Posts

Showing posts from April, 2019

দেশের জনগণের সুরক্ষার খাতিরে ভারতে অবিলম্বে নিষিদ্ধ করা হোক বোরখা:শিব সেনা।

IsIs আতঙ্কবাদী হোক, অপরাধ হোক, কট্টরপন্থা হোক সবক্ষেত্রেই ব্যাপকভাবে বোরখার ব্যাবহার হয়। বেশ কয়টি দেশ সুরক্ষার খাতিরে বোরখার ব্যাবহার বন্ধ করে রেখেছে। বোরখা ব্যান করার তালিকায় সম্প্রতি নাম লিখিয়েছে শ্রীলঙ্কা। শ্রীলঙ্কায় আতঙ্কবাদী হামলা হওয়ার পরই শ্রীলঙ্কার সরকার বোরখা ব্যান করার সিদ্ধান্ত নেয়। আতঙ্কবাদীরা বোরখা ব্যাবহার করে এই ঘোষণা করে শ্রীলঙ্কা বোরখার উপর ব্যান লাগিয়েছে। আর এখন ভারতেও বোরখা ব্যান করার দাবি উঠতে শুরু হয়েছে। প্রথম দিকে দাবি সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে দেশের সাধারণ মানুষের থেকে আসছিল। আর এখন এই দাবি তুলেছে দেশের এক রাজনৈতিক দল। শিব সেনা ভারতে বোরখা নিষিদ্ধ করার দাবি তুলেছে। শিবসেনা তাদের নিজস্ব পত্রিকায় লেখার মাধ্যমে বোরখা নিষিদ্ধ হওয়ার জন্য দাবি তুলেছে। Now Shiv Sena demands a ban on #burqa in India after Sri Lanka bans any outfit that would cover the face and hinder indentification. Breaking on @IndiaToday . (Any reports from anywhere across Sri Lanka on protests against the ban? ) — GAURAV C SAWANT (@gauravcsawant) May 1, 2019 শিবসেনার মতে, সার্বজনীন স্থানে বোরখা

পুতিনের কাছে সময় চাইলেন ইমরান খান! পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর জন্য সময় নেই, জানালো রুশ।

বাটি নিয়ে পাকিস্তান বিশ্বের প্রতিটি দেশের সামনে ভিক্ষা চাইতে বসেছে। আর এখন পুতিনের সাথে দেখা করার সময় চেয়ে রাশিয়ার কাছ থেকে পাকিস্তান বড় ঝটকা পেয়েছে। পাকিস্তান এ রকম একটি দেশ যা আর্থিক সংকটের কারণে বিশ্বের সব দেশগুলির সামনে বাটি নিয়ে ভিক্ষা চাইতে বসেছে। পাকিস্তান গাজবা-এ-হিন্দ করার স্বপ্ন দেখে যার জন্য পাক সরকার বেশিরভাগ অর্থ পাকিস্তানের সেনা ও আতঙ্কবাদের ফান্ডে জমা করে। ভারতকে হিন্দু শুন্য করার স্বপ্ন দেখতে গিয়ে পাকিস্তান এখন ভিখারী দেশে পরিণত হয়েছে। আমেরিকা থেকে আরব দেশ, এবং ইউরোপ থেকে রাশিয়া প্রতিটি দেশের সামনে ঝোলা নিয়ে ভিক্ষা চাইতে বসেছে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান।তবে চীন ছাড়া  পাকিস্তানকে কোন দেশ মূল্য দিতে প্রস্তুত নয়। এখন রাশিয়ার থেকেও ঝটকা পেয়েছে ইমরান খান। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, ইমরান খান রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনের সাথে দেখা করার সময় চেয়েছিলেন, কিন্তু ভ্লাদিমির পুতিন ইমরান খানের সঙ্গে দেখা করতে অস্বীকার করেছেন। রাশিয়ার তরফ থেকে জানানো হয়েছে  ইমরান খানের জন্য সময় নেই পুতিনের। পুতিনের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক চেয়েছিলেন ইমরান খান। পুতিনের সাথে দেখা করে অর্থের দা

মোদীর সফল বিদেশ নীতির সুফল, আজই মাসুদ আজাহারকে আন্তর্জাতিক জঙ্গির তকমা দিতে চলেছে রাষ্ট্র সঙ্ঘ

ভারতীয়দের প্রতিক্ষার অবসান হতে চলেছে আজকে। পুলওয়ামা জঙ্গি হামলার দোষী জইশ এ মোহম্মদ এর প্রধান মৌলানা মাসুদ আজাহারকে আজ রাষ্ট্রসঙ্ঘ আন্তর্জাতিক জঙ্গি ঘোষণা করতে পারে। বিগত কয়েক বছর ধরেই ভারত আজাহারকে আন্তর্জাতিক জঙ্গি ঘোষণা করার জন্য অনেক চেষ্টা করেছে, কিন্তু চীন তাঁদের ভিটো পাওয়ারের ব্যাবহার করে নাম গলাচ্ছিল। এখন চীনও এই ব্যাপারে রাজি হয়ে গেছে আর তাঁদের ভিটো পাওয়ারকে হটানোর জন্য প্রস্তুত। আমেরিকা, ব্রিটেন আর ফ্রান্সের তরফ থেকে সংযুক্ত রাষ্ট্রে আজাহারকে জঙ্গি ঘোষণা করার জন্য প্রস্তাব পেশ করা হয়েছিল। আর তারপর থেকেই চীনের উপর চাপ সৃষ্টি হয়। ভারত এক দশক থেকে চেষ্টা করছে যে যে করেই হোক আজাহারকে বৈশিক জঙ্গি ঘোষণা করা হোক। কিন্তু চীন বারবার তাঁদের ভিটো পাওয়ার ব্যাবহার করে নাক গলাচ্ছিল। পুলওয়ামা জঙ্গি হামলা হওয়ার পর, ভারত চীনের উপরে চাপ সৃষ্টি করার কাজ শুরু করে। আর ভারতের সমর্থনে নেমে পড়ে ভিটো ক্ষমতা সম্পন্ন সব দেশ গুলো। জম্মু কাশ্মীরে পুলওয়ামায় ১৪ ই ফেব্রুয়ারি জঙ্গি হামলা হওয়ার পর ভারত আজাহারকে নিষিদ্ধ করার চেষ্টাতে আরও জোর লাগিয়েছে। আর সেটা নিয়ে সংযুক্ত রাষ্ট্রের সুরক্ষা পরিষদে প্রস্ত

ভারতের উপর সাইবার এট্যাক করতে পারবে না শত্রু দেশ! ২ জুন থেকে কাজ করবে ডিফেন্স সাইবার এজেন্সি।

পরের মাস থেকে ডিফেন্স সাইবার এজেন্সির কাজ শুরু হতে চলেছে। এই বিভাগের কাজ হবে ভারতের ডিফেন্স সিস্টেমকে সাইবার এট্যাক থেকে সুরক্ষিত রাখা। নৌসেনার বরিষ্ঠ আধিকারিক আডমিরাল মোহিত গুপ্তা এটার প্রথম প্রমুখ হবেন। এই বিভাগের মুখ্যালয় দিল্লীতে হবে। বিশেষ করে পাকিস্তান ও চীন থেকে হওয়া সাইবার এট্যাককে প্রতিরোধ করবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সাইবার বিভাগ তৈরির জন্য দিল্লী থেকে সবুজ সংকেত দিচ্ছেন। সুরক্ষামন্ত্রণালয়ের খবর অনুযায়ী, সরকার ধীরে ধীরে পুরো দেশে সাইবার বিভাগ বৃদ্ধি করবে। বর্তমান সময়ে দেশের সুরক্ষা ব্যবস্থার উপর সবথেকে বড় ভয় সাইবার এট্যাক। কারণ পারমানবিক বোমা থেকে শুরু করে বাকি কিছু এট্যাকের ক্ষেত্রে কোড ব্যাবহৃত হয়। এছাড়াও যুদ্ধ ক্ষেত্রে ব্যাবহৃত সরকারের নানা প্ল্যান, গোপন স্থানের তথ্যকে সাইবার এট্যাক থেকে রক্ষা করতে  ডিফেন্স সাইবার এজেন্সি আবশ্যক। পাকিস্তান ও চীনের হ্যাকাররা রোজ ভারতের সাইবার মিলিটারির উপর এট্যাক করে তথ্য চুরি করার প্রয়াস করে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, স্প্রেস এজেন্সির উপরেও চর্চা চলছে। খুব শীঘ্রই স্পেস এজেন্সির উপর কাজ শুরু হবে। এছাড়াও স্পেশ্যাল ফোর্স এজেন্সি আগ্রাস্থিত

