Posts

Showing posts from September, 2018

ক্ষমতার লোভে নেহেরু ষড়যন্ত্র করে নেতাজির হত্যা করিয়েছিলেন! চাঞ্চল্যকর পর্দাফাঁস করলেন সুব্রামানিয়াম স্বামী।

ফতোয়ার উপর বড়ো সিধান্ত হাই কোর্টের! সম্পূর্ণ ব্যান করা হলো ফতোয়া জারি।

Image
এমনটিতে বর্তমানে দেশে আদালতের নানা চর্চা নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট চর্চায় রয়েছে কিন্তু উত্তরখন্ডে হাই কোর্ট একটা বড়ো ও গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়েছে যা নিয়ে কোনো চর্চা হচ্ছে না। এই খবর প্রায় চাপা পড়ে গেছে। উত্তরখণ্ডে এখন শরিয়া বা কোরানের নিয়ম নয় বরং আইন ও সংবিধান চলবে। এটা নিয়েই উত্তরখন্ড হাইকোর্ট একটা বড় রায় দিয়েছে। আসলে উত্তরখন্ড হাইকোর্ট ফতোয়ার উপর প্রতিবন্ধকতা লাগিয়ে দিয়েছে। হাই কোর্ট আদেশ দিয়েছে যদি কেউ ফতোয়া দিয়ে অসামাজিক ও বেআইনি বার্তা দেয় তাহলে তার বিরুদ্ধে কড়া ব্যাবস্থা নিতে। ভারতে কিছু কট্টরপন্থী আছে যারা ধর্মের নামে ফতোয়া জারি করে হুমকি দেয়। অন্যদিকে মিডিয়া বিষয়টিকে ধার্মিক অধিকার ও বুদ্ধিজীবীরা ধর্মনিরপেক্ষতার দোহাই দিয়ে এই কট্টরপন্থীদের বাঁচানোর জন্য লেগে পড়ে। কারোর মাথা কেটে নেওয়ার ফতোয়া, কাউকে হত্যা করার ফতোয়া প্রায় শুনতে পাওয়া যায় যা আসলে একপ্রকার বড়ো অপরাধ। ভারতের আইন অনুযায়ী হুমকি, ধমকি দিয়ে হিংসা ছড়াতে পারেন না। কিন্তু দেশের মিডিয়া ও বুদ্ধিজীবীরা এই অপরাধগুলোকে সেকুলারিজমের দোহাই দিয়ে আড়াল করে রাখে এবং এই সমস্থকিছুকও ধার্মিক অধিকার বলে দাবি করে। কিন্তু এবার উত্তরখন্ড হাই কোর্

বড়ো সিধান্ত: ভারতের শিক্ষা ব্যাবস্থাকে পালটে ফেলতে ১ লক্ষ কোটি টাকা নিবেশ করবে মোদী সরকার।

Image
এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দিলেন এক অসাধারন বার্তা। দিল্লির বিজ্ঞান ভবনে শিক্ষা সংক্রান্ত একটি অনুষ্ঠান হয় সেই অনুষ্ঠানে যোগদান করতে এসে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে, পড়ুয়াদের মধ্যে এবার সমাজের আসল দিক গুলি তুলে ধরতে হবে। এখন আর শিক্ষা কে শুধুমাত্র ক্লাসরুমের মধ্যে সীমাবদ্ধ করে রাখলে হবে না। এর বিস্তার ঘটাতে হবে বাইরের দুনিয়ায়। প্রধানমন্ত্রী এইদিন বলেন যে, শিক্ষাক্ষেত্রের উন্নতির জন্য শিক্ষাক্ষেত্র গুলিতে অনেক টাকা বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিজেপি সরকার। নুতন এক প্রকল্প RISE আনা হচ্ছে দেশের শিক্ষাব্যবস্থার পরিকাঠামোকে উন্নত করবার জন্য। মোদী সরকার ১ লক্ষ কোটি টাকা খরচ করবে শুধুমাত্র শিক্ষাক্ষেত্রের পরিকাঠামো উন্নতি করার জন্য। আর এটা ২০২২ সালের মধ্যেই করা হবে। এদিনের অনুষ্ঠানে দেশের প্রাচীনতম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলি যেমন: তক্ষশীলা, নালন্দা, বিক্রমশীলার মত বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন যে, শুধুমাত্র উচ্চশিক্ষা, উচ্চবিচার, উচ্চআচারের মধ্যে আমাদের সীমাবদ্ধ থাকলে হবে না সেই সঙ্গে দরকার সমাজের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করা। সেই সমস্যা গুলি ভালোভাবে উপলব্ধি করাও প্রয়োজন আছে।

