Posts

Showing posts from October, 2018

ব্রেকিং খবর: রামমন্দিরের জন্য কানুন আনার প্রক্রিয়া শুরু! রাজ্যসভায় পেশ করা হবে বিল।

Image
সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা বিগত দিনে রাম মন্দির নিয়ে ৩ মিনিটের শুনানি করে যে তামাশা করেছিলেন তাতে দেশের সমস্থ হিন্দুদের মধ্যে হতাশা ও আক্রোশ সৃষ্টি হয়েছিল। বিজেপিও এই বিষয়টি অনুভব করেছিল। আমরা আমাদের পাঠকদের জানিয়েছিলাম যে সরকার শীতকালীন অধিবেশনে রাম মন্দিরের উপর সাংসদে বিল পেশ করবে। এরপর যোগী আদিত্যানাথ আদালতের কার্যবাহীকে অন্যায় বলে দাবি করেছিলেন। গতকাল মোহন ভাগবত রামমন্দিরের জন্য আধিকারিকভাবে সরকারকে কার্যবাহী করার জন্য বলেন। আর এখন একটা বড়ো খবর সামনে আসছে, প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী রাজ্যসভায় রামমন্দিরের উপর বিল আনার জন্য কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। এই বিল RSS ঘনিষ্ট রাজ্যসভা সাংসদ রাকেশ সিনহা নিয়ে আসবেন। উনি এই বিল প্রাইভেট মেম্বার বিল হিসেবে পেশ করবেন। রাজ্যসভায় এই বিল উপস্থাপনার পরেই এটা সাফ হয়ে যাবে যে কারা মন্দির নির্মাণের পক্ষে আর কারা বিরুদ্ধে। এরপর বিলকে লোকসভায় আনা হবে এবং কার্যবাহী করা হবে। সরকারের কাছে অনেকগুলি বিকল্প রয়েছে যেখানে দুই সাংসদের যৌথ অধিবেশনের ডাকা ছাড়াও অর্ডিন্যান্স জারির পথ রয়েছে। যোগী আদিত্যানাথ বলেছেন দিপাবলীতে খুশির খবর দেওয়া হবে। মনে করা হচ্ছে যোগী আদিত্যানাথ রাম

যাদের বাড়িতে বৃদ্ধ রয়েছে তাদের জন্য মোদী সরকার দিলো সুখবর! ১০ বছর পর্যন্ত দেওয়া হবে ১০ হাজার টাকা। Bengali News

মোদীর এক সিদ্ধান্তে ভেঙে পড়ল পাকিস্থানের অর্থব্যবস্থা ! ১০ হাজার কোটি টাকার বড়ো ক্ষতি পাকিস্থানের।

আশ্চর্যজনক বিকাশ! মোদীর হাত ধরে প্রতি বছর ১৭ টি করে দেশকে অতিক্রম করছে ভারত।

“অযোধ্যা নিয়ে ধর্য্য রাখুন, দিপাবলীতে সুখবর দেব”- যোগী আদিত্যনাথ।

Image
২৯ শে অক্টোবর সুপ্রিম কোর্টে রঞ্জন গগৈ এর নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ কোটি কোটি হিন্দুর আস্থার বিষয়কে তীব্র ঝটকা দিয়ে এখন শুনানি না করার কথা জানিয়ে দিয়েছেন। বিচারপতি মাত্র ৩ মিনিটে রামমন্দির ইস্যুকে ৩ মাসের জন্য পিছিয়ে দিয়েছেন। যা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় তীব্র সমালোচনার ঝড় উঠেছে। বিচারপতিরা আতঙ্কবাদীদের জন্য রাত দুটোই আদালতের দরজা খুলে দেয় কিন্তু হিন্দুদের জন্য সময় দেয় না, এই রকম বড়ো অভিযোগ অনেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় তুলেছেন। এই পরিস্থিতিতে রামমন্দির নির্মাণ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের উপর ভরসা অনেকটাই হারিয়ে ফেলেছে হিন্দুরা। হিন্দুদের এখন ভরসা বলতে কেন্দ্র সরকার এবং যোগী আদিত্যানাথ । কেন্দ্র সরকার অধ্যাদেশ আনবে কিনা সেই নিয়ে অনেক সংশয় রয়েছে কারণ শীতকালীন অধিবেশনে এমনিতেই সরকার চাপে থাকবে। তাই হিন্দুদের শেষ ভরসা হতে পারেন যোগী আদিত্যানাথ, যিনি রাজনীতিতে এসেছেন ধর্মের জন্যেই। জানিয়ে দি যোগী আদিত্যানাথের জীবনের লক্ষের মধ্যে একটা রামমন্দির নির্মাণ। যোগী আদিত্যানাথ রামমন্দির ইস্যুতে বড়ো মন্তব্য করেছেন। আদিত্যানাথ বলেছেন, ” এটা আমাদের জন্য দুঃখের সময়, জনভাবনার সন্মান হওয়া উচিত ছিল, কিন্তু অযোধ্যা মামলা

সর্দার প্যাটেলের মূর্তির জন্য ২.৫ লক্ষ মানুষ পাবেন রোজকার! তৈরি হবে নতুন কর্মসংস্থান, এলাকার হবে বিকাশ।