আমি যেমন ছয় মারতাম, তোমরাও ওরকম ভাবে ছয় মেরে মোদীকে দেশের বাইরে পাঠিয়ে দাওঃ সিধু

Image
প্রায় দিনই বিতর্কিত বয়ান দেওয়া কংগ্রেস নেতা নবজ্যোত সিং সিধু আবারও বিতর্কিত বয়ান দিয়ে শিরোনামে উঠে এলো! সিধু এবার বিতর্কিত বয়ান দিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে অপমান করলো। এমনিতে সিধুর পাকিস্তান প্রেম আর কারোর কাছে লুকানো  নেই। পাকিস্তানে গিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা পাক আর্মি চিফ এর সাথে কোলাকুলি হোক, আর খালিস্তানি জঙ্গির সাথে দাঁত বের করে ছবি তোলাই হোক, সিধু পাক প্রেমে একবারে কাবু হয়েছিল। এমনকি ভারতে যখন পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা হামলা করে দেশের ৪৪ বীর জয়ানকে শহীদ করে দিয়েছিল। তখনও সিধু পাকিস্তানের সমর্থনে ব্যাট ধরে পাকিস্তানকে নিরীহ দেশ বলে আখ্যা দিয়েছিল। সিধু বলেছিল, ‘যেমন জঙ্গিদের কোন ধর্ম হয়না, তেমন দেশও হয়না। তাই পাকিস্তানকে দোষ দেওয়া বন্ধ হোক।” আর এবার সেই সিধুই দেশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদীর বিরুদ্ধে বিতর্কিত বয়ান দিলো। মধ্যপ্রদেশের ভোপালে কংগ্রেস প্রার্থী দিগবিজয় সিং সমর্থনে একটি র‍্যালিতে গিয়ে সিধু বলেন ‘তোমরা সবাই মিলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ভারতের বাইরে ফেলে দিয়ে আসো।” সিধু যখন এই বিতর্কিত মন্তব্য করে, তখন সেই মঞ্চে তাঁর পাশে দাঁড়িয়ে ছিল ভোপাল আসনে কংগ্রেসের প্র

মুনমুন সেনকে কটাক্ষ করে স্বস্তিকা লিখলেন ‘গরম মানুষকে উন্মাদ করে দিয়েছে, বাংলা ছাড়া কোথাও অশান্তি নেই”

Image
চতুর্থ দফার ভোট গ্রহণে আসানসোল জুড়ে যেই অশান্তির সৃষ্টি হয়েছিল, সেই অশান্তির প্রকোপ গিয়ে আছড়ে পড়ল টলি পাড়ায়। আসানসোলে তৃণমূলের প্রার্থী টলিউড অভিনেত্রী মুনমুন সেন ( Moon Moon Sen) । আর মুনমুন সেন প্রার্থী হয়ে কিভাবে এহেন মন্তব্য করতে পারেন, সেই শুনে তাজ্জব গোটা বাংলা। আর এবার টলিপাড়া থেকেও এলো মুনমুনের জন্য যোগ্য জবাব। মুনমুনের মন্তব্যের পর মেজাজ হারিয়ে টুইট করলেন স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। তিনি টুইট করে লেখেন, ‘বাংলা ছাড়া দেশের আর কোথাও ভোট নিয়ে হিংসা হচ্ছেনা।” এমনকি তিনি মুনমুন সেনের বেডটি-এর মন্তব্য নিয়েও ওনাকে কটাক্ষ করেন স্বস্তিকা। স্বস্তিকা মুখার্জী (swastika mukherjee) টুইটারে ক্ষোভ উগড়ে দিয়ে লেখেন, ‘সত্যি খুব দুঃখ লাগছে! বাংলা জ্বলছে, মানুষ ভোট না দিতে পেরে ফেরত আসছে। একেবারে মমির মত দাঁড়িয়ে আছে রাজ্য পুলিশ! এরকম নির্বাচনের মানেটা কি? গণতন্ত্রের নামে প্রহসন চলছে রাজ্য জুড়ে!” স্বস্তিকা আরও লেখেন, ‘আসানসোলবাসী দয়া করে নিরাপদে থাকুন। ভোট দিতে গিয়ে নিজের জীবন হারাবেননা একদম!” তিনি আরও বলেন, ‘এই হিংসা দেশের কোন রাজ্যেই হচ্ছেনা, হচ্ছে শুধু এই বাংলায়!” এরপরে তিনি রাজনীতিবিদদের উপরেও ক

ধোপে টিকলোনা কংগ্রেসের অভিযোগ, সহজেই ক্লিনচিট পেয়ে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী

Image
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ( Narendra Modi) ক্লিনচিট দিলো নির্বাচন কমিশন (Election Commission Of India)। কমিশন জানায় জনসভাতে ভাষণ দেওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কোন নির্বাচনী বিঁধিভঙ্গ করেননি। মহারাষ্ট্রের বর্ধাতে নির্বাচনী প্রচারের সময় ওনার উপরে নির্বাচনী বিঁধিভঙ্গের অভিযোগ আনা হয়েছিল। কংগ্রেস কমিশনের কাছে নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছিল। কংগ্রেস অভিযোগ করে বলেছিল, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে কেরলের ওয়ানাড থেকে নির্বাচনী লড়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল। কমিশন কংগ্রেসের অভিযোগের পর নরেন্দ্র মোদীর ভাষণ শুনে এই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়। ১লা এপ্রিল মহারাষ্ট্রের বর্ধাতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী রাহুল গান্ধীর নাম না নিয়ে বলেছিলেন, ওনাকে কেরলের ওয়ানাড থেকে নির্বাচনে লড়তে হচ্ছে কারণ, ওই এলাকায় সংখ্যালঘুরাই সংখ্যাগুরু। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছিলেন, ‘কংগ্রেস হিন্দুদের বদনাম করেছে। সেইজন্য জনতা এখন কংগ্রেসে শাস্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর সেই জন্য ওই দলের নেতা এমন এক যায়গা থেকে নির্বাচনে লড়ছে, যেখানে সংখ্যালঘুরাই সংখ্যাগুরু। সেখানে

ভারতে প্রধানমন্ত্রী পদে মোদীই বসবেন দাবি চীনের সংবাদ মাধ্যমের! মোদীকে মাথায় রেখে নীতি করার উপদেশ মিডিয়ার।

