ন্যাশনাল সিকিউরিটি এক্ট এর আওতায় গেপ্তার কর

“অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণ করলে দিল্লী থেকে কাবুল পর্যন্ত বইবে হিন্দুদের রক্ত”: মৌলানা মাসুদ আজহার, জঙ্গিনেতা।

Image
“জইশি মহম্মদ” অর্থাৎ মহম্মদের সেনা নামক আতঙ্কবাদী সংগঠনের মুখ্য ও ইসলামিক ধৰ্মগুরু মৌলানা মাসুদ আজহার অযোধ্যার রাম মন্দির নির্মাণ ইস্যুতে বড়ো মন্তব্য করেছে। মৌলানা মাসুদ আজহার অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণ নিয়ে সাম্প্রদায়িক মন্তব্য করেছে যা ভারতের মিডিয়া জনগণের থেকে লুকিয়ে রাখছে। কট্টর ইসলামিক ধৰ্মগুরু মৌলানা মাসুদ আজহার দিল্লী থেকে কবুল পর্যন্ত হিন্দুদের রক্ত বইয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে। অযোধ্যা ইস্যুতে মৌলানা মাসুদ আজহার একটা ৯ মিনিটের অডিও প্রকাশ করেছে। এই ৯ মিনিটের অডিওতে কট্টরপন্থী জঙ্গি ভারতকে হুমকি দেওয়ার সাথে সাথে মোদী-যোগীকে হুমকি দিয়েছে। মৌলানা মাসুদ বলেছে যদি অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণ হয় তাহলে কবুল থেকে দিল্লী পর্যন্ত মুসলিমরা তৈরি হয়ে বসে আছে। কবুল থেকে দিল্লী পর্যন্ত হিন্দুদের রক্ত বয়ে যাবে বলে হুমকি দেয় এই জঙ্গি।কট্টরপন্থী মাসুদ বলেছে, পুরো ভারতের হিন্দুদের টার্গেট করা হবে। ভারতীয় দূতাবাসেও আক্রমন করার হুমকি দিয়েছে কট্টরপন্থী জঙ্গি নেতা মাসুদ। মাসুদ বলেছে অযোধ্যায় মসজিদ নির্মাণ করা হবে এর জন্য মুসলিমদের প্রস্তুত হয়ে যাওয়া উচিত, বাবরি মুসলিমদের ডাক দিচ্ছে বলে। মৌলানা মাসুদ

২ বছর হিমালয়ে কাটানোর পর মোদীজির দেখা হয়েছিল এমন এক সাধুর সাথে, যার এই পরামর্শ শুনে ফিরে এসেছিলেন নরেন্দ্র মোদী।

Image
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর জনপ্রিয়তা এমন হারে বৃদ্ধি পেয়েছে যে উনি বর্তমানে বিশ্বের জননেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী পারিবারিক রাজনীতির জেরে এত বড়ো নেতা হননি, বরং উনার দক্ষতা উনাকে সঠিক স্থানে পৌঁছে দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী খুব ছোট বয়স থেকে RSS এর সাথে যুক্ত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী মোদীর জীবন এতটাই কৌতুহলপূর্ণ যে বহু মানুষ উনার জীবনের ঘটনা জানার প্রতি নিজেরদের উৎসাহ ব্যাক্ত করেন। বহুবার প্রধানমন্ত্রী মোদীও নিজের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা জনতার সামনে তুলে ধরে ছাত্রসমাজ ও যুবসমাজকে প্রেরণা দেন। প্রধানমন্ত্রী মোদী বহু সংঘর্ষের মাধ্যমে বর্তমানে বড়ো উচ্চতায় পৌঁছেছেন। প্রধানমন্ত্রী মোদীর জীবনের অতীতের বহু ঘটনা এখন মানুষের মধ্যে চর্চিত হয়। তবে প্রধানমন্ত্রী মোদী সম্পর্কিত অতীতের এমন একটা ঘটনা রয়েছে যা খুব কম মানুষ জানেন। নরেন্দ্র মোদী যখন ১২ বছরের ছিলেন তখন উনার মা এক জ্যোতিষীর কাছে মোদীজির হাত দেখিয়েছিলেন। জ্যোতিষী, মোদীজির হাত দেখে বলেছিলেন হয় তোমার পুত্র রাজা হবে নতুন শঙ্কারাচারযের মতো বড়ো সন্ত হবে। মোদীজি ছোট থেকে সাধুদের প্রতি খুব আকর্ষিত হতেন এবং

প্রধানমন্ত্রী মোদী আসার সাথে সাথে হটাৎ বদলে গেল নির্বাচনী ময়দান! এবার রাজস্থানে সরকার গঠন করবে এই সরকার।

