Posts

Showing posts from March, 2019

প্রতারণা!গান্ধী পরিবারের চাটুকার অখিলেশ প্রতাব সিং এর টিকিট বাতিল করলেন রাহুল গান্ধী!

অখিলেশ প্রতাপ সিং চাটুকারিতার দিক দিয়ে বহুদূর অতিক্রম করেছে,কিন্তু তবুও তার শেষ রক্ষা হলো না। কানহাইয়া কুমারের মতো এখন কংগ্রেসের নেতা অখিলেশ প্রতাপ সিং এরও সেই একই অবস্থা হয়ে গেল, অখিলেশ প্রতাপ সিং কংগ্রেসের পুরানো নেতা যিনি গান্ধী পরিবারের চাটুকারিতা করার এমন কোনো সীমানা নেই যেটা তিনি পার করেনি ।আখিলেশ প্রতাপ সিং কংগ্রেসের দফতরে মারও খেয়েছে,উনি রাজনীতিক দালালীর কাজ বছরের পর বছর করে আসছেন। অখিলেশ প্রতাপ সিংহ গান্ধী পরিবারের সদস্যদের খুশি রাখার জন্য সমস্থরকম প্রয়াস করেছেন। নেহেরুর প্রশংসা থেকে শুরু করে প্রিয়াঙ্কা ভাদ্রার ছেলে মেয়ের প্রশংসা করতেও পিছুপা হননি অখিলেশ প্রতাব সিং। কিন্তু অবশেষে অখিলেশ প্রতাপ সিংকে রাহুল গান্ধী চা থেকে মাছি বেছে ফেলার মতো ব্যবহার করেন ছেটে দিলেন । ইউপি’র দেভারিয়া আসনে নির্বাচনে লড়াই করার জন্য অখিলেশ প্রতাপ সিং লেগেই ছিলেন। ওই আসন থেকে লোকসভা টিকিট পাবেন বলে আশা করেছিলেন অখিলেশ প্রতাব সিং। গান্ধী পরিবার তার চাটুকারীতার দিকে চেয়ে লোকসভার টিকিট দেবে এটাই আশা রেখেছিলেন অখিলেশ প্রতাব সিং। কিন্তু কংগ্রেস এখন তার টিকিট কেটে হাসান নিয়াজ আহমেদ নামক একজন মুসলিম ন

সুখবর: ২৮ টি আন্তর্জাতিক স্যাটেলাইট ছাড়ছে ভারতের ISRO, দেশের জন্য মোটা টাকা অর্জন করছে ইসরো।

ভারতের স্পেস এজেন্সি ইসরো(ISRO) এবার ব্যাপক আয় করতে শুরু করেছে। নতুন ভারতে ISRO অন্য দেশের স্যাটেলাইট ছেড়ে মোটা টাকা অর্জন করছে। এর আগে ISRO একসাথে ১০৪ টি স্যাটেলাইট একসাথে ছেড়েছিল যার মধ্যে বেশিরভাগই বিদেশি ছিল। বিশ্বের দেশগুলি নিজেদের নানা কাজের জন্য মহাকাশে স্যাটেলাইট প্রেরণ করে। কিন্তু সব দেশের কাছে এত টেকনোলজি বা দক্ষতা থাকে না যে মহাকাশে স্যাটেলাইট প্রেরণ করতে পারবে। তাই সেই সমস্থ দেশগুলি দক্ষতাসম্পন্ন দেশের সাহায্য নেয়। আমেরিকা, চীন, রাশিয়ার মতো দেশগুলি অন্য দেশের স্যাটেলাইট মহাকাশে ছেড়ে দেয় এবং পরিবর্তে মোটা টাকা অর্জন করে। ভারতের ISRO এখন সেই তালিকায় সামিল হয়েছে যারা টাকার পরিবর্তে অন্য দেশের স্যাটেলাইট মহাকাশে প্রেরণ করে। তবে ISRO খুব কম টাকায় এই পরিষেবা প্রদান করে তাই ভারতের কাছে অধিক পরিমানে অর্ডার আসতে শুরু হয়েছে। Indian Space Research Organisation (ISRO) to launch PSLVC45 carrying EMISAT & 28 international satellites from Sriharikota on April 1 at 9:30 am. EMISAT is for electromagnetic spectrum measurement. 28 international customer satellites are from Lithuania, S

ব্রেকিং খবরঃ বিজেপি প্রার্থীর সমর্থনে রাজ্যে প্রচারে আসছেন বলিউড অভিনেত্রী সারা খান

Image
রাজ্য বিজেপি এবার আরও জোর কদমে প্রচার করতে চাইছে। সেই জন্য আগামী মাস থেকেই এরাজ্যে আসছেন কেন্দ্রীয় বিজেপির বিভিন্ন নেতারা। থাকছেন অমিত শাহ, যোগী আদিত্যনাথ, রাজনাথ সিং এবং অবশ্যই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তবে রাজ্য বিজেপি শুধু কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকেই না, এবার আনতে চলেছে বলিউডের অভিনেতা ও অভিনেত্রীদের। সেই ক্রমেই আগামী কাল রাজ্য বিজেপির প্রচারে ঝড় তুলতে আসছেন সারা খান। কোচবিহারের বিজেপি প্রার্থী নিশীথ কুমার প্রামাণিক এর সমর্থনে উনি মেগা রোড শো-তে অংশ নেবেন। বিজেপি সুত্রের খবর অনুযায়ী আগামীকাল কোচবিহারে মাথাভাঙ্গায় প্রচার করবেন বলিউড অভিনেত্রী সারা  খান। তাছাড়াও তিনি শিতলখুচি বিধানসভা এলাকার গোঁসাইয়ের হাটে একটি নির্বাচনী জনসভাও করবেন বলে জানা গেছে। আগামী কাল বলিউডের অভিনেত্রী সারা খানের সাথে সভায় উপস্থিত থাকবেন কোচবিহার লোকসভা আসনের বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিক। কোচবিহার বিজেপির জেলা সভানেত্রী মালতি রাভা। এবং আরও অন্যান্য নেতৃত্ব। কোচবিহার লোকসভা আসনের প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিক জানান, আগামী কাল এরাজ্যে ওনার সমর্থনে একটি মেগা রোড শো করতে আসছেন বলিউড অভিনেত্রী সারা খান। তাঁর সাথে তিন

ব্রেকিং খবরঃ তৃণমূল সমেত বিভিন্ন দল ছেড়ে দুই হাজার কর্মী সমর্থক যোগ দিলেন বিজেপিতে

Image
সামনেই আসছে লোকসভা ভোট আর তাঁর আগে এরাজ্যে নিজেদের শক্তি বৃদ্ধি করতে ব্যাস্ত গেরুয়া শিবির। দিন কয়েক আগে বিভিন্ন নিউজ চ্যানেলের সমীক্ষাতে লোকসভায় মাত্র তিনটে আসন পাবে বলছিল। আর দুদিন আগে এবিপি নিয়েলসেন এর সমিক্ষাতে বিজেপির ভোট চারশ শতাংশ বৃদ্ধি হবে বলে জানিয়েছিল। এমনকি তাঁরা এরাজ্যে বিজেপির খাতায় ৮ টি আসন আসছে সেটাও জানিয়েছিল। তবে বিজেপি যে আটটি আসনে তুষ্ট নয় সেটা কেন্দ্রীয় আর রাজ্য দুই নেত্রত্বই বুঝিয়ে দিয়েছে। আর সেই ক্রমেই রাজ্যের অবিজেপি দল গুলোতে বড়সড় ভাঙন ধরিয়ে চমক দেখিয়ে দিলো ভারতীয় জনতা পার্টি। রবিবার বিকেলে হাওড়া গ্রামীণ এলাকায় বিভিন্ন দল ছেড়ে প্রায় দুহাজার কর্মী সমর্থক যোগ দেন বিজেপিতে। বিভিন্ন দল থেকে আসা কর্মী সমর্থকদের হাতে হাওড়া গ্রামীণ জেলার সদর কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দলীয় পতাকা তুলে দেন উলুবেড়িয়া লোকসভা আসনের বিজেপি প্রার্থী জয় ব্যানার্জী। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হাওড়া গ্রামীণ জেলার সভাপতি অনুপম মল্লিক। from India Rag Bengali : Bengali News, বাংলা খবর, Bangla News, Bangla Khobor, 24 Ghanta, ei samay, ebela https://ift.tt/2JVyTGw

“আমার বাবাকে সন্মান দেয়নি বিজেপি, সম্পূর্ণ অসম্মান করেছে”: সোনাক্ষী সিনহা, শত্রুঘ্ন সিনহার কন্যা।

শত্রুঘ্ন সিনহার পুরো পরিবার প্রধানমন্ত্রী মোদী ও বিজেপির উপর আক্রোসিত হয়ে রয়েছে। ঘটনা এটাই যে ২০১৪ সালে0 বিজেপির টিকিটে শত্রুঘ্ন সিনহা লোকসভা নির্বাচন লড়াই করেছিল। শত্রুঘ্ন সিনহা সাংসদ হওয়ার পর মন্ত্রী হওয়ার জন্য চেষ্টা চালিয়েছিল। মোদী উনাকে মন্ত্রী পদ না দেওয়ার কারণে শত্রুঘ্ন সিনহা মোদী বিরোধ ও বিজেপি বিরোধ করতে শুরু করে দেয়। সেই সময় বিজেপি শত্রুঘ্ন সিনহার উপর কোনো একশন নেয়নি। বিজেপি সেই সময় শত্রুঘ্ন সিনহার উপর একশন নিলে উনি ভিক্টিম কার্ড খেলতেন। এখন যেই ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনের টিকিট কাটার দিন এসেছে, বিজেপি শত্রুঘ্ন সিনহার টিকিট বাতিল করে দিয়েছে। আসলে পুরোটাই লোভের খেলা। সাংসদ হয়েছিলেন তাই মন্ত্রী পদের দাবি করেছিলেন। মন্ত্রী হতে না পারায় বিজেপি ও মোদী বিরোধে নেমে ছিলেন। আর এখন টিকিট বাতিল হওয়ায় বিজেপি ছেড়ে কংগ্রেসে নাম লিখিয়েছেন। আর এখন শত্রুঘ্ন সিনহার মেয়ে সোনাক্ষী সিনহাও মোদী ও বিজেপর বিরুদ্ধে আক্রোশ বের করতে শুরু করেছে। 'Didn't get the respect he deserved, should've done it long back,' says Sonakshi Sinha on father Shatrughan Sinha quitting BJP to join Congress ht

শত্রু কেন! আমেরিকার রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প আসলেও বিজেপিকে হারাতে পারবে নাঃ মোদী

বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী সুশীল কুমার মোদী পাটনা সাহিবে কংগ্রেসের সম্ভবত প্রার্থী শত্রুঘ্ন সিনহাকে স্টার প্রচারক বানানোর জন্য কংগ্রেসকে আক্রমণ করেন। মোদী বলেন, ‘আমরা আগেই বলে দিয়েছিলাম, এই বয়সে নিজের সন্মানহানি করিও না।” পাটনা সাহিব বিজেপির দুর্গ হিসেবে পরিচিত। মোদী বলেন, ‘শত্রুঘ্ন সিনহা তো দূরের কথা, আমেরিকার রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প ও এখানে দাঁড়ালে বিজেপিকে হারাতে পারবে না।” উনি বলেন, পাটনা সাহিবে পোলিং এজেন্ট পর্যন্ত পাবেনা শত্রুঘ্ন সিনহা। বিহারে বিহারী বাবু নামে খ্যাত শত্রুঘ্ন সিনহা নিজে থেকেই বলেন যে তিনি কংগ্রেসে যোগ দিচ্ছেন। এমনও শোনা যাচ্ছে যে তিনি পাটনা সাহিব থেকে কংগ্রেসের প্রার্থী হবেন। মহাজোটে সম্মতি জানানোর জন্য এবং ওনার কংগ্রেসে যোগ দেওয়ার জন্য ‘চারা ঘোটালা”তে অভিযুক্ত বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন শত্রুঘ্ন। আর তাঁর সাথে উনি কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীকে ‘হোপ অফ নেশন” বলেছেন। যদিও উনি বিজেপিতে থাকাকালীন এই কংগ্রেস সভাপতিকেই গাধা বলেছিলেন! আপনাদের জানিয়ে রাখি ২০১৪ তে বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর উনি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীত্ব পাননি বলে বিজেপি এবং নরেন্দ্র মোদীকে

আচমকা বিজেপির কর্মী সভায় শতাধিক কর্মী সমর্থক নিয়ে হাজির হয়ে, তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে নাম লেখালেন আদিবাসী নেতা

