Posts

Showing posts from May, 2019

ফেব্রুয়ারি মাসে পুলওয়ামা হামলার পর, এখনো পর্যন্ত কাশ্মীরে ১০১ জন জঙ্গিকে নিকেশ করেছে সেনা

কংগ্রেস অফিসের দিকে মুখ করে রাফালের মডেল লাগিয়ে, কংগ্রেসকে ট্রল করলেন বায়ুসেনা প্রধান

Image
রাজনৈতিক ইস্যু হওয়া ফাইটর এয়ারক্র্যাফট রাফাল (Rafale) আরও একবার চর্চায় উঠে এলো। দুদিন আগে এয়ারফোর্স প্রধান (Air Chief Marshal) বিএস ধানোয়া (B.S Dhanoa) সরকারি আবাসের বাইরে ফাইটার জেট রাফালের মডেল লাগিয়েছেন। এই সরকারি আবার ২৪ আকবর রোডে অবস্থিত। এই মডেল গেটের ঠিক বরাবর রাখা হয়েছে। আর এরমধ্যে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হল যে, রাফালের এই মডেলের মুখ কংগ্রেস (Congress) অফিসের দিকে রাখা হয়েছে। উল্লেখনীয়, এর আগে ওই যায়গায় শুখোই এয়ারক্র্যাফট এর মডেল রাখা ছিল। যেটাকে কিছুদিন আগেই সেখান থেকে সরিয়ে ফেলা হয়। এবার শুখোই এর যায়গায় রাফালের মডেল রাখা হয়েছে। শোনা যাচ্ছে যে, রাফাল ফাইটার জেট ভারতীয় বায়ুসেনার ‘গোল্ডেন অ্যারো” স্কোয়াড্রনে যুক্ত করা হবে। এই ইউনিটকে ১৯৯৯ এর কার্গিল যুদ্ধের সময় বর্তমান বায়ুসেনা প্রধান বিএস ধানোয়া লিড করেছিলেন। ভারতীয় বায়ুসেনার হাতে ২০১৯ এর সেপ্টেম্বর মাসে রাফাল বিমানের প্রথম খেপ তুলে দেওয়া হবে। প্রথম দফায় চারটি রাফাল লড়াকু বিমান থাকবে। যদিও এর আগে রাফাল বিমানকে ভারতের আকাশে ১৫০০ ঘন্টা উড়তে হবে। ভারত সরকার তাঁদের বায়ুসেনাকে মজবুত করার জন্য ফ্রান্সের সাথে ৩৬ টি রাফাল যুদ

আমেরিকা থেকে ভারতের জন্য এল সুখবর! মনিটরিং কারেন্সি তালিকা থেকে বেরিয়ে এল ভারত।

Image
নরেন্দ্র মোদীর(Narendra Modi) সরকারের দ্বিতীয় কার্যকাল  শুরু হতে না হতেই আমেরিকা থেকে ভারতের(India) জন্য ভালো খবর সামনে এসেছে। আমেরিকা ভারতকে তার মনিটরিং কারেন্সি লিস্ট থেকে বাইরে করে দিয়েছে। এর অর্থ, বাজারে ভারতীয় টাকার মূল্যায়নের বিশাসযোগ্যতা নিয়ে আমেরিকা সরকার পুরোপুরি আশস্ত আছে। আমেরিকা ভারতের সাথে সাথে সুইজারল্যান্ডকেও এই সূচি দিয়ে বের করে দিয়েছে। যদিও, চীন ও জাপানের মতো দেশ এখনো এই সুচির মধ্যে রয়েছে। কারেন্সি মনিটরিং লিস্ট থেকে বাইরে আসার ফলে বিশ্বব্যাপী বাজারে ভারতের ধার আরো বেশি মজবুত হতে পারবে। আপনাদের জানিয়ে রাখি যে দেশের ফরেন এক্সচেঞ্জ পলিসি নিয়ে আমেরিকার সন্দেহ থাকে, আমেরিকা সেই দেশ গুলিকে নিজের কারেন্সি মনিটরিং তালিকায় রাখে। এরপর আমেরিকা প্রশাসন ফরেক্স বাজারে সেই দেশগুলির উপর বিশেষ নজর রাখে। এছাড়া, যদি কোনো দেশে বড় মাত্রা বা স্কেলে কারেন্সি ম্যানুপুলেশন করতে ধরা পড়ে তবে আমেরিকা নিজের বাজার অব্দি সেই দেশের কোম্পানি গুলির প্রবেশ সীমিত করে দেয়। আমেরিকার সাথে ব্যাবসা করায় যেই সব দেশের ট্রেড সারপ্লাস ২০ বিলিয়ন ডলার থেকে বেশি আর যেই দেশের সরকার একটানা বাজারে হস্তক্ষেপ করে আমের

একসময় শুখোই নিয়ে উড়ে গেছিলেন আকাশে, এবার পেশ করবেন বাজেট, এটাই ভারতের নারীশক্তি

Image
মন্ত্রিমন্ডল এর আবণ্টন এর পর মোদী সরকার ৫ ই জুলাই বাজেট পেশ করবে। নরেন্দ্র মোদী সরকারের দ্বিতীয় কার্যকালের এটাই প্রথম বাজেট (Budget)। এইবার নির্মলা সীতারমন (Nirmala Sitharaman) বাজেট পেশ করবেন মোদী সরকারের তরফ থেকে। মোদী সরকারের (Modi Sarkar) প্রথম কার্যকালে প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর দ্বায়িত্ব সামলানো নির্মলা সীতারমন এবার অর্থমন্ত্রীর দ্বায়িত্ব সামলাচ্ছেন। মোদী সরকার -২ এ নির্মলা সীতারমনকে অর্থ মন্ত্রকের দ্বায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আর আগামী ৫ ই জুলাই তিনি ২০১৯-২০ এর পূর্ণ বাজেট লোকসভায় পেশ করবেন। সীতারমন প্রথম পূর্ণকালীন মহিলা অর্থমন্ত্রী, যিনি বাজেট পেশ করবেন। এছাড়াও ওনাকে কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রক সামলানোর দ্বায়িত্বও দেওয়া হয়েছে। মোদী সরকারের কার্যকালে তিনি প্রথম পূর্ণকালীন মহিলা প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হয়েছেন। যদিও এর আগে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীও ১৯৭০-৭১ সাল পর্যন্ত দেশের অর্থ মন্ত্রক সামলেছিলেন। এছাড়াও প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রকও সামলেছিলেন। এর আগে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী থাকাকালীন নির্মলা সীতারমন যোধপুর এয়ারবেস থেকে শুখোই-৩০ লড়াকু বিমান নিয়ে আকাশে উড়েছিলেন। তিন

মোদী সরকারের বড় সিদ্ধান্ত, এবার থেকে প্রতি মাসে তিন হাজার টাকা করে পেনশন পাবে শ্রমিক ও মজদুরেরাও

Image
অসংগঠিত ক্ষেত্রে কাজ করা মজদুরদের প্রতি মাসে তিন হাজার টাকার পেনশন দেবে নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) সরকার। ক্যাবিনেট এর প্রথম বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। শ্রম মন্ত্রী সন্তোষ গ্যাংওয়ার (Santosh Gangwar) মন্ত্রালয়ের দ্বায়িত্ব নেওয়ার পরেই এই প্রস্তাবে নিজের স্বাক্ষর করেন। এই যোজনা অসংগঠিত ক্ষেত্রে কাজ করা শ্রমিকদের ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ফেরি করা, রিক্সা চালানো, ঠেলা গাড়ি চালানো, শ্রমিক, রাজমিস্ত্রির মত এরকম ১২৭ টি অসংগঠিত ক্ষেত্রে কাজ করা শ্রমিকদের ৬০ বছর পর ৩০০০ টাকা মাসিক পেনশন দেবে মোদী সরকার। যোজনা অনুযায়ী, ১৫ হাজার পর্যন্ত মাসিক আয় করা ১৮ থেকে ৪০ বছরের অসংগঠিত ক্ষেত্রে কাজ করা শ্রমিকেরা এই সুবিধা ভোগ করতে পারবে। প্রকল্প অনুযায়ী শ্রমিকেরা তাঁদের বয়সের অনুপাতে প্রতি মাসে একটি নিশ্চিত রাশির প্রিমিয়াম জমা দেবেন। যত প্রিমিয়াম তাঁরা জমা দেবেন, ততটাই রাশি সরকার সরকার তাঁদের দেবে। নুন্যতম মাসিক প্রিমিয়াম ৫৫ টাকা আর সর্বাধিক ২০০ টাকা প্রতি মাসে জমা করার পর ব্যাক্তির ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে প্রতি মাসে অটো ডেবিট হয়ে যাবে। ওই অ্যাকাউন্টে সরকারও ওই সমপরিমাণ

বড় খবর: মোদী সরকারের প্রথম দিনেই কাশ্মীরের তিন যায়গায় জঙ্গি কার্যকলাপ, এনকাউন্টারে খতম আট জঙ্গি

Image
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) যখন দিল্লীতে নতুন সরকারের সাংসদের হাতে মন্ত্রীত্ব বণ্টন করছিলেন। আরেকদিকে তখন জম্মু কাশ্মীরে একের পর এক জঙ্গি কার্যকলাপ ঘটছিল। ‘একটা ভোট, সন্ত্রাসবাদের উপর চোট” স্লোগান দিয়ে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসা প্রধানমন্ত্রী মোদীর প্রথম দিনেই জম্মু কাশ্মীরে তিনটি জঙ্গি কার্যকলাপ ঘটে। শুক্রবার জম্মু কাশ্মীরের ত্রালে জঙ্গিরা সিআরপিএফ (CRPF) এর ক্যাম্পে হামলা করে। সিআরপিএফ এর ১৮০ ব্যাটেলিয়ান ক্যাম্পে জঙ্গিরা গুলি বর্ষণ করে। যদিও এই ঘটনায় সিআরপিএফ এর জওয়ানদের (Indian army) কোন ক্ষতি হয়নি। সিআরপিএফ জওয়ানেরাও জঙ্গিদের গুলির বদলে পালটা জবাব দেয়। সিআরপিএফ এর পালটা হানায় খতম হয় দুই জঙ্গি। শুক্রবার জম্মু কাশ্মীরের কিশতবাড় এলাকায় জঙ্গি আর সেনাদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। সেনার এনকাউন্টারে খতম হয় ৩ জঙ্গি। জঙ্গির গুলিতে আহত হন দুই পুলিশ কর্মী। পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, কাশ্মীরের ফৈজি পুলের আশেপাশে জঙ্গিদের লুকিয়ে থাকার খবর পেয়ে সেনা সার্চ অপারেশন শুরু করে। সেনাকে দেখে জঙ্গিরা গুলি চালায়। আর সেনার পালটা হানায় খতম হয় তিন জঙ্গি। জম্মু কাশ্মীরের শোপিয়ানেও সেনা আর জঙ্গিদের মধ্যে

প্রধানমন্ত্রীর থেকেও বড় সরকারি বাংলোয় থাকেন সোনিয়া গান্ধী!জনগণের অর্জিত অর্থের ব্যায় হোক বন্ধ!