Image
সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেলের বিশালাকায় উধবোধনের পর থেকে বামপন্থী মানসিকতার লোকজন খুব অস্থিতে রয়েছে। ভারতের মহাপুরুষকে সন্মান জানিয়ে এত বড়ো মূর্তি তৈরি করায় বামপন্থীরা নান ইস্যু দেখিয়ে মূর্তির বিরোধ শুরু করেছে। আসলে এর পেছনে মূলত দুটি কারণ রয়েছে, প্রথম এই যে এতদিন অবধি চীনে সবথেকে বেশি উচ্চতাবিশিষ্ট মূর্তি ছিল কিন্তু মোদী চীনের সেই রেভর্ড ভেঙে দিয়েছে। দ্বিতীয় কারণ এটা সকলেই জানে যে ওই মূর্তি নির্মাণের ফলে এলাকায় ব্যাপক বিকাশ হবে এবং বহুজন রোজকার পাবেন।সর্দার প্যাটেলের মূর্তি যে জায়গায় নির্মাণ করা হয়েছে ওই এলকা বেশি বিকশিত এলাকা নয়। এটা গুজরাটের নর্মদা জেলায় স্থাপন করা হয়েছে। এবার ওই স্থানে শুধু দেশের প্রান্ত প্রান্ত থেকে নয়, বিশ্বের প্রত্যেক প্রান্ত থেকে মানুষজন আসবে। ধীরে ধীরে এলাকায় পুরো জমজমাট হবে এবং সারি দিয়ে ৫ স্টার হোটেল নির্মাণ হবে। কারণ এটা বিশ্বের সবথেকে উচ্চতম মূর্তি। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, পুরো এলাকাজুড়ে প্রশস্ত রাস্তা নির্মান করার কাজ শুরু হবে একই সাথে পরিকল্পনা মাফিক জমি রাখা হবে যাতে হোটেল রেস্টুরেন্টের চাপে ট্রাফিক জ্যাম না সৃষ্টি না হয়। শুধু এই নয় , পরিবহন ব্যাবস্থা উন্নত

সাউথ কোরিয়ান রাষ্ট্রপতি পরলেন “মোদী জ্যাকেট”! আর তারপর যা বললেন ..

Image
সাউথ কোরিয়ার রাষ্ট্রপতি মুন জে আজ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর খুব প্রশংসা করেছেন। আজ উনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন এবং জমিয়ে প্রশংসা করেছেন। সাউথ কোরিয়ার রাষ্ট্রপতি আজ “মোদী জ্যাকেট” এর জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদীর খুব প্রশংসা করেছেন। মুন জে উনার টুইটার হ্যান্ডেল কিছু ছবি শেয়ার করেছেন এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। আসলে মুন যে ভারতে এসেছিলেন সেই সময় উনি প্রধানমন্ত্রী মোদীকে দেখে বলছিলেন আপনাকে এই জ্যাকেটে খুব ভালো মানায়। এরপর নরেন্দ্র মোদী ৪ টি জ্যাকেট মুন জে এর জন্য সাউথ কোরিয়া পাঠিয়েছিলেন। আজ সাউথ কোরিয়ার রাষ্ট্রপতি সেই জ্যাকেট পরিধান করে ছবি তুলে তা নিজের টুইটার একাউন্টে পোষ্ট করেছেন। ছবি পোষ্ট করে উনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রশংসা করেছেন। মুন জে টুইটে লিখেছেন এই মোদী জ্যাকেট আমার একদম ফিট হয়েছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রপতিকে জ্যাকেট উপহার দিয়েছেন এতে ভারতের পাক দুক থেকে লাভ হলো। দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রপতি সেই জ্যাকেট পরে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন এতে ভারতের পোশাকের চাহিদা বাইরের দেশে বৃদ্ধি পাবে। যার ফলে লাভবান ভ

” স্ট্যাচু অফ উনিটি ” বিশ্বের উচ্চতম মূর্তি কিন্তু সেটি কেবলমাত্র ৩ বছরের জন্য ! এরপর রেকর্ড ভাঙবে ..

সর্দার প্যাটেল পেলেন যোগ্য সন্মান! খন্ড খন্ড হয়ে যাওয়া ভারতকে এক করেছিলেন প্যাটেল।

চলন্ত গাড়ি থেকে পড়ে যাওয়া কামান্ডোর উপর নজর পড়লো প্রধানমন্ত্রী মোদীর! এরপর উনি যা করলেন…

Image
দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এমন একজন ব্যাক্তিত্ব যিনি দেশের মাথা উঁচু করার কোনো সুযোগ হাত ছাড়া করেন না। যখন থেকে কেন্দ্রে বিজেপি সরকার এসেছে তখন থেকে প্রধানমন্ত্রী দেশের জনতার হিতের জন্য লাগাতার বড়ো প্রয়াসের সাথে কাজ করে চলেছেন। উনি মন্ত্রীমন্ডল পদে এমন এমন ব্যাক্তিকে নিযুক্ত করেছেন যারা দেশের জন্য সর্বদা কাজ করতে প্রস্তুত রয়েছেন। নরেন্দ্র মোদী এমন একজন ব্যাক্তি যিনি লোকজনের সাথে এইভাবে মিশে যান যে উপস্থিত মানুষজন পর্যন্ত অবাক হয় যে দেশের প্রধানমন্ত্রী তাদের এত কাছে রয়েছে। এই কারণে প্রধানমন্ত্রীর সাথে থাকা কামান্ডো সুরক্ষাকর্মীদের অধিক সচেতন থাকতে হয় যাতে কোনভাবে সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। কোনো পরিস্থিতিতেই কামান্ডোরা পিছিয়ে যেতে পারেন না। সম্প্রতি কিছু সপ্তাহ আগে প্রধানমন্ত্রী দিল্লি- মিরাট হাইওয়ে উধবোধন করতে পৌঁছেছিলেন। হাইওয়ের পর্যবেক্ষণ করার সময় ধীর গতিতে চলন্ত গাড়ি থেকে এক কামান্ডো পড়ে যান। এই সময় চারিদিকে সকলে যখন প্রধানমন্ত্রী মোদীকে দেখার জন্য বাস্ত তখণ নরেন্দ্র মোদীর চোখ, পড়ে যাওয়া কামান্ডোর উপর ছিল। কামান্ডো উঠে আসা না পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী অন্য কোনো দিকে নজর সরাননি। এ