Image
প্রত্যেক বড়ো দেশ ওপর দেশের রাজনীতির উপর নজর রাখে। কারণ রাজনীতির উপর নির্ভর করেই এক একটা দেশ ওপর দেশের সাথে নীতি নিয়ম তৈরি করে। উদাহরন স্বরূপ ভারতে মোদী ক্ষমতায় থাকলে ইজরায়েল এক ধরনের নীতি তৈরি করবে, অন্যদিকে কংগ্রেস ক্ষমতায় থাকলে অন্য ধরনের নীতি তৈরি করবে। এখন চীন থেকে একটা বড় খবর সামনে আসছে। রাজনৈতিক দৃষ্টিকোন থেকে খবর এতটাই গম্ভীর যে ভারতের বিরোধী দলে ভূমিকম্প এসেছে। আসলে চীনের মিডিয়া ভারতের রাজনীতি নিয়ে বড়সড় দাবি করেছে। আসলে চীনের মিডিয়ার দাবি ভারতে পুনরায় নরেন্দ্র মোদী ক্ষমতায় আসবে। চীনের সাংবাদ মাধ্যম চীনের সরকারের উদ্দেশে একটা প্রতিবেদন লিখেছে। প্রতিবেদনে চীনের সরকারকে বড়ো উপদেশ দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে ভারতে পুনরায় মোদী ক্ষমতায় আসবে। সেই দিকে লক্ষ রেখে যেন নীতি তৈরি করা হয়। ভারতের প্রধানমন্ত্রী পদে পুনরায় নরেন্দ্র মোদী বসবেন বলে দাবি চীনের সাংবাদ মাধ্যমের। খবর সামনে আসার পর চীন তাদের নীতি তৈরির কাজও শুরু করে দিয়েছে। ইতিমধ্যে চীন ভারতের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রীর সাথে জিনপিং এর একটা বৈঠক করানো সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সিদ্ধান্তে ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মোদীকে ধরা হয়েছে। চীনের বিদেশ

কংগ্রেস-NCP এর জন্য নির্বাচনের প্রচার করলেন বিজয় মালিয়ার জামাই! জনগণের কাছে চাইলেন ভোট।

Image
ভারত থেকে পলাতক ব্যাবসায়ী বিজয় মালিয়াকে নিয়ে রাজনীতি বরাবর উত্তপ্ত ছিল। কংগ্রেস বার বার দাবি করেছে যে নরেন্দ্র মোদীর সরকার বিজয় মালিয়াকে দেশ থেকে পালাতে সাহায্য করেছে। রাহুল গান্ধী বেশ কয়েকটি রালি থেকে বলেছিলেন যে, মোদীর বন্ধু বিজয় মালিয়া।  প্রসঙ্গত জানিয়ে দি, মালিয়া সেই ব্যাবসায়ী যে সোনিয়া গান্ধীর আমলে বহু টাকা ব্যাঙ্ক থেকে লোন পেয়েছিল। যতদিন দেশে কংগ্রেস ছিল ততদিন মালিয়ার দেশে থাকতে কোনো সমস্যা হয়নি। এরপর মোদী ক্ষমতায় আসতেই মালিয়ে সুযোগ বুঝে দেশ থেকে পালিয়ে যায়। গ্রেপ্তার হওয়ার ভয় মালিয়াকে দুশ্চিন্তায় ফেলাতে থাকে। যার জন্য বিজয় মালিয়া সুযোগ বুঝে দেশ থেকে পলায়ন করে। এরপর থেকে রাহুল গান্ধী বহুবার মোদীর উপর অভিযোগ তুলেন। রাহুল গান্ধী দাবি করেন, মালিয়া ও মোদী প্ল্যান করে সবকিছু করেছে। তবে এখন যে খবর সামনে আসছে তা রাহুল গান্ধীর মুখে চুনকালি মাখাতে যথেষ্ট। আসলে পলাতক বিজয় মালিয়ার জামাই এখন কংগ্রেসের লোকসভা প্রার্থীর সাথে প্রচারে নেমেছেন। কংগ্রেস ও তার সহযোগী NCP এর হয়ে নির্বাচনী প্রচারে বেরিয়েছেন বিজয় মালিয়ার জামাই । খবর অনুযায়ী, বিজয় মালিয়ার জামাই সমর সিং NCP এর নেতা পার্থ পাবারের হয়ে

বারাণসীতে নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে দাঁড়ানো মহাজোটের প্রার্থী তেজ বাহাদুরের বাতিল হতে পারে প্রার্থীপদ !

Image
বারাণসী লোকসভা আসন থেকে সমাজবাদী পার্টির প্রার্থী তেজ বাহাদুরের (Tej Bahadur) বিরুদ্ধে নোটিশ জারি করল নির্বাচন কমিশন। বিএসএফ থেকে বরখাস্ত জওয়ান তেজ বাহাদুর প্রথমে নির্দলীয় আর তারপর সমাজবাদী পার্টির চিহ্নে মনোনয়ন জমা দেন। প্রথমে তিনি মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময় বলেছিলেন, দুর্নীতির কারণে ওনাকে সেনা থেকে বহিস্কার করা হয়েছে। কিন্তু দ্বিতীয়বার মনোনয়ন দাখিল করার সময় উনি এই তথ্য দেননি। মঙ্গলবার ওনার মনোনয়ন পত্র খুঁটিয়ে দেখার পর জেলা নির্বাচন কার্যালয় তেজ বাহাদুরের বিরুদ্ধে নোটিশ জারি করে ওনার কাছ থেকে ১ মে এর মধ্যে জবাব চেয়েছে। নির্বাচন কমিশন স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে যে, যদি তেজ বাহাদুর এর প্রমাণ না দিতে পারে, তাহলে তাঁর মনোনয়ন বাতিল হবে। কমিশনের তরফ থেকে জারি করা নোটিশ অনুযায়ী, তেজ বাহাদুর (Tej Bahadur) ২৪ এপ্রিল নির্দলীয় প্রার্থী রুপে মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন। সেই সময় উনি শপথ পত্রে বলেছিলেন, ‘ওনাকে দুর্নীতির কারণে সেনা থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে।” কিন্তু ২৯ এপ্রিল দ্বিতীয়বার মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময় তেজ বাহাদুর ওই শপথ পত্রেই সেনা থেকে বরখাস্ত করার জন্য দুর্নীতির কারণ দেখাননি তিনি! যার মানে এই যে, ওনাকে দুর্ন

এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ‘নির্লজ্জ” বলে অপমান করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী

রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে আজ ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রচারে গিয়ে আক্রমণ করেন। গতকাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শ্রীরামপুরের জনসভা থেকে বলেছিলেন যে, ‘তৃণমূলের ৪০ বিধায়ক বিজেপির সম্পর্কে আছে”। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর এই বক্তব্যের বিরোধিতা করে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ‘নির্লজ্জ” বলে অপমান করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী। মমতা ব্যানার্জী বলেন, ‘তৃণমূলকে পয়সা দিয়ে কেনা যায়না!” মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করে বলেন, ‘আগে দিল্লি সামলা, তারপর ভাববি বাংলা।” যদিও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে এই প্রথমবার অপমান করলেন না মাননীয়া মমতা ব্যানার্জী। এর আগেও বহুবার নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে কুরুচিকর মন্তব্য করেছেন মাননীয়া মমতা ব্যানার্জী। ২০১৪ এর লোকসভা ভোটের আগে নরেন্দ্র মোদীর কানের নীচে চর মারবেন বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী। এছাড়াও উনি নরেন্দ্র মোদীর কোমরে দড়ি পড়িয়ে ঘোরাবেন বলেছিলেন। এবার লোকসভ ভোটের নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে হ্যাঙ্গারের তলায় ঢোকাবেন বলেছিলেন মমতা ব্যানার্জী। এমনকি

চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট জমা পড়ল কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কাছে, এবার রাজ্যের বহু যায়গাতেই তৃতীয় স্থানে থাকবে তৃণমূল !