Image
চলতি বছর আর কিছুদিন পরেই দেশের অন্যতম কয়েকটি রাজ্যতে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আর সেই নিয়ে এই মুহূর্তে দেশের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম তাদের সার্ভে করে ফেলেছে। মধ্যপ্রদেশ ও ছত্রিশগড়ে বিজেপি জয়লাভ করবে তার আঁচ পাওয়া গেছে। কিন্তু রাজস্থানে কি হবে সেই নিয়েই রাজনৈতিক মহলে বিতর্ক শুরু হয়েছে। আসলে রাজস্থানে রাহুল গান্ধী ও বাকি কংগ্রেসী নেতারা বেশ জমিয়ে প্রচার চালিয়েছে। যার দরুন রাজস্থানে কংগ্রেস শক্তিশালী হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছিল।আপনাদের জানিয়ে রাখি কিছু সপ্তাহ আগে অবধি রাজস্থানের সার্ভেতে প্রথম পছন্দ ছিল কংগ্রেস ও বিজেপি বিরোধী অন্যান্য দল। কিন্তু এখন সেটা পরিবর্তন হয়ে তাদের পছন্দের তালিকায় উঠে এসেছে দেশের একমাত্র রাষ্ট্রপ্রেমী দল বিজেপি। কিছুদিন আগে পর্যন্ত রাজস্থানের সব জায়গার আলোচনায় সেখানে কংগ্রেস সরকার গঠন করার কথা বলা হচ্ছিল, কিন্তু বর্তমান দিনে সেটাতেও পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে। এখন রাজ্যের জনগণ বিজেপির সরকার গঠন করতেই উদ্যোগী। আসলে সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী রাজস্থানে প্রচারে ছিলেন। মনে করা হচ্ছে এই কারণেই মানুষের মন ও পুরানো সার্ভে পুরোপুরি বদলে গেছে। রাজস্থানের ফলদি বাজারে

আমেরিকার পর এবার চীন থেকে এলো পাকিস্থানের জন্য খারাপ খবর! যা শুনে প্রত্যেক ভারতীয়র মন খুশিতে ভরে যাবে।

Image
কিছুদিন আগে চীনের বেশ কিছু মিডিয়া দাবি করেছেন যে, পাকিস্তান হল ভারতের অংশ। আজ সেই ব্যাপার নিয়েই আপনাদের সাথে আলোচনা করব। আপনাদের জানিয়ে রাখি, কিছুদিন আগে একটা বিরাট বিস্ফোরণ হয়েছিল পাকিস্তানে, সেই বিস্ফোরনের ক্ষমতা এতটাই ছিল যে এর ফলে কেঁপে গিয়েছিল পুরো পাকিস্তান। আর চীন সীমান্ত পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছিল এই বিরাট আওয়াজ। এবং সাথে সাথে পাকিস্তান সহ পুরো চীন এই ব্যাপার নিয়ে উত্তেজিত হয়ে পরে। এরফলে চীনের বহু সংবাদ মাধ্যম এই ব্যাপারে খবর আনার জন্য পাকিস্তান পৌঁছে গিয়েছিল। সেখানে গিয়ে চীনের সংবাদ মাধ্যম গুলি সমস্ত ব্যাপারে ভালো ভাবে খোঁজ খবরাখবর নেয়। আর এই সময় চীনের সেই সকল সংবাদ মাধ্যমের মধ্যে একটি চ্যানেল বিশেষ এক দাবি করেন বসেন। তারা যে দাবিটি করেছেন সেই দাবি শোনার পরে একদিকে যেমন মানুষজন অবাক হয়ে গিয়েছেন অপর দিকে তাদের বহুদিনের হাজার প্রশ্নের জবাব তারা পেয়ে গিয়েছেন। সেই সংবাদ মাধ্যমের দাবি হল পাকিস্তান হচ্ছে ভারতের ব্যাক্তিগত সম্পত্তি। কিছুদিন আগে পাকিস্তানে বসবাসকারী চীনের দূতাবাসের উপর এক হামলা হয়েছিল। এর ফলে বেশ ক্ষব্ধ হয়েছিল চীনের বেশ কিছু সংবাদ মাধ্যম। আর সেই সকল সংবাদ মাধ্যমের মধ্যে এ

ভেঙে গেল রাহুল গান্ধীর স্বপ্ন! মধ্যপ্রদেশে রেকর্ড ভোটে ২০০ আসন সংখ্যা পার করে আসছে বিজেপি।