ভারতে এখন মনমোহন নয়, মোদীরাজ চলছে! ভারতকে ধমকি দেওয়া মানে নিজেদের সর্বনাশ করা: পাক বুদ্ধিজীবী।

Image
মোদী, পাকিস্থানকে অশিক্ষা ও গরিবীর সাথে লড়াই করার জন্য আমন্ত্রণ করেছিল কিন্তু পাকিস্থান ইসলামের নাম নিয়ে এখনো আতঙ্কবাদ ছড়াতে ব্যাস্ত। যার জন্য পাকিস্থান এখন পুরো বিশ্বের কাছে হাত পেতে ভিক্ষা করতে শুরু করেছে। সম্পুর্ন ভিখারী দেশে পরিণত হয়েছে পাকিস্থান। একটা ড্যাম্প তৈরির জন্য পাকিস্থান জনগণের কাছে হাত পাততে শুরু করেছে। মোদী বিশ্বের কাছে পাকিস্থানকে পুরো ভেঙেচুরে দিয়েছে। এরপরেও পাকিস্থান শোধরানোর নাম নিচ্ছে না। বিগত দিনে পাকিস্থান ভারতকে যুদ্ধের হুমকি পর্যন্ত দিয়ে ফেলেছে। পাকিস্থানের প্রধানমন্ত্রী ইমরাম খান টুইটারে মোদীকে গালিগালাজ পর্যন্ত করছে। কিছুদিন আগে পাকিস্তান নিয়মের উলঙ্ঘন করে এক BSF এর হত্যা পর্যন্ত করে দিয়েছিল। যারপর মোদী পাকিস্থানের ডাকা ভারত-পাকিস্থান বার্তা বাতিল করেছিল। অন্যদিকে রাজনাথ সিং BSF জওয়ানাদের খোলাখুলি ছাড় দেওয়া রামগড় সীমান্তে পাকিস্থান রেঞ্জার্সদের উপর হামলা চালিয়ে ১২ জনকে হত্যা করে দেয়। পাকিস্থান আপাতত BSF এর রুদ্ররূপ দেখে সীমান্তের ৫ কিমি এলাকা পর্যন্ত খালি করাতে ব্যাস্ত হয়ে পড়েছে। কারণ রাজনাথ সিং আরো কিছু ঘটানোর সংকেত দিয়েছেন। পাকিস্থানের ধর্মীয় কট্টরপন্থার ক

দেশকে স্বনির্ভর করতে ১৩০ বিলিয়ন টাকার সার কারখানা উদ্বোধন নরেন্দ্র মোদীর!

Image
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দেশকে স্বনির্ভর করার জন্য আরও একটি নুতন প্রকল্পের উদ্ধোধন করলেন। এবার তিনি একটি সার কারখানা পুনর্জ্জীবিত প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন যেটা অবস্থিত তালচেরে। এই প্রকল্পটিতে খরচ হয়েছিল ১৩০ বিলিয়ন টাকা। তিনি এখানে এসে বলেন যে, এই নিমপ্রলেপ ইউরিয়া উৎপাদনের জন্য এই প্রথমবার কয়লা কে গ্যাসে রুপান্তরিত করে ব্যাবহার করা হবে। ৩৬ মাসের মধ্যেই এই প্রকল্পের উৎপাদন শুরু হয়ে যাবে। তিনি এইদিন দাবি করেন যে, এই প্রকল্পের মাধ্যমে ভারত স্বয়ং সম্পূর্ণ দেশ হিসাবে আত্মপ্রকাশ করবে। এর ফলে সারে ও প্রাকৃতিক গ্যাস আমদানি খরচ অনেকটাই কম হয়ে যাবে। প্রথমবারের জন্য জ্বালানি হিসাবে কয়লাকে গ্যাসে রূপান্তরিত করা হবে এই প্রকল্পে ফলে খুব সহজেই ১.২৭ মিলিয়ন নিম প্রলেপ ইউরিয়া উৎপাদন হবে। এছাড়াও এই প্রকল্পের মাধ্যমে কর্ম সংস্থান হবে ৪৫০০ জন মানুষের। ২০০২ সালে বিভিন্ন কারনে, যেমন: অনুন্নত যন্ত্রপাতি ব্যাবহার, জ্বালানির অভাবের জন্য তালচেরে অবস্থিত এই ফার্টিলাইজার কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার সার কারখানাগুলি বন্ধ করে দেওয়া হয় কারন অর্থিক দিক দিয়ে ক্ষতির মুখে পরছিল সরকার। কিন্তু এবার মোদী সরকার এসে আবা