Image
সম্প্রতি রাজ্যে এসেছিলেন সঙ্ঘ ঘনিষ্ঠ বিজেপি নেতা সুনীল দেওধর (Sunil Deodhar)। আর তিনি রাজ্যে এসে বিজেপির রুপরেখা তৈরি করেছেন। এর আগে ২০১৮ সালে ত্রিপুরা প্রদেশে বিজেপির পতাকা তোলার দ্বায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল এই নেতার কাঁধে। তানা এক বছর ত্রিপুরাতে মাটি কামড়ে পড়েছিলেন তিনি। প্রতিটি বিধানসভা এলাকার প্রতিটি মানুষের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করেছিলেন। আর তাঁর ফল হিসেবে ত্রিপুরায় বিজেপির বিশাল জয়। এরপর ওনাকে এরাজ্যের দ্বায়িত্ব দেওয়ার দাবি উঠছিল। আর সেই জন্য উনি দুদিন আগে পশ্চিমবঙ্গে আসেন। উনি রাজ্যের দুটি আসনে বিশেষ করে নজর রাখছেন বলে সুত্রের খবর। উনি রাজ্যে এসে চারিদিক থেকে পরিসংখ্যান নিয়ে কেন্দ্র বিজেপির নেতৃত্ব এবং সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ-কে একটি রিপোর্ট পেশ করেছেন। ওই রিপোর্ট অনুযায়ী এবার লোকসভা ভোটে বেশির ভাগ আসনেই TMC তৃতীয় স্থানে থাকবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। আর এর কারণ হিসেবে জনগণের তৃণমূলের প্রতি বীতশ্রদ্ধতা এবং রাজ্যে মমতা সরকার দ্বারা চালানো সন্ত্রাসকে কারণ হিসেবে দেখিয়েছেন তিনি। ওই রিপোর্টে তিনি জানিয়েছেন, এবার লোকসভা ভোটে বিক্ষুব্ধ তৃণমূলের ভোট পুরোটাই বিজেপি পড়বে। গত লোকসভা আসনে এরাজ্

VIRAL: নরেন্দ্র মোদী দেশের প্রধানমন্ত্রী না হলে, অযোধ্যায় গিয়ে আত্মহত্যা করবেন এই মুসলিম নেতা !

Image
দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব ছাড়াও দেশের জনসাধারণ পুনরায় আবার নরেন্দ্র মোদীকেই দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়। এরকমই মানুষদের ভিড়ে একজন হল শিয়া ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যান ওয়াসিম রিজভি। তিনি আগাগোড়াই নরেন্দ্র মোদীর কাজের প্রশংসক। আর এবার তিনি নরেন্দ্র মোদীকে নিয়ে এমন কিছু বলে ফেললেন, যেটা মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয় গেলো। শিয়া ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যান ওয়াসিম রিজভি (waseem rizvi) বলেন, যদি ২০১৯ নরেন্দ্র মোদী দ্বিতীয় বারের জন্য দেশের প্রধানমন্ত্রী না হন, তাহলে আমি অযোধ্যায় রাম মন্দিরের গেটের সামনে গিয়ে আত্মহত্যা করব। রিজভি একটি বয়ান জারি করে বলেন, আমাদের দেশ ভারতবর্ষ সব ধর্মের উপরে। উনি আরও বলেন, আমি যখনই দেশের স্বার্থে কোন কথা বলি, তখন কট্টরপন্থীরা আমাকে প্রাণে মারার হুমকি দেয়। কট্টরপন্থীরা আমাকে বলে, ‘একবার মোদী সরকার চলে যাক, তাহলেই তোমাকে পিস পিস করে কাটবো।” রিজভি (waseem rizvi) বলেন, দেশপ্রেমীদের মনে নরেন্দ্র মোদীর জন্য যদি প্রেম থাকে, তাহলে গদ্দারদের মদে নরেন্দ্র মোদীর নামে আতঙ্ক আছে। যদি অন্য কোন রাজনৈতিক দলের নেতা দেশদ্রোহীদের সাহায্যে এই দেশের প্রধানমন্ত্

৮৬ বছর বয়স্ক কৃষ্ণ ভাট রোজ করেন বিশাল ৯ ফুট শিবলিঙ্গের পুজো! নিয়মিত একা হাতে করেন সাফাই।

Image
আজ আমরা এমন এক ব্যাক্তির সম্বন্ধে India Rag এর পাঠকদের জানাবো যিনি তার সম্পূর্ণ জীবন ভারতীয় সংস্কৃতির জন্য সমর্পিত করেছেন। উপরে যে ব্যক্তির ছবি দেখছেন উনার নাম কৃষ্ণা ভাট, উনি কর্ণাটকের বাসিন্দা এবং উনার বয়স ৮৬ বছর। ইনি একজন মহান শিবভক্ত যিনি তার পুরো জীবন সনাতন ধর্মের সেবার জন্য লাগিয়ে দিয়েছেন। কৃষ্ণ ভাট প্রত্যেকদিন বিশাল ৯ ফুটের শিব লিঙ্গের পূজা করেন। প্রত্যেকদিন উনি শিব লিঙ্গ সাফ করেন এবং বিধি মেনে মন্ত্র পাঠ করে পুজো করেন। কর্ণাটক ও তার আশেপাশের এলাকা জুড়ে বিশাল হিন্দু সাম্রাজ্য ছিল। ওই সাম্রাজ্যকে বিজয়নগর সাম্রাজ্যও বলা হতো। বিজয় নগর সাম্রাজ্যে বহু গৌরবশালী মন্দির ছিল এবং এই শিবলিঙ্গ ওই আমলের। পরবর্তীকালে বিদেশী আক্রান্তকারী শক্তি ঢুকে যাওয়ার কারণে মন্দিরগুলোতে পুজো বন্ধ হয়ে যায়। বিশেষ করে মুঘল(বৈদেশিক মুসলিম) ও ব্রিটিশরা(বৈদেশিক খ্রিষ্টান) হিন্দুদের গোলাম করার উদ্যেশে ভারতীয় সংস্কৃতি ধ্বংস করার উপর কাজ করেছিল। যে শিবলিঙ্গের পূজা কৃষ্ণ ভাট করেন সেটা কর্ণাটকের হামপিতে অবস্থানরত। বাহমনি সুলতান আক্রমনকারীরা এই মন্দিরের উপর আক্রমণ করেছিল এবং মন্দিরের উপরের অংশ ভেঙে ফেলেছিল। কিন্তু

বড় খবরঃ প্রাক্তন অঞ্চল সভাপতি ও প্রাক্তন প্রধান সহ, তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলো ১৭৮ টি পরিবার

Image
লোকসভা ভোটের মুখে ফের বড়সড় ভাঙন তৃণমূলে। সপ্তদশ লোকসভা ভোটের চতুর্থ দফার ভোটের দিনে এই বিপর্যয় ঘটে শাসক দলে। গতকাল পুরুলিয়া জেলার মানবাজার বিধানসভার পাথরমোড় বিজেপির অফিসে তৃণমূলের প্রাক্তন অঞ্চল সভাপতি ও প্রাক্তন প্রধান সহ বিজেপিতে যোগ দেন ১৭৮ টি পরিবার। দলীয় অফিসে সদ্য দলে যোগ দেওয়া সদস্যদের হাতে পতাকা তুলে দেন পুরুলিয়া লোকসভা কেন্দ্রের BJP প্রার্থী জ্যোতির্ময় সিং মাহাত। এদিন তিনি পুরুলিয়ার মানবাজার, ধানাড়া, বিশরিসহ বেশ কয়কেটি গ্রামে হুড খোলা গাড়িতে প্রচার করেন। ওনার এই প্রচারে উপস্থিত ছিলেন BJP এর জেলা সম্পাদক বিনোদ তিওয়ারি, মানবাজার মণ্ডল সভাপতি বাণীপদ কুম্ভকার সহ স্থানীয় নেতাকর্মীরা। তৃণমূলের প্রাক্তন অঞ্চল সভাপতি দিলীপ বাউরি ও বিশরি অঞ্চলের প্রাক্তন তৃণমূল প্রধান লতা সিং tmc ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর জঙ্গলমহলে বিজেপির শক্তি যে অনেকটাই বৃদ্ধি পেলো তা বলাই বাহুল্য। শুধু জঙ্গল মহলেই না, লোকসভা ভোটের দামামা বাজার পর থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কয়েক লক্ষ কর্মী সমর্থক তৃণমূল ছেড়ে নাম লিখেয়েছেন বিজেপিতে। আরেকদিকে tmc নেতাদের সভায় ভিড় না জমাতে তৃণমূলের উপর থেকে নীচ মহলে চরম