Image
কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী(Sonia Gandhi) ভারতের মহারানী নন, তা সত্ত্বেও উনি বহু সময় ধরে দেশের প্রধান মন্ত্রীর চেয়েও অনেক বড় বাংলোর উপর কব্জা করে আছেন। সোনিয়া গান্ধীর দিল্লির বাংলোটি ১০ জনপথের নামে পরিচিত, অর্থাৎ জনপথ এলাকায় ১০ নম্বর বাংলো যেটিতে সোনিয়া গান্ধী অনেক বছর ধরে কব্জা করে আছেন। এটি খুব মহিমান্বিত বাংলো বলেও পরিচিত। এই বিলাসবহুল বাংলোর ভেতর সোনিয়া গান্ধী চার্চও বানিয়েছেন। অবাক করার বিষয় এই যে, বাংলোটি দেশের প্রধানমন্ত্রীর বাংলোর  চেয়েও বড় একটি বাংলো। সোনিয়া গান্ধী(Sonia Gandhi) শুধু একজন এমপি আর যদিও উনি এসপিজি-র সুরক্ষা পেয়েছেন। তবে এত বড় বাংলো থাকার কারণ পর্যালোচনার দরকার আছে। কারণ এত বড় বাংলো উনাকে দিতে গিয়ে জনগণের কোটি কোটি টাকা খরচা হয়ে যাচ্ছে। আর এক ভাবে বলতে গেলে জনগণের টাকার লুট-ই হচ্ছে,কারণ শুধুমাত্র একজন MP কে এত বড় বাংলো দেওয়ার অর্থ শুদ্ধ রূপে লুট বলা যেতেই পারে। জনগণের টাকাকে এই ভাবে লুটেপুটে খাওয়ার অধিকার কারোর নেই। জনগণের মধ্যে এখন এই বিষয় নিয়ে আক্রোশ রয়েছে। দেশের মানুষ মাথার ঘাম পায়ে ফেলে পরিশ্রম করে, কাজ করে, ট্যাক্স দেয়, GST দেয়, ১টি টফি কেনাকাটার উপরেও

মোদী ক্যাবিনেটের বড় সিদ্ধান্ত, উপকৃত হবেন দেশের প্রায় ১৫ কোটি কৃষক

২০১৯ এর লোকসভা নির্বাচনে নরেন্দ্র মোদীর (Narendra Modi) নেতৃত্বাধীন NDA জোটের অভূতপূর্ব জয়ের পর আজ নতুন সরকারের প্রথম দিন। প্রথম দিন থেকেই দেশবাসীর জন্য মোদী সরকার বড়বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া শুরু করে দিয়েছে। এর আগে দেশের শহীদ পুলিশ অফিসারের সন্তানদের স্কলারশিপের (pm scholarship) সহায়তা রাশি বাড়িয়েছে মোদী সরকার। আর এই সিদ্ধান্তের পর দেশের কৃষকদের জন্য বড়সড় সিদ্ধান্ত নিলো সরকার। মোদী ক্যাবিনেটের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার মাধ্যমে প্রতি বছর ছয় হাজার টাকা করে কৃষকদের দেওয়া হবে। আরেকদিকে ৬০ বছরের উপরের কৃষকেরা পেনশনও পাবেন। কেন্দ্রীয় ক্যাবিনেটের প্রথম বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই সিদ্ধান্তের ফলে দেশের ১৪.৫ কোটি কৃষক উপকৃত হবেন। প্রথমে এই প্রকল্পের আওতায় শুধুমাত্র দেশের ক্ষুদ্র কৃষকেরাই লাভ পেতেন, যাদের কাছে পাঁচ হেক্টরের থেকেও কম জমি ছিল। এবার ক্যাবিনেটের সিদ্ধান্তে এই নিয়ম হটিয়ে দেওয়া হয়। ৭৫ হাজার কোটি টাকার অন্তিম বাজেটে হওয়া ঘোষণা অনুযায়ী, এখনো পর্যন্ত দুই হেক্টরের থেকে কম জমি থাকা কৃষকেরা প্রতি বছর ছয়হাজার টাকার কৃষক সন্মান নিধি প্রকল্প অনুযায়ী তিনটি কিস্তিতে টাকা

সরকারের বড় সিদ্ধান্ত: বৃদ্ধি করা হলো বলিদানি জওয়ানদের ছেলে মেয়েদের স্কোলারশিপ।

একটা বড় খবর দিল্লী থেকে সামনে আসছে।আজ নতুন মোদী সরকারের কেবিনেটের প্রথম বৈঠক হয়েছে। আর প্রথম বৈঠকে নরেন্দ্র মোদী ২.০ এর সরকার দেশের জওয়ান ও কৃষকদের জন্য বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রথম সিদ্ধান্তে মোদী ২.০ সরকার বলিদানি জওয়ানদের ছেলে মেয়েদের প্রাপ্ত স্কোলারশিপ বাড়িয়ে দিয়েছে। ভারত সরকার বলিদানি জওয়ানদের ছেলে মেয়েদের পড়াশোনার জন্য স্কোলারশিপ প্রদান করে। বলিদানি জওয়ানদের ছেলেদের স্কোলারশিপ ২০০০ টাকা প্রতি মাস থেকে বাড়িয়ে ২৫০০ করে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে জওয়ান মেয়েদের স্কোলারশিপ ২২০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০০০ টাকা করে দেওয়া হয়েছে। বলিদানি জওনাদের মধ্যে সেনা, অর্ধ সৈনিক বল, নকশালীদের সাথে লড়াই করতে গিয়ে শহীদ হওয়া পুলিশ কর্মীরা রয়েছে। এই সিদ্ধান্ত ছাড়াও মোদী সরকার দেশের কৃষকদের জন্য বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মোদী সরকার আগেই গরীব কৃষকদের বছরে ৬০০০ টাকা তথা ২০০০ টাকা করে তিন ভাগে দেওয়ার কাজ শুরু করেছিল। এই টাকা ডিরেক্ট ব্যাঙ্ক খাতাতে পাঠানো হতো। অবশ্য পশ্চিমবঙ্গের সরকার কৃষকদের তথ্য না দেওয়ার কারণে পশ্চিমবঙ্গে এই যোজনা চালু নেই। আজ সরকার প্রত্যেক কৃষকের জন্য এই যোজনা লাগু করে দিয়েছে। অর্থাৎ কৃষক গরিব হোক বা

বড় খবরঃ দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরেই দেশের স্বার্থে প্রথম সিদ্ধান্ত নিলেন নরেন্দ্র মোদী

লোকসভা নির্বাচন ২০১৯ এর অভূতপূর্ব জয়ের পর গত ৩০ মে বৃহস্পতিবার দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ গ্রহণ করেন নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। আর দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রীর পদ গ্রহণ করে দেশের স্বার্থে প্রথম সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি। ওনার এই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, জাতীয় প্রতিরক্ষা তহবিলে প্রধানমন্ত্রী ছাত্রবৃত্তি প্রকল্পে (Prime Minister Scholarship) বড় পরিবর্তনের অনুমতি দেওয়া হল। এই পরিবর্তন অনুযায়ী, শহীদ পুলিশ কর্মীর ছেলেদের সাহায্য প্রাপ্ত রাশি ২০০০ টাকা থেকে বেড়ে ২৫০০ প্রতিমাস করা হল। আরেকদিকে শহীদ পুলিশ কর্মীর কন্যাদের সাহায্য প্রাপ্ত রাশি ২২৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০০০ টাকা প্রতিমাস করে দেওয়া হল। Our Government’s first decision dedicated to those who protect India! Major changes approved in PM’s Scholarship Scheme under the National Defence Fund including enhanced scholarships for wards of police personnel martyred in terror or Maoist attacks. https://t.co/Vm90BD77hm pic.twitter.com/iXhFNlBCIc — Narendra Modi (@narendramodi) May 31, 2019 এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী

অমিত শাহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী হয়ে গেছে, এবার আমার কি হবে? চরম চিন্তিত বেরোজগার হার্দিক প্যাটেল!

আজ ৩১ মে, আজ দেশের নতুন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর দ্বায়িত্ব নিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ। আর ওনার এই দ্বায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে দেশদ্রোহী, জেহাদি, আর্বান নকশালি আর এরকম প্রকারের হিন্দু আর দেশ বিরোধীদের আত্মা কেঁপে উঠেছে। আর তাঁদের মধ্যে একজন হলেন, গুজরাট কংগ্রেসের নেতা তথা পাটিদার আন্দোলনের নামে গুজরাটে দাঙ্গা ছড়ানো হার্দিক প্যাটেল। এই হার্দিক প্যাটেল গুজরাটের জাতিবাদ এর বিষ ছড়িয়ে গৃহ যুদ্ধের পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিল। আর অমিত শাহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী হওয়ার পর থেকেই হার্দিক প্যাটেলের নাভিশ্বাস উঠতে শুরু করে দিয়েছে। ওনার এই উচ্চরক্তাচাপের নমুনা সোশ্যাল মিডিয়ায় টুইটারে ওনার অ্যাকাউন্ট দেখলেই বোঝা যায়। হার্দিক প্যাটেল তাই টুইটার অ্যাকাউন্টে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বলতে চাইছে যে, অমিত শাহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী হয়ে গেছেন, আর তাই তাঁর এখন তাঁর প্রাণ সংশয়ের আশঙ্কা রয়েছে। হার্দিক প্যাটেল টুইটারে পোস্ট করে লিখছেন, এখন হয়ত আমাকে মেরে ফেলা হবে। আবার উনি এটাও বলছেন যে, মেরে ফেললেও আর কি করা যাবে! ভগবানের যেটা ইচ্ছে সেটাই হবে। অমিত শাহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী হওয়ার পর থেকেই হার্দিক প্যাটেলের মত মানুষদের রক্তচাপ ব

CBI থাকবে অমিত শাহের কাছে, করা হবে দুর্নীতির চিকিৎসা! রোহিঙ্গা, অবৈধ বাংলাদেশিদের খারাপ দিনের শুরু।

আজ ৩১ শে মে দেশ নতুন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পেয়েছে। নতুন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নাম অমিত অনিলচন্দ্র শাহ(Amit Shah), শুধু নামটাই যথেষ্ট আতঙ্কবাদী, দেশদ্রোহী, জিহাদীদের মনে ভয় সৃষ্টির জন্য। আজ রাষ্ট্রপতি সব মন্ত্রীদের পদ হস্তান্তর করে দিয়েছেন এবং অমিত শাহকে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদ দিয়েছেন। আজ থেকে CBI অমিত শাহের কাছে থাকবে। CBI এর মামলা দেশের সব পরিবারবাদী পার্টির উপর, দেশদ্রোহী ব্যাক্তির উপর, হিন্দু বিরোধী শক্তির উপর রয়েছে। আর অমিত শাহের কাছে আজ থেকে CBI থাকবে। অমিত শাহের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়া দেশদ্রোহী, জিহাদি, মিশনারি, নকশালবাদী, রোহিঙ্গা ইত্যাদির জন্য বড় ধাক্কার বিষয়। আগত সময়ে অমিত শাহের নেতৃত্বে যে কার্যবাহী হবে তা দেখার মতো হবে। টুকরে টুকরে গ্যাং, হুরিওত, নকশালী, বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী, রোহিঙ্গা সবের হিসাব অমিত শাহ নেবেন। আগে পারস্পরিক সম্পর্কের জন্য এবং দালালদের মাধ্যমে যে ছাড় মিলত সেটা আর পাওয়া যাবে না। এবার রাষ্ট্ৰবাদী শক্তির হাতে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় পড়েছে। দেশদ্রোহীদের বিরুদ্ধে কেন কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না, এই নিয়ে যে প্রশ্ন উঠতো। তা আর কোনোভাবেই উঠার সুযোগ নেই। JNU এর

‘জয় শ্রী রাম” বলায় বিজেপি কর্মীর স্ত্রীকে বিবস্ত্র করে মারধর তৃণমূল নেতার!