তৃণমূলে ধস অব্যাহত। চারিদিক থেকেই তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করছেন নেতা, কর্মীরা। লোকসভা ভোটের আগে তাসের ঘরের মত ভাঙছে তৃণমূল। আরেকদিকে তৃণমূলের সুপ্রিমো দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন। আর উনি সেই স্বপ্ন সফল করতে আজ অন্ধ্রপ্রদেশে গিয়ে চন্দ্রবাবু নাইডুর সভায় যোগ দিচ্ছেন। রবিবার অভিনব ভাবে তৃণমূলের ভাঙনের খবর পাওয়া গেলো বাঁকুড়া থেকে। এদিন রাওতোড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ঝিলিমিলিতে বিজেপির আঞ্চলিক কর্মী সভার আয়োজন করা হয়েছিল। সভা চলাকালীন হঠাৎ একদল তৃণমূল কর্মী এসে উপস্থিত হন। ওই তৃণমূল কর্মীদের নেতৃত্বে ছিলেন রাওতোড়া অঞ্চলের তৃণমূলের প্রথম অঞ্চল সভাপতি তথা দলের বর্ষীয়ান আদিবাসী নেতা চিনিবাস সিং সর্দার। হঠাৎ করে এত তৃণমূল কর্মী দেখে হকচকিয়ে ওঠে বেজেপির নেতা, কর্মীরা। বিজেপির নেতা কর্মীরা আরও অবাক হন যখন চিনিবার সিং সর্দার বলেন, আমরা আপনাদের সাথে ঝগড়া করতে না, আপনাদের দলে যোগ দিতে এসেছি। পরে দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চিনিবার সিং এবং ওনার শতাধিক কর্মী সমর্থকদের আনুষ্ঠানিকভাবে বিজেপিতে যোগদান করানো হয়। এই অনুষ্ঠানে দলত্যাগি তৃণমূলের নেতা কর্মীদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন  রানীবাঁধ ব্লক বি

তৃণমূলের সন্ত্রাসের প্রতিবাদে ভোটের আগে তৃণমূল ছেড়ে শতাধিক কর্মী যোগ দিলেন বিজেপিতে

মমতা ব্যানার্জীর অন্ধ্রপ্রদেশের সফরকে চরম কটাক্ষ করলেন বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা। তিনি বলেন, ‘মমতা ব্যানার্জী অন্ধ্রতে কোন রাজনৈতিক সভা করতে যাননি, উনি গেছেন সেখানকার সমুদ্র সৈকতে ঘুরতে।” আজ রবিবার অন্ধ্রপ্রদেশে দেশের সবথেকে বড়লোক মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবুর সভায় বিজেপি বিরোধী হাওয়া তুলতে বিশাখাপত্তনামে গেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী। মুখ্যমন্ত্রীর এই সভাকেই কটাক্ষ করেন বিজেপির কেন্দ্রীয় সম্পাদক রাহুল সিনহা। তিনি বলেন, ‘মমতা ব্যানার্জী ওইখানে কোন সভা করতে যাননি। উনি গেছেন সেখানে সেফ হাউস খুঁজতে। ২০১৯ এর পর এরাজ্যে তৃণমূল আর থাকছেনা, তাই উনি ওখানেই বাড়ি বানাবেন।” প্রসঙ্গত সারদা কাণ্ডের প্রমাণ লোপাট অভিযোগে জড়িত কলকাতার প্রাক্তন কমিশনার রাজীব কুমারের সমর্থনে মমতা ব্যানার্জী যেই ধরনা মঞ্চ খুলেছিলেন, সেখানে উপস্থিত হয়েছিলেন অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী তথা দেশের সবথেকে বড়লোক মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু। অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ও আমাদের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর মধ্যে অনেক মিল আছে। দুজনাই রাজ্যে দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত করার জন্য সিবিআইএর উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। আবার দুজনাই ম

২০১৯ এর পর মমতার দল এরাজ্যে আর থাকবে না বলেই অন্ধ্রপ্রদেশে বাড়ি খুঁজতে গেছেন! বললেন বিজেপি নেতা

মমতা ব্যানার্জীর অন্ধ্রপ্রদেশের সফরকে চরম কটাক্ষ করলেন বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা। তিনি বলেন, ‘মমতা ব্যানার্জী অন্ধ্রতে কোন রাজনৈতিক সভা করতে যাননি, উনি গেছেন সেখানকার সমুদ্র সৈকতে ঘুরতে।” আজ রবিবার অন্ধ্রপ্রদেশে দেশের সবথেকে বড়লোক মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবুর সভায় বিজেপি বিরোধী হাওয়া তুলতে বিশাখাপত্তনামে গেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী। মুখ্যমন্ত্রীর এই সভাকেই কটাক্ষ করেন বিজেপির কেন্দ্রীয় সম্পাদক রাহুল সিনহা। তিনি বলেন, ‘মমতা ব্যানার্জী ওইখানে কোন সভা করতে যাননি। উনি গেছেন সেখানে সেফ হাউস খুঁজতে। ২০১৯ এর পর এরাজ্যে তৃণমূল আর থাকছেনা, তাই উনি ওখানেই বাড়ি বানাবেন।” প্রসঙ্গত সারদা কাণ্ডের প্রমাণ লোপাট অভিযোগে জড়িত কলকাতার প্রাক্তন কমিশনার রাজীব কুমারের সমর্থনে মমতা ব্যানার্জী যেই ধরনা মঞ্চ খুলেছিলেন, সেখানে উপস্থিত হয়েছিলেন অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী তথা দেশের সবথেকে বড়লোক মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু। অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ও আমাদের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর মধ্যে অনেক মিল আছে। দুজনাই রাজ্যে দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত করার জন্য সিবিআইএর উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। আবার দুজনাই ম

ব্রেকিং খবরঃ স্মৃতি ইরানীর ভয়ে ল্যাজ গুটিয়ে পালালো স্বঘোষিত হবু প্রধানমন্ত্রী রাহুল গান্ধী!

স্মৃতি ইরানীর আতঙ্ক তাড়া করছে রাহুল গান্ধীকে। আর সেই জন্য সেফ সিটের খোঁজে শেষে কেরলে গিয়ে ভোটে দাঁড়াচ্ছেন তিনি। এর আগে এই খবর নিয়ে গুঞ্জন ছিল, কিন্তু এবার এটার অফিসিয়াল অ্যানাউন্সমেন্ট করে দেওয়া হয়েছে। উত্তর প্রদেশের আমেঠিতে রাহুল গান্ধীর পরিস্থিতি খুব খারাপ। আর এই অবস্থায় স্মৃতি ইরানি যদি রাহুল গান্ধীকে ১-২ লক্ষ ভোটে হারিয়েও দেয়, তাহলেও কোন বড় ব্যাপার না। বিজেপি যখনই স্মৃতি ইরানীর নাম আমেঠি লোকসভা কেন্দ্রে ঘোষণা করে, তখন থেকেই কংগ্রেসের মধ্যে আতঙ্কের জন্ম নেয়। আর তখন থেকেই রাহুল গান্ধীর জন্য সাউথের কোন এক রাজ্যে সুরক্ষিত আসন খোঁজা শুরু হয়। প্রথমে কর্ণাটকের কথা বলা হচ্ছিল, কিন্তু কর্ণাটকেও কংগ্রেসের অবস্থা খুব একটা ভালো না। শাসক দলের সঙ্গী হলেও হামেশাই তাঁদের মধ্যে ঝগড়া লেগেই আছে। আর কর্ণাটকে বিজেপি বিরোধী দল হলেও, সবথেকে বড় দল সেখা বিজেপিই। তাই কংগ্রেস রাহুল গান্ধীকে সেখানে দাঁড় করানোর রিস্ক নিলোনা। বায়নাড আসন কেরলে, আর সেখানকার বর্তমান সাংসদ কংগ্রেসের। ওই আসনে হিন্দু জনসংখ্যা ৪৪ শতাংশের আশেপাশে। আর মুসলিম এবং খ্রিস্টান  জনসংখ্যা ৫৫ শতাংশের থেকেও বেশি। বাকি ১ শতাংশ অন্য ধর্মাবলম্বী

কংগ্রেস জঙ্গিদের বিরিয়ানি খাওয়াত! মোদীজি জঙ্গিদের গুলি খাওয়ায়, পার্থক্য এখানেইঃ যোগী আদিত্যনাথ

উত্তর প্রদেশের গাজিয়াবাদে একটা জনসভায় মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বলেন, ‘কংগ্রেস জঙ্গিদের বিরিয়ানি খাওয়াত, আর মোদীজির সেনা জঙ্গিদের গুলি খাওয়ায়। কংগ্রেসিরা জঙ্গি মাসুদ আজাহারের নামের পিছনে সন্মানবোধক শব্দ ‘জি” লাগিয়ে সন্ত্রাসবাদকে উৎসাহিত করে। এটাই পার্থক্য।” আরেকদিকে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ উত্তর প্রদেশের ধর্মপুড়ে এক জনসভায় বলেন, ‘কংগ্রেস গোটা বিশ্বের দিকে বন্ধুত্ব এবং শান্তিপূর্ণ হাত বাড়িয়ে দেওয়া হিন্দু সমাজকে জঙ্গি আখ্যা দিয়ে হিন্দু সমাজকে বদনাম করছে।” অমিত শাহ বলেন, ‘সন্ত্রাসবাদের সাথে ধর্মকে যুক্ত করার পাপ কংগ্রেস করেছে। নিজেদের ভোট ব্যাংক পলিটিক্স অক্ষুণ্ণ রাখার জন্য গোটা দুনিয়ায় বুক ফুলিয়ে চলা হিন্দু সম্প্রদায়কে বদনাম করার কাজ কংগ্রেস করেছে।” আরেকদিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আজ বিকেলে ‘ম্যায় ভি চৌকিদার” অভিযানের মাধ্যমে দিল্লির তালকটোরা স্টেডিয়ামে ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে বিজেপি কর্মী এবং সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষদের সম্বোধিত করবেন। এই সভায় ‘ম্যায় ভি চৌকিদার” অভিযানকে সমর্থন করা দেশের হাজার হাজার চৌকিদার, ব্যাবসায়ি এবং অন্য মানুষ ও উপস্থিত থাকবেন। from In

জেগে উঠেছে পাকিস্তানের হিন্দুরা, লাহোরে চলছে বিক্ষোভ প্রদর্শন

পাকিস্তানে দুই হিন্দু নাবালিকার ধর্ম পরিবর্তনের পর তাঁদের জোর করে বিয়ে দেওয়ার ঘটনা আরও চাপে ফেলতে চলেছে পাকিস্তানকে। সিন্ধ প্রদেশে দুই নাবালিকা হিন্দু মেয়েদের জোর করে ধর্ম পরিবর্তন করিয়ে তাঁদের বিয়ে করার ঘটনা নিয়ে এবার মানুশে বিক্ষোভ প্রদর্শন করছে। আপনাদের জানিয়ে রাখি, হোলির দিন সন্ধ্যে বেলায় সিন্ধ এর ঘোটকি জেলা থেকে দুই নাবালিকা হিন্দু মেয়েদের অপহরণ করে জোর করে তাঁদের ধর্ম পরিবর্তন করিয়ে মুসলিম বানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এই ঘটনার পর পাকিস্তানের হিন্দুরা এক হয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে, এবং অপরাধীদের উপযুক্ত সাজার দাবি করে। পাকিস্তানের হিন্দুরা পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে ওনার সংখ্যালঘুদের প্রতি দেওয়া প্রতিশ্রুতি মনে করিয়ে দেয় তাঁরা। Pakistan: Protest in Lahore against the forced conversion of two Hindu girls in Sindh (30.3.19) pic.twitter.com/9uLmmsbgFQ — ANI (@ANI) March 31, 2019 করাচির পাকিস্তান হিন্দু সেবা ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট এর সভাপতি সঞ্জেশ ধঞ্জা বলেন, ‘১৩ বছরের রবিনা আর ১৫ বছরের রিনাকে অপহরণ করে জোর করে ধর্ম পরিবর্তন করানো হয়, এমনকি ইসলাম কবুল করার পর ওই নাবালিকা দের বিয়েও করা হয় জ

৯ এর বদলে ১৪ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে! এর পরেও বিজেপি আমার বিরুদ্ধে কথা বলে কি করে?- বিজয় মালিয়া

ব্যাংকের টাকা নিয়ে পালিয়ে যাওয়া মদ ব্যাবসায়ি বিজয় মালিয়া আবারও নিজের বিরুদ্ধে হওয়া আইনি কাজের বিরোধিতা করে বিজেপিকে নিশানা করেন। বিজয় টুইট করে লেখেন, যখন প্রধানমন্ত্রী নিজেই বলে দিয়েছেন আমার থেকে ব্যাংকের থেকে নেওয়া টাকার বেশি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। তখন বিজেপির মুখপাত্ররা আমার বিরুদ্ধে এত বয়ানবাজী করছে কেন? বিজয় মালিয়ার প্রথম টুইট প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর টিভি চ্যানেলা দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারের পরে আসে। দুদিন আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী একটি টিভি চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘মালিয়া ব্যাংক থেকে ৯ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়েছে, আর সরকার তাঁর ১৪ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে।” নরেন্দ্র মোদীর এই বয়ানের পরিপেক্ষিতে বিজয় বলেন, ‘সরকার আমার থেকে ৫ হাজার কোটি টাকার বেশি সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে নিয়েছে, আর এরপরেও বিজেপির মুখপাত্ররা আমার বিরুদ্ধে বয়ানবাজি কেন করছে?” আরেকটি টুইট করে বিজয় লেখেন, ‘ভারতে আমাকে পোস্টার বয় বানিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমি যত টাকা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছিলাম, তাঁর থেকে বেশি আমার কাছ থেকে ভারত সরকার বাজেয়াপ্ত করে নিয়েছে।” মালিয়া বলেন, ‘আমি ১৯৯২ থেকে ব্রিটেনে আ

টোল ট্যাক্স দিতেও অস্বীকার! বারাবাকিতে টোল না দিয়েই বেরিয়ে গেল প্রিয়াঙ্কা ভাদ্রার গাড়ির কফিলা!