কমিউনিস্ট শাসিত কেরল থেকে NIA এর হাতে গ্রেফতার ISIS এর জঙ্গি, শ্রীলঙ্কার মতো নাশকতা চালানোর ছিলো পরিকল্পনা

রাহুল গান্ধীর নাগরিকতা নিয়ে আবার উঠলো প্রশ্ন! নোটিশ পাঠিয়ে ১৫ দিনের মধ্যে জবাব চাইল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক

Image
বিজেপির বরিষ্ঠ নেতা আর সাংসদ সুব্রমনিয়ম স্বামী (subramanian swamy) কংগ্রেসের সভাপতি রাহুল গান্ধী ( Rahul Gandhi ) একজন ব্রিটিশ নাগরিক বলে দাবি করেছেন। ওনার এই অভিযোগের পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক রাহুল গান্ধীকে একটি নোটিশ পাঠায়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক থেকে রাহুল গান্ধীকে নোটিশ পাঠিয়ে ১৫ দিনের মধ্যে জবাব চেয়েছে। স্বামী টুইট করে লেখেন, ‘ আমার অভিযোগের পরেই কি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক আজ এই নোটিশ জারি করলো? ” যদিও উনি টুইট করে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর নাম উল্লেখ করেননি, বরঞ্চ উনি নাম না উল্লেখ করেই ওনাকে আক্রমণ করেছেন। আরেকদিকে নাগরিকতা নিয়ে প্রশ ওঠার পর, বিজেপি রাহুল গান্ধীর উপর আক্রমণ শানিয়েছে। বিজেপি বলেছে, রাহুল গান্ধীকে এই ব্যাপারে অতিসত্বর জবাবদিহি করতে হবে। রাহুল গান্ধীর নাগরিকতা নিয়ে এর আগেও প্রশ্ন উঠেছিল। এমনকি গান্ধী পরিবারের চিরাচরিত আসন আমেঠি থেকে ওনার মনোনয়ন বাতিল করারও দাবি তুলেছিলেন আমেঠির নির্দল প্রার্থী। রাহুল গান্ধীর নাগরিকতা আর ওনার ডিগ্রি নিয়ে প্রশ্ন তুলে রাহুল গান্ধীর মনোনয়ন বাতিল করার আবেদন করেছিলেন নির্দল প্রার্থী ধ্রুব লাল কৌশল। রাহুল গান্ধীর উপর অভিযোগ এনে বলা হয়েছিল যে,

মহানায়ক দেবকে এনেও সভাতে ভিড় জমাতে ব্যার্থ তৃণমূল! চাপ বাড়ছে উপর মহলে

Image
তারকায় ভর্তি তৃণমূল দলের সভায় এখন আর লোক হচ্ছে না। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী থেকে শুরু করে তৃণমূলের সব নেতাই সভায় মাঠ ভরানোর জন্য কখনো সিরিয়াল থেকে নায়ক, নায়িকা টেনে নিয়ে যাচ্ছে, তো কখনো সিনেমার নায়ক, নায়িকা। আর তৃণমূলে এত অভিনেতা, অভিনেত্রী থাকার জন্য দলটাকে নট্য কোম্পানি বলে কটাক্ষ করে সব বিরোধী দল গুলোই। কিন্তু এখন অভিনেতা, অভিনেত্রীদের নিয়েও চিড়ে ভিজছে না। তৃণমূল দলে সবথেকে বড় তারকা প্রার্থী হলেন মমতা ব্যানার্জীর স্নেহাধন্য মহানায়ক দেব। উনি ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূলের প্রার্থী। আর এই অভিনেতাকে দিয়ে সভা করিয়ে মাঠ ভরানোর চেষ্টা করছে তৃণমূল। গতকাল হুগলী লোকসভা কেন্দ্রের বাঁশবেড়িয়ায় তৃণমূলের মহাতারকা দেবের একটি জনসভা হয়। কিন্তু এতবড় তারকা নিয়ে গিয়েও মাঠ ভরাতে পারলনা তৃণমূল। এমনিতেই হুগলী জেলায় তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রবল। ওই জেলায় তৃণমূলের যতজন বিধায়ক আছে, তাঁর থেকে বেশি গোষ্ঠী আছে তৃণমূলের সেখানে। আর কোন গোষ্ঠীই একে অপরকে সহ্য করতে পারেনা।   বাঁশবেড়িয়ার সপ্তগ্রাম বিধানসভা এলাকায় গতকাল জনসভা করেছিলেন দেব। এলাকার বিধায়ক তথা রাজ্যের মন্ত্রী তপন দাশগুপ্ত এবং হুগলী জেলার লোকসভা আসনের

রৌদ্র ও গরম থেকে বাঁচার জন্য প্রচারে নিজের জায়গায় পুতুলকে পাঠালেন অভিষেক ব্যানার্জী ?

Image
লোকসভা নির্বাচনকে ( Indian General election, 2019) কেন্দ্র করে দেশজুড়ে ভোট প্রদান চলছে। এখনো পর্যন্ত চতুর্থ দফার ভোট প্রদান সম্পন্ন হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে অশান্তির পরিবেশে থাকলেও পুরো দেশে বেশ শান্তিপূর্ন ভাবেই ভোট প্রদানের কাজ চলছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আলাদা আলাদা অঞ্চলে নেতারা প্রচারে বেরিয়েছে। ভোটে জেতার পর জনগণের জন্য সময় দিতে পারুক বা নাই পারুক এখন অবশ্য বেশ জোর দিয়ে প্রচার করছে পার্থীগণ। প্রচন্ড উত্তাপের মধ্যেও গরমকে অগ্রাহ্য করে ঘন্টার পর ঘন্টা সময় দিয়ে জনগণকে খুশি করতে প্রচারে নেমেছে কংগ্ৰস,বিজেপি ও অন্যান্য দলের লোকসভা পার্থীরা। নির্বাচনের এমন পরিবেশের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ থেকে এমন বিস্ময়কর ঘটনা সামনে এসেছে যা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় চর্চা তুঙ্গে। সোশ্যাল মিডিয়ায় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর ভাইপো অভিষেক ব্যানার্জী (abhishek banerjee) সম্পর্কিত একটা ভিডিও ভাইরাল হচ্ছে। অভিষেক ব্যানার্জী TMC এর নেতা এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রের পার্থী। যেহেতু অভিষেক ব্যানার্জী ডায়মন্ড হারবার থেকে TMC এই পার্থী তাই ওই ক্ষেত্রে থেকে উনার প্রচার অভিযান চালানো স্

ঘুম উড়লো চীন সরকারের! ভারতীয় সেনার জন্য ব্রহ্মপুত্র নদীর নীচে সুড়ঙ্গ তৈরি করবে সরকার।