রোহিঙ্গা ও অবৈধ বাংলাদেশিদের বড়ো স্বস্তি দিলো সুপ্রিমকোর্ট! অনুপ্রবেশকারীদের তাড়ানোর উপর শুনানি করতে অস্বীকার।

Image
২৯ শে অক্টোবর কোটি কোটি রামভক্তদের ঝটকা দেওয়ার পর আজ ৩০ শে অক্টোবর সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের বড়ো স্বস্তি দিয়েছেন। অনুপ্রবেশকারীদের তাড়ানোর জন্য যে পিটিশন দায়ের করা হয়েছিল তার উপর শীঘ্রই শুনানি করতে অস্বীকার করেছেন আদালতের বিচারপতি। আজ সুপ্রিম কোর্ট থেকে জানানো হয়েছে যে রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশি মুসলিমদের মামলার উপর শীঘ্রই শুনানি করার কোনো প্রয়োজন নেই। আদালতে বিজেপির এক উকিল অস্বিনী উপাধ্যায় পিটিশন দায়ের করেছিল, সেখানে উনি বলেছিলেন যে দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ নিষিদ্ধ কিন্তু কোটি কোটি অবৈধ বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা ভারতে ঢুকে পড়েছে এদেরকে বের করার তৎকালীন নির্দেশ জারি করা হোক। এই পিটিশনের উপর আজ সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জানিয়েছেন যে এটা খুব বেশি প্রয়োজনীয় বিষয় নয় তাই এটার শুনানি ২০১৯ সালে করা হবে। অস্বিনী উপাধ্যায় দাবি করেছিলেন এই ব্যাপারে জরুরী শুনানি করা হোক, কারণ এই অবৈধ দেশের জন্য বিপদজনক। জানিয়ে দি রোহিঙ্গা মুসলিমদের যোগ জঙ্গিদের সাথে রয়েছে তার প্রমান আগেই পাওয়া গেছে। কিন্তু আজ সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জানিয়েছে ২০১৯ এর আগে কিছু করা যাবে না, এটা গুরুত্বপূর্ণ

মিশন 2019 : বাংলা জয়ের লক্ষ্যে মমতাকে চক্রবুহ্যতে ফাঁসানোর প্ল্যান বানালেন অমিত শাহ

ভারতীয় মুদ্রাকে শক্তিশালী করতে মোদীর মাস্টারস্ট্রোক! বিশ্বের সবথেকে বড় CSA চুক্তি করলো ভারত ও জাপান।

বাংলার যুব মোর্চাকে নিয়ে হায়দ্রাবাদে বড়সর পরিকল্পনা করলেন অমিত শাহ !

Image
সামনের বছর অর্থাৎ ২০১৯ সালে ভারতে লোকসভা ভোট অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। সেই জন্য বিজেপির হয়ে সবচেয়ে বেশি দায়িত্ব পালন করছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ জি। উনি দেশের প্রত্যেকটি রাজ্যকে ধরে ধরে নিজের প্লান তৈরি করছেন। সব রাজ্যের সকলস্তরের নেতামন্ত্রীদের ধরে ধরে উনি কাজ ভাগ করে দিচ্ছেন। কিন্তু দেশের অন্য রাজ্য গুলির থেকে উনি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন আমাদের রাজ্যে অর্থাৎ পশ্চিমবাংলা কে। লোকসভা ভোটের আগে যদি কোনো রাজ্য কে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয় তাহলে সেটা হল পশ্চিমবঙ্গ। এই রাজ্যকে কিছুতেই হাত ছাড়া করতে চান না বিজেপি শিবির। তাই অমিত জি এরাজ্যে নিজের স্পেশাল টিম পাঠিয়ে দেবেন ভোটের আগে এমনটাই জানিয়েছেন উনি। উনি নিজেও আসছেন বারবার পরিদর্শন করে যাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের অবস্থা সম্পর্কে। এবার অমিত শাহ জি রাজ্যের সকলস্তরের নেতাদের পাশাপাশি একটা বড়ো দায়িত্ব দিলেন রাজ্যের যুব মোর্চাকে। অমিত জি চাইছেন যে ২০১৯ এর আগে রাজ্যের যুব মোর্চা আরও অনেক বেশি চাঙ্গা হয়ে উঠুক। অমিত জির পরিকল্পনা হল যে রাজ্যের যুব মোর্চা রাজনৈতিক লড়াইয়ে আরও বেশি করে ময়দানে নামুক এবং মমতার বিরুদ্ধে আরও সক্রিয় হয়ে উঠুক। যুব মো

সাংসদের অধিবেশনে মোদী সরকার রাম মন্দিরের উপর আনতে চলেছে আইন! ২ নভেম্বর বৈঠকে বসবে RSS

রামমন্দির নিয়ে যোগী আদিত্যানাথের বড়ো মন্তব্য: “ধর্মের জন্য বলিদান দিতে প্রস্তুত হয়ে যান “