এটা সেই মানসিকতা যার জন্য গান্ধী পরিবারের লোকজন নিজেদেরকে দেশের রাজা মনে করে। এনার মনে করেন যে দেশ এনদের সম্পত্তি, যার জন্য রাস্তায় টোল ট্যাক্স দেওয়াটা প্রয়োজন বোধ করেন না। প্রিয়াঙ্কা ভাদ্রা দেশের পূর্ব প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর কন্যা এবং জহরলাল নেহেরুর নাতনি। আর কদাচিৎ এই সমস্থ কথা ভেবেই হয়তো উনি নিজেকে দেশের মালিক ভেবে বসেন। প্রিয়াঙ্কা ভাদ্রা এখন উত্তরপ্রদেশে ব্যাপকহারে রালি করছেন এবং একপ্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। কিন্তু টোল ট্যাক্স দিতে উনি সংকোচ বোধ করছেন। বারাবাকি জেলায় প্রিয়াঙ্কা ভাদ্রার গাড়ির কাফেলা টোল ট্যাক্স না দিয়ে লাইন দিয়ে বেরিয়ে যায়। প্রিয়াঙ্কা ভাদ্রার ২৫ টি গাড়ি টোল ট্যাক্স না দিয়েই বেরিয়ে যায়। ঘটনা বারাবাকি জেলার আহমেদপুর টোল প্লাজ্জার, যেখানে প্রিয়াঙ্কা ভাদ্রার কাফিলার ২৫ টি গাড়ি টোল ট্যাক্স না দিয়ে বেরিয়ে যায়। बाराबंकी: बिना टोल टैक्स दिए गुजर गया प्रियंका गांधी के 25 गाड़ियों का काफिला #AbkiBaarKiskiSarkar https://t.co/QoYpldFOWM — Zee News Hindi (@ZeeNewsHindi) March 30, 2019 প্রিয়াঙ্কা ভাদ্রা অযোধ্যা থেকে লখনউ যাচ্ছিলেন। সেই সময় রাস্তায় আহম

ভাইরাল ভিডিওঃ নরেন্দ্র মোদীর কবিতাকে সূর দিলেন লতা মঙ্গেশকর, নিমিষেই ভাইরাল দেশাত্মবোধক এই কবিতা

বিশ্ব বিখ্যাত গায়িকা লতা মঙ্গেশকর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কবিতা ‘সৌগন্ধ হে মুঝে ইস মিট্টি কা” কে নিজের সূর দিলেন। উনি এই গানের ভিডিও নিজের টুইটারে শেয়ার করেন। ওই ভিডিওতে প্রথমেই লতা মঙ্গেশকরের কিছু কথা ভেসে ওঠে, যেখানে তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ভাষণ শুনে ওনার এক কবিতাকে গানের সূর দেওয়ার কথা বলেন। তিনি ওই কবিতার জন্য নরেন্দ্র মোদীকে ধন্যবাদ ও জানান। উনি সেই কবিতাকে গানের রুপ দিয়ে দেশের জওয়ানদের সমর্পিত করেন। সেই ভিডিওকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নিজের টুইটার অ্যাকাউন্টে শেয়ার করে লেখেন, মনের অন্দর থেকে বেরানো এই গান, আপনার স্নেহ আর আশীর্বাদ আমার জন্য অনুপ্রেরণা।” আপনাদের জানিয়ে রাখি আগামী ৫ই এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বায়োপিক মুক্তি পাচ্ছে। ওই সিনেমায় প্রথম গান ‘ সৌগন্ধ হে মুঝে ইস মিট্টি কা” কবিতার উপরেই আধারিত। এই গান বিগত ২৩ মার্চ মুক্তি পেয়েছিল। 56458547_433852000707996_3228836398861647872_n-mp4 বালাকোটে ভারতীয় সেনার এয়ারস্ট্রাইকের পর প্রধানমন্ত্রী এই কবিতার লাইন পড়েছিলেন। তিনি তখন রাজস্থানের চুরুতে একটি জনসভায় বক্তৃতা দিচ্ছেলেন। উন বলেছিলেন, ‘২০১৪ এ

ভাইরাল ভিডিওঃ মমতা ব্যানার্জীকে সমর্থন করেনি ইস্কন, নিজেদের রাজনৈতিক চরিতার্থ সফল করার জন্য ভুয়ো খবর ছড়াচ্ছে তৃণমূল

বড় খবর:PM মোদী একজন ফাইটার পাইলটকে করলেন পরমাণু অস্ত্রের কামান্ডোর!

ভারতের পরমাণু অস্ত্রের কামান্ডোর এবার এক ফাইটার পাইলট হবেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী একজন ফাইটার পাইলটকে পরমাণু অস্ত্রের কামান্ডোর করেছেন। ভারতে পরমাণু অস্ত্র ব্যাবহারের পুরো একটা সিস্টেম রয়েছে। পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ করা কমিটিকে বলা হয় স্টেটিজিক ফোর্সেস কামান্ড। এই কমিটির মুখ্য পদে থাকেন দেশের প্রধানমন্ত্রী। পরমাণু অস্ত্রের ব্যাবহার করার অধিকার ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কাছে সুরক্ষিত থাকে। প্রধানমন্ত্রী মুখ্য হলেও এই কমিটির একজন কামান্ড থাকেন। এই কামান্ড পদে প্রধানমন্ত্রী  মোদী এয়ার মার্শাল এনএস ধীলোনকে বসিয়েছেন। স্টেটিজিক ফোর্সেস কামান্ড এর কামান্ড পদে প্রধানমন্ত্রী মোদী একজন ফাইটার পাইলটকে বসিয়েছেন। ভারতের পরমাণু হাতিয়ার এবার এয়ার মার্শাল ধীলোন এবং প্রধানমন্ত্রী করবেন। পারমাণবিক অস্ত্র কোথায় কিভাবে ফাটাতে হবে সেটা এই কমিটি ঠিক করে। Fighter pilot Air Marshal NS Dhillon appointed as the new Strategic Forces Command Chief. The Strategic Forces Command looks after the strategic nuclear arsenal of the country. pic.twitter.com/kTL4KX4uyo — ANI (@ANI) March 30, 2019 জানিয়ে দি

নেহেরু পরিবারের জন্য ভারতের অস্থিত, পুরো ভারত নেহেরু পরিবারের কাছে ঋণী: পিসি চাকো, কংগ্রেস নেতা।

কংগ্রেসের বরিষ্ঠ নেতা পিসি চাকো আজ এমন কথা বলে দিয়েছেন যেটাকে আপনারা চাটুকারিতা অন্তিম সীমা বলে ধরে নিতে পারেন। চাকো বলেছেন, ভারত আজ যা কিছু পুরোটাই নেহেরু পরিবারের জন্য, ভারতের অস্থিত নেহেরু পরিবারের জন্য। পুরো ভারত নেহেরু পরিবারের কাছে ঋণী বলে মন্তব্য করেন চাকো। উনি বলেছেন, ভারতের নির্মানের জন্য সবথেকে বেশি যোগদান জওহরলাল নেহেরুর। নেহেরু পরিবার না থাকলে ভারতের কোনো মূল্য থাকতো না। জানিয়ে ভারতের স্বাধীনতার জন্য ১৯৮৭ থেকে ১৯৪৭ পর্যন্ত ৮ লক্ষ ভারতীয় বলিদান দিয়েছিলেন। এই ৮ লক্ষের মধ্যে  কংগ্রেসের একজন চাটুকার নেতা ছিলেন না। ইংরেজরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হলে তারা নিজেদের তৈরি পার্টি অর্থাৎ কংগ্রেসকে ক্ষমতা দিয়ে যেতে চান। পরে ইংরেজ ও কংগ্রেস মিলে দেশের শিক্ষা ব্যাবস্থায় নেহেরু পরিবারকে মহান করার চেষ্টা করে। যদিও ভারতীয়দের মন থেকে কখনো বলিদানি বীরদের স্মৃতি মুছে ফেলা সম্ভব হয়নি। #WATCH Congress leader PC Chacko says, "PM Modi has negative opinion for the first family of India, the first family of India is truly the first family of India. India is obliged to them… India is India today bec

আমাদের তো মোদী আছে, বিরোধীদের কে আছে? বললেন শিবসেনা প্রধান উদ্ভব ঠাকরে

Image
বিজেপির সাথে সাময়িক বনিবনা ছিল, এখন সেসব মিটে গেছে। আমাদের দুই দলের একটাই লক্ষ্য, সেটা হল হিন্দুত্ব আর জাতিয়তাবাদ। বললেন শিবসেনা প্রধান উদ্ভব ঠাকরে। আজ গুজরাটের গান্ধী নগরে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ মনোনয়ন দাখিল করলেন। অমিত শাহ-এর সাথে উপস্থিত ছিলেন গুজরাট এবং কেন্দ্রীয় বিজেপির তাবড় তাবড় নেতা। আর সাথে ছিল শরিক দল গুলোও। মনোনয়ন দাখিল করতে গিয়ে এনডিএ-এর ক্ষমতা কতটা সেটা বিরোধীদের দেখালেন তিনি। মনোনয়ন দাখিল করার সময় উপস্থিত ছিলেন শিবসেনা প্রধান উদ্ভব ঠাকরে। ঠাকরে এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ হন। তিনি বিরোধী জোটকে মাথাহীন বলেও কটাক্ষ করেন। ঠাকরে বলেন, ‘একটা ৫৬ ইঞ্চির সাথে লড়াই করার জন্য ৫৬ টা দল হাত মিলিয়েছে। ওদের কারও মধ্যে মনের মিল নেই, ওঁরা সবাই ক্ষমতা পাওয়ার জন্য লড়ছে। ওদের মাথা কে, ওঁরা নিজেই জানেনা! আমাদের মাথা তো মোদী, ওদের মাথা কে আগে ওঁরা ঠিক করুক।” ঠাকরে আরও বলেন, ‘মহাজোট এমনই একটা জিনিশে পরিণত হয়েছে যে, ওদের মধ্যে রোজই একটা করে নতুন প্রধানমন্ত্রীর উদয় হন। ভারতের ইতিহাসে এখনো পর্যন্ত এতগুলো প্রধানমন্ত্রী শাসন করেন নি, যতগুলো প্রধানমন্ত্রী মহাজোট

ভোটের মুখে বড়সড় ভাঙন শাসকদলে, তৃণমূলের ব্লক সভাপতি সহ ১৫০০ কর্মী যোগ দিলেন বিজেপিতে