Image
ভারত সরকার অসমে ব্রহ্মপুত্র নদীর নীচে সুড়ঙ্গ তৈরি করার পরিকল্পনা করেছে। সেনার বাহন,অস্ত্র ইত্যাদি যাতে বিনা বাধায় নিয়ে যাওয়া আসা হয় তার জন্যেই সুড়ঙ্গ তৈরির যোজনা করছে ভারত সরকার। সেনার এক আধিকারিক জানান এই সুড়ঙ্গ তৈরির উদেশ্য আসাম-অরুণাচল প্রদেশ ও চীনের সাথে জুড়ে থাকা বর্ডার LAC (Line of Actual Control) তে রণনৈতিক সেতু তৈরি করা। সেনা আধিকারিক দাবি করেন সুড়ঙ্গ সৈনিক সমূহকে সুরক্ষার গ্যারান্টি দেবে। যেহেতু ব্রহ্মপুত্র নদীর গভীরতা পরিবর্তন হতে থাকে তাই নদীর নীচে সুড়ঙ্গ তৈরি করা সবথেকে ভালো বিকল্প। এই যোজনার বিস্তৃত রিপোর্ট এখনো তৈরি করা হয়নি কিন্তু একটা ম্যাপ সার্ভে করে নেওয়া হয়েছে। এক অন্য সেনা আধিকারিক বলেন, ব্রহ্মপুত্র নদীর নীচে সুড়ঙ্গ তৈরি করা সম্ভব। আমার রিভার বেড থেকে ২০-৩০ মিটার নিচে বা তার থেকেও বেশি নীচে সুড়ঙ্গ তৈরি করতে সক্ষম। উনি বলেন, নির্মাণ কাজের উপর একটা সার্ভে করা হয়েছে যার মাধ্যমে সড়ক ও রেল নেটওয়ার্ক এর বিষয়ে তথ্য পাওয়া যাবে। দুই ধরনের নেটওয়ার্ক এর জন্য বিশেষ করে রেল নেটওয়ার্কের জন্য বিশেষভাবে কার্য করতে হবে। ব্রহ্মপুত্র নদীর কারনে সেনার আবগমনের উপর বাধা সৃষ্টি হয়। এখন

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে আবারও বিতর্কিত বয়ান দিয়ে শিরোনামে সিধু !

Image
কংগ্রেস নেতা নভজ্যোত সিং সিধু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে নিয়ে একের পর এক বিতর্কিত বয়ান দিয়েই চলেছেন। মধ্যপ্রদেশের ভোপালে একটি জনসভায় বক্তব্য দিতে গিয়ে সিধু প্রধানমন্ত্রীকে মিথ্যাবাদী বলে কটাক্ষ করেন। সিধু বলেন, ‘মশাকে জামা কাপড় পড়ানো, হাতিকে কোলে তুলে আদর করা আর তোমার থেকে সত্য কথা শোনা অসম্ভব নরেন্দ্র মোদী।”এর আগেও উনি অনেকবার বিতর্কিত বয়ান দিয়ে ফেঁসেছেন। এমনকি মধ্যপ্রদেশে বিধানসভা ভোটের প্রচারে দিয়ে ওনার সভায় পাকিস্তান জিন্দাবাদের স্লোগান তোলারও অভিযোগ উঠেছিল ওনার বিরুদ্ধে। সিধু টুইট করেও নরেন্দ্র মোদীর উপর আক্রমণ করেন, উনি টুইট করে লেখেন, ‘আপনার একটি ভুল ভোট আপনার বাচ্চাকে চাওয়ালা, পকোড়াওয়ালা অথবা চৌকিদার বানাতে পারে।” মনে রাখবেন ইনিই সে সিধু যিনি কয়েকদিন আগে বিহারের একটি জনসভায় গিয়ে সব মুসলিমদের এক হয়ে নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে ভোট দিতে বলেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘মুসলিমরা এক হলেই নরেন্দ্র মোদীকে হারানো সম্ভব।” এছাড়াও পুলওয়ামা হামলার পর ইনি পাকিস্তানকে ক্লিনচিট দিয়ে শান্তির দেশ বলেছিলেন। তাছাড়াও উনি পাকিস্তানে গিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে জঙ্গি অভিযান চালানো পাকিস্তান আর্মি চিফের সাথে গল

বাড়িঘর বেচে চার বছরে অতুলনীয় তেরঙ্গা বানালো এক তাঁতি, স্বপ্ন একটাই, একবার প্রধানমন্ত্রী লালকেল্লায় উত্তোলন করুক এই পতাকা

Image
এক তাঁতি জানায় যে, তিনি লাগাতার চার বছর ধরে দেশের একটি পতাকা বুনেছেন। আর তাঁর ইচ্ছে হল, তাঁর নিজের হাতে বোনা ওই পতাকা ভারতের প্রধানমন্ত্রী একবার লালকেল্লা থেকে উত্তোলন করুক। অন্ধ্রপ্রদেশের পশ্চিম গোদাবরি জেলার বেমাবরম গ্রাম নিবাসী আরআর. সত্যনারায়ণ (Satyanarayana) এর অনুযায়ী, তিনি দেশের প্রতি ভালোবাসার জন্য কোনোরকম সেলাই না করে এই তেরঙ্গা বানিয়েছেন। প্রথমে তিনি 4×6 ফুটের একটি তেরঙ্গা বানান। কিন্তু পরে যখন উনি টের পান যে, এই তেরঙ্গা লাল কেলায় টাঙানোর জন্য আদর্শ না, তখন তিনি আর্থিক সহায়তা নিয়ে 8×12 ফুটের একটি তেরঙ্গা বোনেন। সত্যনারায়ণ জানান, উনি টন রঙ এর ২৪০০ সুতা ব্যাবহার করেছেন, আর তারপর তিনি হ্যান্ডলুম জামদানি ও পাসানী স্টাইলের উপর একটি পতাকা তৈরি করেন। তেরঙ্গার মাঝে অশোক স্তম্ভকে স্পষ্ট ভাবে দেখানোর জন্য উনি বিশেষ নজর রেখেছিলেন। সত্যনারায়ণ বলেন, ‘ আমার স্বপ্ন হচ্ছে লাল কেল্লায় সম্পূর্ণ হাতে বোনা এই পতাকা অন্তত একবার উত্তলন করা হোক। আমি যেই পতাকা বানিয়েছি, সেটা শুধুমাত্র সুতো দিয়েই তৈরি। এরমধ্যে অন্য কোন কাপড় জোড়া হয়নি, না এটিকে সেলাই করা হয়েছে। আমি আশা করছি সরকার এই পতাকাকে লাল ক

ভারতের স্বাধীনতার জন্য বড় ভূমিকা ছিল মহম্মদ আলী জিন্নার: মাজিদ মেনন,NCP

Image
প্রথমে কংগ্রেসের নেতা শত্রুঘ্ন সিনহা এবং এখন কংগ্রেসের সহযোগী NCP এর বরিষ্ঠ উকিল মাজিদ মেনন জিন্নাহ প্রেম দেখিয়েছেন। কংগ্রেস ও তার সহযোগী পার্টির সদস্যদের মধ্যে জিন্নাহ প্রেমী লোকের অভাব নেই। জানিয়ে দি, জিন্না সেই ব্যক্তি যে ভারত দেশকে ভাগ করার জন্য প্রধান ভূমিকা পালন করেছিল। প্রথমে শত্রুঘ্ন সিনহা জিন্নাকে মহান দেশভক্ত ও স্বাধীনতা সংগ্রামী বলেছিল। একইসাথে শত্রুঘ্ন সিনহা, জিন্নাকে কংগ্রেস পরিবারের অংশ বলে উল্লেখ করেছিল। আর এখন NCP নেতা মাজিদ মেনন জিন্না প্রেম প্রকাশ করতে শুরু করেছে। শত্রুঘ সিনহার মন্তব্য এর উপর সমালোচনা শুরু হলে উনি বলেন, আমার মুখ ফসকে জিন্নাহর নাম বেরিয়ে গেছে। শত্রুঘ্ন সিনহা বলেন, আমি তো মৌলানা আজাদের নাম বলতে চেয়েছিলাম। শত্রুঘ্ন সিনহার পর এবার NCP এর মাজিদ মেনন খোলাখুলি জিন্নার প্রশংসা করেন। ভারতে জিন্নাপ্রেমীর অভাব নেই সেটা মাজিদ মেনন প্রমান করে দেন। মাজিদ মেনন বলেন, ভারতকে স্বাধীন করতে জিন্না বড়ো ভূমিকা পালন করেছিল। মেনন বলেন, জিন্না মুসলিম বলে উনার ভূমিকা অস্বীকার করা হয়। ভারত স্বাধীন হওয়ার জন্য জিন্নার বিরাট ভূমিকা রয়েছে বলে দাবি করেন মাজিদ মেনন। প্রসঙ্গত জানিয়