Image
আজ দেশের সুপ্রিমকোর্টের জাজ আরো একবার দেশের হিন্দুদের আস্থার সাথে খেলা করেছে। মাসের পর শুনানির তারিখ আসার পর আজ ৩ মিনিটে আরো ৩ মাস শুনানি পিছিয়ে গেছে রামমন্দির ইস্যু। ৩ মিনিটে কখনো মামলার শুনানি হয়না, এটা পরিষ্কার যে জাজরা আগে থেকে সিধান্ত করে এসেছিল যে রামমন্দিরের শুনানি ৩ পিছিয়ে দিতে হবে। কংগ্রেসের ঘনিষ্ট উকিলেরা আজ সমস্থদিক থেকে হিন্দুবিরোধে সফল হয়েছে। আজ জাজেরা এই মামলার পরবর্তী শুনানি জানুয়ারি মাসে করা হবে বলে জানিয়েছে। তবে জানুয়ারি মাসে যে সিধান্ত জানানো হবে এমনটা নয় বরং জানুয়ারিতে আবার বলা হবে যে পরবর্তী শুনানির তারিখ কবে। সোজা কথায় এই শুনানির নামে নাটক চলতেই থাকবে। আদালতের জাজেরা হিন্দুদের ন্যায় দিতে সক্ষম নয় এটা আজ সাফ হয়ে গেছে এখন শুধু কেন্দ্র সরকার শেষ ভরসা। এই টান টান পরিস্থিতির মধ্যে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যানাথ বড়ো মন্তব্য করেছেন। যোগী আদিত্যনাথ বলেছেন ধর্মের জন্য বলিদান দিতে প্রস্তুত থাকুন। যোগী আদিত্যানাথের এই মন্তব্য কোনো ছোট খাটো ব্যাপার নয়, এটা খুবই একটা বড় মন্তব্য করে দিয়েছেন উনি। এটা হিন্দুদের জন্য একটা সংকেত দিয়েছেন যোগী আদিত্যানাথ। তিনি বোঝাতে চেয়ে

আতঙ্কবাদী, নকশালী, রোহিঙ্গাদের জন্য সময় আছে ইনাদের কাছে, হিন্দুদের জন্য নেই কোনো সময়।

আবারো বাংলায় তৃণমূল, বামপন্থী ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন শতাধিক কার্যকর্তা। Bengali News

Image
চন্দ্রকোণা শহর যেটি অবস্থিত পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায়। সেখানে বিজেপির যুব মোর্চার তরফে একটি মিছিল করা হয়। সেই মিছিলে সদ্য তৃনমূল ত্যাগ করে আসা বহু কর্মী ও সমর্থক পা মেলান। শুধু তৃনমূলই নয় সেই সাথে পা মেলান অনেক সিপিএম কর্মী। বিজেপির তরফে শনিবার একটি রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়েছিল চন্দ্রকোনা টাউন এলাকায়। বিজেপি একাধিক স্থানীয় নেতানেত্রী এই অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন। তাদের উপস্থিতিতেই শনিবার দলত্যাগী সেই সমস্ত তৃনমূল ও সিপিএম কর্মীরা বিজেপিতে যোগদান করেন। এই শিবিরে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য বিজেপির সহসভাপতি বিশ্বপ্রিয় রায়চৌধুরী সহ তরুণ দে মহাশয় যিনি ঘাটাল সাংগঠনিক জেলা কমিটির সভাপতি। বিজেপি নেতৃত্বরা জানিয়েছেন যে, এই শিবির শেষ হবার পর ছোটো একটি অনুষ্ঠান করা হয় সেই অনুষ্ঠানেই সেই সমস্ত নেতাকর্মীরা বিজেপিতে যোগ দেন। তৃনমূল ছেড়ে বিজেপিতে দল-বদল হওয়ার পর একটি মিছিল করেন স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব। সেই মিছিলটি নিয়ে বিজেপি নেতৃত্ব গোটা চন্দ্রকোনা শহর ঘোরে। সেই মিছিলে বিজেপির প্রবীণ কর্মীসমর্থকদের পাশাপাশি ছিলেন নবাগত কর্মীরাও। এই দিনের এই মিছিলে পা মেলান ৩ হাজার কর্মীসমর্থক এটাই এত দিনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি

বড় খবর – কোনো প্ল্যানিং ছাড়াই , হাজার হাজার বিজেপি সমর্থক জড়ো হয়ে দেখিয়ে দিলো বিজেপির ক্ষমতা ! Bengali News

Image
পশ্চিম বাংলার বিজেপির তরফে হুগলির গুড়াপে এই মাসের প্রথম দিকে সভা করতে চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু অনুমতি দেয়নি সেখানকার পুলিশ। পুলিশের তরফে জানানো হয়েছিল যে এখন এখানে তৃনমূল কংগ্রেসের একটা কর্মসূচি করার কথা রয়েছে। তাই এখন হবে না আপনারা পরে সভা করবেন। বিজেপি নেতা জয় ব্যানার্জী জানান যে, সেই হিসাব করে আমরা দিনও ঠিক করেছিলাম। জয় ব্যানার্জী বলেন যে রাজ্য সরকারের নয় আমরা রেলের কাছে অনুমতি নিয়ে রেলের জায়গায় সভা করার জন্য ঠিক করি। তার জন্য আমাদের প্রস্তুতিও শুরু হয়ে যায় কিন্তু গতকাল রাতে আমাদের সব প্রস্তুতি বন্ধ করে দেওয়া হয় পুলিশ এর তরফে। আজ বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, বিজেপি নেতা মুকুল রায় এবং জয় বন্দোপাধ্যায় এই তিনজন ওবিসি মোর্চার একটি বৈঠকে উপস্থিত হন হুগলির জেলার ডানকুনিতে। সেখানেই বিজেপি নেতৃত্ব এই খবরটি পান এবং তারা সিদ্ধান্ত নেন যে, পুলিশ সুপারের অফিস ঘেরাও করবেন। সেই সিদ্ধান্তের মাত্র এক ঘন্টার মধ্যেই বিজেপি কর্মীরা বিক্ষোভ শুরু করে দেন। বিজেপি নেতৃত্বের সেই বিক্ষোভ গিয়ে পৌছাঁয় হুগলির পুলিশ সুপারের অফিসের সম্মুখে। আগে থেকে কোনোরকম পরিকল্পনা ছাড়ায় হঠাৎ করে একসাথে এত লোকের(হাজার হাজ