Image
এবার মধ্যপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনে শুরুতেই রেকর্ড হয়ে গেল। গতবার মধ্যপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনে ভোট পড়েছিল মাত্র ৭১% । কিন্তু এবার সেই রেকর্ড ভেঙে গেল। এবার ভোট পড়ল৭৫% । আর সবচেয়ে বড় ব্যাপার এটাই যে, ভোট প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার কয়েক ঘন্টার মধ্যেই মুখ ভার হয়ে যায় কংগ্রেস নেতানেত্রী দের। কংগ্রেসের বেশ কয়েকজন বড় নেতানেত্রী বিশেষ করে কমলনাথ, দিগবিজয় সিং, সিন্ধিয়া এই তিনজন ভোটপ্রক্রিয়া শুরু হবার পর থেকে নিজেদের ব্যার্থতা ঢাকার জন্য EVM নিয়ে ভুলভাল মন্তব্য করা শুরু করে দেন। কিন্তু তাদের কথায় কেউ কান দিতে নারাজ কারণ দেশের জনগন ভালো ভাবেই জানেন যে, তাদের কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ নয়। কংগ্রেস নেতানেত্রীরা সবচেয়ে বেশি চিন্তিত হয়ে পড়েন তখন যখন তারা নিজেদের অর্থাৎ কংগ্রেসের বুথ এজেন্সিদের সমীক্ষা শুনেন। কারণ তাদের বুথ এজেন্সিদের সমীক্ষা অনুসারে এবার যে বিজেপির পাল্লা বেশ ভারী সেটা বোঝায় যাচ্ছে। মধ্যপ্রদেশের বিধানসভায় মোট সিট সংখ্যা হল ২৩০ টি। গতবার এর মধ্যে মাত্র ৭১% ভোট পড়েছিল। আর গতবার বিজেপি সেই ভোটের মধ্যে ১৪৩ টি সিটে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতায় জয়লাভ করেছিল। আর খুব কষ্ট করে কংগ্রেস পেয়েছিল মাত্র

মোদীভক্তদের জন্য সুখবর! প্রধানমন্ত্রী মোদীর ৪ বছর সময়কালের ১৯০০ উপহার করা হবে অনলাইন নিলামী, কিনতে পারেন আপনিও।

Image
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কাছে মানুষজন ফেসবুক ,টুইটার এর মাধ্যমে মোদীর প্রাপ্ত উপহার দাবী করে থাকেন। দেশে এমন অনেক ব্যাক্তি রয়েছে যারা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বড়ো ভক্ত এবং প্রধানমন্ত্রীর ব্যাবহার করা বস্তুর উপর তাদের আকর্ষণ থাকে। এবার তাদের জন্য সুবর্ণ সুযোগ এসে উপনীত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদীর ৪ বছর সময়কালের মধ্যে উপহার হিসেবে প্রাপ্ত সমস্থ জিনিস অনলাইন হতে চলেছে। এখন প্রধানমন্ত্রী  নরেন্দ্র মোদীর প্রাপ্ত উপহার গুলিকে এবার সকলে ক্রয় করতে পারেন কারণ তিনি এই ৪ বছরে প্রাপ্ত উপহারগুলিকে অনলাইনা নিলাম করতে চলেছেন।দিল্লীর ন্যাশনাল গ্যালারী অফ মডার্ন আর্টসে প্রদর্শনীর জন্য উপহারগুলিকে রাখা হয়েছে।২০১৪সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেশ বিদেশে থেকে প্রাপ্ত উপহারের সংখ্যা প্রায় ১৯০০টি উপহারগুলিকে ওনার পাগড়ি, half জ্যাকেট,ধনুক ,সুতোর তৈরি চিত্রকলার পাশাপাশি হানুমান জি এবং পট্টের সরদার প্যাটেলের মূর্তি ছাড়াও অনেককিছু রয়েছে যা আপনি কিনে আনতে পারেন। সরকার নিজে এই নিলামী পরিচালনা করবে যদিও আপাতত এগুলিকে প্রদর্শনীর জন্য রাখা হয়েছে।প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছ থেকে প্রাপ্ত উপহার কিন

মোদী ও যোগীর মাথা কেটে নেওয়ার হুমকি দেওয়া পর এখন যোগী পুলিশের ভয়ে পলাতক AIMIM নেতা গুলাম মুস্তাফি।

Image
কট্টরপন্থীদের যতটা ছাড় দেওয়া হয় তারা ততটাই পেয়ে বসে, আর যদি কট্টরপন্থীদের উপর পদক্ষেপ নেওয়া শুরু হয় তাহলে তারা নিজের গুহায় ঢুকে পড়ে। এটাই কট্টরপন্থীদের মূল বৈশিষ্ট, যার প্রমাণ আরো একবার হাতে নাতে পাওয়া গেল। আসলে AIMIM এর কট্টরপন্থী ধার্মিক-উন্মাদী নেতা গুলাম মুস্তাফি হুমকি দিয়ে বলেছিল যদি অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণ হয় তাহলে যোগী আদিত্যানাথ ও নরেন্দ্র মোদীর হাত ও মাথা কেটে নেওয়া হবে। শুধু এই নয়, মুসলিমদের উস্কানি দেওয়া এই নেতা বলেছিল যদি আলী সেনা একবার বের হয় তাহলে শিবসেনা, হিন্দু সংগঠন সব ভেতরে ঢুকে যাবে। গুলাম মুস্তাফি যোগী ও মোদীর মাথা কেটে ফেলার এই ভাষণ মুরাদাবাদ থেকে দিয়েছিল ২৩ শে নভেম্বর তারিখে। মুরাদাবাদে হওয়া কার্যক্রম নিয়ে দেশের বিক্রীত মিডিয়া চুপ ছিল ঠিকই কিন্তু দেশের হিন্দুত্ববাদী ও রাষ্ট্রবাদী হিন্দুরা কার্যক্রমের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করে দেয়। এরপর উত্তরপ্রদেশের পুলিশ ধারা ১৫৩A, ৪৯৯ ও ৫০৬ এর ভিত্তিতে মামলা দায়ের করে। এরপর যখন যোগী পুলিশ গুলাম মুস্তাফাকে গেপ্তার করার জন্য তার বাড়ি পৌঁছায় তখন উন্মাদী কট্টরপন্থী বাড়ি ছেড়ে পলায়ন করে। কেউ কট্টরপন্থী নেতাকে খবর দিয়ে দি