Image
লোকসভা নির্বাচনের আগে চারিদিক থেকেই ভাঙন দেখা দিচ্ছে তৃণমূলে। কখনো সাংসদ দল ছাড়ছেন তো কখনো বিধায়ক দল ছেড়ে বিজেপিতে নাম লেখাচ্ছেন। দলের তাবড় তাবড় নেতাদের দল ত্যাগের কারণে ভোটের আগে চরম অস্বস্তিতে তৃণমূল। আর এই অস্বস্তির মাঝে আরেকটা ভাঙনের খবর আসছে তৃণমূলের। বিজেপি সূত্র অনুযায়ী শুক্রবার তৃণমূলের ব্লক যুব সভাপতি ও দুই নির্দল পঞ্চায়েত মেম্বার সহ প্রায় ১৫০০ জন যোগ দিয়েছে বিজেপিতে। দল ভাঙনের এই ঘটনাটি ঘটেছে কোচবিহার লোকসভা কেন্দ্রে। কোচবিহার লোকসভা কেন্দ্রের জেলা কার্যালয়ে যোগদানকারীদের হাতে দলীয় পতকা তুলে দেন কোচবিহার লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিক। নিশীথ প্রামাণিক জানিয়েছেন, তৃণমূল থেকে বিজেপিতে যোগদানকারীদের মধ্যে রয়েছেন তুফানগঞ্জ ১ নম্বর ব্লকের তৃণমূল যুব সভাপতি গৌতম সরকার। তাঁর সাথে ওই এলাকার দুই নির্দল পঞ্চায়েত সদস্য সহ দেড় হাজার তৃণমূল কর্মী। নিশীথ প্রামাণিক বলেন, ‘ ভোট যত এগিয়ে আসছে তৃণমূল তত তাসের ঘরের মত ভেঙে পড়ছে। তৃণমূলের লাগামহিন সন্ত্রাস আর দুর্নীতির জন্যই কেউ আর ওই দলে থাকতে চাননা। অনেকেই ভয়ে এখনো সরাসরি আমাদের সাথে যোগ দিতে পারছে না, তবুও তাঁরা আমাদের স

মিথ্যা প্রমাণিত হল রাহুল গান্ধীর প্রতিশ্রুতি! ঋণের দায়ে ফের আত্মঘাতী মধ্যপ্রদেশের কৃষক

মধ্যপ্রদেশের এক কৃষক নিজের প্রাণ দিয়ে দিলেন, আর তাঁর প্রধান কারণ হল ওনার মাথায় ৩ লক্ষ টাকার ঋণ ছিল। আর সেই ঋণ পরিশোধের জন্য ব্যাংক ওনাকে নোটিশ পাঠিয়েছিল। কৃষকদের আমদানি হচ্ছিল না, এই কারণে উনি ঋণ শোধ ও করতে পারছিলেন না। উনি ঋণ শোধ নিয়ে খুব চিন্তিত ছিলেন, আর কিছু না করতে পেরে শেষে আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। এই ঘটনা কংগ্রেস শাসিত মধ্যপ্রদেশের উজ্জয়ন এর। উজ্জয়নে রতনলাল নামের এক কৃষক তিন লক্ষ টাকার ঋণ মাথায় নিয়ে আত্মহত্যা করেন। আপনারা ভোলেননি হয়ত, যে মধ্যপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের আগে রাহুল গান্ধী গোটা দেশেই ঘোষণা করে দিয়েছিলেন যে, কংগ্রেস মধ্যপ্রদেশে ক্ষমতায় এলে কৃষকদের সমস্ত ঋণ মাফ করে দেওয়া হবে। আর সেই সিদ্ধান্ত সরকার গঠনের ১০ দিনের মধ্যেই নেওয়া হবে। তাঁর জন্য ১১ দিন সময় লাগবে না। "बैंक का नोटिस आया था 3 लाख कर्ज था ग्राम मुडला सोंधिया तहसील महिदपुर जिला उज्जैन निवासी रतनलाल टेलर गांव से 1 किलोमीटर दूर जाकर फाँसी लगा ली #कर्जदार किसान #बैंक मैनेजर के विरुद्ध FIR हो @RahulGandhi @digvijaya_28 @JM_Scindia @CMMadhyaPradesh @JVSinghINC @rssurjewala @VTankha pic.twitter.com/

সম্পত্তির পরিমাণে ব্রিটেনের মহারানীকেও পিছনে ফেলে দিলেন কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী!

বিশ্বের ২০ জন ধনী রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্বদের মধ্যে অন্যতম প্রাক্তন কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী। বিশ্বের ধনীতম রাজনৈতিক ব্যাক্তিদের তালিকায় তিনি ১২ নং স্থান দখল করে রেখেছেন। গোটা বিশ্বের রাজনৈতিক ব্যাক্তিদের উপর করা সমীক্ষা নিয়ে হাফিংটোন পোস্ট একটি তালিকা বের করেছে। হাফিংটোন পোস্ট এর সমীক্ষা অনুযায়ী দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এবং বর্তমান কংগ্রেসের সভাপতি তথা গান্ধী পরিবারের বৌমা সোনিয়া গান্ধীর মোট সাদা সম্পত্তির পরিমাণ ২ বিয়ন মার্কিন ডলার। সোনিয়া গান্ধীর এই সম্পত্তি ব্রিটেনের রানি কুইন এলিজাবেথ এর থেকেও অনেক গুণ বেশি। এই তালিকার শীর্ষে রয়েছেন রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন। পুতিনের মত সম্পত্তির পরিমাণ ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যা সোনিয়া গান্ধীর দ্বিগুণ। এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন থাইল্যান্ডের রাজা  Maha Vajiralongkorn  ওনার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যা সোনিয়া গান্ধীর থেকে ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বেশি। সোনিয়া গান্ধীর এই সম্পত্তির পরিমাণ দেখে চক্ষু চরকগাছ সবার। থাইল্যান্ডের রাজার এত সম্পত্তি থাকতেই পারে। কারণ তিনি রাজা। পুতিনের সম্পত্তি এত হওয়ার কারণ জানা নে

ব্রেকিং খবর: একটুর জন্য বাঁচলো CPRF জওয়ান! CRPF কাফিলার সামনে হলো গাড়ি ব্লাস্ট!

আজ জম্মুকাশ্মীরের বানিহালে CRPF এর কাফিলার পাশে একটা ব্লাস্ট হয়েছে। প্রথমত পাঠকদের এটা জানিয়ে দি, যে এই ব্লাস্টে কোনো হতাহত হয়নি, সমস্থ জওয়ানরা সুরক্ষিত রয়েছেন। এই ব্লাস্ট একটা সেনট্র গাড়িতে হয়েছে। যে সময় ব্লাস্ট হয়েছে সেই সময় CRPF এর কফিলা গাড়ির পাশ হয়ে পার হচ্ছিল। সিআরপিএফ সূত্রে খবর, প্রথম দৃষ্টিতে এটাকে আতঙ্কবাদী হামলা বলে মনে হচ্ছে না। ঘটনার তদন্তের কাজ শুরু হওয়ার গেছে। প্রাথমিক তদন্তে ঘটনাটি গাড়ির সিলিন্ডার ব্লাস্ট বলে মনে করা হচ্ছে। গাড়ির ড্রাইভারকে এখনো পাওয়া যায়নি। ব্লাস্টের তীব্রতা এতটা ছিল যা দূরে থাকা CRPF এর বাসের সামান্য ক্ষতি হয়েছে। আপাতত সুরক্ষাকর্মীরা এলাকা ঘিরে ফেলেছে এবং খুঁটিনাটি ভাবে সমস্থকিছু দেখা হচ্ছে। J&K: More visuals from Banihal, Ramban where an explosion occurred in a car. CRPF sources say 'prima facie blast in the car seems to be a cylinder explosion, CRPF convoy was at a significant distance from explosion site, does not appear to be an attack. Investigations on.' pic.twitter.com/u7pN6ckaFy — ANI (@ANI) March 30, 2019 পুলবামা আতঙ্কবাদী

মোদী সরকারের থেকে কোন পুরস্কার না পেয়ে বিজেপিক ভোট না দেওয়ার আবেদন করলো একদল ফিল্ম নির্দেশক!

প্রতি গরিবকে বছরে ৭২,০০০ টাকা নয়, বছরে ৭২,০০০ কোটি টাকা দেওয়ার ঘোষণা রাহুল গান্ধীর!

Image
রাহুল গান্ধী রাফেল নিয়ে মোদী সরকারকে আক্রমন করতে গিয়ে নানা দামের কথা উল্লেখ করেছিলেন। যা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বহু ট্রল হতে হয়েছিল কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীকে। তবে এখন আরো একবার ট্রল হতে শুরু করে দিয়েছেন রাহুল গান্ধী। আসলে বিগত দিনে রাহুল গান্ধী নির্বাচন জেতার জন্য দেশবাসীকে অনেক বড় পতিশ্রুতি দিয়েছেন। পতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যে যদি কংগ্রেস ক্ষমতায় আসে তাহলে গরিবদের বছরে ৭২০০০ টাকা দেওয়া হবে অর্থাৎ প্রতি মাসে ৬০০০ টাকা দেওয়া হবে। উদ্যেশে একটাই ফ্রীতে টাকার লোভ দেখিয়ে ভোটব্যাঙ্ক গড়ে তোলা। কংগ্রেস জানে যে ভারতে এখনো অনেক মানুষ ফ্রীতে কিছু পেলেই ভোট দিতে রাজি হয় সেই নীতিকে কাজে লাগিয়ে রাহুল গান্ধী ঘোষণা করেছিল। পতিশ্রুতি শুধুমাত্র গরিব মানুষদের জন্য করা হয়েছিল কারণ দেশের গরিব বর্গের মানুষ সবথেকে বেশি ভোট প্রদান করে। অন্যদিকে মধ্যবিত্ত, উচ্চমধ্যবিত্ত অনেক মানুষ নিজেকে অতি বুদ্ধিমান মনে করে ভোট প্রদান করে না তথা নিজের অধিকার কাজে লাগায় না। যাইহোক এখন রাহুল গান্ধী এক রালিতে ৭২,০০০ প্রতি বছরের পরিবর্তে ৭২,০০০ টাকা প্রতি মাসে ঘোষণা করে দিয়েছেন। শুধু এই নয় আরো এক সভাতে উনি ৭২,০০০ কোটি প্রতি বছর দে

লোকসভা ভোটের আগে কংগ্রেসে বড়সড় ভাঙন, দল থেকে ইস্তফা দিলেন তিন বিধায়ক

লোকসভা ভোট যত এগিয়ে আসছে, ডুবন্ত নৌকা কংগ্রেস ছেড়ে নেতা, নেত্রীরা চলে যাচ্ছেন। এর আগেও বহু কংগ্রেস নেতা দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। শুধুমাত্র গুজরাটেই এখনো পর্যন্ত প্রায় হাফ ডজন বিধায়ক কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে জদ দিয়েছেন। তাছাড়াও গোটা দেশের প্রতিটি রাজ্য থেকেই তাবড় তাবড় কংগ্রেস নেতা/নেত্রীরা দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। আর এবার সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হল গুজরাটে। একসময় এই গুজরাটেই একক সংখ্যাগরিস্থতায় সরকার গড়ার চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী। সরকার তো গড়া তো দূরের কথা, এখন গুজরাটে কংগ্রেসের অস্তিত্ব সঙ্কটে পড়ে গেছে। লোকসভা নির্বাচনের আগে গুজরাট কংগ্রেসে চরম দ্বন্দ্ব দেখা দিচ্ছে। গুজরাটের তিন প্রাক্তন কংগ্রেস বিধায়ক দল থেকে ইস্তফা দিয়ে দিয়েছেন। গুজরাটের পাটন আসন থেকে জগদীশ ঠাকুরকে প্রার্থী নির্বাচিত করার পর থেকেই কংগ্রেসের দ্বন্দ্ব শিরোনামে উঠে এসেছে। শোনা যাচ্ছে কংগ্রেসের আরেক বিধায়ক অল্পেশ ঠাকুর চাননি জে, জগদীশ লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের টিকিট পান। শোনা যাচ্ছে অল্পেশ ঠাকুর কোন এক বিশেষ ব্যাক্তিকে টিকিট দেওয়ার জন্য পার্টির হাই কম্যান্ডকে চাপ দিচ্ছিলেন। তা স্বত্বেও জগদ