হতাশ হিন্দুসমাজ ! ৩ মিনিটের কার্যবাহীতে অযোধ্যা মামলার শুনানি ৩ মাস পিছিয়ে দিলো আদালত।

Image
একদিকে যখন পুরো দেশের হিন্দু সমাজ রাম মন্দিরের বিতর্ক মিটে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছিল তখন আবার হতাশ হওয়ার মতো রায় দিলো আদালত। মাত্র ৩ মিনিটের শুনানির পরেই ৩ মাস পিছিয়ে গেল অযোধ্যা মামলার শুনানি, এবার ২০১৯-এর জানুয়ারিতে শুরু হবে শুনানি। হিন্দু সমাজকে হতাশ করে এবার ৩ মাস পর এই মামলাটি শুনানি হবে। প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ, বিচারপতি সঞ্জয় কিষণ কউল এবং বিচারপতি কে এম যোশেফের বেঞ্চে আজ অর্থাৎ সোমবার সকাল ১১টা থেকে শুনানি শুরু হয়। ২০১০-এ রাম মন্দির মামলায় রায় ঘোষণা করতে গিয়ে এলহাবাদ হাইকোর্ট ২.৭৭ একর জমি সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড, নির্মোহি আখড়া এবং রাম লালার মধ্যে বণ্টন করার নির্দেশ দেয়। এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করেই সুপ্রিম কোর্টে যায় সমস্থ পক্ষ তারই শুনানি শুরু হলে মাত্র ৩ মিনিটে দেশবাসীকে হতাশ করে আদালত। এবার রাম মন্দির নিয়ে খোলাখুলি ক্ষোপ প্রকাশ করেছেন অনেকে। কারণ যেখানে ইসলামিক দেশ মন্দির গড়ে তুলছে সেখানে ভারতের হিন্দুদের মন্দির তৈরি করার জন্য আদালত বছরের বছর ঘোরাচ্ছে। অনেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় বলেছেন জঙ্গিদের ফাঁসি আটকানোর মামলায় রাতারাতি আদালত খুলে বসে কিন্তু হিন্দুদের আস্থার সময় বছরের পর বছর কাটিয়ে

আমেরিকার এই বিখ্যাত উদ্যোগপতি মোদীর দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হওয়া নিয়ে যা বললেন তা বিরোধীদের চিন্তা বাড়িয়ে দেবে।

Image
নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে ভারত কি হারে বিকাশ করছে তা এখন শুধু ভারতবাসী নয় পুরো বিশ্ববাসী লক্ষ্য করেছে। মোদী যখন থেকে ক্ষমতায় এসেছে তখন থেকে রাজনীতিতে বিরোধিতায় থাকা ব্যাক্তিদের ঘুম পর্যন্ত উড়ে গেছে। বিরোধিরা এই নিয়ে চিন্তিত নয় যে তাদের হাত থেকে ক্ষমতা চলে গেছে।, বরং বিরোধীরা এই নিয়ে চিন্তিত যে তাদের সব কুকর্মের পোল এবার না দেশবাসীর সামনে খুলে যায়। ২০১৪ এর পর থেকে মিডিয়া বিরোধীদের কুকর্ম লুকিয়ে রাখলেও, সোশ্যাল মিডিয়ায় লালু ও গান্ধী পরিবারের পুরো পোল খুলে গিয়েছে। অন্যদিকে মোদী সরকারের কথা বললে, এই সরকার ভারতবাসীর আশার উপর বেশ দৃঢ়ভাবেই দাঁড়িয়েও থাকতে পেরেছে এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। রাজনীতিতে দুর্নীতি ও পরিবারতন্ত্র থাকার জন্য আগে দেশের যুবসমাজ রাজনীতি এড়িয়ে চলত কিন্তু এখন দেশের যুবকেরা মন খুলে মোদীর সমর্থনে রয়েছে। কারণ যুবসমাজ জানে যে এবার দেশ একটা উপযুক্ত নেতার হাতে রয়েছে। দেশ তো দেশ, বিদেশেও মোদীর জনপ্রিয়তা ব্যাপক হারে বেড়েছে। আসলে আজ ভারতের বাচ্চা বাচ্চার মুখে মোদীর নাম রয়েছে। মোদী সরকার যেটা করে দেখিয়েছে সেটা বিরোধিরা ৬০ বছরেও করতে পারেনি। এই সমস্ত বিরোধীরা শুধুমাত্র অভিযোগ আনতে পারে এব