রাম নাম শুনলে ভূত পালায় এটা সবাই জানত কিন্তু রাম নাম শুনলে যে মানুষ ক্ষেপে যায় সেটা তৃণমূল নেত্রী মমতা ব্যানার্জী না থাকলে কী হয়ত জানতে পারত না। লোকসভা নির্বাচন চলাকালীন রাজ্যে ফেণী ঝড় এসেছিল। ফেণী ঝড়ের সাথে মোকাবিলা করে মমতা ব্যানার্জী খড়গপুর থেকে চন্দ্রকোনা যাওয়ার পথে কয়েকজন গ্রামবাসী ওনার কনভয়ের সামনে ‘জয় শ্রী রাম” স্লোগান দিয়েছিল। আর এই গুরুতর অপরাধ করার জন্য তৃণমূল নেত্রীর নির্দেশে তিনজন বিজেপি কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তখন থেকেই মমতা ব্যানার্জী সমেত গোটা তৃণমূল দলই রাম নাম শুনলেই ক্ষেপে যাচ্ছে। এরপর গতকাল নৈহাটিতে দলীয় কাজে গেছিলেন মমতা ব্যানার্জী। সেখানেও ওনাকে দেখে কয়েকজন মানুষ জয় শ্রী রাম বলে চেঁচিয়ে ওঠেন। ব্যাস মমতা ব্যানার্জী গাড়ি থেকে নেমে হাজার হাজার জনতার সামনে গুণ্ডাদের মত হুমকি দিয়ে সবার বাড়ি বাড়িতে চেকিং করাবেন বলে দেন। এরপর আজ সকালে ভাটপাড়া সংলগ্ন এলাকা থেকে জয় শ্রী রাম বলার অপরাধে ১০ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তৃণমূলের অত্যাচার এখানেই থেমে থাকেনা। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যেয় বীরভূমের সংরা পঞ্চায়েত এলাকার ধোবাজল গ্রামে শিবনাথ ঘোষ নামে ষাটার্ধ এক ব্যাক্তি আচমকাই জয় শ্রী র

নতুন ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং, জেনে নিন আর কে কোন মন্ত্রীত্ব পেলেন

ভারতের পঞ্চদশ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর (Narendra Modi) নেতৃত্বে সরকারে নতুন ক্যাবিনেট বৃহস্পতিবার দিন শপথ নেয়। শপথ নেওয়ার পরেই সব সাংসদদের তাঁদের পোর্টফলিও অ্যালট করে দেওয়া হয়েছে। জারি করা তালিকায় অমিত শাহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী, রাজনাথ সিং প্রতিরক্ষা মন্ত্রালয়, নিতিন গড়কড়ি পরিবহণ, সদানন্দ গৌড়া ক্যামিক্যাল আর ফার্টিলাইজার, নির্মলা সীতারমন অর্থ এবং কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স। রামবিলাস পাসওয়ান কোনজিউমার্স অ্যাফেয়ার্স, নরেন্দ্র সিং তোমার কৃষি/পঞ্চায়েত, রবিশঙ্কর প্রসাদ আইন, হরসিমরত কৌর খাদ্য, থাবরচন্দ গেহলোট সামাজিক ন্যায়, এস জয় শঙ্কর-কে বিদেশ মন্ত্রালয় এর দ্বায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।  নরেন্দ্র মোদী প্রধানমন্ত্রী, পেনশন মন্ত্রালয়, পরমাণু উর্জা বিভাগ, মহাকাশ বিভাগ, সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ নীতিগত ইস্যু, এবং যেসব মন্ত্রালয় এখনো আবন্টিত হয়নি সেগুলোও প্রধানমন্ত্রীর কাছে রয়েছে। আসুন জেনে নিই, কে কোন মন্ত্রী হলেন? প্রধানমন্ত্রী , মহাকাশ গবেষণা ও পরমাণু শক্তি মন্ত্রক – নরেন্দ্র মোদি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী – অমিত শাহ প্রতিরক্ষামন্ত্রী – রাজনাথ সিং  বিদেশমন্ত্রী – এস জয়শঙ্কর অর্থমন্ত্রী – নির্মলা সীতারমন শিশু ও

নারীশক্তি- দেশের ইতিহাসে এই নিয়ে দ্বিতীয়বার কোন মহিলা অর্থমন্ত্রী হলেন

বিজেপির দিগগজ নেত্রী তথা প্রাক্তন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman), প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর পর দ্বিতীয় মহিলা অর্থমন্ত্রী (Finance Minister) হলেন। ইন্দিরা গান্ধী ১৯৭০ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত দেশের অর্থমন্ত্রক সামলেছিলেন। ২০০৮ সালে ভারতীয় জনতা পার্টিতে যুক্ত হয়েছিলেন নির্মলা সীতারমন, আর তারপর থেকেই তিনি এই দলের সাথে আছেন। এর আগে নির্মলা সীতারমন দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ছিলেন। আপনাদের জানিয়ে রাখি, তখনও তিনি ভারতের দ্বিতীয় মহিলা প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ছিলেন। ওনার আগে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী একবার প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর দ্বায়িত্ব সামলেছিলেন। বিগত মোদী সরকারে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী থাকাকালীন নির্মলা সীতারমন ভালো কাজ করেছিলেন, এই জন্য ওনাকে এবার অর্থমন্ত্রী করা হয়েছে। ২০১০ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত নির্মলা সীতারমন বিজেপির মুখপাত্র ছিলেন। ২০১৬ সালে তিনি কর্ণাটক রাজ্যসভার সদস্যা হন। এর আগে ২০১৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত তিনি অন্ধ্র প্রদেশ থেকে রাজ্য সভার সদস্য ছিলেন। ২.৫ কোটি টাকার মালিক নির্মলা সীতারমন উচ্চ শিক্ষিত। তিনি এমফিল এর পড়াশোনা করেছেন। নির্মলা সিতারমন

এক সেকেন্ড ও বিরাম নেই! শপথ নেওয়ার সাথে সাথেই কাজে লেগে পড়লেন প্রধানমন্ত্রী

সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা হয়েছে ২৩ মে। আর সেই দিন ইতিহাস গড়ে রেকর্ড সংখ্যক আসন নিয়ে ফের ক্ষমতায় ফিরেছে মোদী সরকার । গতকাল ৩০ মে নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) ফের দেশের প্রধানমন্ত্রী মদের জন্য শপথ নেন। আর শপথ নেওয়ার পরেই নিজের কাজে লেগে পড়েন দেশের তথা বিশ্বের সবথেকে জনপ্রিয় নেতা নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদী। শপথ গ্রহণের পরই প্রধানমন্ত্রী মোদী কির্গিস্তান এর রাষ্ট্রপতি সুরোনবে জিনবেকভ (Sooronbay Jeenbekov) এর সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসেন। প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় থেকে টুইট করে জানানো হয় যে, শপথ গ্রহণের পরেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কির্গিস্তান এর রাষ্ট্রপতির সাথে আলোচনায় বসেন। দুই দেশের নেতা দুই দেশের নাগরিকদের স্বার্থ এবং সহযোগিতার জন্য শলা-পরামর্শ করেন। আরেকদিকে প্রধানমন্ত্রী মোদী শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি মাইথ্রিপালা সিরিসেনা এর সাথে সাক্ষাৎ করেন। নতুন সরকারে প্রধানমন্ত্রী মোদীর এটা ছিল দ্বিতীয় দ্বিপাক্ষিয় বৈঠক। এবং এর সাথে আজ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ, মরিশাস এর প্রধানমন্ত্রী প্রবীণ কুমার জুগনুথ, নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি আর ভুটানের প্রধানমন্ত্রী Lotay Tsheri

জয় শ্রী রাম বললেই গ্রেফতার! পশ্চিমবঙ্গে জয় শ্রী রাম বলা কি অপরাধ?

পশ্চিমবঙ্গ(West Bengal)এ গণতন্ত্রের হত্যা এখন সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। কোনো মুখ্যমন্ত্রীর কাছে এমন অধিকার থাকে না যে, কেউ জয় শ্রী রাম বললে তাকে গ্রেফতার করা হবে। জয় শ্রী রাম বলার অধিকার সবার আছে এবং সংবিধান, দেশের প্রত্যেক নাগরিকদের বাক স্বাধীনতার অধিকার দিয়েছে। গতকাল ২৪ পরগনা জেলায় কিছুজন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী(Mamata Banerjee) এর গাড়ির সামনে জয় শ্রী রাম শ্লোগান দেয়। যারপর মমতা ব্যানার্জী গাড়ি থেকে নেমে ধমক দেন। যারা জয় শ্রী রাম বলে শ্লোগান দিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে হুমকি দেন। মমতা ব্যানার্জী বলেন আমার গাড়ির সামনে গালি দেওয়া হচ্ছে। অর্থাৎ জয় শ্রী রাম শ্লোগানকে উনি গালি বলে উল্লেখ করেন। আর আজ ৩১ শে মে, ১০ জনকে গ্রেফতার করে নেওয়া হয়েছে যারা জয় শ্রী রাম শ্লোগান দিয়েছিল। জয় শ্রী রাম শ্লোগান দেওয়ার অভিযোগে ১০ জনকে গ্রেফতার করে নেওয়া হয়েছে। কোন আইনের ভিত্তিতে জয় শ্রী রাম বলা ব্যাক্তিদের গ্রেফতার করা হয়েছে সেটা কেউই জানে না। জগদ্দল থানার পুলিশ মমতা ব্যানার্জীর নির্দেশে এই গ্রেফতারি করেছে বলে খবর। TIMES NOW EXCLUSIVE: West Bengal: 10 people have been arrested for

ব্রেকিং খবরঃ মমতার মুখের উপর ‘জয় শ্রী রাম” বলে গ্রেফতার ১০!

মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী (Mamata Banerjee) এতদিন বাক স্বাধীনতা আর গণতন্ত্রের বুলি আওড়াতেন। কিন্তু ওনার শাসন কালে সবথেকে বেশি গণতন্ত্রের হত্যার সাক্ষী হয়েছে এই রাজ্য। কখনো বিরোধিতা করাও মাওবাদী তকমা, তো কখনো খাদ্য শস্যের দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি হওয়ার কারণ জিজ্ঞাসা করায় জেল। এছাড়াও ওনার বিরুদ্ধে কার্টুন আর মীম বানালেও জেলে যেতে হয়েছে বিরোধী দলের কর্মী সমর্থকদের। কিন্তু তিনি এরপরেও বরাবর বলে এসেছেন, ভারতের একমাত্র পশ্চিমবঙ্গে আর ওনার শাসন কালে গণতন্ত্র বজায় আছে। কিছুদিন আগে মেদিনীপুরে মমতা ব্যানার্জীর কনভয় দেখে ‘জয় শ্রী রাম” এর স্লোগান দিয়েছিল কয়েকজন। ওই ঘটনার পর গাড়ি থামিয়ে তাঁদের দিকে তেড়ে গেছিলেন মমতা ব্যানার্জী, এবং বলেছিলেন, আমাকে দেখে ওঁরা গালাগালি দিচ্ছে। এই ঘটনার পর জয় শ্রী রাম স্লোগান দেওয়ার জন্য, তিন বিজেপি কর্মীকে আটক করেছিল পুলিশ। এছাড়াও এক বিজেপি নেতার বাড়িতে গিয়ে ভাঙচুর চালিয়েছিল তৃণমূলের গুণ্ডারা। গতকাল কেতুগ্রামে বিজেপির বিজয় মিছিলের আগে বিজেপির দলীয় পতাকা লাগানোর সময় জয় শ্রী রাম বলার অপরাধে বিজেপি কর্মী সুশীল মণ্ডলকে তালিবানি কায়দায় কুপিয়ে খুন করেছিল তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা

সিডনীতে চলছে ভারতীয় মেট্রো! মেড ইন্ডিয়ার বিস্তার দেখে গর্বিত দেশবাসী।

যে ছবি উপরে দেখছেন সেটা অস্ট্রেলিয়ার শহর সিডনীর। এটা একটা মেট্রো রেলের ভেতরের ছবি যা অস্ট্রেলিয়ায় চলছে। সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এই যে, সিডনীতে যে মেট্রো চলছে সেটা মেড ইন ইন্ডিয়া(Made in India)। মেট্রোটি ভারতে তৈরি হওয়ার পর সেটাকে অস্ট্রেলিয়া রপ্তানি করা হয়েছিল। অস্ট্রেলিয়া ভারতের থেকে মেট্রো কিনে নিয়ে নিজেদের দেশে চালাতে শুরু করেছে। মেড ইন ইন্ডিয়া মেট্রো অস্ট্রেলিয়ার সিডনি শহরে চলতে শুরু হয়েছে এবং সেখানে থাকা ভারতীয়রা এ নিয়ে গর্বও করছেন। সিডনীতে থাকা ভারতীয়রা গর্বের সাথে সকলকে বলছেন যে, এই মেট্রো ভারতের তৈরি তথা মেড ইন ইন্ডিয়া। অটল বিহারী বাজপেয়ীর আমলে ভারতে মেট্রো শুরু হয়েছিল। তখন থেকে ২০১৪ সাল অবধি ভারতে বিদেশী মেট্রো চলতো। পুরো কংগ্রেস আমলের বিদেশী মেট্রো চলেছে। এরপর নরেন্দ্র মোদী ক্ষমতায় এসে উৎপাদনের উপর মনযোগ দেন। ধীরে ধীরে ভারতেও মেট্রো তৈরি হতে থাকে। ভারতে তৈরি মেট্রো খুবই উন্নত এবং সস্তা হওয়ায় অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশ আকর্ষিত হয়। यह सिडनी मेट्रो है। यह खूबसूरत मेट्रो का कोच देख रहे हैं न वह Made in India है। एक UPA का दौर था, हमारे मेट्रो के लिए विदेश से कोच बनकर आता था, एक @

ব্রেকিং খবরঃ সাত সকালে সেনার এনকাউন্টারে খতম এক জঙ্গি, এখনো চলছে অভিযান

জম্মু কাশ্মীরের শোপিয়ান জেলায় শুক্রবার সেনা আর জঙ্গিদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এক পুলিশ আধিকারিক এর বয়ান অনুযায়ী, জঙ্গিদের লুকিয়ে থাকার গোপন খবর পাওয়ার পরেই ভারতীয় সেনার (INDIAN ARMY) জওয়ানরা দক্ষিণ কাশ্মীরের দারগাড সুগন এলাকায় ঘেরাবন্দি করে তল্লাশি অভিযান শুরু করে দেয়। আধিকারিক জানান, সেনার তল্লাশি অভিযান চলার সময় জঙ্গিরা সেনার উপরে গুলি চালাতে শুরু করে দেয়। জঙ্গিদের গুলির জবাবে সেনাও পাল্টা গুলি চালায়। আধিকারিক জানান, দুই পক্ষের গুলি বর্ষণ এবং সেনার এনকাউন্টারে খতম হয় এক জঙ্গি। উল্লেখ্য, জম্মু কাশ্মীরের পুলওয়ামায় একদিন আগেই বড়সড় সাফলতা পেয়েছিল সেনা। সেনার জওয়ানেরা মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি জাকির মুসাকে খতম করে এই সাফলতা অর্জন করেছিল। আলকায়দার কাশ্মীর ইউনিত আনসার গজবত উল হিন্দ এর প্রধান জঙ্গি জাকির মুসা দক্ষিণ কাশ্মীরের ত্রালে সেনার এনকাউন্টারে খতম হয়েছিল। আপনাদের জানিয়ে রাখি ২০১৯ এর নির্বাচনের আগে কংগ্রেস তাঁদের ইশতেহারে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল যে, তাঁরা ক্ষমতায় আসলে জম্মু কাশ্মীর থেকে সেনা উঠিয়ে নেবে। এবং দেশ থেকে ‘দেশদ্রোহী” আইনও তুলে দেবে। কিন্তু বিজেপি বরাবরই বলে এসেছে যে, তাঁরা না কাশ

যে মুসলিম বাচ্চার নাম নরেন্দ্র মোদী রাখা হয়েছিল, তার নাম পরিবর্তন করে এখন মহম্মদ আলতাফ!

বিগত কিছু দিন ধরে একটা খবর ব্যাপকহারে সর্বত্র প্রচারিত হয়েছিল। খবর এই ছিল যে, ২৩ শে মে লোকসভা নির্বাচনে ফলাফল এসেছিল। ওইদিনই এক মুসলিম বাড়িতে এক বাচ্চার জন্ম হয়। বাচ্চার আব্বু আম্মি মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য বাচ্চার নাম নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদী রেখেছিল। ওই সংক্রান্ত আরো একটা খবর সামনে আসছে যা নিয়ে সমস্থ সেকুলারপন্থীরা মৌন রয়েছে। এখন যে খবর আসছে তা ভারতের বেশিভাগ মিডিয়া লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করবে। কারণ এই খবর তাদের এজেন্ডার মধ্যে পড়ে না। আসলে যে বাচ্চার নাম নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদী রাখা হয়েছিল সেই বাচ্চার নাম এখন পরিবর্তন করে দেওয়া হয়েছে। নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদী এখন মহম্মদ আলতাফ হয়েছে। বাচ্চার আত্মীয় পরিজন এখন নাম পরিবর্তন করে মহম্মদ আলতাফ রেখে দিয়েছে। এই ঘটনা উত্তরপ্রদেশের গোন্দা এলাকার। যেখানে এক মুসলিম পরিবার তাদের বাচ্চার নাম নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদী রেখেছিল। जिस मुस्लिम बच्चे का नाम नरेंद्र मोदी रखा था, मुस्लिम समाज के ज़बरदस्त दबाव में वह नाम अब बदल कर मोहम्मद कर दिया है। परिणाम भुगतने तथा सामाजिक बहिष्कार की धमकी भी दी थी। चुनाव परिणामों के दिन जन्म होने पर उत्साह में दंपत्

কাঠুয়া কান্ড: আদালতে অভিযুক্ত হিন্দুরা প্রমাণিত হলো নির্দোষ! হিন্দুদের বিরুদ্ধে করা হয়েছিল ষড়যন্ত্র।

উদারবাদী হিন্দু সমাজকে কিভাবে বার বাট ফাঁসানোর প্রয়াস করা হয় তার এক বড় উদাহরণ সামনে চলে এসেছে। কাঠুয়া কান্ড নিয়ে কিভাবে পুরো ভারতকে উত্তাল করা হয়েছিল তা হয়তো আপনাদের মনে আছে। কাঠুয়া কাণ্ডে দাবি করা হয়েছিল যে, কাঠুয়াতে এক মুসলিম বাচ্চা মেয়েকে হিন্দু মন্দিরে ধর্ষণ করা হয়েছিল এবং তাকে জঙ্গলে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। এই ঘটনা নিয়ে বামপন্থী, মিশনারি, সেকুলার ও বলিউডের লোকজন বহু মাস ধরে হিন্দুদের বিরুদ্ধে কুৎসা রটিয়ে ছিল। সেই সময় জম্মুকাশ্মীরে মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন মেহেবুবা মুফতি। হিন্দুদের উপর পরিকল্পনা সহিত দোষ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল। জম্মুকাশ্মীরের পুলিশ রাজনৈতিক নেতাদের সাথে মিলিত হয়ে হিন্দুদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চালিয়েছিল এবং বেশকয়েকজনকে গ্রেফতার করেছিল। মামলা জম্মু থেকে চলতে চলতে পাঠানকোটে এসে পৌঁছেছিল। এখন কয়েকমাস ধরে মামলা চলার পর পুরো তথ্য সামনে চলে এসেছে। Where are I AM HINDUSTAN gang. All accused for Katua case found not guilty. pic.twitter.com/ApgBoJj8T9 — Kashmiri Pandits News कोशूर न्यूज़ चैनल (@kpnewschannel) May 30, 2019 কাঠুয়া কাণ্ডে যে ৭ জন হিন্দুকে ফাঁসানো হয়েছিল তাদেরকে নির্দো

তৃণমূলের দুষ্কৃতীদের হাতে শহীদ বিজেপি সমর্থক ত্রিলোচন মাহাতর স্মরণে, তাঁর আবক্ষ মূর্তি স্থাপন করলো বিজেপি