ভারতের কাছে NSG কামান্ডোর চাইলো শ্রীলঙ্কার সরকার! প্রধানমন্ত্রী মোদীর নির্দেশ পেলেই রওনা দেবে NSG

Image
শ্রীলঙ্কাতে হওয়া ইস্তার ব্লাস্টের পর শ্রীলঙ্কার সরকার সেখানের ইসলামিক আতঙ্কবাদকে শেষ করার জন্য পূর্ন সংকল্প করে ফেলেছে। এই কাজের জন্য শ্রীলঙ্কার সরকার ভারতের থেকে ইমফর্মাল উপায়ে সাহায্য চেয়েছে। শ্রীলঙ্কার সরকার ভারত সরকারের কাছে NSG টিম পাঠানোর জন্য অনুরোধ করেছে। শ্রীলঙ্কার সরকার আতঙ্কবাদের বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ তদন্ত করতে চাই এবং সেই কারণে শ্রীলঙ্কা NSG টিম পাঠানোর অনুরোধ করেছে। Sri Lanka informally ‘reaches out’ for NSG help. India should use this opportunity to have intel & military advisors stationed in Sri Lanka. It should be a formal arrangement. Ditto with our other friendly neighbors https://t.co/50Us8waxf3 — Yusuf Unjhawala (@YusufDFI) April 29, 2019 জানিয়ে দি, চেন্নাইতে NSG এর একটা টিম স্ট্যান্ড বাই রাখা হয়েছে। দিল্লী থেকে সবুজ সংকেত পেলেই NSG কামান্ডোর টিম শ্রীলঙ্কার উদ্যেশে রওনা দেবে। চেন্নাইতে থাকা টিমে ১০০ জন NSG কামান্ডোর রয়েছে। দিল্লী থেকে একটা আধিকারিক নির্দেশ পেলেই NSG টিম শ্রীলঙ্কায় সাহায্যের জন্য রওনা দেবে। শেষ সিদ্ধান্ত ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে করতে হবে। NSG

চীনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সমর্থনে মেগা র‍্যালি, রাস্তায় নামলো হাজার হাজার মানুষ

বিজেপি এজেন্ট কে মারধর করে ৩০০ ভোটারকে ভোট দিতে দিলো না গণতান্ত্রিক তৃণমূল !

গণতন্ত্রের বুলি আওড়ানো তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা ব্যানার্জীর শাসন কালে দেশের মধ্যে সবথেকে বেশি গণতন্ত্র হত্যা করা হয়েছে এরাজ্যে। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে ১০০ এর বেশি হত্যা দেখেছে এরাজ্যের মানুষ। এবার আধা সামরিক বাহিনী থাকার জন্য হত্যালীলা না চালাতে পারলেও, গণতন্ত্রের গলা টিপে হত্যা করার কাজ মমতা ব্যানার্জীর নেতৃত্বে তৃণমূল ভালই করেছে। গোটা দেশে লোকসভা নির্বাচন হচ্ছে। কিন্তু একমাত্র বুথ দখল, সন্ত্রাস, ছাপ্পা ভোট, বিরোধীদের মারধরের ঘটনা শুধু পশ্চিমবঙ্গেই ঘটছে। এমনকি দেশের সবথেকে অশান্ত প্রদেশ, কাশ্মীরেও শান্তিপূর্ণ ভোট হচ্ছে। শান্তির দেখা পাওয়া যাচ্ছেনা শুধু পশ্চিমবঙ্গেই।আর চতুর্থ দফায় পশ্চিমবঙ্গে সবথেকে বেশি অশান্তি ছড়িয়েছে অনুব্রত মণ্ডলের বীরভূমে। অনুব্রতর উপরে কমিশনের নজরদারি থাকা স্বত্বেও শান্তিপূর্ণ ভোট করানো গেলনা বীরভূমে। ভোট শেষ হওয়ার আগেই বীরভূমের বিভিন্ন বুথে দাবি উঠছে পুনরায় নির্বাচনের। চতুর্থ দফার ভোটে বীরভুম জেলার বোলপুরের আউশগ্রামের উক্তা গ্রামে 66 নম্বর বুথের মেটেপাড়াতে প্রায় 300 জন ভোটারকে ভোট দিতে দেয়নি তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। ওই বুথে কর্তব্যরত অবস্থায় থাকা বিজেপির এজেন্ট তাপস হাল

রাহুল গান্ধীকে আমেঠি থেকে হারিয়ে দিলে আমি রাজনীতি ছেড়ে দেব:নবজ্যোত সিং সিধু।

Image
পাঞ্জাব সরকারের মন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা নবজ্যোত সিং সিধু তার বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য বহুবার সমালোচনার স্বীকার হয়েছেন। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সমর্থন করা হোক, মুসলিমদের থেকে ভোট চাওয়া হোক সবক্ষেত্রেই সমালোচনায় থাকেন সিধু। আর এখন সিধু আরো একবার রাহুল গান্ধীকে নিয়ে এমন মন্তব্য করেছেন যা নিয়ে রাজনীতিতে কৌতুক বিষয়ে পরিণত হয়েছে। আসলে সিধু রাহুল গান্ধীর নির্বাচন লড়া নিয়ে মন্তব্য করেছেন। নবজ্যোত সিং সিধু বলেন, যদি রাহুল গান্ধী আমেঠি থেকে জিততে না পারেন তাহলে আমি রাজনীতি ছেড়ে দেব। ২৮ শে এপ্রিল সোনিয়া গান্ধীর প্রচারের জন্য রাইবেরেলি পৌঁছেছিলেন নবজ্যোত সিং সিধু। সেখানে গিয়ে উনি বলেন, রাষ্ট্রবাদ সোনিয়া গান্ধীর থেকে শেখা উচিত। সিধু আরো বলেন, রাহুল গান্ধী যদি আমেঠি থেকে হেরে যান তাহলে আমি রাজনীতি ছেড়ে দেব। সিধু কংগ্রেসের প্রশংসা করে বলেন, এমদ্র পার্টি সবথেকে বেশি সময় ধরে দেশের শাসন করেছে। সেই সময়ে দেশের মধ্যে ছুঁচ থেকে শুরু করে বিমান তৈরি হয়েছে। রাজীব গান্ধীর মৃত্যুর পর সোনিয়া গান্ধী কংগ্রেস পার্টিকে সামলেছিলেন বলে প্রশংসা করে সিধু। সিধু বলেন যারা বিজেপিকে সমর্থন করে তাদেকে রাষ্ট্র

প্রথমে মুঘল, ব্রিটিশ আর শেষে ইতালীয় সরকারের গোলাম ছিলাম! তাই এবার ভোট ভেবে চিন্তে দেবেনঃ কঙ্গনা রানাওয়াত