প্রাক্তন আইএএস আধিকারিক  বিজেপিতে! অমিত শাহের হাত ধরে IAS অফিসার যোগ দিলেন বিজেপিতে।

Image
এই মুহূর্তে পুরো দেশ মজে গিয়েছে মোদী ম্যাজিকে।  মোদীজির দেশপ্রেম দেখে, দেশের জন্য কাজ করা দেখে এই মুহূর্তে সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষ যোগ দিচ্ছেন বিজেপি তে। দেশবাসী এটা বুঝতে পেরেছে যে যদি দেশের উন্নতি করতে হয়, হিন্দুত্বকে বাঁচিয়ে রাখতে হয় তাহলে একমাত্র বিজেপিই ভরসা। সেই নীতি মেনেই এবার বিজেপিতে যোগ দিলেন সমাজের আরও এক প্রভাবশালী ব্যাক্তিত্ব। এবার উড়িষ্যা রাজ্যের প্রাপ্তন আইএসআই আধিকারিক যোগ দিলেন বিজেপিতে। দেশের জন্য কিছু করার জন্য অপরাজিতা সারঙ্গি নামে এই আইএসআই বিজেপিতে যোগদান করলেন। উনি এইদিন বিজেপিতে যোগদান করেন  বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ এর উপস্থিতি তে। বিশেষ সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী জানা গিয়েছে যে, অপরাজিতা সারঙ্গি উড়িষ্যায় ১৯৯৪ সালের আইএসএই ক্যাডোরে আধিকারিক হন। তারপর উনি কেন্দ্র সরকারের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন ২০১৩ সাল থেকে। প্রাপ্তন এই আইএএস আধিকারিক এবারের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির হয়ে লড়াই করতে পারেন, এমনই খবর সামনে এসেছে। এছাড়াও সারঙ্গি দেবী নিজের কাজ সম্পূর্ণ করেন নারেগার জয়েন্ট সেক্রেটারি হিসাবে এই বছর আগষ্ট মাসে। এছাড়াও উনি বিএমসিতে কমিশনার পদে নিযুক্ত ছিলেন

“রামায়ণ ও মহাভারত দুটোই মহিলা বিদ্বেষী, হিন্দু ধর্ম ঘৃণায় পরিপূর্ণ”: কংগ্রেস, আধিকারিক মন্তব্য।

Image
একদিকে রাহুল গান্ধী হিন্দু সাজার চেষ্টা করছে অন্যদিকে কংগ্রেসের বাকি সদস্যরা মুসলিমদের খুশি করতে হিন্দু বিরোধী কার্যকলাপ করছে। রাহুল গান্ধী নিজেকে হিন্দু ব্রহ্মণ বলে ঘোষণা করে দিয়েছে অন্যদিকে কংগ্রেস কার্যকর্তা বলছেন একবার ভোটে জিতে গেলে হিন্দুদের দেখে নেব।যেভাবে শিবসেনার আধিকারিক খবরের কাগজ ‘সামনা’ সেই একইভাবে কংগ্রেসের আধিকারিক খবরের কাগজ ‘ন্যাশনাল হেরাল্ড’। এই খবরের কাগজেই কংগ্রেস তাদের সমস্থ মন্তব্য জানায়। সম্প্রতি কংগ্রেসের এই আধিকারিক খবরের কাগজে রামায়ণ ও মহাভারত সম্পর্কে কুমন্তব্য করা হয়েছে। ন্যাশনাল হেরাল্ড এ বলা হয়েছে হিন্দু মহাকাব্য রামায়ণ মহাভারত নারী বিরোধী গ্রন্থ। ন্যাশনাল হেরাল্ড হিন্দুদের উপর ভয়ঙ্করভাবে ক্ষোপ উগরে দিয়েছে। হিন্দু ধৰ্মকে আক্রমণ করে ন্যাশনাল হেরাল্ড রামায়ণ-মহাভারতকে নারী বিদ্বেষী ও হিংসায় পরিপূর্ণ মহাকাব্য বলে দাবি করেছে। আসলে কংগ্রেস মুসলিমদের খুশি করতেই সনাতন ধর্মের গ্রন্থগুলোকে এইভাবে অপমান করেছে। এই ন্যাশনাল হেরাল্ড এর ইস্যুতেই সোনিয়া ও রাহুল গান্ধী জামিন নিয়ে জেলের বাইরে রয়েছে।৫০০০ কোটি টাকার ন্যাশনাল হেরাল্ড কেলেঙ্কারি মামলায় কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গ