“নরেন্দ্র মোদী একটা কুপুত্র, মোদী একজন দালাল”: সঞ্জয় সিং, আম আদমি পার্টি।

দুর্নীতির জন্য কুখ্যাত আম আদমি পার্টির শুধু প্রধান নেতা নন, বাকি সমস্থ নেতাও গালিবাজ এটা প্রমাণিত হয় গেছে। দিল্লীর জনতা এই পার্টিকে ৭০ এর মধ্যে ৬৭ টি আসন দিয়েছিল। দিল্লীতে এই পার্টি কি কাজ করেছে তার হিসেব দেওয়ার বদলে এই পার্টির নেতারা দিনরাত নরেন্দ্র মোদীকে গালাগালি করে। আম আদমি পার্টির অবস্থা এখন করুণ হয়ে পড়েছে, যার জন্য এরা রাতদিন মোদীর নিন্দা করেই সময় কাটাচ্ছে। দিল্লীর ৭০ টি আসনেই আম আদমি পার্টির বেহাল অবস্থা তাই এখন কংগ্রেসের সাথে জোট করার জন্য কেজরিওয়াল ব্যাকুল হয়ে উঠেছে। অবস্থা এমন যে জোট করার জন্য আম আদমি পার্টি কংগ্রেসের কাছে হাতজোড় করছে। কিন্তু এত খারাপ অবস্থা হওয়া সত্ত্বেও আম আদমি পার্টির নেতারা নিজেদের মুখ সামলাতে শেখেননি। আম আদমি পার্টটির কুখ্যাত রাজ্যসভা সাংসদ সঞ্জয় সিং দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে কুপুত্র ও দালাল বলে গালাগালি করেছেন। আম আদমি পার্টির নেতা নরেন্দ্র মোদীকে কুপুত্র বলেছেন এবং রাফেলে দালালি খেয়েছেন বলে গালিগালাজ দিয়েছেন। অবশ্য এই ধরণের নেতারা কখনো নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে উপযুক্ত প্রমান নিয়ে আদালতে হাজির হওয়ার সাহস পায় না। শুধুমাত্র নিজের আক্রোশ প্রকাশ

দেশের স্বার্থে সরকারী চাকরি ছেড়ে বিজেপির হয়ে প্রচার শুরু করলেন গরীবের ডাক্তার জয়ন্ত রায়

ছোট বেলায় চিকিৎসার অভাবে অনেক মানুষকে মরতে দেখেছিলেন তিনি। ঠিক করেছিলেন বড় হয়ে ডাক্তার হবেন, আর গরীব মানুষদের সেবায় লাগবেন। রাজ্য সরকারের স্বাস্থ দফতরের হয়ে বহুদিন মানুষের সেবা করেছেন তিনি।  তৈরি করেছেন অসংখ্য চিকিৎসক। তবে এবার তিনি দেশ সেবার জন্য উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের প্রফেসরের কাজ ছেড়ে বিজেপির হয়ে লড়াই করতে মাঠে নেমেছেন। উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের প্রফেসর ডঃ জয়ন্ত রায় বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষকে সাথে নিয়ে ল্যাটাগুড়ির রাস্তায় নেমে পরেছেন মানুষের থেকে ভোট চাইতে। এলাকার মানুষ জয়ন্ত রায়, মানুশে ওনাকে গরীবের ডাক্তার বলেই চেনে। তাই প্রচারের সময় বহু মানুষ ওনার সমর্থনে রাস্তায় নামেন। যারা নামেন নি, তাঁরা দূর থেকেই জয়ন্তকে আশীর্বাদ দেন। একটা ছোট এলাকার মানুষ ভারতের এত বড় যায়গায় পৌঁছে তাঁদের দুঃখের সাথী হবেন সেটাই এখন চাইছে এলাকার বাসিন্দারা। এলাকার সবাই ভুমিপুত্র জয়ন্তকে দুহাত তুলে আশীর্বাদ দিচ্ছেন তাঁর আগামী লড়াইয়ে জয়ের জন্য। from India Rag Bengali : Bengali News, বাংলা খবর, Bangla News, Bangla Khobor, 24 Ghanta, ei samay, ebela https://ift.tt/2YA2hpi

ইউপিতে মহাজোটে বড়সড় ভাঙন! অখিলেশের থেকে আলাদা হয়ে বিজেপিতে যুক্ত হচ্ছে এক দল

বড় খবরঃ ৪০০ শতাংশ ভোট বাড়ছে বিজেপির, আসন সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে …

লোকসভা ভোটের ঢাকে কাঠি পড়েছে। দেশের সব দলই জেতার জন্য কোমর বেঁধে নেমে পড়েছে। কিন্তু সব্দলকে পিছিয়ে ফেলে এগিয়ে আছে বিজেপি। ভারতের সবকটি টিভি চ্যানেলের সমীক্ষা অনুযায়ী একক সংখ্যাগরিস্থতায় আবারও সরকার গড়তে চলছে বিজেপি। তবে দু-একটি চ্যানেল বিজেপিকে কয়েকটি আসনের জন্য পিছিয়েও রেখেছে। এরই মধ্যে বাংলার সমীক্ষা সামনে নিয়ে চলে এসেছে ‘এবিপি নিয়েলসন” কিছুদিন আগে এই নিয়েলসন বিজেপিকে মাত্র ৩টি আসনে সম্ভাব্য জয়ী দেখাচ্ছিল। কিন্তু এবার তাঁরা বলছে এরাজ্যে বিজেপির ভোট ৪০০ শতাংশ বাড়তে চলেছে। গতবারের দুটি আসনতো জিতছেই বিজেপি, তাছাড়াও শাসকদল তৃণমূল ও বামেদের একটি আসনে থাবা বসাতে চলেছে বিজেপি। নিয়েলসন এর সমীক্ষা অনুযায়ী এরাজ্যে ৮ টি আসন পেতে পারে বিজেপি। গতবার দুটি আসন পেয়েছিল, সেই আসনগুলো বাদ দিয়ে আরও ছয়টি আসন দখল করতে চলেছে বিজেপি। ছয়টির মধ্যে পাঁচটি আসনই বর্তমানে তৃণমূলের দখলে। আরেকটি আসন বামাদের দখলে। নিয়েলসন এর সমীক্ষা অনুযায়ী, বিজেপি কৃষ্ণনগর, বনগাঁ, আলিপুরদুয়ার, বালুরঘাট ও ব্যারাকপুর আসন গুলো তৃণমূলের থেকে ছিনিয়ে নিতে চলেছে। আরেকদিকে বামেদের দখলে থাকা রায়গঞ্জ আসন বিজেপির ঝুলিতে আসতে চলেছে এবার। তা

নীরব মোদীর জামিনের আর্জি খারিজ, কাগজপত্র তৈরি করার জন্য ভারতকে ছয় সপ্তাহ সময় দিলো ব্রিটেনের আদালত

পাঞ্জাব ন্যাশানাল ব্যাংকের থেকে টাকা নিয়ে পালিয়ে যাওয়া নীরব মোদীর মামলায় ব্রিটেনের আদালতে বড়সড় সাফলতা পেলো ভারত। ব্রিটেনের আদালত পলাতক হীরে ব্যাবসায়ি নীরব মোদীর জমানতের আর্জি খারিজ করে দিয়েছে। এই মামলায় আগামী শুনানি ২৬শে এপ্রিল হবে বলে জানায় আদালত। ব্রিটেনের আদালত এটাও জানিয়ে দিয়েছে যে, তাঁকে আর আদালতে আনা হবেনা। এবার থেকে ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে এই মামলার শুনানি হবে। ব্রিটেনের আদালত ভারতীয় আধিকারিকদের সমস্ত কাগজপত্র ঠিক করার জন্য ছয় সপ্তাহের সময় দিয়েছে। লন্ডনের ওয়েস্ট মিনিস্টার ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পৌঁছানর আগে ভারতীয় আধিকারিকদের তরফ থেকে আইনজীবী টোবি কেডমেন বলেছিলেন, যদি আজকে নীরব মোদীর জামিন মঞ্জুর হয়ে যায়, তাহলে আমরা উচ্চতম আদালতে আবেদন করব। আমরা নীরব মোদীকে ভারতে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার সবরকম চেষ্টা চালাবো। উল্লেখনীয় বিগত শুনানির সময়েও লন্ডনের আদালত নীরব মোদীর জামিন নামঞ্জুর করেছিল। বিচারক ওনার শুনানিতে বলেছিলেন, এই মামলা প্রচুর পরিমাণের অর্থের তছরুপের, আর অভিযুক্ত আবার পালিয়েও যেতে পারে। নীরব মোদী জমানতের আর্জি দায়ের করে বলেছিল তাঁর কাছে নিজেকে বাঁচানোর জন্য অনেক নথি আছে। নীরব প

কংগ্রেসে যোগ দিয়েই উর্মিলা আখতার বললেন- মোদীর জন্যেই দেশে অসহিষ্ণুতা বেড়ে গেছে।

কংগ্রেস রাজে মুম্বাইতে যখন ২৬/১১ হামলা হয়েছিল তখন ১৫০ জন ভারতীয় বলিদানি হয়েছিলেন। কিন্তু সেই সময় উর্মিলা আখতার মিরের কোনো সমস্যা হয়নি। সেই সময় উনি মুখ ফুটে একটা কথাও বলেননি, উনি একবারের জন্যেও নিজেকে অসুরক্ষিত বলেননি। কিন্তু মোদী রাজে উর্মিলা আখতার দেশে অশান্তির দেখতে পাচ্ছেন। এমনিতে দেশের মিডিয়া উর্মিলা আখতারকে উর্মিলা মার্টন্ডকার বলে গণ্য করেন। কিন্তু আমাদের(India rag) এর এটা বরাবরের নীতি যে আমরা সকলের আসল নাম প্রকাশ করতে কোনো সংকোচ বোধ করিনা। উর্মিলা আখতার কংগ্রেসে যোগদান করেছেন এবং উনি উত্তর মুম্বাই লোকসভা আসন থেকে কংগ্রেসের পার্থী হিসেবে দাঁড়িয়েছেন। উর্মিলা আখতার এখন বলেছেন যে, মোদী রাজে দেশে অসহিষ্ণুতা অনেক বেড়ে গেছে। উর্মিলা আখতারের মতে মোদী নীতি ভুল তাই দেশে অসুরক্ষা ও অসহিষ্ণুতা বেড়ে গেছে। अब उर्मिला मातोंडकर बोलीं, पीएम मोदी के राज में देश में बढ़ी असहिष्‍णुता https://t.co/qxZu4oRqNM — Zee News Hindi (@ZeeNewsHindi) March 28, 2019 তবে এটা কোনো নতুন ব্যাপার নয় যে, মোদী রাজকে কোনো বুদ্ধিজীবী, কংগ্রেসি, বামপন্থী অসহিষ্ণুত বলে নিন্দা করেছে। উর্মিলা আখতার যে নিজের নাম পর্যন

কংগ্রেসই হিন্দু-মুসলিমের মধ্যে লড়াই বাধিয়েছে, ওদের জন্যই বাবরী মসজিদ মামলার নিষ্পত্তি হয়নিঃ ইকবাল আনসারি

অযোধ্যা মামলা নিয়ে বাবরী মসজিদের পক্ষকার ইমবাল আন্সারি কংগ্রেসের উপর হামলা করেন। আন্সারি বলেন, কংগ্রেসের জন্যই অযোধ্যা মামলার নিষ্পত্তি হয়নি। উনি কংগ্রেসের উপর গুরুতর অভিযোগ এনে বলেন, কংগ্রেস আগাগোড়া শুধু হিন্দু মুসলিমদের মধ্যে বিবাদ সৃষ্টি করে গেছে। উনি বলেন, অযোধ্যা বিতর্ক কংগ্রেসেরই ডান। উনি কংগ্রেসের মহাসচিব প্রিয়াঙ্কা বঢড়াকে আক্রমণ করে বলেন, প্রিয়াঙ্কা শুধু রাজনীতি করার জন্যই অযোধ্যাতে এসেছেন। অযোধ্যা নিয়ে কংগ্রেসের মতই প্রিয়াঙ্কাও শুধু রাজনীতিই করে চলেছে। পুজা আর ভগবানের দর্শন করে ওনার রাজনৈতিক লাভ হবেন। আপনাদের জানিয়ে রাখি, কংগ্রেসের মহাসচিব প্রিয়াঙ্কা বঢড়া উত্তরপ্রদেশের সফরে আছেন। আর এই সফরের তৃতীয় দিতে তিনি অযোধ্যায় গেছিলেন। সেখানে প্রিয়াঙ্কাকে কংগ্রেসের কর্মীরা ফুল আর মালা দিয়ে স্বাগত জানায়। পাওয়া তথ্য অনুযায়ী প্রিয়াঙ্কা হনুমানগড়ির দর্শন করে সেখানে পুজা দেবেন। কিন্তু রামলালার দর্শন করবেন না। প্রিয়াঙ্কা সেখানে মহন্ত জ্ঞানদাসের সাথে সাক্ষাৎ করবেন। ওই সাক্ষাৎ এ তিনি রাম মন্দির নিয়ে চর্চা করবেন। ২০১৪ এর নির্বাচনের আগে যেই কংগ্রেস দল হিন্দুদের মন্দিরে পুজা না করে শুধু মসজিদে মস