“বাবর,ঔরঙ্গজেব, গজনী নয় বরং ভগবান রাম আমাদের পুর্বপুরুষ”- মহম্মদ আফজল

Image
সত্যকে যতই দাবিয়ে রাখা হোক, সত্য কখনো বদলে যায় না। ভারতের অনেকে মুসলিম নিজেকে বাবর, ঔরঙ্গজেব, গজনী ইত্যাদির বংশধর মনে করে। কিন্তু সত্য এটাই যে এরা সকলেই হিন্দুর বংশধর- হিন্দুর সন্তান, এটা DNA টেষ্টতেও প্রমাণিত হয়েছে। আরেকটা বিষয় জানিয়ে রাখি, সৌদি আরবের এলাকায় ভারত, পাকিস্থান ও বাংলাদেশের মুসলিমদের আল হিন্দ মাসকিন বলা হয়, এর অর্থাৎ সেই সমস্থ মুসলিম যাদেরকে হিন্দে(ভারত) মুসলিম বানানো হয়েছে। সোজা ভাষায় এনারা প্রথম থেকে মুসলিম ছিলেন না পরে ধর্মান্তরিত করা হয়েছে। সত্য কড়া হয়, এই কারণে বেশি মানুষ এটা স্বীকার করেন না। তবে ইন্দোনেশিয়া যেখানে বিশ্বের সবথেকে বেশি মুসলিম বাস করে সেখানের যে কোনো মুসলিমকে এই বিষয়ে প্রশ্ন করলে তারা নিজেদেরকে হিন্দুর বংশধর তথা ভগবান রামের বংশধর বলেন। ইন্দোনেশিয়া মুসলিমরা স্বীকার করেন যে তাদেরকে হিন্দু থেকে ধর্মান্তরিত করা হয়েছে। ভারতেও এমন মুসলিম রয়েছে যারা এই তথ্যকে স্বীকার করে। যদিও ভারতে এই মুসলিমদের সংখ্যা খুবই সামান্য। RSS এর একটা অল্পসংখক শাখা রয়েছে যার প্রমুখ মহম্মদ আফজল, যিনি খোলা মঞ্চ থেকে স্বীকার করে বলেন, আমরা বাবর, ঔরঙ্গজেব, গজনীর বংশধর নয় বরং ভগবান রা

বড় খবরঃ পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির গ্র্যান্ড পরিকল্পনা ! রথযাত্রায় আসবেন নরেন্দ্র মোদী থেকে যোগী আদিত্যানাথ।

Image
সামনের বছর লোকসভা নির্বাচন। সেই নির্বাচন কে মাথায় রেখে বিজেপি সমস্ত রাজ্যে তাদের প্রচারে জোর দিতে তৈরি। কিন্তু দেশের অন্যসব রাজ্যের থেকেও এবার বেশি জোর দেওয়া হবে পশ্চিমবঙ্গতে। এমটাই ঠিক করা হয়েছে বিজেপি কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তরফে। কারন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব মনেপ্রানে চাই পশ্চিমবঙ্গতে তারা ক্ষমতায় আসুক। কারন এতদিন যে উন্নয়ন থেকে পশ্চিমবঙ্গবাসী বঞ্চিত ছিল সেই উন্নয়নের ভাগ যাতে তারা পায়। সেই জন্যই নেতাজী, স্বামীজির জন্মভূমি বাংলাতে বিজেপি সরকার গড়তে খুবই আগ্রহী। সেই কারনেই পশ্চিমবঙ্গকে বাড়তি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে এবার লোকসভা নির্বাচনে। সেই লক্ষ্যে দেরি না করে বিজেপি এই ডিসেম্বর মাস থেকেই মাঠে নেমে পড়তে চান লোকসভার প্রচারে। সেই লক্ষ্যে বিজেপি এবার প্রচারের জন্য রথযাত্রা করবেন রাজ্যের তিন প্রান্ত থেকে। সেই সব রথগুলি কলকাতাতে এসে মিলিত হবে। তারপর আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীজি বক্তৃতা দেবেন ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডের এক সমাবেশে। বিজেপি তাদের প্রথম রথযাত্রা শুরু করবে ৫ ডিসেম্বর তারাপীঠ থেকে। কোচবিহারের রাসমেলা মাঠ থেকে বিজেপি দ্বিতীয় রথযাত্রা শুরু হবে ৭ ডিসেম্বর। এবং বিজেপ

“নরেন্দ্র মোদীর ডেঙ্গুর মশা! মোদীকে বিষ দিয়ে মারতে হবে” – প্রাণিতি সিন্ধে, কংগ্রেস MLA

ঋণের ফাঁদে ফেঁসে গেল পাকিস্থান ! বন্ধুত্ত্বের নামে পাকিস্তানকে লুটে নিলো চীন ?

Image
কিছুমাস আগে ইসলামিক দেশ পাকিস্তানে লোকসভা নির্বাচন হয়েছে। সেই ভোটে জয়লাভ করে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী পদে বসেছে ইমরান খান। ইমরান খান প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসার পরই পাকিস্তানবাসীকে উন্নয়নের কথা বলেন। তিনি এও বলেন যে, চিনা মডেলে উন্নতি করবেন পাকিস্তানের। কিন্তু এখন এমন এক পরিস্থিতি সৃস্টি হয়েছে যে, যে চিন কে তারা বন্ধু ভাবত সেই চিনের বিরুদ্ধেই এখন বেঁকে বসেছেন ইমরানের মন্ত্রী সভার সদস্যরা। তৎকালীন পাকিস্থানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ ২০১৩ সালে চিন সফরে গিয়ে চিনের সাথে পাকিস্তানের বন্ধুত্বকে ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলেছিলেন যে আমাদের সাথে চিনের সম্পর্ক হল হিমালয় পর্বতের মত মজবুত। চিন এবং পাকিস্তানের মধ্যে সম্পর্ককে মজবুত স্থিতি দিতে চিনের প্রেসিডেন্ট জিনপিং ২০১৫ সালে পাকিস্তান গিয়ে চিনের প্রজেক্ট ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ এ পাকিস্তান কে অংশিদার করতে চেয়েছিল। এই প্রজেক্টের মাধ্যমে চিন এশিয়া এবং ইউরোপে রাস্তা তৈরী করবে। তাই পাকিস্তান কেউ তারা চিনের সাথে নিয়েছিল আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে জায়গা করে দিতে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন যে পাকিস্তানের অর্থননীতির ফাটল ধরার পিছনে দায়ী চিন এবং পাকিস্তানের বন্ধুত্