মমতা হিটলার ও সাম্প্রদায়িক! বিস্ফোরক দাবি এই তৃণমূল নেতার।

Image
রশিদুল হক যিনি কোচবিহার ১ নম্বর ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য। তিনি এবার নিজের ক্ষোভ উগড়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃনমূল নেত্রী মমতা ব্যানার্জি এর বিরুদ্ধে। তার ক্ষোভের অন্যতম কারন হল জেলা সভাধিপতির পদে তার পছন্দের প্রার্থীকে না বসানো। শুক্রবার সকাল থেকে এই ঘটনার সূত্রপাত ঘটে। জেলা সভাধিপতি পদের অন্যতম দাবিদার ছিল আব্দুল জলিল আহমেদ কিন্তু তার বদলে সেই পদ দিয়ে দেওয়া হয় উমাকান্ত বর্মনকে যিনি মন্ত্রী বিনয়কৃষ্ণ বর্মনের ঘনিষ্ঠ বলেই জানা যাচ্ছে। তারপর থেকেই ক্ষোভে ফেঁটে পড়ে একাংশ। মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষের গাড়িকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে জলিলের ঘনিষ্ঠ অনুগামীরা। তারা জুতোর মালা পড়িয়ে দেয় মন্ত্রীদের ছবি তে। শেষে তারা সেইসব ছবি পুড়িয়ে দেয়। ঠিক তারপরই রশিদুল নিজের ক্ষোভ সাংবাদিকদের ব্যক্ত করেন। তিনি এইদিন বলেন যে, “একজন পঞ্চায়েত সমিতির মেম্বার হয়ে আমি দাবি জানাচ্ছি, জেলা পরিষদের মাথায় যদি একজন এসসি প্রার্থীকে বসাতে চান, তাহলে তিনি কেন এটি জেনারেল করলেন? সেই সাথে তিনি আরও বলেন যে, “ইতিহাস পড়ে আমরা জেনেছি হিটলার ছিলেন সাম্প্রদায়িক।” কিন্তু মমতা ব্যানার্জি হলেন তার থেকেও বেশি সাম্প্রদায়িক।

চীনকে ৩০০০ কোটি টাকার বড় ধাক্কা দিলো মোদী সরকার। এক ঝটকায় চীন কোম্পানি গুলোকে মার দিলো ভারত।

Image
কংগ্রেসরাজে ভুল নীতির জন্য ১৯৬২ সালে ভারতকে আক্রমণ করে ভারতের হাজার বর্গ কিলোমিটার জমির উপর কবজা করে নিয়েছিল চীন। সেই চীন থেকে নিজের জমি ফেরত নিয়ে আসার জায়গায় বদলে চীনের কোম্পানিগুলো ভারতে ব্যাবসা করার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিল কংগ্রেস। চীন ভারতে ব্যাবসা শুরু করে বহু আরব কোটি টাকার লাভ করতে থাকে অন্যদিকে ভারতের নিজস্ব কোম্পানিগুলি পিছিয়ে পড়তে শুরু করে। কিন্তু এখন প্রধানমন্ত্রী মোদী কংগ্রেসের ভুলগুলোকে শোধরাতে গিয়ে চীনকে বড় ঝটকা দিয়ে দিয়েছে। আসলে নরেন্দ্র মোদী সরকার ইন্ডিয়া ফার্স্ট পলিসি দ্বারা এই প্রথম ঝটকা চীনকে দিয়েছে। পাইপলাইন প্রজেক্ট ভারতীয় কোম্পানিগুলিকে প্ৰাথমিকতা দেওয়া হয়েছে। ৩০০০ কোটি টাকার পাইপ লাইন প্রজেক্ট থেকে চীন কোম্পানিগুলিকে বের করে দেওয়া হয়েছে। ৩০০০ কোটি টাকার প্রথম ঝটকা ভারত চীনকে দিয়ে দিয়েছে। বিগত দশকগুলিতে কংগ্রেসের ভুল নীতির জন্য চীন ভারতের থেকে অনেক এগিয়ে গেছে। পাক আতঙ্কবাদী মামলা হোক বা NSG এর মামলা, সবক্ষেত্রেই চীন আন্তর্জাতিক স্তরে ভারতের বিরোধিতা করে। কিন্তু এবার সময় পরিবর্তন হতে শুরু করেছে। ভারতে শক্তিশালী সরকার আসে জন্য ভারতকে লুটে নেওয়ার দিন শেষ হয়েছে। মোদী