সুখবরঃ কাশ্মীরে ভারতীয় সেনার এনকাউন্টারে খতম আরও দুই জঙ্গি, এখনো চলছে অভিযান

জম্মু কাশ্মীরের বডগাঁম এর পরগাম এলাকায় জঙ্গি আর সেনার মধ্যে সংঘর্ষ চলছে। সংঘর্ষ চলাকালীন সেনার এনকাউন্টারে খতম হয়েছে দুই জঙ্গি। তবে জঙ্গিদের চালানো গুলিতে আহত হয়েছেন ভারতীয় সেনার পাঁচ জওয়ান। আহত জওয়ানদের মধ্যে একজনের অবস্থা গম্ভীর বলে জানা যাচ্ছে। মৃত জঙ্গিদের থেকে আমেরিকার এম-৪ রাইফেল উদ্ধার করা হয়েছে। এই রাইফেলের ব্যাবহার আমেরিকার সেনারা করে। পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, সেনা ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার থেকে দুই থেকে তিনজন জঙ্গি লুকিয়ে থাকার খবর পেয়েছিল। আর তারপরেই সেনা গোটা এলাকা ঘিরে নেয়। জঙ্গিদের চারিদিক থেকে ঘিরে ফেলেছে দেখে জঙ্গিরা সেনার উপর গুলি চালাতে শুরু করে। জঙ্গিদের চালানো গুলির জবাবে ভারতীয় সেনাও পালটা হামলা করে। সেনার পালটা মারে খতম হয় দুই জঙ্গি। সংঘর্ষে সেনার পাঁচ জওয়ান আহত হয়েছে বলে জানা যায়। এখনো এনকাউন্টার চালাচ্ছে সেনা। #UPDATE Jammu & Kashmir: One terrorist has been killed in the ongoing encounter between terrorists and security forces in Sutsu village of Budgam district. https://t.co/yhduJ5M4OA — ANI (@ANI) March 29, 2019 বিগত ২৪ ঘণ্টায় জম্মু কাশ্মীর এলাকায় জঙ্গিদে

বিরোধীদের সব অঙ্ক ভুল প্রমাণ করে ৩০০ এর বেশি আসন নিয়ে ফের ক্ষমতায় আসবে এনডিএ

২০১৯ এর লোকসভা নির্বাচনে এনডিএ ৩০০ এর বেশি আসন নিয়ে ক্ষমতায় ফিরবে। জনতা ৩০ বছর পর সম্পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতার সরকার বানিয়েছে। জনগণ দেশকে আর অস্থিরতার দিকে ঠেলে দিতে চায়না। এই কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী একটি টিভি চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন। উনি বলেন, বিরোধীদের সব অঙ্কই ভুল প্রমাণিত হবে। জনতা স্থির করে নিয়েছে যে, কেন্দ্রে আবার এনডিএ সরকার বানাবে, আর সম্পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতার সরকার হবে। ৩০ বছরের অস্থিরতার পর দেশে স্থিরতা চায়। দেশ চায় সম্পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতার সরকার হোক। উনি বলেন, ‘দেশের জনতা আমদের সম্পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতার সরকার দিয়েছিল বলেই, আমরা দেশের উন্নতির জন্য কাজ করতে পেরেছি।” পুলওয়ামা হামলা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হলে উনি বলেন, আমি সেই সময় উত্তরাখণ্ডের সফরে ছিলাম। সভা স্থলের আবহাওয়া খুব খারাপ থাকার দরুন আমি সেখানে যেতে পারিনি। আর এই জন্য আমি ফোনের মাধ্যমেই জনসভায় ভাষণ দিই। এরকম সংবেদনশীল ঘটনা তৎকাল সার্বজনীন করা যায় না, তাই আমি ওখানে কিছু বলতে পারিনি।   from India Rag Bengali : Bengali News, বাংলা খবর, Bangla News, Bangla Khobor, 24 Ghanta, ei samay, e

মহাকাশে ভারতের A-SAT এর সফল পরীক্ষার পর, পাকিস্থানের প্রধানমন্ত্রী ডাকলেন জরুরী বৈঠক! পাক সেনাপ্রধান ও ISI কে নিয়ে বৈঠকে!

নরেন্দ্র মোদি ভারতের ইতিহাসের এমন আদার্শ লোকপ্রিয় প্রধানমন্ত্রী, যার কার্যকালের সময়ে পাকিস্তান সম্পূর্ণভাবে ভয়াবহ ভাবেই সময় কাটাচ্ছে। পাকিস্তান এর উপর স্ট্রাইক এর পর থেকে এখনও অবধি পাকিস্থানের বিমান চলাচল সঠিকভাবে চালু করেনি। 26 ফেব্রুয়ারি ভারত পাকিস্তানের উপর এয়ার স্ট্রাইক করেছিল, 27 মার্চ ভারত আরও একটি নতুন সাফল্য হাসিল করেছে।ভারত এন্টি স্যাটেলাইট মিসাইল এর সফল পরীক্ষায় পাস হয়েছে এবং ভারত এখন এ ধরনের শক্তিতে পরিণত হয়েছে যে মহাকাশে সে যে কোনো ধরনের উপগ্রহ কে ধ্বংস করতে পারে। ভারত এর এই সফলতার জন্য সবচেয়ে বেশি ঘাবড়ে গেছে চীন ও পাকিস্তান । চীনের এর কাছে উপগ্রহ আছে, তাই তার চিন্তা হওয়া স্বাভাবিক। তার কারণ এই হ’ল উপগ্রহ থেকে অনেক ধরণের অস্ত্রশস্ত্রও নিয়ন্ত্রণ করা হয়, এখন ভারত উপগ্রহ কে ধ্বংস করে ফেলবে, তাহলে অস্ত্রশস্ত্র আর কোনো কাজের থাকবে না।ভারত এর মিশন সফল হওয়ার পর  পাকিস্তান বাসীর মনে কতটা আতঙ্ক ঢুকেছে এর অনুমান এই বিষয় থেকে করা হয় যে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী সেনাপ্রধান এবং আইএসআই প্রধানকে জরুরি বৈঠকের জন্য ডেকে পাঠিয়েছে। পাকিস্তানের ভয়াবহতা দেখে ভারতের নতুন শক্তি অনুম

ব্রেকিং খবরঃ ধোপে টিকল না বিরোধীদের অভিযোগ, নির্বাচন কমিশন থেকে ক্লিনচিট পেলেন প্রধানমন্ত্রী

নির্বাচন কমিশন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ‘মিশন শক্তি” এর ঘোষণাকে নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করার অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে। কমিশন জানায়, প্রধানমন্ত্রী ওনার ভাষণে কোনোরকম ভাবেই ওনার দলের কথা তোলেন নি। কমিশন আরও জানায়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ওনার ভাষণে নিজের দলকে ভোট দেওয়ার কোথাও বলেন নি। নির্বাচন কমিশন এর জন্য একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছিল, তাছাড়াও দূরদর্শন এবং আকাশবানীর প্রসারণে নিয়ে তথ্য চেয়েছিল। বিরোধীদের অভিযোগের পর নির্বাচন কমিশন বুধবার একটি প্যানেল গঠন করেছিল। ওই প্যানেলের কাজ ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ‘মিশন শক্তি” এর ভাষণের তদন্ত করা। বিরোধী দল অভিযোগ করে বলেছিল, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ওনার ভাষণে নিজের সরকার উপলব্ধি সমন্ধ্যে মানুষকে অবগত করিয়েছিলেন। ওনার ভাষণে রাষ্ট্রীয় সুরক্ষা নিয়ে কিছুই ছিলনা। আপনাদের জানিয়ে রাখি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বুধবার জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিয়ে বলেছিলেন, ‘আজ ভারত মহাকাশে সুপার পাওয়ার হয়ে গেছে। ভারত আজ নিজের নাম স্পেস পাওয়ার রুপে ইতিহাসে দায়ের করেছে।” প্রধানমন্ত্রীর এই ঘোষণা পর বিরোধীদের অভিযোগ অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন এই ভাষণের উপর কড়া নজর

পাকিস্থানের উপর পুনরায় স্ট্রাইক করা নিয়ে আমি মিডিয়াতে কিছু বলবো না, সরাসরি করে দেব: PM মোদী।

আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী রিপাবলিক টিভি নামক এক নিউজ চ্যানেলের কাছে ইন্টারভিউ দেন। সেখানে উনি পাকিস্থানকে নিয়ে এমন বিবৃতি দিয়েছেন যে পাকিস্থান শ্বাস এবার বন্ধ হয়ে আসবে। রিপোর্টার প্রধানমন্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করেন যে, পাকিস্থান  ভয়ভীতি হয়ে আছে এই ভেবে যে ভারত আবার স্ট্রাইক করতে পারে। পাকিস্থানের উপর আবার স্ট্রাইক হতে পারে এব্যাপারে আপনি কি বলবেন? এর উত্তরে প্রধানমন্ত্রী বলেন- যদি পাকিস্থানের উপর স্ট্রাইক করা হয় সেই ব্যাপারে আমি মিডিয়াকে কেন জানাবো। প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট করে দেন যে মিডিয়াকে জানিয়ে পাকিস্থানের উপর স্ট্রাইক করা হবে না। যা হবে সেটা শুধু সেনা আধিকারিকরা জানবেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি দেশের গোপনীয়তা সম্পর্কে কোনো কথা বলবো না। প্রধানমন্ত্রীর কথা থেকে এটা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে যে ভারত আবার কোনো স্ট্রাইক করতে পারে কিন্তু সেটাও হটাৎ করেই হবে। প্রধানমন্ত্রী একবারের জন্যেও বলেননি যে পাকিস্থানের উপর আর কোনো স্ট্রাইক হবে না, অথবা আমাদের সেরকম কোনো পরিকল্পনা নেই। প্রধানমন্ত্রী স্ট্রাইক করার ব্যাপারে অস্বীকার করেননি, বরং উনি বলেছেন যে স্ট্রাইক হবে এই সেটা কাউকে না জানিয়ে করা হবে। মিডিয়

চীন একটা নির্লজ্জ্ব ভন্ড দেশ যা মুসলিমদের অত্যাচার করে এবং অপরদিকে আতঙ্কবাদীদের রক্ষা করে: আমেরিকা।

আমেরিকার গৃহমন্ত্রী আনুষ্ঠানিকভাবে চীনকে নির্লজ্জ্ব দেশ বলে অপমান করেছেন। ভারত এর জন্য এটি  বড় কুটনৈতিক জয় । চীন একটি দোগলা এবং বেশরম দেশ বটে, এটা শুধু আমাদের কথা নয় বরং আমেরিকার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী  সামনে এসে চীনকে দ্বিচারিতা সম্পন্ন ও নির্লজ্জ্ব দেশ বলেছে, কারন চীন জঙ্গিদের রক্ষা করে এবং তাদের প্রতিপালনে সাহায্য করে। আমেরিকার গৃহমন্ত্রী মাইক পম্পো বলেছেন – চীনকে খোলাখুলি কটাক্ষ করেছেন। তিনি বলেন যে একদিকে চীন 2017 সাল থেকে এখন পর্যন্ত 10 লক্ষেরও বেশি মুসলমানকে বন্দী বানিয়ে রেখেছে, এবং অন্যদিকে চীন বিপজ্জনক আতঙ্কবাদীদেরও রক্ষা করছে। মাইক পম্পো বলেন – পৃথিবী এখন চীনের দ্বিচারিতা নীতির জন্য চুপ করে বসে থাকবে না। চীন একদিকে মুসলিম দিকে বন্দি করে রাখে, আর আরেকদিকে জাতিসংঘে ইসলামিক সন্ত্রাসবাদীদের রক্ষা করে।মাইক পম্পো এর বিবৃতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ সম্প্রতি ভারত জাতিসংঘের সামনে মাসুদ আজাহারকে গ্লোবাল আতঙ্কবাদী ঘোষিত করার প্রস্তাব পেশ করেছিল, যার বিরুদ্ধে চীন ভোট করেছিল। United States Secretary of State Mike Pompeo: The world cannot afford China’s shameful hypocrisy toward Muslims. O