বিজেপিকে (Bharatiya Janata Party) সমর্থন করার অপরাধে পুরুলিয়ার নাবালক বিজেপি সমর্থক ত্রিলোচন মাহাতকে (Trilochan Mahato) খুন হতে হয়েছিল তৃণমূলের (All India Trinamool Congress) দুষ্কৃতীদের হাতে। আর এবার সেই ত্রিলোচন মাহাতর স্মরণে তারই গ্রামে আবক্ষ মূর্তি স্থাপন করলো বিজেপি। আজ পুরুলিয়ার বলরামপুর থানার সুপুরডি গ্রামে ত্রিলোচন মাহাতর মূর্তি স্থাপন করে বিজেপি। এর সাথে ত্রিলোচন মাহাতর বলিদানকে স্মরণে রাখার জন্য এদিন তাঁর গ্রামে একটি মেলার আয়োজন করা হয় বিজেপির পক্ষ হইতে। উল্লেখ্য, গতবছর পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশের কয়েকদিন পর পুরুলিয়ার বলরামপুরে সুপরুডি গ্রামের বিজেপি সমর্থক তথা কলেজ ছাত্র ত্রিলোচন মাহাত রহস্যজনক ভাবে নিখোঁজ হয়ে যায়। ৩০ মে সকালে গ্রামের অদূরে একটি মাঠের সামনে গাছের মধ্যে ত্রিলোচনের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা ত্রিলোচনের টি-শার্টে পেন দিয়ে লিখে দিয়েছিল, ১৮ বছর বয়সে বিজেপিকে সমর্থন করার জন্য তাঁর এই পরিণতি হয়। এরপর বিজেপির পক্ষ থেকে এই নিয়ে অনেক আন্দোলন করা হয়েছিল। এই ঘটনায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি এবং সিবিআই এর তদন্তের দাবিতে বিজেপির নেতা, নেত্রীর

ব্রেকিং খবরঃ চিটফান্ড কাণ্ডে তৃণমূলের সাংসদ সহ দুই নেতার যোগসূত্র পেলো সিবিআই!

চিটফান্ড কাণ্ড পিছু ছাড়তেই চাইছে না শাসক দল তৃণমূলের (All India Trinamool Congress)। আরেকদিকে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা CBI ও বদ্ধপরিকর চিটফান্ড কাণ্ডে দোষীদের সাজা দিতে। আর এই চিটফান্ড কাণ্ডে মূল দোষীদের ধরতে কলকাতার প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার রাজীব কুমারকে জেরা করতে চেয়েছিল সিবিআই। কিন্তু রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী (Mamata Banerjee) সিবিআই আর কেন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে এই ইস্যু নিয়ে ধরনায় বসে পড়েছিলেন। যদিও ধরনায় বসে সেরকম সুবিধা করতে পারেন নি তিনি। সুপ্রিম কোর্টের আদেশ মত শেষে সিবিআই এর সামনে হাজিরা দিতে হয়েছিল রাজীব কুমারকে। এবার চিটফান্ড কাণ্ডে নয়া মোড় পেলো সিবিআই। তবে এবার সারদা না, এবার রাজ্যে চলা আরেকটি চিটফান্ড কোম্পানি iCore নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ নথি পেলো কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। চলতি সপ্তাহে iCore চিটফান্ড দুর্নীতি নিয়ে কেন্দ্রীয় সংস্থা সিজিও কমপ্লেক্সে নথিপত্র ঘাটতে শুরু করে দিয়েছে। আইকোর কাণ্ডে শাসক দলের যোগসূত্র পাওয়ার পরেই নড়েচড়ে বসেছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। দক্ষিণ কলকাতার শাসক দলের দুই প্রভাবশালী নেতার বিরুদ্ধে আইকোর চিটফান্ড দুর্নীতি নিয়ে যোগসূত্র পেয়েছে সিবিআই। তদন্তে

চাঞ্চল্যকর খবর: অন্য ধর্মের ৮ হাজার মহিলার গর্ভাশয় নষ্ট করেছিল ডক্টর মহম্মদ সাফি।

শুধু ভারতে নয়, পুরো বিশ্বে ডাক্তারদের একটা আলাদা সন্মাম আছে। প্রাণ রক্ষাকারী, ভগবান ইত্যাদি বলে ডাক্তারদের সম্বোধন করা হয়। কিন্তু শ্রীলঙ্কায় এক ডাক্তার জিহাদের সীমা অতিক্রম করে গেছে। শ্রীলঙ্কায় মহম্মদ সাফি নামের এক ডাক্টরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মহম্মদ সাফি ৮ হাজারের বেশি অন্য ধর্মের মহিলাদের সাথে প্রতারণা করেছে। শ্রীলঙ্কার এই ডাক্তার ধর্মের ভিত্তিতে চিকিৎসা করতো। যদি মহিলা অন্য ধর্মের হতো তাহলে সুযোগ নিয়ে ওই মহিলার বাচ্চা উৎপন্ন করার ক্ষমতা শেষ করে দিত। মহম্মদ সাফি হাসপাতালে জিহাদ এই কারণে করতো যাতে অন্য ধর্মের মানুষজন বেশি বাচ্চা উৎপন্ন না করতে পারে। ধীরে ধীরে যাতে অন্য ধর্ম সংখ্যালঘুতে পরিণত হয়ে সেখানে শরিয়া বা খলিফা রাজ কায়েম করা যায় সেই উদেশ্য জিহাদ চালাতো মহম্মদ সাফি। শ্রীলঙ্কার পুলিশ মহম্মদ সাফিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কুরুনেগালা টিচিং হাসপাতাল থেকে মহম্মদ সাফিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ঘটনাটি খুবই গম্ভীর যার জন্য এই আন্তর্জাতিক খবরে পরিণত হয়েছে। মহম্মদ সাফি একা ৮০০০ মহিলার গর্ভাশয় নষ্ট করে দিয়েছে। জানিয়ে দি, এটা একধরনের জনসংখ্যা জিহাদের অংশ। কোনো এলাকায় নিজেদের জনসংখ্যা বিস্তার করতে

স্বাধীনতার পরে এই প্রথম বালুরঘাটের ভূমিকন্যা হতে চলেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভার পূর্ণমন্ত্রী

জয় আগেই নিশ্চিত হয়ে গেছিল, শুধু সময়ের অপেক্ষা ছিল। ভাষা শহীদ রাজেশ আর তাপসের ভূমি দারিভিট (Daribhit) ফেরায়নি বিজেপি প্রার্থী দেবশ্রী চৌধুরীকে (Deboshree Chowdhury)। মন খুলে ভোট দিয়েছে তাঁরা রায়গঞ্জের এই ভূমিকন্যা কে। তাঁদের দাবি শুধু একটাই, উর্দুর বিরোধিতা করা রাজেশ আর তাপসের খুনের বিচার চায় তাঁরা। তাঁরা দেবশ্রী চৌধুরীকে বেছে নিয়েছে এই খুনের বিচার চাওয়ার জন্য। আর সেই ভূমিকন্যা দেবশ্রী স্বাধীনতার পর আজ দেশের পূর্ণমন্ত্রী হয়ে ইতিহাস গড়তে চলেছেন। বেলা ১ টা নাগাদ বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ ফোন করেন রায়গঞ্জের বিজেপির জয়ী প্রার্থী দেবশ্রী চৌধুরীকে। ওনাকে জানিয়ে দেওয়া হয় যে, আজ সন্ধ্যে ৭ টা নাগাদ রাইসিনা হিলস থেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে হবে ওনাকে। তিনি একদিকে যেমন রায়গঞ্জের সাংসদ, তেমনই তিনি সেখানকারই মেয়ে। এই খবর শোনার পর খুশির জোয়ার নেমে পড়ে রায়গঞ্জ বাসীদের মধ্যে। স্বাধীনতার পরে এই প্রথম বালুরঘাটের কোন সন্তান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সভায় মন্ত্রী হতে চলেছেন। এর আগে দিনাজপুর থেকে কেন্দ্রীয় পূর্ণ মন্ত্রী হয়েছেন প্রিয় দাসমুন্সী, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সভায় স্থান পেয়েছেন তার স্ত্রী দী

ফাইনাল হল মোদী ক্যাবিনেট, দেখে নিন কে কে হচ্ছেন দেশের আগামী মন্ত্রী

নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) সরকারে ক্যাবিনেট (Modi Cabinet) মন্ত্রীদের নাম ফাইনাল হয়ে গেছে। PMO থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ক্যাবিনেটে রাজনাথ সিং, স্মৃতি ইরানি, সুরেশ অঙ্গারি, রাও ইন্দ্রজিত, প্রকাশ সিং বাদল, হরসিমরত কৌর, কৈলাস চৌধুরী, সদানন্দ গৌড়া, কিরণ রিজিজু, সুরেশ প্রভু, বাবুল সুপ্রিয়, অর্জুন রাম মেঘবল, মুখতার আব্বাস নকভি, প্রহ্লাদ জোশি, নির্মলা সীতারমন, রবিশঙ্কর প্রসাদ, পীযূষ গোয়েল, রামবিলাস পাসওয়ান, সুষমা স্বারাজ, জেনেরাল ভিকে সিং এবং সঞ্জীব বালিয়ান। আপনাদের জানিয়ে রাখি, বৃহস্পতিবার ধর্মেন্দ প্রধান, পীযূষ গোয়েল আর ভুপেন্দ্র যাদব বিজেপির সর্ব ভারতীয় সভাপতি অমিৎ শাহ এর সাথে সাক্ষাৎ করেন। শোনা যাচ্ছে যে, ওই মিটিংয়ে ক্যাবিনেট মন্ত্রীর ফাইনাল লিস্টে চর্চা করা হয়েছে। এই ক্যাবিনেটে শিবসেনা, AIADMK, এলজেপি, আকালি দল আর আপনা দলের মত সহযোগীদের যায়গা দেওয়া হয়েছে। যাদের কাছে PMO থেকে ফোন গেছিল নিতিন গড়কড়ি, থাবর চন্দ্র গেহলোট, নিত্যানন্দ রায়, অনুপ্রিয়া প্যাটেল, কৃষ্ণ পাল গুর্জর, আরসিপি সিং, মনসুখ বসাবা, দেবশ্রী চৌধুরী, নরেন্দ্র সিং তোমার, রমেশ পোখরিয়াল, পুরষোত্তম রুপালা, মনসুখ মান্ডবীয়, প্র

‘জয় শ্রী রাম” স্লোগান দেওয়ায় তালিবানি কায়দায় বিজেপি কর্মীকে কুপিয়ে খুন করলো তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা

ফের অমানবিক ঘটনার সাক্ষী হয়ে রইল পশ্চিমবঙ্গ। ফের গণতন্ত্র খুন করা হল শাসক দলের দুষ্কৃতীদের হাতে। এরাজ্যে পুলওয়ামা ঘটনার পর শহীদ জওয়ানদের অপমান করে পাকিস্তান প্রীতি দেখানো হলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী (Mamata Banerjee) এবং ওনার দল তৃণমূল (All India Trinamool Congress) চুপ থাকে। এমনকি যারা পাকিস্তান প্রেম দেখায়, তাঁদের কান ধরে উঠবস করালে মুখ্যমন্ত্রী প্রতিবাদ করেন, আর বলেন বিজেপি (Bharatiya Janata Party) আর আরএসএস (RSS) এর লোকেরা এরাজ্যে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে। বাক স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া হচ্ছে মানুষের থেকে। কিন্তু সেই মুখ্যমন্ত্রী এবং মুখ্যমন্ত্রীর দলের দুষ্কৃতীরা ‘জয় শ্রী রাম” বললে রেগে লাল হয়ে যান। কখনো তাঁদের জেলে পোড়া হয়, তো কখনো তাঁদের তালিবানি কায়দায় কুপিয়ে খুন করা হয়। মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর কাছে ‘মোদী” নাম যেমন সহ্য হয়না, তেমনই ‘জয় শ্রী রাম” স্লোগান ও সহ্য হয়না। এর জন্য তিনি ‘জয় শ্রী রাম” স্লোগানকে সরসরি গালি গালাজ বলে সম্বোধন করে থাকেন। আর ওনার দলের লোকেদের সামনে প্রভু শ্রী রামের নামে ধ্বনি দিলেই, তাঁকে প্রাণ হারাতে হয়। এটাই মুখ্যমন্ত্রীর ভাষায় গণতন্ত্র আর বাক স্বাধীনতা

মোদীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ না পেয়ে চরম শোকাহত পাকিস্তান!

লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা হয়ে গেছে, আর এর সাথেসাথে নরেন্দ্র মোদীর (Narendra Modi) আরও একবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত। আজ রাষ্ট্রপতি ভবনে আয়োজিত এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে ৭০০০ এর বেশি অতিথিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এর মধ্যে প্রধান হল BIMSTEC দেশের রাজনেতা আর পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলের (All India Trinamool Congress) সন্ত্রাসের বলি ৫৪ টি বিজেপি কর্মীর পরিবার। কিন্তু এই অনুষ্ঠানে বাদ গেছে আমাদের প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানের (Pakistan) নাম। গতবার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল, এসেছিলেনও তিনি। কিন্তু এবার পাকিস্তানের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত দের তালিকা পাকিস্তান আর চীনের ঘুম উড়িয়ে দেওয়ার জন্যই করা হয়েছে। উল্লেখনীয় এবছরের ফেব্রুয়ারি মাসে পুলওয়ামা হামালার পর ভারত আর পাকিস্তানের প্রায় সমস্ত সম্পর্কই ভেঙে যায়। কূটনৈতিক হোক আর সাংস্কৃতিক, সব দিক থেকেই ভারত পাকিস্তানকে গোটা বিশ্বে একঘরে করতে সফল হয়েছে। আর এই জন্য প্রতিবে

রক্তমাখা হাতে হিন্দুবিরোধী মনিরুল ইসলাম আজ বিজেপিতে !- ভোট বাড়বে নাকি কমবে?

২০১৪ সালে বিজেপি পশ্চিমবঙ্গ থেকে ২ টি লোকসভা আসনে জয়লাভ করেছিল। ২০১৯ সালে সেই আসন বেড়ে দাঁড়ায় ১৮ টিতে। কিন্তু এত তাড়াতাড়ির মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে BJP শক্তিশালী হওয়ার পেছনে কারণ কি? এর উত্তর হিন্দু একতা। তৃণমূল হিন্দুদের সাথে অন্যায় করে শুধুমাত্র মুসলিম সম্প্রদায়ের তোষণ করেছে। মূলত এই কারণের ভিত্তিতে হিন্দুরা এক হয়ে BJP কে ভোট দিয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে BJP আসার প্রধান ও প্রধান কারণ হিন্দু একতা। অন্যদিকে ২০১৪ সালের পরথেকে BJP এর প্রচারের কথা বলতে গেলে- সোশ্যাল মিডিয়ায় হিন্দুত্ববাদী ও রাষ্ট্রবাদীদের জোট। রাজ্যবিজেপি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারের জন্য নিজেদের IT সেলের বড়াই করলেও আসল প্রচার নিঃস্বার্থভাবে হিন্দুত্ববাদী ও রাষ্ট্রবাদীরাই করেছিল। ফেসবুক, হোয়াটসআপ ইত্যাদিতে গ্রুপ, পেজ তৈরি করে নরেন্দ্র মোদীর সমর্থনে প্রচার সাধারণ মোদীভক্তরাই করেছিল। অন্যদিকে মাঠে নেমে কাজের কথা বললে নিচু তলার কর্মীরা নিজের প্রানের ঝুঁকি নিয়ে প্রচার কাজ চালিয়েছিল। রাজ্যবিজেপির নেতারা যখন তৃণমূলের ভয়ে সভা পর্যন্ত করতে পারতো না তখন নিজেদের প্রাণ বিসর্জন দিয়ে দলকে মজবুত করা এবং রাজ্যের মানুষের ভরসা জেতার কাজ করেছিল নিচুতলার কর্ম

ভাইরাল ভিডিওঃ দেশকে সমর্পিত করে নিজের গলায় গান গাইলেন ITBP এর জওয়ান, শুনলে মুগ্ধ হয়ে যাবেন আপনিও

ভারত তিব্বত বর্ডার পুলিশ ( ITBP ) এর কনস্টেবল অর্জুন খেরিওয়াল (Arjun Kheriyal) এক অসাধারণ গান গেয়েছেন, যেটা সোশ্যাল মিডিয়ায় আগুনের মতো ছড়িয়ে পড়েছে। ITBP এর অফিসিয়াল টুইটার হ্যান্ডেলে ওই গানের ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে, গানটি অক্ষয় কুমারের লেটেস্ট মুভি ‘ কেসরি (Kesari) ” এর। অর্জুন খেরিওয়াল কেসরি সিনেমার ‘তেরি মিট্টি মে মিল যাওয়া, গুল বনকে মে খিল খাওয়া … ইতনি সি হেয় দিল কি আরজু … ” (Teri Mitti) গানটিকে নিজের আওয়াজ দিয়েছেন। ৪.২১ সেকেন্ডের এই ভিডিওতে অর্জুন অসাধারণ ভাবে গানটি গেয়েছেন। এই প্রতিবেদনটি লেখা পর্যন্ত এই ভিডিওয় ৮৫৭০ টা লাইক এবং ২৮১৩ বার রিটুইট হয়ে গেছে। ভারতের মানুষেরা এই ভিডিওর চরম প্রশংসা করেছেন। যদিও এটাই প্রথম না যে, আমাদের দেশের জওয়ানদের গাওয়া গান এত ভালোবাসা পেলো। এর আগেও বহুবার আমাদের দেশের সেনার নানান ভিডিও, নানান শিল্প প্রচুর প্রচুর ভালোবাসা অর্জন করেছে। দেখুন সেই ভিডিও तेरी मिट्टी में मिल जांवां ग़ुल बन के मैं खिल जांवां इतनी सी है दिल की आरज़ू… Constable Arjun Kheriyal of ITBP dedicates the song in his voice to the Nation & #Himvees … #Kesari @Akshaykumar B

সাহাজাদ ও তার সাথীরা অপহরণ করেছিল হিন্দু কৃষককে! সাহাজাদকে উপরে পৌঁছে দিল পুলিশ।

যোগী আদিত্যনাথের(Yogi Adityanath) রাজ্যে হিন্দুদের সুরক্ষার জন্য কতটা প্রয়াস করা হয় তার একটা উদাহরণ আবারো সামনে এসেছে। আপনারা যদি India Rag এর নিয়মিত পাঠক হন তবে উত্তরপ্রদেশের কৈরানায় হিন্দুদের উপর কিরকম অত্যাচার করা হতো সে সম্পর্কে অবশ্যই অবগত হবেন। হিন্দুদের দোকান পাট লুট, হিন্দু মেয়ে অপহরণ ইত্যাদি সবরকম কুকৃত্য করতো উন্মাদী জিহাদিরা। অবশ্য উন্মাদীদের সংখ্যা যেখানেই বেশি হয় সেখানেই এমন ঘটনা সাধারণ ব্যাপার হয়ে উঠে। সম্প্রতি সাহারণপুরে এমনি একটা ঘটনা ঘটিত হয়েছিল। কিন্তু অপরাধীদের ভাগ্য খারাপ ছিল। কারণ এখন উত্তরপ্রদেশে যোগী আদিত্যনাথ এর শাসন রয়েছে এবং উনি জিহাদি দমন বেশ ভলোরকম করতে জানেন। সাহারণপুড়ে মহম্মদ সাহাজাদ নামক এক জিহাদি তার তিন সাথীকে নিয়ে খুব উৎপাত করতো। সম্প্রতি তারা দেবেন্দ্র ত্যাগী নামের এক হিন্দু কৃষককে অপহরণ করে তার পরিবারের কাছে টাকার দাবি করেছিল। সাহাজাদ ও তার সাথীরা হিন্দু কৃষককে অপহরণ করে তার ফোন থেকেই পরিবারের কাছে টাকা চেয়েছিল। দেবেন্দ্র ত্যাগীকে ছাড়ার শর্ত হিসেবে ১০ লক্ষ টাকার দাবি করেছিল উন্মাদী জিহাদীরা। কিন্তু উন্মাদী বহুল এলাকায় যোগী আদিত্যনাথ এর পুলিশ বেশি স

দেশের ক্ষমতায় মোদী ২.০, যিনি মাত্র একটা কাজ করলেই ভারত হবে বিশ্বগুরু।

বিশ্বের কাছে এখন তিন নেতা রয়েছে যারা জনগণের অভূতপূর্ব সমর্থন পেয়েছে। নাম্বার তিন- রুশের রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন , নাম্বার ২-  শি জিনপিং এবং এক নাম্বার স্থানে নরেন্দ্র মোদী। বিশ্বের সবথেকে বেশি জনসমর্থন পাওয়া নেতা হলেন ভারতের নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদী। তবে বর্তমানের মোদী আর ২০১৪ সালের মোদী নেই। বর্তমানে মোদী আগের থেকে অনেক বেশি শক্তিশালী অনেক বেশি দক্ষ নেতা। এর কারণ ৫ বছর ধরে দেশের সমস্যার সাথে লড়াই করতে করতে উনি আগের তুলনায় অনেক বেশি নিপুণ হয়েছেন। অন্যদিকে ২০১৪ সালের থেকে বেশি ভোট পাওয়ার কারণে মোদীর হাত আগের থেকে বেশি মজবুত হয়েছে। এখন কোনো বড় সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে মোদীকে দুবার চিন্তা করতে হবে না, নির্দ্বিধায় সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। আজকের মোদীর কাঁধ এতটাই উঁচু হয়েগেছে যে ইনার সামনে বিরোধীরা কোনো চ্যালেঞ্জ নয়। আর ভবিষ্যতেও বিরোধীরা মোদীর জন্য কোনো চ্যালেঞ্জ হবার নয়। যতদিন মোদী আছেন ততদিন মোদীই থাকবেন। এখন মোদীর সামনে একটাই চ্যালেঞ্জ দেশের বিকাশ। বর্তমানের প্রধানমন্ত্রী হলেন মোদী ২.০ ( Modi 2.0 ), যাকে ভারতের জনগণ প্রধানমন্ত্রীর আসনে।বসিয়ে দিয়েছেন। এখন দেশের মূল সমস্যার সাথে হাতাহাতি ক