ট্যাক্সের টাকা সঠিক কাজে লাগিয়ে হিন্দুদের মন জয় করে নিলেন যোগী আদিত্যানাথ! কুম্ভমেলায় হিন্দুদের জন্য ফ্রী পরিষেবা।

Image
স্বাধীনতার পর থেকে এই ভারতেরল একটাই ট্রেন্ড চলেছে, হিন্দুদের শোষণ করো বাকিদের তোষণ করো। হিন্দুদের লুটে বাকিদের মধ্যে বিলিয়ে দাও, হিন্দুদের থেকে ট্যাক্স নিয়ে সাবসিডি অন্যদের দান করো, ট্যাক্স হিন্দু ধর্মস্থলে লাগিয়ে দিয়ে সেই টাকা অন্যদের ধৰ্ম উৎসবে দান করো। সোজা কথায় স্বাধীনতার পর থেকে ভারতে ধর্মনিরপেক্ষতা বলতে- হিন্দুদের লুটে বাকিদের তোষণ করার মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে গেছিল। আজও ভারতের বেশিরভাগ অংশে এই ধৰ্মনিরপেক্ষতা চলছে। কিন্তু উত্তরপ্রদেশে অবস্থা অনেকটা বদলাচ্ছে কারণ রাজ্যে একটা রাষ্ট্রবাদী সরকার শাসনকার্য চালাচ্ছে। যোগী সরকার হিন্দুদের সম্পুর্ন খেয়াল রেখেছে যেটা হিন্দুদের প্রাপ অধিকার। কারণ হিন্দুরাই বিকাশের জন্য সর্বাধিক বেশি ট্যাক্স প্রদান করে। উত্তরপ্রদেশে এই বারের কুম্ভ মেলা সবথেকে ভব্য হতে চলেছে। এই বার কুম্ভমেলায় যোগী সরকার হিন্দুদের জন্য বেশ ভালো রকম সুযোগ সুবিধার ব্যাবস্থা করতে চলেছে। এবারে কুম্ভ মেলায় প্রায় ১২ কোটি হিন্দু আসার অনুমান করা যাচ্ছে। যোগী সরকার আগত হিন্দুদের জন্য এক বিশেষ প্রকারের বাস চালাতে চলেছে। এই বাস গুলির রং গেরুয়া হবে এবং কুম্ভযাত্রীদের জন্য এই বাসগুলি ফ্রী পর

“পাকিস্তানি মুসলিমরা নির্দোষ, দেশভাগের জন্য ভারত দায়ী” – হামিদ আনসারী, কংগ্রেস নেতা।

Image
কংগ্রেসের বড়ো নেতা ও দেশের প্রাক্তন উপরাষ্ট্রপতি আরো একবার বিতর্কিত মন্তব্য করে বসেছেন। হামিদ আনসারী এক সময় দেশের উপরাষ্ট্রপতি পদে থাকলেও এখনো তিনি ধার্মিক কট্টরতা থেকে বেরিয়ে আসতে পারেননি। কিছুমাস আগেই হামিদ আনসারী ভারতে শারিয়া আদালতের দাবিকে সমর্থন করেছিলেন এবং তিন তালাক ইস্যুতে কট্টরপন্থীদের সাথ দিয়েছিলেন। এখন আরো একবার হামিদ আনসারী বড়ো মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছেন। ১৯৪৭ সালের দেশে ভাগের জন্য উনি সরাসরি ভরতকেই দোষারোপ করেছেন এবং পাকিস্থানিদের ক্লীনচিট দিয়ে দিয়েছেন। মহম্মদ হামিদ আনসারী তার বক্তব্য দিল্লিতে আয়োজিত সাঈদ নাকভির এক বই প্রকাশের অনুষ্ঠানে দিয়েছেন। মহম্মদ হামিদ আনসারী বলেছেন, ভারত ভাগের দায় মুসলিমদের উপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে কিন্তু সেটা সত্য নয়। পাকিস্থানের মুসলিমরা নির্দোষ বলেই দাবি করেছেন হামিদ আনসারী। জানিয়ে দি এর আগেও হামিদ আনসারী বলেছিলেন ভারতে মুসলিমরা সুরক্ষিত নয়। উল্লেখ্য, ভারত সেই দেশ যেখানে অন্য বৌদ্ধ, শিখ সম্প্রদায় আসল সংখ্যালঘু হলেও দ্বিতীয় সংখ্যাগুরু মুসলিমদের সংখ্যালঘু মর্যাদা দিয়ে সমস্থ রকম সুবিধা প্রদান করা হয়। অথচ তা সত্ত্বেও হামিদ আনসারী নিজের পদ থেকে

পশ্চিমবঙ্গে রাহুল গান্ধীর জনপ্রিয়তার ওপর বেরিয়ে এলো সার্ভে, পরিসংখ্যান আপনাকেও চমকে দেবে ! মমতা ব্যানার্জী ও নরেন্দ্র মোদীকে পছন্দ করেন ..