‘অযোধ্যায় রাম মন্দির হলে মোদী, যোগীর মাথা কেটে ফেলা হবে”: গুলাম মুস্তাফা,AIMIM নেতা।

Image
অযোধ্যায় রাম মন্দির তৈরি হলে হিন্দু ও হিন্দু সংগঠনদের ছাড়া যাবে না, এমনটাই খোলাখুলি ঘোষণা করলেন AIMIM এর নেতা। প্রথমত জানিয়ে দি, AIMIM একটা কট্টরপন্থী সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক দল। বর্তমানে যার নেতৃত্ব দেন আসাউদ্দিন ওয়েসী। AIMIM আগে MIM নামে পরিচিত ছিল এবং এটা সেই দল যারা হায়দ্রাবাদকে পাকিস্থানের অন্তর্গত করতে চেয়েছিল। ভারতের মুসলিমদের ভুল বুঝিয়ে উস্কানি দিয়ে হিন্দুদের বিরুদ্ধে ব্যাবহার করার জন্য AIMIM এর নেতারা কুখ্যাতি লাভ করেছে। সম্প্রতি AIMIM এর বড়ো নেতা গুলাম মুস্তাফা আরো একবার ঘোর সাম্প্রদায়িক মন্তব্য করেছেন। গুলাম মুস্তাফা বলেছেন রাম মন্দির নির্মাণ হলে হিন্দু ও হিন্দুসংগঠনগুলিকে ছাড়া যাবে না। শুধু এই নয় কট্টরপন্থী নেতা বলেছেন যদি রাম মন্দির নির্মাণ হয় তাহলে মোদী ও যোগীর হাত, মাথা কেটে ফেলা হবে। জানিয়ে দি এটা কোনো গোপনভাবে নয় বরং এটা খোলা মঞ্চ থেকে বলেছেন কট্টরপন্থী নেতা গুলাম মুস্তাফা। স্মরণ করিয়ে দি, দেশের পূর্ব উপরাষ্ট্রপতি হামিদ আনসারী অবসর নেওয়ার সময় বলেছিলেন, দেশের মুসলিমরা খুব ভয় পেয়ে রয়েছে, হিন্দুরা খুব বিপদজনক। শুধু এই নয়, হামিদ আনসারী বলেছিলেন এই দেশে মুসলিমদের জীবনযাপন কর

ভোটে জিতলে মুসলিম ও খৃষ্টানদের দেওয়া হবে বিশেষ সুবিধা, ঘোষণা কংগ্রেসের।

Image
ভারতবর্ষে এখন বেশিরভাগ হিন্দু কংগ্রেসের মানসিকতা বুঝে গিয়েছে। এর ফলে কংগ্রেস দেশ থেকে প্রায় বিলুপ্তির পথে। নামমাত্র কয়েকটি রাজ্যে এখন কংগ্রেসের অস্তিত্ব টিকে আছে তাও সেগুলি এখন টিমটিম করছে। যেকোনো দিন সেই অস্তিত্ব কংগ্রেসের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেবে বিজেপি। তাই এতদিন মিথ্যা হিন্দু সেজেও কোনো লাভ হল না দেখে এবার দেশের মুসলিম প্রেমী স্বার্থলোভী কংগ্রেস দল চাইছে মুসলিম এবং ক্রিস্টানদের দুই ধর্মের মানুষকে কাছে টানতে। নিজেদের অস্তিত্ব সংকট থেকে বেরিয়ে এসে অস্তিত্ব কিছুটা বাঁচিয়ে রাখার জন্য কংগ্রেস চাইছে তেলেঙ্গানা বিধানসভায় জিততে মরিয়া হয়ে উঠেছে। তাই এই মুহূর্তে কংগ্রেসের মূল টার্গেট কে চন্দ্রশেখর রাও এর দল তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতি কে হারানো। তাই তারা এবার ঘোষণা করেছেন যে মসজিদ এবং চার্চে বিনা পয়সায় বিদ্যুৎ দেবেন। সেই সাথে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে, ইমাম ও পাদরীদের মাসিক ভাতা দেবেন। দেশের এক বড় সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছেন যে, এই মুহূর্তে কংগ্রেস চাইছে যে দেশের সংখ্যালঘু দের কাছে টানতে অর্থাৎ মুসলিমদের হাতের মুঠোয় করবার জন্য বিশেষ চেষ্টা চালাচ্ছেন। এই কারণে কংগ্রেস মুসলিমদের ও খ্রিষ্টানদের নানান সুবিধাজ