তৃণমূলের গুন্ডা মনিরুলের বিজেপি যোগের পর, ক্ষোভ উগরে দিলেন বিজেপি প্রার্থী

Image
মনিরুল ইসলাম নামটা কারোর অজানা নেই, একসময় বীরভূম জেলার ত্রাস ছিলেন তিনি। নানারকম অসামাজিক কাজ, সন্ত্রাস সবকিছুতেই নাম ছিলো ওনার। গুন্ডামি করে বীরভূমে বিধায়ক পদ ধরে রেখেছিলেন উনি। তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মন্ডলের পর সবথেকে বেশি বিতর্কিত তৃণমূল নেতা তথা বিধায়ক মনিরুল ইসলাম। সিপিএম, বিজেপি এমনকি সাধারণ মানুষও রেহাই পায়নি ওনার সন্ত্রাসের হাত থেকে। একসময় বিজেপির কাছে তিনি ছিলেন গুন্ডা। গতকাল বিজেপিতে যোগ দিয়ে তিনি রাতারাতি হয়ে উঠলেন সাধু পুরুষ। বুধবার বিজেপি নেতা মুকুল রায়ের হাত ধরে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন তিনি। আর তারপর থেকেই বিজেপির অন্দর থেকেই উঠছে ক্ষোভের ঝড়। বিজেপির সোশ্যাল মিডিয়ার কর্মী, সমর্থকেরা একে একে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন সদ্য গেরুয়া শিবিরে নাম লেখানো মনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে। তাঁরা কোনো মতেই মনিরুল ইসলামকে মেনে নিতে রাজি নন। শুধু কর্মী, সমর্থকেরাই না! এবার মনিরুলের বিরুদ্ধে মুখ খুললেন হাওড়া লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী তথা বিশিষ্ট সাংবাদিক রন্তিদেব সেনগুপ্ত। বিজেপি প্রার্থী সোশ্যাল মিডিয়ায় দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বিজেপির বিরুদ্ধে মুখ খোলেন। শুধু মন

মোদীর নেতৃত্বে গুজরাট স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে বলেছিলেন কমরেড রিনাদেবী, এবার প্রধানমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে ডাক পেলেন তিনি

মনে আছে এই মহিলাকে? নির্বাচন চলাকালীন খুব ভাইরাল হয়েছিল এনার ভিডিও। ইনি সিপিএমের এককালীন নেত্রী। এখনো ব্যাম্পন্থায় বিশ্বাসী তিনি, তবে সত্যি কথা বলতে পিছপা হননা। সিপিএমের অন্য সব নেতা, নেত্রীদের থেকে ইনি সম্পুর্ন আলাদা। কারণ ইনি ‘বিকাশ” কে নিজের চোখে দেখেছেন। বাকি সিপিএম অথবা মোদী বিরোধীরাও ‘ বিকাশ / উন্নয়ন ” কে দেখেছেন, কিন্তু স্বীকার করতে চাননি। আর ইনি? না ইনি সবার থেকে আলাদা হয়ে অকপট স্বীকার করেছিলেন উন্নয়ন কি জিনিস। ইনি হলেন রিনা সাহা। পশ্চিমবঙ্গের রায়গঞ্জের বাসিন্দা। কট্টর বামপন্থী, এবারের ভোটটা সিপিএম কেই দিয়েছে। কিন্তু, অকপটে স্বীকার করেছেন নরেন্দ্র মোদী ভগবান, আর নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে গুজরাট স্বর্গে পরিণত হয়েছে। ভাঙা ভাঙা হিন্দিতে নরেন্দ্র মোদীর চরম প্রশংসা করেছিলেন তিনি। এমনকি উনি বলেছিলেন, এবার আমি ভোট সিপিএমকেই দেবো। কিন্তু, আমি আমার বন্ধু, বান্ধব, পাড়া প্রতিবেশী সবাইকে বলেছি, তাঁরা যেন ভোট নষ্ট না করে। তাঁরা যেন, এবার ভোটটা বিকাশ পুরুষ নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদীকেই দেয়। কারণ মোদীই একমাত্র নেতা, যিনি জাতি, ধর্ম, ভেদাভেদ ভুলে দেশের উন্নতি করতে পারবেন। মোদীর আমলে দেশ উন্নতির

ব্রেকিং খবরঃ রাজ্যসভা থেকে ইস্তফা দিলেন বিজেপির তিন দিগগজ

লোকসভা নির্বাচনে অভূতপূর্ব জয়ের পর আগামীকাল দ্বিতীয়বারের জন্য দেশের প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিতে চলেছেন নরেন্দ্র মোদী। দেশ স্বাধীনের পর এই প্রথম কোন অ-কংগ্রেসি সরকার সম্পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে আবার ক্ষমতায় ফিরে এলো। আগামীকাল প্রধানমন্ত্রীর শপথ গ্রহণে কে আর কি মন্ত্রী হচ্ছেন সেটা জানা যাবে। এবার এই প্রথম লোকসভা নির্বাচনে লড়লেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ। গুজরাটের গান্ধী নগর থেকে নির্বাচনে লড়ে সাড়ে পাঁচ লক্ষ ভোটে জয়লাভ করেছেন তিনি। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ এর আগে রাজ্যসভার সাংসদ ছিলেন। ওনার সাথে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি এবং রবিশঙ্কর প্রসাদও রাজ্যসভার সাংসদ ছিলেন। কিন্তু এই তিন দিগগজ নেতা এবার ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি এবার ইতিহাস গড়ে রাহুল গান্ধীর দুর্গ আমেঠি থেকে রাহুল গান্ধীকেই হারিয়ে দিয়েছিলেন। যেহেতু এবার তাঁরা লোকসভা সাংসদ, সেহেতু এবার এই তিন দিগগজদের রাজ্যসভা থেকে ইস্তফা দিতে হবে। আর এই জন্যই ওনারা রাজ্যসভার সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দিলেন। শোনা যাচ্ছে বিজেপি এবার রামবিলাস পাসওয়ানকে রাজ্য সভায় পাঠাতে পারে, ওনাকে এবারও মন্ত্রীত্ব দেওয়া হ

দুই গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান সহ, ২০০ জন তৃণমূল কর্মী যোগ দিলেন বিজেপিতে

Image
লোকসভা ভোটের আগে রাজ্যে তৃণমূলে ভাঙন দেখেছিলো মানুষ। লোকসভা ভোটের পরেও সেই ধারা অব্যাহত। গতকাল তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন রাজ্য বিজেপি নেতা মুকুল রায়ের পুত্র শুভ্রাংশু রায় এবং আরেক তৃণমূল বিধায়ক। এছাড়াও এক সিপিএম এর বিধায়ক সমেত ৫০ জন কাউন্সিলর গতকাল তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। আরেকদিকে একদা তৃণমূলের বাহুবলি বিধায়ক অর্জুন সিং যিনি বর্তমানে ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্র থেকে বিজেপির সাংসদ ওনার হাত ধরে ভাটপাড়া পুরসভার ৮ জন কাউন্সিলর বিজেপিতে যোগ দেন। ৮ জন কাউন্সিলরের বিজেপিতে যোগদানের পর ভাটপাড়া পুরসভায় সংখ্যা গরিষ্ঠতা পেয়ে যায় বিজেপি। এমনকি অর্জুন সিং গতকাল নৈহাটি, ব্যারাকপুর, কাঁচরাপাড়া, টিটাগড় এবং বীজপুর পুরসভাও গেরুয়াময় করার হুংকার দেন। লোকসভা ভোটের পরেও তৃণমূলে এই ভাঙন দেখে চরম চাপে পড়েছেন তৃণমূল নেত্রী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী। গতকালের ঘটনার পর আজও আবার তৃণমূলে ভাঙন দেখা দিয়েছে। আজ অনুব্রত মণ্ডলের জেলা বীরভূম থেকে তৃণমূলের বিধায়ক মনিরুল ইসলাম সহ বেশ কিছু দাপুটে তৃণমূল নেতা বিজেপিতে যোগ দেন। তবে মনিরুলকে বিজেপিতে টেনে আনার পর বিজেপির অন্দরেই অস্বস্তি দেখা

“নরেন্দ্র মোদী ইমরান খানের ফোন পর্যন্ত তোলে না, আমাদের কি কোনো সন্মান নেই?”: মরিয়ম শরীফ, পাকিস্তানি নেত্রী।

নরেন্দ্র মোদী যখন প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন তখন তিনি পাকিস্তানকে একটা সুযোগ দিয়েছিলেন শান্তি বজায় রাখার জন্য। প্রধানমন্ত্রী পদের শপদ গ্রহণের সময় উনি পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। অবশ্য জিহাদের নামে তৈরি দেশ পাকিস্তান শেষমেষ শান্তি বজায় রাখতে পারেনি। এখন নরেন্দ্র মোদী দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। আবার উনি প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য শপদ নেবেন। তবে এবার উনি শপদ গ্রহণ অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ করেননি। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে আমন্ত্রণ জানাননি নরেন্দ্র দামোদর।দাস মোদী। জানিয়ে দি, এখন পাকিস্তানের অবস্থা খুবই শোচনীয়। পাকিস্তান ভারতের সাথে বার্তা করে রাস্তা বের করার চেষ্টা করছে। কিন্তু মোদী কোনোভাবেই পাকিস্তানকে রাস্তা দিচ্ছেন না। মুখে শান্তি শান্তি বার্তা নিয়ে পেছন থেকে ছুরি মারা পাকিস্তানের শ্বাস আটকে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। ইমরান খানকে নরেন্দ্র মোদীর শপদ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ করা হয়নি এনিয়ে পাকিস্তানের মিডিয়া ও রাজনৈতিক জগতে ভূমিকম্প শুরু হয়েছে। পাকিস্তানে এটা এখন রাষ্ট্রীয় ইস্যুতে পরি

দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে রবার্ট ভাদ্রা! চিকিৎসার বাহানা নিয়ে আদালত দ্বারস্থ হলো রবার্ট।

দেশের সবথেকে পুরানো পার্টি কংগ্রেস দাবি করে যে তারা দেশের জন্য অনেকে কিছু করেছে। দেশে হসপিটাল তৈরি করেছে, AIMS তৈরি করেছে। কংগ্রেস দাবি করে যে নেহেরু এই করেছে, রাজীব দেশে এই এনেছে। সোনিয়া ভারতকে বিকাশের শিখরে পৌঁছে দিয়েছে বলেও দাবি করে কংগ্রেস। কিন্তু কংগ্রেস তথা গান্ধী পরিবারের জামাই নিজের চিকিৎসা করানো জন্য বিদেশে যেতে চাই। দেশের হাসপাতালে রবার্ট ভাদ্রা চিকিৎসা করাতে চাই না। প্রসঙ্গত জানিয়ে দি, রবার্ট ভাদ্রা বিগত কিছু দিন ধরে ED ও অন্যান এজেন্সির জালে ফেঁসে গেছে। তাই গ্রেফতার হওয়ার ভয়ে বার বার অগ্রীম বেল নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হচ্ছে। আদালত থেকে রবার্ট যে বেল নিয়ে রয়েছে তার উপর ED পিটিশন লাগিয়ের দিয়েছে। তাই রবার্ট এখন দেশ তর্ক বিদেশে পালিয়ে যেতে চাই। এর জন্য গান্ধী পরিবারের জামাই চিকিৎসার বাহানা করেছে। জানিয়ে দি, রবার্ট ভাদ্রা জমি দখলের মামলা সহ বহু দুর্নীতির সাথে জড়িত। এমনকি সে রাজনীতিতে নামার জন্যেও পরিকল্পনা করেছিল। কিন্তু কংগ্রেসের খারাপ অবস্থা দেখে রবার্ট ভাদ্রা পিছিয়ে যায়। এমনকি রবার্টের স্ত্রী তথা রাহুলের বোন প্রিয়াঙ্কা ভাদ্রাও রাজনীতিতে নেমে জোর ধাক্কা খায়। দেশের দালাল মিডিয়

ব্রেকিং খবরঃ ফের ধরনায় বসছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী!