তৃণমূলের প্রধান ও এসএফআই এর সভাপতি দুই শতাধিক কর্মী নিয়ে যোগ দিলেন বিজেপিতে

Image
ভোটের কাঠি পড়তেই শুরু হয়ে গেছে দলবদলের খেলা। কোন নৌকা ডুবতে থাকলে যেমন নৌকায় সওয়ার যাত্রীরা একে একে নৌকা ছাড়তে থাকে, তেমনই ভোটের নিয়ম টাও এক। যখনই নেতা কর্মীরা বোঝে দলের দ্বারা এই জয় সম্ভব না, তখন সুরসুর করে পুরানো দল ছেড়ে নতুন দল অথবা যেই দল জিততে পারবে সেই দলে নাম লেখান তাঁরা। আমাদের রাজ্যেও ঠিক এমনই পরিস্থিতি। রোজই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নেতা, কর্মীরা দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছে। সেরকমই ঘটনা ঘটে গেলো বর্ধমানে। বুধবার বর্ধমানের আমড়া এলাকায় তৃণমূলের প্রাক্তন পঞ্চায়েত প্রধান দলবল নিয়ে যোগ দেন বিজেপিতে। আমড়ার তৃণমূল কংগ্রেসের প্রাক্তন প্রধান বিজেপিতে যোগদান করে প্রাক্তন দলের বিরুদ্ধে নানান অভিযোগ আনেন। আরেকদিকে বৃহস্পতিবার বর্ধমানের টাউনহলে বিজেপি পরিচালিত একটি অনুষ্ঠানে এসএফআই এর প্রাক্তন জেলা প্রাক্তন জেলা সহ সভাপতি সাধন দত্ত এবং প্রাক্তন জেলা সাধারণ সম্পাদক তন্ময় চক্রবর্তী সহ প্রায় ৪০ জন গেরুয়া শিবিরে নাম লেখান। ভোটের আগে বর্ধমানে শাসক এবং বিজেপি বিরোধী দল থেকে আগত এই নতুন সদস্যদের যোগদানের পর বেশ চাঙ্গা গেরুয়া শিবির। from India Rag Bengali : Bengali News, বাংলা খবর, Ban

মন্ত্রী পদ পাওয়ার লোভে BJP ছেড়ে কংগ্রেসে গিয়েছিলেন কীর্তী আজাদ! রাহুল গান্ধী লোকসভার টিকিট পর্যন্ত দিল না এই নেতাকে।

শত্রুঘন সিনহা এর মতো এখন আরও একজন নেতার সেই একই হাল হয়ে গেছে না ঘরের না বাইরের। এই নেতাটির নাম কীর্তী আজাদ, যাকে আপনারা ভাল করে জানেন। কীর্তী আজাদ ক্রিকেট খেলা ছাড়ার পরে বিজেপি তে যোগদান করেছিলেন।  রাজনীতিতে পা রাখতে শুরু করে এবং দারভাঙ্গা লোকসভা আসন থেকে ধারাবাহিকভাবে বিজেপি এর সাংসদ রয়ে আছেন।এখন মোদির সরকারের আমলে উনাকে মন্ত্রী বানানো হয়নি, তাই তিনি বিজেপি এর বিরুদ্ধে কথা বলা শুরু করেছে, এবং 5 বছর ধরে তিনিও শত্রুঘন সিনহার মত মোদি-বিজেপির বিরোধিতা করে আসছেন। এখন বিজেপি উনাকে পাত্তা না দেওয়ায় তিনি কংগ্রেসের সাথে ভাব করেন এবং কংগ্রেসে যোগদান করেন, স্বয়ং রাহুল গান্ধী তাকে এই কংগ্রেসের সদস্যপদ দান করেছিলেন । কংগ্রেস উনাকে লোকসভার টিকিট দেওয়ার জন্য  প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন। কিন্তু এখন কীর্তী আজাদ কে লোকসভার টিকিট দিতে অস্বীকার করেছেন রাহুল গান্ধী। কীর্তী আজাদ কংগ্রেসের নেতা বটে এবং যে দারভাঙ্গা আসনে এই রাজনীতির কার্যক্রম চালিয়ে এসেছেন, এখন ওই আসন আরজেডিকে দিয়ে দিয়েছে কংগ্রেস। এখন কীর্তি আজাদ এর হাল শত্রুঘ্ন সিনহার মতো হয়ে গেছে না ঘরের না বাইরের ।দারভাঙ্গা আসন থেকে RJD এর আবদুল বারী সিদ্

কূটনৈতিক স্তরে বড় জয় ভারতের!আন্তর্জাতিক মহলে চীনকে ফাঁসিয়ে নিল ভারত!

Image
নরেন্দ্র মোদীর বিদেশনীতি এতটাই শক্তিশালী যে এবার চীনের অবস্থা খারাপ হতে চলেছে। আজ আমেরিকার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক প্যাম্প চীনের উপর বড় মন্তব্য করেছেন। উনি বলেছেন চীন একটা নির্লজ্জ্ব দ্বিচারিতা করা দেশ যা UN তে আতঙ্কবাদীদের বাঁচানোর কাজ করে। বিগত সমতে ভারত UN তে মাসুদ আজহারকে গ্লোবাল আতঙ্কবাদী ঘোষণার জন্য প্রস্তাব পেশ করেছিল। কিন্তু চীনের ভারতের প্রস্তাবের বিরুদ্ধে ভিটো পাওয়ার ব্যাবহার করেছিল। পাকিস্থান এটাকে তাদের বড় জয় বলে প্রচার করেছিল, তবে মোদীও বসে থাকার মতো ব্যাক্তি ছিলেন না। ভারত কূটনৈতিক স্তরের কাজ শুরু করেছিল যার ফলাফল এখন সামনে আসতে শুরু হয়েছে। প্রথমে আমেরিকার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী চীনকে দ্বিচারিতা নির্লজ্জ্ব দেশ বলেছেন আর এখন আরো একটা খবর সামনে আসছে। খবর এই যে- আমেরিকা, ফ্রান্স ও ব্রিটেন এই তিনটি দেশ যারা ভিটো পাওয়ার সম্পন্ন তারা মাসুদের বিরুদ্ধে প্রস্তাব আনবে। আমেরিকা, ব্রিটেন ও ফ্রান্সের সাথে মিলে একটা প্রস্তাব তৈরী করেছে যা UN যে রাখা হবে। যদি এই প্রস্তাবের বিরুদ্ধে চীন ভিটো পাওয়ার ব্যাবহার করে তবে চীনকে অনেক ভুগতে হবে। কারণ এই তিনটি দেশও ভিটো পাওয়ার সম্পন্ন। তাই চীন ভিটো পা

মোদীকে হারাতে গিয়ে লালুর সংসারে ভাঙন! দলের পদ থেকে ইস্তফা দিলেন বড় ছেলে তেজপ্রতাপ

লোকসভা নির্বাচনের আর মাত্র কয়েকদিন বাকি। আর তারমধ্যে লালু প্রসাদের পার্তি রাষ্ট্রীয় জনতা দল ( রাজদ)  এ চরম সঙ্ঘাত শুরু হয়েছে। লালু যাদবের বড় ছেলে তেজপ্রতাপ যাদব নিজেই বিদ্রোহ শুরু করেছে। তেজপ্রতাপ বিদ্রোহ জারি করে রাষ্ট্রীয় জনতা দলের ছাত্র সংগঠন থেকে ইস্তফা দিয়েছেন আজ। তেজপ্রতাপ দুঃখের সাথে টুইট করে লেখেন, ‘ছাত্র রাষ্ট্রীয় জনতা দলের সংরক্ষক পোঁদ থেকে আমি ইস্তফা দিচ্ছি। যারা আমাকে বোকা ভাবে, আসলে তাঁরাই সবাই বোকা। কে কতটা গভীর জলের মাছ, আমি সব জানি।” শোনা যাচ্ছে বিহারে মহাজোটের আসন বণ্টন নিয়ে তেজপ্রতাপ যাদব খুশি নন। তিনি প্রেস কনফারেন্স করে বিহারের দুটি আসন থেকে নিজের প্রার্থী ঘোষণা করতে পারেন। তিনি লালুর ছোট ছেলে ও তাঁর ভাই তেজস্বীর সাথেও এই ব্যাপারে কথা বলতে পারে। Bihar: Tej Pratap Yadav tweets that he has resigned as Chief of RJD's Student Wing pic.twitter.com/rNN6mvrf0p — ANI (@ANI) March 28, 2019 একদিকে রাজদ  এ লোকসভা আসন বণ্টন নিয়ে চরম সংঘাত, আরেকদিকে লালুর নিজের পরিবারে লড়াইয়ের কারণে দল চরম ক্ষতির সন্মুখিন। মহাজোটে আসন বণ্টন নিয়ে অনেকদিন ধরেই বিহারে মহাসংগ্রাম চলছে। আ

দেশের মানুষই বলছে, ‘কংগ্রেস হাঁটাও, দারিদ্রতা একা একাই চলে যাবে”

আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বৃহস্পতিবার উত্তরাখন্ডের উধমসিং নগর জেলার রুদ্রপুরে দ্বিতীয় জনসভা করেন। নৈনিতাল-উধমসিং নগর লোকসভা আসনে বিজেপির প্রার্থী অজয় ভট্টের সাথে কংগ্রেসে হরিশ রাওয়াত এর সোজাসুজি মোকাবিলা। জনসভার প্রথমেই প্রধানমন্ত্রী উধম সিং প্রণাম জানান। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, যেই মাটিতে গুরুনানক এর পা পড়েছিল সেই মাটিকে আমি প্রণাম জানাই। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই এলাকার উন্নতির জন্য যেমন ভাবে পাঞ্জাব এবং দেশের অন্য প্রান্ত থেকে মানুষেরা এসে কাজ করছে, সেটাই হল এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারতের জলজ্যান্ত উদাহরণ। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই জনসভায় আসা প্রত্যেকেই এখানকার প্রাক্তন সরকারের কাজ দেখেছেন। আপনারা আগেই কংগ্রেস সরকারের কাজ দেখেছেন, বিজেপি আর কংগ্রেসের সংস্কার নিয়ে আপনারা অবগত। এর আগেই কথা মনে করুন, যখন রাস্তা খারাপ ছিল, অনেক বড় জ্যাম পড়ত। এর আগে এখানকার মানুষ রাস্তার অভাবে মাইলের পর মাইল পায়ে হেঁটে যেত। মনে করুন কংগ্রেস আমলে করা সেসব দুর্নীতির কথা। সেই দুর্নীতি দিয়েই আগে মানুষ উত্তরাখন্ডকে চিনত। এখানে এর আগে ত্রাণের নামেও দুর্নীতি হত! কংগ্রেসের সংস্ক

ব্রেকিং খবরঃ শাসক দল ছেড়ে আরেক সাংসদ যোগ দিলেন বিজেপিতে

লোকসভা ভোটের আগে ফের ভাঙন বিজেপি বিরোধী শিবিরে। আজ আবার আরও এক সাংসদ যোগ দিলেন বিজেপিতে। আজ দিল্লির বিজেপি অফিসে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অরুন জেটলির উপস্থিতিতে বিজেপির পতাকা হাতে তুলে নেন এই সাংসদ। ২০১৪ সালে বিজেপির বিরুদ্ধে বড় জয় হাসিল করেছিলেন এই সাংসদ। পরে দলের নানা গতিবিধি এবং একনায়কতন্ত্রের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলে দল ছাড়েন পাঞ্জাব আম আদমি পার্টির সাংসদ হরিন্দর সিং খালসা। মনে রাখবেন দিল্লীতে আম আদমি পার্টির সরকার চলছে। আর আম আদমি পার্টির নেতা অরবিন্দ কেজরিবাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে নিশানা করে গোটা বিজেপি দলে একনায়কতন্ত্র চলছে বলে অনেকবার আক্রমণ করেছিলেন। আর দিল্লির শাসক দলে অরবিন্দ কেজরীবালের একনায়কতন্ত্র চলার ফলে দল ছেড়েছিলেন হরিন্দর সিং খালসা। শুধু তিনিই না অরবিন্দ কেজরীবালের বিরুদ্ধে একনায়কতন্ত্রের অভিযোগ তুলে অনেক আম আদমি পার্টির নেতাই দল ছেড়েছেন। Delhi: Aam Aadmi Party leader from Punjab, Harinder Singh Khalsa joins Bharatiya Janata Party in the presence of Union Minister Arun Jaitley. pic.twitter.com/wyVoNDqzTD — ANI (@ANI) March 28, 2019 হরিন্দর সিং এর দল ছাড়ার পর থেকেই

আজ অবধি কোনো কাজ করেনি, কিন্তু কুমারস্বামীর পুত্রের সম্পত্তি ২৫ কোটি! কিছু কাজ না করেই লাইন দাঁড় করিয়েছেন দামি দামি গাড়ির!