ভারত পেল আমেরিকার সাথ! বড়ো সিধান্ত নিলো ট্রাম্প প্রশাসন।

Image
২৬/১১ মুম্বাই হামলা নিয়ে আমেরিকার রাষ্ট্রপতি বড়ো মন্তব্য করে দিয়েছেন। মুম্বাই হামলার ১০ বছর পূর্তি হওয়ার রাত সাপেক্ষে রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ট ট্রাম্প টুইট করেছেন। ট্রাম্প লিখেছেন মুম্বাই হামলার ১০ বছর পূর্ন হওয়ার ক্ষেত্রে আমেরিকা ভারতের সাথে দাঁড়িয়েও রয়েছে। ন্যায়বিচারের জন্য আমেরিকা ভারতের পাশে দাঁড়িয়ে আছে , এমনটা লিখেছেন ট্রাম্প। ট্রাম্প লিখেছেন, এই হামলায় আমরা কোনোভাবেই আতঙ্কবাদীদের জিততে দেব না। জানিয়ে দি, মুম্বাইয়ের সংত্রাসবাদী হামলায় ৬ জন আমেরিকান সহ ১৬৬ জন প্রাণ হারিয়েছিলেন। ট্রাম্প টুইটে লিখেছেন আমরা আমরা আতঙ্কবাদীদের জিততে দেব না, এমনকি জেতার কাছাকাছিও আসতে দেব না। আমেরিকা ঘোষণা করেছে যারা ২০০৮ এর মুম্বাই হামলার আতঙ্কবাদীদের গ্রেপ্তার করিয়ে দেবে অথবা কারোর দোষসিদ্ধ করতে পারবো তাদেরকে পুরস্কিত করা হবে। ২০০৮ হওয়া মুম্বাই হামলার জন্য দোষীদের ধরার জন্য বা দোষসিদ্ধ করার জন্য ৫০ লক্ষ ডলার তথা ৩৫ কোটি টাকা দিয়ে পুরস্কিত করা হবে। আমেরিকা যেনতেন প্রকারে মুম্বাই হামলায় বেঁচে যাওয়া বাকি অপরাধীদের হাতে পেতে যায় এবং এর জন্য ভারতের সাথে এক হয়ে কাজ করতে চাই। যেহেতু আগে ভারতে কংগ্রেস সরকার ছিল তাই

হাসির খোরাকে পরিণত হলো রাজ্য সরকার! শুরু হওয়ার আগেই বন্ধ হলো চাকরি মেলা।

Image
ফের একবার তৃণমূল কংগ্রেসের শাসনকালে রাজ্যের মুখ পুড়ল। রাজ্য সরকার আরও একবার দেশবাসীর কাছে হাসির পাত্রে পরিণত হল। আর এর কারণ হল রাজ্য সরকারের বোকামি। এর দায় সম্পূর্ণ রাজ্য সরকারের। রাজ্য সরকার কিছুদিন আগে খুব ঘটা করে ঘোষনা করেছিল যে, রাজ্যের বেকার যুবকদের রোজকারের জন্য রাজ্য সরকার একটি “চাকরি মেলা” করবে। জানানো হয়েছিল এর ফলে খুবই উপকৃত হবেন রাজ্যের বেকার যুবকরা। আর ঠিক এই কারণের জন্য এই মুহুর্তে রাজ্য সরকার পরিণত হয়েছে হাসির পাত্রে। কারণ বেকারত্ব দূর করবার জন্য রাজ্য সরকার যে মেলার কথা ঘোষণা করেছিল, সেই মেলা শুরু হবার আগেই বন্ধ করে দিল। রাজ্য সরকার ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ঠিক করেন যে, একটা বিশেষ প্রকল্প শুরু করবেন। আর সেই প্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছিল “উৎকর্ষ বাংলা।” এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য ছিল রাজ্যের যে সমস্ত বেকার যুবক যুবতী স্কুল ছুট হয়েছেন তারা যাতে কাজ শিখে নিজের পা এ দাঁড়াতে পারেন। রাজ্যের প্রতিটি জেলায় জেলায় এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়ে গিয়েছে কারিগরি শিক্ষা কেন্দ্রের সাহায্য নিয়ে। কিন্তু সেখান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়েও সেই সমস্ত যুবকযুবতী ঠিক মত কাজ পাচ্ছেন না আর যদিওবা ক

“অযোধ্যার জমি হিন্দুদের, মুসিলমরা এই জমি কবজা করে নিয়েছিল”: তারিক জামিল, ইসলামিক ধৰ্মগুরু।