Image
ফের বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন বলিউডের কুইন, মণীকর্ণিকা কঙ্গনা রানাওয়াত (kangana ranaut)। উনি আজ চতুর্থ দফায় মুম্বাইতে ভোট দিয়ে বেড়িয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন, তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘প্রথমে আমরা মুঘলদের গোলাম ছিলাম। তারপর ব্রিটিশের গোলাম হলাম। সর্বশেষে ইটালী সরকারের গোলাম।” কঙ্গনা বলেন, ‘পাঁচ বছর পরপর এই দিনটি আসে, তাই সঠিক ভাবে এই গুরুত্বপূর্ণ দিনটির ব্যাবহার করুন।” আপনাদের জানিয়ে রাখি, কংগ্রেসের নেত্রী, তথা ইউপিএ চেয়ারপার্সন সোনিয়া গান্ধী জন্মসূত্রে ইটালিয়ান। ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী ওনাকে ইটালি থেকে বিয়ে করে ভারতে আনেন। আর গান্ধী পরিবারের ট্রেডিশন বজায় রেখে, উনি কংগ্রেসের নেত্রী হয়ে যান। এমনকি ওনার ছেলে রাহুল গান্ধীকেও ওনেকেই ইতালীয় বলে কটাক্ষ করেন। কারণ যতই হোক রাহুলের মামা বাড়ি তো ইতালীতেই। কঙ্গনা (kangana ranaut) বলেন, কংগ্রেস আমলে দেশ সার্বিক বৃদ্ধি তলানিতে গেছে। দারিদ্র, ধর্ষণ, খুন এবং দাঙ্গাতে কংগ্রেস সরকার সবসময় এগিয়ে ছিল বলে জানান তিনি। উনি প্রকাশ্যে নরেন্দ্র মোদীর প্রশংসা না করলেও, উনি যে হাবে ভাবে বুঝিয়ে দিলেন, নরেন্দ্র মোদীই দেশকে এগিয়ে যাচ

তৃণমূলের ৪০ জন বিধায়ক আমার সাথে যোগাযোগ রাখছে দিদিঃ নরেন্দ্র মোদী

Image
একদিকে চলছে চতুর্থ দফার ভোট। আরেকদিকে পঞ্চম দফার ভোটের প্রচার সেরে নিচ্ছে বিজেপি। আর সেই ক্রমেই আজ ফের এরাজ্যে পা রাখলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। আজ পশ্চিমবঙ্গে দুটি সভা করবেন উনি। প্রথম সভা শ্রীরামপুরের বিজেপি প্রার্থী তথা বঙ্গ বিজেপির যুব মোর্চার সবাপতি দেবজিত সরকারের সমর্থনে। আর দ্বিতীয় সভা হবে, ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং এর সমর্থনে ভাটপাড়াতে। দেবজিত সরকারের সমর্থনে সভা করতে এসে শ্রীরামপুর থেকে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা ব্যনার্জীকে (Mamata Banerjee) একের পর এক আক্রমণ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি আজ সভা থেকে বলেন, ‘আগামী ২৩ মে এর পর এরাজ্যের বিভিন্ন যায়গায় পদ্ম ফুটবে। আর তারপরেই আপনার বিধায়কেরা আপনাকে ছেড়ে চলে যাবে। আপনার ৪০ জন বিধায়ক আমার সাথে যোগাযোগ রাখছে।” উনি মমতা ব্যানার্জীকে আক্রমণ করে বলেন, ‘দিদি, আপনি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এরাজ্যে ক্ষমতায় এসেছিলেন। আর ক্ষমতায় এসেই রাজ্যের গণতন্ত্রকে খুন করেছেন। দিকে দিকে আমাদের কর্মীদের উপর অত্যাচার চালাচ্ছেন, আমাদের কর্মী সমর্থকদের খুন করছেন। ভোটারদের ভোট দিতে দিচ্ছেন না। এমনক

Aajtak এর টিমের উপর হামলা চালালো তৃণমূল! মহিলা সাংবাদিকের সাথে অশ্লীলতা করে মারধরও করলো তৃণমূলের গুণ্ডারা

রাজ্যে চতুর্থ দফার নির্বাচনে চারিদিক থেকে নানারকম অশান্তির খবর আসছে। এতক্ষণ তৃণমূলের নেতারা এবং তৃণমূল আশ্রিত গুণ্ডাদের বিরুদ্ধে বিরোধী সমেত ভোটারদের মারধর করার অভিযোগ আসছিল। কিন্তু এখন তৃণমূলের গুণ্ডারা মিডিয়াকেও মারধর করা শুরু করে দিয়েছে। আজ চতুর্থ দফার ভোট গ্রহণ চলাকালীন তৃণমূলের গুণ্ডারা Aajtak এর টিমের উপর হামলা করে। Aaj tak এর মহিলা সাংবাদিক Manogya Loiwal কে তৃণমূলের গুণ্ডারা ধরে মারধর করে। এখনো পর্যন্ত এই ঘটনায় TMC থেকে কোন বয়ান আসেনি।Manogya Loiwal বলেন, জামুরিয়া থেকে খবর আসছিল যে, সেখানে বিজেপি আর তৃণমূলের কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ লেগেছে। সেখানে পোলিং বুথে বিজেপি কর্মীদের ঢুকতে দেওয়া হচ্ছেনা। বাবুল সুপ্রিয় সেখানে গেলে, Aajtak এর টিম ওনার সাথে কথা বলার চেষ্টা করে। বাবুলের সাথে কথা বলার সময়ই পিছনে দাঁড়িয়ে থাকা তৃণমূলের কর্মীরা গালা-গালি দিতে শুরু করে দেয়। তারপর তাঁরা, বাবুল সুপ্রিয়কে মারারও চেষ্টা করে, বাবুল সুপ্রিয়র ওপর পাথর দিয়ে হামলা চালায়। তৃণমূলের কর্মীরা তখনই Aajtak এর টিমকে ঘিরে নিয়ে জিজ্ঞাসা করে, তৃণমূলের বিরুদ্ধে প্রচার করার জন্য আপনারা কত টাকা নিয়েছেন? Aaj tak এর মহিলা

ভোট দিতে আসা ভোটারদের মেরে মাথা ফাটিয়ে দিলো তৃণমূলের গুণ্ডারা !

ভোট দানে বাধা দিতে এসে, মহিলা বাহিনীর ঠ্যাঙানি খেয়ে পালাল কেষ্টর উন্নয়ন বাহিনী

Image
ভোট দানে বাধা দিতে এসে চরম শিক্ষা পেলো তৃণমূল (TMC)। বীরভূমের নানুরে বিজেপি (BJP) সমর্থককে ভোট দিতে বাধা দিয়েছিল তৃণমূল (TMC)। আর তারপরেই বিজেপির মহিলা কর্মীরা মা দুর্গা হয়ে ঝাঁটা আর লাঠি নিয়ে রাস্তায় নেমে পড়ে। বিজেপির মহিলা কর্মীদের দেখে এলাকা ছেড়ে পালায় তৃণমূল (TMC)। বুথের আশেপাশের তৃণমূলের অস্থায়ী শিবিরে হানা দিয়ে সেগুলোতে তাণ্ডব চালায় বিজেপির মহিলা কর্মীরা। এমনকি তৃণমূল নেতাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে শাসিয়ে দিয়ে আসে যে, ভোট দানে বাধা দিতে এলে তাঁদের পিটিয়ে ছাল তুলে নেওয়া হবে। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, নানুরের ১১৭ নং বুথে ভোট দিতে যাচ্ছিল বিজেপির সমর্থক। আর তাঁকে রাস্তায় একা পেয়ে মারধর করে তৃণমূলের উন্নয়ন বাহিনী। আর এই খবর পেয়েই বাড়ি থেকে লাঠি, ঝাঁটা নিয়ে বেড়িয়ে আসে বিজেপির মহিলা কর্মীরা। তৃণমূলের অস্থায়ী শিবিরে তাণ্ডব নৃত্য চালায় বিজেপির মহিলা কর্মীরা। ভেঙে ফেলা হয় তৃণমূলের অস্থায়ী শিবির। এছাড়াও গ্রামে ঢুকে তৃণমূল নেতদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে শাসিয়ে আসা হয়। মহিলা কর্মীরা বলেন, ‘আমরা সবাই বিজেপি করি। আমাদের সমর্থকদের মেরেছে ওঁরা। এবার ওদের ছাড়া হবেনা। কেউ যদি আমাদের সমর্থকদের গায়ে হাত দেয়, ভোট দিতে