কিছু দিন আগে মানুষ তখন ঘাবড়ে গিয়েছিল যখন অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু এর নাতির সম্পত্তি 19 কোটি টাকার কাছাকাছি বলে জানা গেছিল। কিন্তু অন্ধ্রের প্রতিবেশী রাজ্য কার্নাটকেও নজর কিছুটা এমনি যে, এখানেও মুখ্যমন্ত্রীর পুত্রের সম্পত্তি সবাইকে চমকে দিয়েছে । নিখিল কুমারসাম্মি হ’ল কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রীর এইচডি কুমারসাম্মির পুত্র। মুখ্যমন্ত্রীর ছেলের বয়স ২৯ বছর, কিন্তু আজ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রীর ছেলের কোন কাজ করেননি। না আছে কোন চাকরি আর না কোন ব্যবসা করেছে, কোন কাজ না এমনকি ১ দিনও কোনো কাজ করেনি, কিন্তু তার সম্পত্তির পরিমান ফাঁস হওয়ার পর কর্ণাটকের মানুষ হতবাক হয়ে যান। সূত্রের খবর অনুযায়ী, নিখিল কুমারস্বামীর ব্যাংকে ১৮ কোটির কাছাকাছি, ২.৫ কোটি টাকা লোনও নিয়ে রেখেছে। কোটি টাকার ব্যয়বহুল গাড়ি আছে, এবং সোনাও আছে। মোট সম্পত্তি ২৫ কোটির কাছাকাছি বলে দাবি। Assets of CM Kumaraswamy's son – NIkhil Kumaraswamy Bank balance- 17.53 crore Loan – 2.50 crores 1 Range Rover or Lamborghini- 3.11 crores 2 other cars 46 Lakhs 200 g gold -4-5 Lakhs One question is how to earn so much m

শুরু হয়ে গেলো তৃণমূলের সন্ত্রাস! ভোটের আগে বাড়িতে ঢুকে গুলি করে খুন করা হল বিজেপি কর্মীকে

ভোট আসতেই রাজ্যে আবার শুরু হল রক্তের বন্যা। ফের তৃণমূলের দুষ্কৃতীদের হাতে খুন এক বিজেপি কর্মী। ঘটনাটি ঘটেছে মালদহ জেলার হরিশ্চন্দ্রপুরে। বুধবার রাতে উত্তম মণ্ডল নামে এক সক্রিয় বিজেপি কর্মীর বাড়িতে ঢুকে হুমকি দেয় তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। উত্তম মণ্ডল কিছু বুঝে ওঠার আগেই উত্তমের ভাই পাতানু মণ্ডল (তিনিও বিজেপি কর্মী) ওনাকে গুলি করে চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। রক্তাত্ব অবস্থায় পাতানু মণ্ডলকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর চিকিৎসকেরা পাতানুকে মৃত বলে ঘোষণা করে। এই ঘটনার পরেই শোকে ভেঙে পড়ে পাতানুর পরিবার। ঘটনার পর স্থানীয় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে পাতানু মণ্ডলের স্ত্রী। ঘটনার এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে উত্তেজনা। দুষ্কৃতীদের গ্রেফতার এবং তাঁদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে ক্ষোভে ফেটে পড়ে এলাকাবাসী। স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব এই ঘটনার জন্য তৃণমূলকে দায়ী করেছে। যদিও শাসকদল এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। গত পঞ্চায়েতে এরাজ্যে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের হাতে প্রাণ হারায় প্রায় ১০০ জন বিরোধী দলের কর্মী সমর্থক। এমনকি তৃণমূলের নেতাদের হাতে আক্রান্ত হয় রাজ্যের শিশু থেকে

সাতজন অনশনরত চাকরি প্রার্থীদের গ্রেফতার করলো মানবিক মমতার পুলিশ

Image
২৮ দিন ধরে অনশন করার পর বুধবার SSC চাকরিপ্রার্থীদের অনশন মঞ্চে গিয়ে সহমর্মিতা প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়!  উনি অনশনকারী চাকরিপ্রার্থীদের সামনে বরাই করে বলেন উনি খুব মানবিক। আর তারপরেই সুবোধ মল্লিক স্ক্যয়ারের সামনে ফুটপাতে অনশন কর্মসূচিতে বসা প্রার্থীদের জোর করে তুলে দেওয়ার অভিযোগ উঠল মানবিক মমতা ব্যানার্জির পুলিশের বিরুদ্ধে। অভিযোগ সন্ধ্যে সাতটা নাগাদ এলাকার কাউন্সিলর ওনার দলবল আর পুলিশকে সঙ্গে করে নিয়ে এসে জোর করে তুলে দেয় অনশনকারীদের। এমনকি সেখান থেকে সাতজনকে গ্রেফতারও করেছে মানবিক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর পুলিশ। আন্দোলনে বসা প্রাইমারি প্রার্থী মৌমিতা ঘোষ বলেন, ‘সরকার আমাদের দাবি মানছে না। তাই আপার প্রাইমারি TET উত্তীর্ণ প্রার্থীরা সকাল ১১ টা থেকে সন্ধ্যে সাতটা অবধি সুবোধ মল্লিক স্ক্যয়ারে অনশন কর্মসূচী পালন করতে বসেছিলাম। কিন্তু স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলর পুলিশের সাথে ওনার দলবল এনে আমাদের উপর চড়াও হন। আমাদের ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করে।” মৌমিতা বলেন, ‘আজ পরিস্থিতির চাপে পড়ে আমরা উঠে যেতে বাধ্য হলাম। কিন্তু এরপরে এরথেকেও বড় আন্দলোন করবো আমরা।” আপনাদের জানিয়ে রাখি,

মোটা টাকার চাঁদার দাবি করে বিজেপি নেতার বাড়ি ডাইনামাইট দিয়ে উড়িয়ে দিলো কমিউনিস্টরা

লোকসভা নির্বাচনের মধ্যেই বিহারে গয়াতে কমিউনিস্ট জঙ্গিরা আবার উৎপাত করতে শুরু করে দিয়েছে। নকশালিরা গতকাল রাতে প্রাক্তন এমএলসি কুমার সিং এর পৈতৃক ভিটাকে বোম দিয়ে উড়িয়ে দেয়। এই ঘটনা ঘটানোর পর নকশালিরা একটি হুমকি ভরা চিঠিও লিখে রেখে যায়। প্রাক্তন এমএলসি এবং বিজেপি নেতা অনুজ কুমার সিং জানান, ওনাকে এবং ওনার পরিবারকে বিগত কয়েক মাস ধরেই নকশালিরা হুমকি দিয়ে চলেছে। গত রাতে বিহারের ডুমরিয়ার বোধিবিঘায় থাকা বিজেপি নেতার বাড়িতে প্রচুর পরিমাণে নকশালি জঙ্গিরা এসে হামলা চালায়। প্রথমে তাঁরা ওই বাড়ির কেয়ার টেকার তথা বিজেপি নেতার চাচাতো ভাইকে মারধর করে ঘর থেকে বের করে দেয়, এরপর তাঁরা ডাইনামাইট লাগিয়ে বাড়ির একাংশ উড়িয়ে দেয়। উল্লেখনীয় বিজেপি নেতা অনুজ কুমার সিং গয়ায় তাঁর বাড়িতে থাকেন, আর মাঝে সাঝে ওনার পৈতৃক ভিটায় যান। এই ঘটনার সূচনা ডুমুরিয়া থানার সাথে সাথে এসএসপি কেও দেওয়া হয়েছে। ঘটনার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছে তদন্ত শুরু করে দেয়। নকশালিরা তাঁদের হুমকি ভরা চিঠিতে নির্বাচন বহিস্কার করা এবং বিজেপি নেতা অনুজ কুমার সিং এর কাছে মোটা টাকার চাঁদার দাবি করেছে। from India Rag Bengali : Bengali News, বাংলা খব

ভারতের চারিদিক থেকে চাপের পর মাথা নোয়াচ্ছে পাকিস্তান! চীনের কাছে মাসুদ আজাহারকে না বাঁচানোর আর্জি জানিয়েছে তাঁরা

পাকিস্তান তাঁদের সবথেকে কাছের বন্ধু চীনের কাছে আবেদন করে বলে, তাঁরা যেন সংযুক্ত রাষ্ট্রের সুরক্ষা পরিষদে জইশ এর প্রধান জঙ্গি মাসুদ আজাহারকে আন্তর্জাতিক জঙ্গি ঘোষণা করার টেকনিক্যালি গাঁট ঢিলে করে। পাকিস্তানের এক বর্ষীয়ান ডিপ্লোম্যাট নাম না প্রকাশ করার শর্তে জানায়, এই পদক্ষেপের পর সীমান্তে যেই উত্তেজনা ছড়িয়েছে সেটা থেকে স্বস্তি মিলবে আর ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে কথাবার্তা এগোবে। হিন্দুস্তান টাইমস এর একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, আমেরিকাও মাসুদ আজাহার মামলায় টেকনিক্যালি বাঁধা সৃষ্টি করার জন্য চীনের কাছে জবাবদিহি চেয়েছে। আর এরপরে এই মামলা নিয়ে অন্য বিকল্পের কথা ভাবা হচ্ছে। এবছরের ফেব্রুয়ারি মাসে জম্মু কাশ্মীরে পুলওয়ামায় সিআরপিএফ এর কনভয়তে আত্মঘাতী হামলার দায় মাসুদ আজাহারের জঙ্গি সংগঠন জইশ-এ-মহম্মদ নিয়েছিল। ওই হামলায় সিআরপিএফ এর ৪০ এর উপরে জওয়ান শহীদ হয়েছিলেন। আমেরিকার নিউইউর্কে থাকা ভারতীয় আর আমেরিকার ডিপ্লোম্যাটস এর অনুসারে, চীন আমেরিকার আধিকারিকদের পাকিস্তানের প্রাথমিকতা নিয়ে অবগত করিয়েছে। কিন্তু ট্রাম্প প্রশাসনকে আশ্বাস করতে সক্ষম হয়নি চীন। আমেরিকা চীনকে জানিয়েছে, ইউএন এ আন্তর্জাতিক জঙ্গি তালিক

ভাইরাল ভিডিও: পাকিস্থানের ২ হিন্দু কন্যার বাবার অবস্থা শোচনীয়! গায়ে পেট্রোল ঢেলে আত্মহত্যার চেষ্টা, বাঁচালো অন্য হিন্দুরা।

Image
পাকিস্থানের সিন্ধ প্রান্তে রিনা ও রাবিনা নামের দুই হিন্দু বোনকে অপহরণ করেছিল ইসলামিক জিহাদিরা। রিনা ও রাবিনাকে জোরপূর্বক ২ জিহাদির সাথে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। যে ২ দুই মুসলিম ব্যাক্তির সাথে রিনা ও রাবিনার বিয়ে দেওয়া হয়েছে তারা আগে থেকেই ২ টো করে বাচ্চার বাবা। তা সত্ত্বেও পাকিস্থানের ইসলামিক জিহাদিরা জোর পূর্বক রিনা-রাবিনার ধর্ম পরিবর্তন করে তাদের বিয়ে ২ জন বিয়ে হওয়া মুসলিম ব্যাক্তির সাথে দিয়েছে। পাকিস্থানে হিন্দু মেয়েদের তুলে নিয়ে গিয়ে তাদের মুসলিমদের সাথে বিয়ে দেওয়ার ঘটনা প্রায় লক্ষ করা যায়। হিন্দু মেয়েদের সাথে জিহাদিদের বিয়ে দেওয়ার পর, সেই মেয়েদের বাচ্চা তৈরির মেশিনের মতো ব্যাবহার করা হয়। হিন্দু মেয়ের থেকে হওয়া বাচ্চাদের আতঙ্কবাদী ক্যাম্পে পাঠিয়ে তাদের জঙ্গি তৈরি করে ভারতের বিরুদ্ধে ব্যাবহার করা হয়। যদিও পাকিস্থানে হিন্দু মেয়েদের উপর এমন অত্যাচারে নিয়ে বুদ্ধিজীবী, কোনো সংবাদ মাধ্যম, কোনো মহিলা সংগঠন, কোনো মানবাধিকার কমিশন আওয়াজ তুলে না। কাশ্মীরে জঙ্গি মরলেও যে মানবাধিকার কমিশন সক্রিয় হয়ে ওঠে, সেই মানবাধিকার কমিশন পাকিস্থানের হিন্দু দমন নিয়ে নিশ্চুপ। রিনা ও রাবিনা এখনো ইসলামিক জিহাদ