Image
শুধু অযোধ্যা নয়, দেশজুড়ে প্রায় ৪০ হাজার মন্দির ভেঙেছিল মুঘল আতঙ্কবাদীরা। সেই সমস্থ মন্দির ভেঙে সেখানে বানিয়ে দেওয়া হয়েছিল মসজিদ বা অন্য কোনো ইসলামিক স্থল বানিয়ে দিয়ে গেছে। অযোধ্যায় রাম মন্দিরের স্থানে বাবরি মসজিদ বানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কাশীতে আসল বিশ্বনাথ মন্দিরকে ভেঙে মসজিদ বানিয়ে ছিল মুঘল আতঙ্কবাদীরা। মথুরাতে জন্মস্থান মন্দিরে আতঙ্কবাদী ঔরঙ্গজেব মসজিদ বানিয়েছিল যার নাম রাখা হয়েছিল মসজিদ-ই-জন্মস্থান। ভগবান কৃষ্ণের জন্মস্থানে থাকা মন্দিরকে ভেঙে মসজিদ তৈরী করেছিল মুঘল আতঙ্কবাদীরা। ১৯৯২ সালে হিন্দু বীররা বাবরি কলঙ্ককে মাত্র ১৭ মিনিটে মাটিতে মিলিয়ে দিয়েছিল। আর এখন কোর্টে এই মামলা চলছে যে জমি হিন্দুদের না মুসলিম সম্প্রদায়ের। বাইরে থেকে আসা মুঘল আতঙ্কবাদীরা হিন্দুদের রাম মন্দির ভেঙে মসজিদ তৈরি করেছিল তাই মুসলিমরা জমির দাবি করে। অন্যদিকে দেশের সুপ্রিম কোর্ট বিচার করতে অক্ষম যে জমি কাদের। এই কারণে সুপ্রিম কোর্ট তারিখের পর তারিখ দিয়েই যাচ্ছে। দেশের সুপ্রিম কোর্ট ও তথাকথিত ধৰ্মনিরপেক্ষবাদীরা জমির বিবাদে হিন্দুদের আটকে রাখতে চাইলেও, কিছুজন আছে যারা সত্যকে স্বীকার করার ক্ষমতা রাখে। ইসলামিক ধর্মগুর

বড়ো সুখবর: রাজ্যে ৪ টি স্থানে বিশাল জনসভা করতে আসছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।

Image
এবার আমাদের রাজ্যবাসীদের জন্য এল এক সুখবর। আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মহাশয় এবার আসতে চলেছেন এ রাজ্যে অর্থাৎ পশ্চিমবঙ্গে। জানা গিয়েছে যে, ডিসেম্বর মাসে রাজ্য বিজেপির তরফে যে রথযাত্রা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে সেখানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী মোদীজি। এই রথযাত্রার মাঝামাঝি সময়ে তিনি রাজ্যে আসবেন এবং এই রাজ্যে মোদীজির বেশ কয়েকটি সভা আছে বলেও জানা গিয়েছে। রাজনৈতিক বিষেজ্ঞরা মনে করছেন যে, লোকসভা ভোটের আগে রাজ্যে মোদীজি এসে সভা করলে সেটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ হবে। এছাড়াও মোদিজি এলে রাজ্যের বিজেপি নেতৃত্ব একটা বাড়তি অক্সিজেন পাবে বলেও মনে করা হচ্ছে। রাজ্যের সমস্ত বিজেপি নেতাকর্মীরা একটা এনার্জি পাবে নুতন উদ্যমে কাজ করার। তাই মোদীজির এই সভা রাজ্য বিশেষ করে গুরুত্ব পাবে রাজ্য নেতৃত্বের কাছে। আমাদের রাজ্যের বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ মহাশয় এইদিন একটি বিশেষ তথ্য জনিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন যে, লোকসভা ভোটের কথা মাথায় রেখে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব পুরো পশ্চিমবঙ্গকে মোট পাঁচটি ভাগে ভাগ করে দিয়েছেন। এর প্রত্যেটিতেই মোদীজি সভা করবেন। যার মধ্যে ইতিমধ্যেই প্রধানমন্ত্রী মোদীজির পশ্চিম মেদি

চরম চিন্তায় পাকিস্থান! এবার সীমান্তে পাকিস্থানকে তাক করে লাগানো হচ্ছে এই বিপদজ্জনক ক্ষেপণাস্ত্র।

Image
এই মুহূর্তে ভারত সরকার সবচেয়ে বেশি যে দিকটি নিয়ে ভাবনা চিন্তা করছে তা হল দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। কংগ্রেস আমলে দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা একদম তলানিতে ঠেকে ছিল। সেই জন্য কংগ্রেসের আমলে চিন এবং পাকিস্তান অনেক বেশি সুযোগ পেয়ে গিয়েছিল জঙ্গি অনুপ্রবেশ করিয়ে ভারত কে আক্রমন করার। অনেক ভারতীয় সেনা তখন বেঘরে প্রাণ দিয়েছেন। তাই মোদি সরকার আসার পর দেশের প্রশাসন ব্যবস্থা চাঙ্গা করার জন্য খুব উঠে পড়ে লেগেছে। স্থল,বায়ু, জল সবদিক থেকেই ভারতকে সুরক্ষিত করার শপদ নিয়ে ফেলেছে মোদী সরকার। সেই লক্ষ্যে এবার পাকিস্তান কে আরও অনেক বেশি চাপে রাখতে মোদী সরকার নিয়ে নিলেন এক বড় সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্ত খুব ভয়ঙ্কর তবে সেটা পাকিস্তানের জন্য। এবার মোদী সরকার এক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সেই সিদ্ধান্তে জানানো হয়েছে যে, এবার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র সহ এক বিশেষ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা মোতায়েন করা হবে দুটি বিশেষ গ্রামে। এই গ্রাম দুটিই অবস্থিত পাকিস্তান সীমান্তবর্তী এলাকায়। সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী এই গ্রাম দুটি হল আলওয়ার এবং পালি গ্রাম। এই দুটি গ্রামই অবস্থিত রাজস্থানের অন্তর্ভুক্ত পাকিস্তান সীমান্তে। জানিয়ে রাখি যে, এই গ্রাম দ