Image
সামনে লোকসভা নির্বাচন তার আগে ৩ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন সেই নিয়ে বড়ো বড়ো সংস্থাগুলি একের পর এক বড়ো সার্ভে বের করেছে। তিনটি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন হবে সেখানে কোন পার্টি জিতবে, এর উপর যতগুলি সার্ভে বের করা হয়েছে সবগুলোতেই বিজেপি এগিয়ে রয়েছে। শুধুমাত্র ABP NEWS ও NDTV তাদের সার্ভেতে কংগ্রেসকে এগিয়ে রেখেছে। তবে এখন আরো একটা সার্ভের ফলাফল সামনে এসেছে যার অপেক্ষায় অনেকে বসেছিল। আসলে ভারতের কোনো রাজ্যে যদি রাজনৈতিক চর্চা বেশি হয় সেটা হলো পশ্চিমবঙ্গ। পশ্চিমবাংলার মানুষ অনেককাল থেকেই রাজনৈতিক চর্চাতে খুব আগ্রহ প্রকাশ করেন। তবে বিগত দশক ধরে পশ্চিম বাংলায় রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও সন্ত্রাসের কারণে নিজেকে রাজনৈতিক চর্চা থেকে দূরে সরিয়ে রাখেন। এখন এই পশ্চিমবঙ্গেই রাজনীতি নিয়ে একটা বড়ো সার্ভে সামনে এসেছে। জাতীয় সংবাদ মাধ্যম “ইন্ডিয়া টু ডে” এই কিছুদিনে মোদী, মমতা ও রাহুল গান্ধীর জনপ্রিয়তা নিয়ে এ রাজ্য অর্থাৎ পশ্চিমবাংলায় একটি সার্ভে করে। এই সার্ভে মূলত ২০১৯ শের কথা মাথায় রেখে করা হয়েছিল। এর সার্ভের ফলে জানা গিয়েছে যে, পশ্চিমবাংলায় রাহুল গান্ধীর জনপ্রিয়তা নেই বললেই চলে। ২০% এর কম পশ্চিমবঙ্গবাসী রাহুল

NASA করলো স্বীকার- সূর্যগ্রহণের সময়সীমা জানার জন্য ভারতীয় পঞ্জিকা সবথেকে সঠিক।

Image
সর্বপ্রথম গর্বের সাথে বলুন -“আমি হিন্দু” এবং প্রনাম জানান আপনার পূর্বজ ও ঋষিমনিদের। হিন্দু্ একমাত্র ধৰ্ম যা মানবনির্মিত ধৰ্ম নয়। এখন যত দিন দিন বিজ্ঞান উন্নত হচ্ছে , সত্য জানতে পারছে ততই হাজার হাজার বছর আগে লেখা হিন্দু ধর্মের গন্থের কথা সঠিক প্রমাণিত হচ্ছে। কিছু মাস আগেই বিজ্ঞান স্বীকার করেছে যে ভারত ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে যে সেতু রয়েছে সেটা প্রাকৃতিক নয় বরং মানবনির্মিত। যদিও এই রামসেতু নির্মাণের ঘটনা হিন্দু বাড়ির প্রত্যেক মানুষ বহু আগে থাকতেই জানে। যদিও ভারতের তথাকথিত ধৰ্মনিরপেক্ষবাদীর রামসেতু এবং ভগবান রামকে কাল্পনিক বলে দাবি করতো। সেকুলার ও বামপন্থীরা রামসেতুকে প্রবাল প্রাচীর বলেও দাবি করতো। কিন্তু বিজ্ঞান প্রমান করে দিয়েছে যে ওটা কোনো প্রবাল প্রাচীর নয়, ওটা রামসেতু। যাইহোক NASA অর্থাৎ আমেরিকার স্পেস এজেন্সি যেটা বিশ্বের টপ বিকশিত সংস্থা, এখন হিন্দুধর্মের সাথে জুড়ে থাকা হিন্দু গ্রন্থের আরো একটা কথা স্বীকার করে নিয়েছে। সূর্যগ্রহণ, চন্দ্রগ্রহণ ইত্যাদির ব্যাপারে নিশ্চয় শুনেছেন। এই সকল গ্রহণ কখন শুরু হবে, কখন শেষ হবে এই ব্যাপারে হিন্দু সমাজ কখনোই বিজ্ঞানীদের জিজ্ঞাসা করতে যায় না, বরং বাড়ির

নেহেরুর বিশ্বাসঘাতকতা, যা লুকিয়ে ছিল এতদিন, তা দেশবাসীর সামনে এনে দিলেন মোদী সরকার।

Image
দেশের উপর জোর করে চাপানো এক প্রধানমন্ত্রী ছিলেন জওহরলাল নেহেরু। জোর করে চাপানো এই জন্যেই বলা হচ্ছে কারণ নেহেরুকে দেশের জনগণ নির্বাচন করেনি বরং জোর করে দেশের জনগণের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল। সুভাষচন্দ্র বসুর সাথে ষড়যন্ত্র করার পর থেকে কংগ্রেস ও বামপন্থীরা মিডিয়ার উপর পুরো কবজা করে নিয়েছিল। এই কারণে দেশের মিডিয়া প্রথম থেকে কংগ্রেসের গুনগান গেয়ে দেশের আসল নায়কদের লুকিয়ে নেহেরু, ইন্দ্রিরা, রাজীবকে নিয়ে প্রচার করে গেছে। পরে সোশ্যাল মিডিয়া আসায় দেশের রাষ্ট্রবাদী শক্তি নিজেদের কথা ব্যাক্ত করার একটা জায়গা পেয়েছে। আজ আমরা আপনাদের একটা বড়ো প্রমান দেখাতে চলেছি যেটা মোদী সরকারের আমলেই সার্বজনিক করা হয়েছিল। এই প্রমান আমাদের পাঠকেরা অনেকেই আগে দেখে থাকতে পারেন কারণ দেশের দু একটা মিডিয়া এই প্রমান দেখিয়েছিল কিন্তু পরে খবরটি সম্পূর্নভাবে দাবিয়ে দেওয়া হয়। নীচে যে ছবি দেখছেন এটা একটা চিঠির ছবি যেটা নেহেরু ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী অ্যাটলিকে লিখেছিল। নেহেরু চিঠিতে লিখেছে, স্ট্যালিন আপনার অপরাধী সুভাষচন্দ্র বসুকে আসার অনুমতি দিয়েছে, আপনি এই ব্যাপারে কিছু করুন। সোজা ভাষায়, নেহেরু ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে লিখেছ