আবারও ধরনায় বসতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী। এর আগে কলকাতা পুলিশ কমিশনার রাজীব কুমাররের বাড়িতে সিবিআই এর হানা দেওয়ার জন্য মুখ্যমন্ত্রী ধরনায় বসেছিলেন। একজন রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব হয়ে দুর্নীতিতে অভিযুক্ত পুলিশ অফিসারের সমর্থনে ধর্নায় বসা নিয়ে সমালোচনা হয়েছিল দেশ জুড়ে। এর পর মামলা গড়িয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত। সুপ্রিম কোর্টে সিবিআই এর পক্ষেই রায় এসেছিল। রাজীব কুমারকে জেরার জন্য সহযোগিতা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এখন সেসব অতীত, এবার আবারও ধর্নায় বসতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী। এবার নৈহাটি পুরসভার সামনে আগামীকাল দুপুর ১ টায় ধরনায় বসতে চলেছেন তিনি। সেখান থেকে সত্যাগ্রহ আন্দোলনের ডাক দেবেন তিনি। নৈহাটির ভাটপাড়ায় আক্রান্ত তৃণমূল কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে দেখাও করবেন তিনি। উল্লেখ্য লোকসভা নির্বাচন এবং বিধানসভার উপ নির্বাচন নিয়ে বারবার উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের ভাটপাড়া সংলগ্ন এলাকা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে মোতায়েন করা হয়েছিল আধা সেনা। তবুও শান্ত হয়নি ভাটপাড়া। ভাটপাড়ায় বিজেপি প্রাথি অর্জুন সিংকে হারানোর জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা চালিয়েছিল শাসকদল তৃণমূল। এমনক

মুসলিম বহুল এলাকায় মোদী ঝড়, বিজেপি জিতেছে অর্ধেকের বেশি আসন, লাভবান পশ্চিমবঙ্গেও

ভারতীয় জনতা পার্টি (Bharatiya Janata Party) এবার লোকসভা নির্বাচনে গত বারের তুলনায় অনেক ভালো ফল করেছে। এমনকি বিজেপি ৯০ টি সংখ্যালঘু বহুল এলাকায় ৫০ শতাংশেরও বেশি আসনে জয়লাভ করেছে। ২০০৮ সালে এই সংখ্যালঘু জেলা গুলোর স্বীকৃতি দিয়েছিল প্রাক্তন কংগ্রেস (Congress) সরকার। সংখ্যালঘু সম্প্রদায় বহুল হওয়ার সাথে সাথে এই জেলা গুলোয় আর্থিক-সামাজিক ও মৌলিক সুবিধার সূচকগুলি জাতীয় গড়ের চেয়ে কম। এরকম ৭৯ নির্বাচনী এলাকায় বিজেপি (BJP) সবথেকে বেশি ৪১ টি আসন জিতেছে, যেটা ২০১৪ এর তুলনায় সাতটি আসন বেশি। কংগ্রেসের খাতায় যুক্ত হওয়া আসন গতবারের তুলনায় অর্ধেক হয়ে গেছে। কংগ্রেস ২০১৪ সালে সেখান থেকে ১২ টি আসনে জয়লাভ করেছিল। বিশ্লেষকেরা জানান যে, এবার নির্বাচনে মুসলিম ভোটারেরা কোন এক প্রার্থী, এক দল এর পক্ষে একত্রিত হয়ে ভোট দেয়নি। আরেকদিকে জোটের ২৭ জন মুসলিম প্রার্থী এইবারের লোকসভা আসনে জয়লাভ করেছে। যদিও বিজেপির ছয়জন মুসলিম প্রার্থীর মধ্যে মাত্র একজনই জয় হাসিল করতে পেরেছে। জয়ী মুসলিম সাংসদদের মধ্যে তৃণমূলের পাঁচ, কংগ্রেসের চার, সমাজবাদী পার্টি, বহুজন সমাজ পার্টি, ন্যাশানাল কনফারেন্স এবং ইন্ডিয়ান ইউনিয়ন মুসলিম

পাঁচ বছরে মোদীকে উল্টোপাল্টা বলা, আর ওনার মাকে গালিগালাজ করার ফল হিসেবে, জমানত জব্দ হল রাজ বব্বরের

লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল বেড়িয়ে গেছে। এবার লোকসভা নির্বাচনে অভূতপূর্ব জয় হাসিল করে নিয়েছে নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) । আর নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা পর এবার বিশ্লেষণ এর পালা। অনেক নেতারই রাজনৈতিক ক্ষমতা এখন সবাই দেখছে। আর এই নেতাদের মধ্যে কংগ্রেস নেতা রাজ বব্বরের (Raj Babbar) নামও যুক্ত আছে। উত্তর প্রদেশ কংগ্রেসে (Congress) নেতা তথা অভিনেতা রাজ বব্বর বিগত পাঁচ বছর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে নিয়ে উল্টো পাল্টা কথা বলেছিলেন। ২০১৪ সালের আগে ইনি দারিদ্রতা নিয়েও উল্টোপাল্টা মন্তব্য করতেন। ২০১৪ সালে দেশে চরম মোদী ঝড় থাকার জন্য রাজ বব্বর হেরে গেছিলেন। ২০১৪ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত রাজ বব্বর নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে অনেক উল্টোপাল্টা মন্তব্য করেছেন। এমনকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মাকেও গালিগালাজ করেছিলেন তিনি। রাজ বব্বর কিন্তু কংগ্রেসের সাধারণ নেতা না। উনি দেশের সবথেকে বড় রাজ্য উত্তরপ্রদেশে কংগ্রেসের সভাপতি পদে আছেন। আর তিনি উত্তর প্রদেশের ফতেহপুর সিকরি থেকে এবারের নির্বাচনে লড়েছেন। রাজ বব্বর ফতেহপুর সিকরি থেকে লড়েছেন আবার হেরেওছেন। তবে সবথেকে অবাক করা ব্যাপার হল, ওই আসন থেকে ওনার জমানত বাজেয়াপ্

নিহত বিজেপি কর্মীর পরিবার আমন্ত্রিত, তাই রাজনৈতিক কারণ দেখিয়ে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান থেকে সরে দাঁড়ালেন মমতা ব্যানার্জী

২৪ ঘণ্টার আগেই ভোলবদল মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর (Mamata Banerjee)। গতকাল সন্ধ্যেই তিনি জানিয়েছিলেন সাংবিধানিক সৌজন্যে তিনি নরেন্দ্র মোদীর (Narendra Modi) শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে হাজির হতে দিল্লী যাচ্ছেন। কিন্তু হঠাৎ আজ দুপুরেই তিনি প্রধানমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে না যাওয়ার কথা জানিয়ে দিলেন। বুধবার তিনি টুইট করে এই কথা জানান। মমতা ব্যানার্জী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে রাজনীতি ঢুকিয়ে তার গুরুত্ব কমিয়ে দিয়েছে বিজেপি। The oath-taking ceremony is an august occasion to celebrate democracy, not one that should be devalued by any political party pic.twitter.com/Mznq0xN11Q — Mamata Banerjee (@MamataOfficial) May 29, 2019 মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী টুইট করে লেখেন, ‘সাংবিধানিক সৌজন্যতার খাতিরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যাওয়ার কথা স্বীকার করেছিলাম আমি। কিন্তু আজ সংবাদ মাধ্যমের থেকে জানতে পারলাম যে, পশ্চিমবঙ্গে রাজনৈতিক হিংসায় বলি ৫৪ জনের পরিবারকেও ওই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।” মমতা ব্যানার্জী লেখেন, ‘এটা সম্পূর্ণ অসত্য তথ্য, এরাজ্যে কেউই রাজনৈ

মোদীর জয়ে বদলে গেলো টাইমস ম্যাগাজিন এর সূর! লিখল, মোদীর আগে কেউই, এমন ভাবে ভারতকে একজোট করতে পারেনি

Image
লোকসভা ভোট চলাকালীন বিশ্ব বিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিন (Time Magazine) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর (Narendra Modi) উপর একটি কভার স্টোরি করেছিল। সেই কভারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ‘ডিভাইডার ইন চিফ” (দেশকে বিভক্ত করা প্রধানমন্ত্রী) বলা হয়েছিল। ব্রিটিশ বংশভুত পাকিস্তানি সাংবাদিক আতিশ তাসির (Aatish Taseer) এই রিপোর্টটি বানিয়েছিল। কিন্তু এখন এই গোটা ভারতের মতোই বদলে গেছে। ভারতীয় জনতা পার্টির অভূতপূর্ব জয় আর নরেন্দ্র মোদীর অতুলনীয় লিডারশিপকে দেখে টাইম ম্যাগাজিন এবার নরেন্দ্র মোদীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছে। তাঁরা নরেন্দ্র মোদীকে নিয়ে একটি রিপোর্ট তাঁদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত করেছে। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, ‘মোদী ভারতকে যেমন ভাবে একজোট করেছে, তেমন ভাবে কোন নেতাই এখনো পর্যন্ত করতে পারেনি।” টাইমস এর এই রিপোর্ট গত রিপোর্টের থেকে পুরো উল্টো। যদিও এই রিপোর্ট ম্যাগাজিনের কভার স্টোরি না। এইবার টাইমস এর কভার পেজে আমেরিকার ডেমোক্র্যাটিক নেতা এলিজাবেথ ওয়ারেন স্থান পেয়েছেন। ওয়ারেন এবার ওখানকার রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রার্থী। মনোজ লাডবা এর এই রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের সময় ভারতীয় ইত