বড় খবর : সারা জীবন RSS এর বিরোধিতা করা অমর সিং নিজের জমি ও পৈত্রিক বাড়ি RSS কে দান করলেন।

Image
বাংলা খবর : ধর্মনিরপেক্ষতা ছেড়ে রাষ্ট্রবাদীদের সাথে যোগ দিলেন অমর সিং সমাজবাদী পার্টির বড়ো নেতা অমর সিং, যিনি তার রাজনৈতিক জীবনে বরাবর হিন্দুত্ব এর বিরোধিতা করে এসেছেন এবং তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষবাদীদের সাথ দিয়ে এসেছেন। বহুবছর ধরে উনি সমাজবাদী পার্টির প্রধান নেতা মুলায়ম সিং যাদবের পর দ্বিতীয় স্থানে ছিলেন। এমনকি অমর সিং এর কথাতেই মুলায়ম সিং যাদব, আজম খানকে পার্টি থেকে বের করে দিয়েছিলেন। আমার সিং তার পুরো রাজনৈতিক জীবনে RSS সহ বাকি হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলির বিরোধিতা করতেন এবং ধৰ্মনিরপেক্ষবাদীদের সমর্থন করতেন। কিন্তু শেষ সময়ে অমর সিং নিজের ভুল বুঝতে পেরেছেন। অমর সিং বুঝতে পেরেছেন যে ধৰ্মনিরপেক্ষতা দেশের ভবিষ্যত নষ্ট করছে। দেশকে ধ্বংস করার করার জন্য ধৰ্মনিরপেক্ষতা যথেষ্ট অন্যদিকে হিন্দুত্ব থাকলে দেশ টিকে থাকবে। জানিয়ে দি, অমর সিং নিজের চিন্তাধারা বদলানোর সাথে সাথে হিন্দুত্বের কাজে যোগ দিতে শুরু করেছেন। অমর সিং এখন তার বহু সম্পত্তি RSS কে দান করে দিয়েছেন বহু সম্পত্তি উনি RSS এই সংগঠন সেবা ভারতিকে দান করে দিয়েছেন। দান করা সম্পত্তির মধ্যে ৪ কোটি টাকার নিজের পৈত্রিক সম্পত্তি রয়েছে। সব মিলিয়ে উনি

ট্রেনে অযোধ্যার উদ্দেশ্যে রওনা দিচ্ছিল রামভক্তরা, এরপর মুসলিমরা এসে যা করলো তা আপনাকেও গর্বিত করবে।

Image
গতকাল অর্থাৎ ২৫ শে নভেম্বর বিশ্ব হিন্দু পরিষদের তরফে একটি ধর্মীয় সভা অনুষ্ঠিত করা হয়েছিল। সেই জন্যেই এইদিন দেশের সমস্ত হিন্দুদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল  সেই সভাতে। আর সেই লক্ষ্যে ধর্মীয় সভাতে যোগদানের জন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রামভক্তরা ইতিমধ্যেই রওনা দেওয়া শুরু করে দিয়েছিল একদিকে যেমন দেশের সমস্ত বিরোধী দল গুলি হিন্দুদের এই সভাকে অসফল করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছিল। তাই তারা বারবার মিথ্যা দাবি করছে যে, এই সভা হল মুসলিমদের জন্য অশান্তির আর এই দাবি করে তারা বারেবারে সরকারেরর উপর চাপ সৃষ্টি করতে চাইছেন। ঠিক উল্টো দিকে এক অন্য ছবি। অন্যদিকে উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের বারাবাঙ্কি নামক এক জায়গায় মুসলিমরা সুন্দর পরিবেশের সৃষ্টি করেছেন। সেখানকার মুসলিমরা বিরোধী দল গুলির কথায় বিন্দুমাত্র কান দিতে নারাজ। সেখানকার মুসলিমরা হিন্দু সভায় যারা যাচ্ছেন তাদের সকল কে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করেন এবং ফুল ছড়িয়ে তাদের যাত্রাপথ শুভ করেন। এরফলে বোঝায় যাচ্ছে যে, তাদের উপর বিরোধী দলের নেতানেত্রীদের মিথ্যা প্রচার কোনো প্রভাব ফেলতে পারে নি। এইদিন এক সংবাদ মাধ্যম রাহুল নামে এক রাম ভক্তের সাথে কথা বলেন। উনিও এইদিন সেই ধর্মী