মোদী সরকারের আমলে বিরাট পরিবর্তন! যা জানার পর প্রত্যেক ভারতীয় মোদীকে ভোট দেবে।

Image
আর মাত্র কয়েক মাস পরেই অনুষ্ঠিত হবে ২০১৯ লোকসভা নির্বাচন। মোদী সরকার আপাতত ৪ বছর সময়কাল সম্পুর্ন করেছে। এর মধ্যে সমস্থ জায়গায় চর্চার বিষয় দাঁড়িয়েছে এটাই যে মোদী সরকার এই ৪ বছরে কতটা কাজ করেছে। আবাস যোজনা থেকে আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্প, মেক ইন ইন্ডিয়া থেকে বড়ো বড়ো হাই ওয়ে নির্মাণের প্রকল্প ছাড়াও এই ৪ বছরে দেশের সাধারণ মানুষের জীবনে কি পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে তা নিয়ে প্রশ্ন সকলের মধ্যেই। ২০১৪ এর আগের সময়কাল ও বর্তমান সময়কালে একজন সাধারণ মানুষের জীবনে কতটা পরিবর্তন এসেছে তার রিপোর্ট নীচে- 1) ২০১৪ সালের আগে পর্যন্ত ২.৫ -৫ লক্ষ ইনকামের মধ্যে ১০% ইনকাম ট্যাক্স দিতে হতো যা বর্তমানে ৫% হয়েছে। 2) সেকশন ৮০ এর ছাড়ের সীমা আগে ১ লক্ষ ছিল এখন তা ১.৫ লক্ষ হয়েছে। 3) রেস্টুরেন্টের বিলের উপর আগে ট্যাক্স ১৩-২৮% ছিল যা এখন মাত্র ৫% রয়েছে। 4) CAR LONS  এ আগে সুদের হার ছিল ১০.৯৫% যা এখন হয়েছে ৮.৯% 5) পার্সোনাল লোনের উপর সুদের হার আগে ছিল ১৪.২৫ % যা বর্তমানে হয়েছে ৯.৯৫% 6) মোবাইল ফোনের ইন্টারনেট ডাটা আগে ২৬৯ টাকায় ১ জিবি ছিল, এখন ১ জিবি ডাটার খরচ ১৯ টাকা। 7) মোবাইল ভয়েস ৫১ পয়সা প্রতি মিনিট ছিল যা বর্তমানে ১

যোগী আদিত্যানাথ জারি করলেন শেষ সতর্কবার্তা! উত্তরপ্রদেশে এবার চলবে না ফতোয়াবাজি।

Image
ফতোয়া সম্পূর্নভাবে অবৈধ হয়। কারণ ফতোয়া এক প্রকারের ধমকি দেওয়া বা হুমকি দেওয়া হয়।আর ভারতের আইন অনুযায়ী আপনি কাউকে ধমকি দিতে পারবেন না এটা একটা অপরাধ। কিন্তু ভারতে এইরকম নোংরা ধর্মনিরপেক্ষতা চলে যেখানে কট্টরপন্থীদের হুমকি বা ধমকিকে ধর্মীয় অধিকার মেনে নেওয়া হয়। প্রায় শোনা যায়, কারোর মাথা কেটে নেওয়ার ফতোয়া ,কাউকে মারার জন্য ফতোয়া। কিন্তু এইসবের উপর কোনো আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হয় না, বরং সকল ফতোয়াকে ধর্মীয় অধিকার বলে মিডিয়ার মাধ্যমেও প্রচার করা হয়। এই সমস্ত ফতোয়ার বেশিরভাগই দারুল উলুম ডেভবন্দ এর মতো জায়গা থেকে দেওয়া হয়। কিন্তু এখন শেষপর্যন্ত যোগী আদিত্যানাথ ফতোয়া বন্ধ করার জন্য ফতোয়াবাজদের শেষ সতর্ক করে দিয়েছেন। যোগী প্রশাসনের সাফ বক্তব্য দেশে আইন আর সংবিধান চলবে, কোনো সারিয়া বা কোরানের নিয়ম চলবে না। মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যানাথ স্পষ্ট কথায় বলেন, ভারত এমন কোনো দেশ নয় যা ফতোয়া দ্বারা সঞ্চালিত হবে। যোগী আদিত্যানাথ বলেন, দেশের মহাপুরুষরা সংবিধান দিয়ে গেছেন আর সেটার দ্বারা দেশকে সঞ্চালন করার প্রয়োজন আছে। নিজেদের সুরক্ষা চাইলে ভারতের সুরক্ষার কথা চিন্তা করতে হবে, নিজেদের সমৃদ্ধি চাইলে ভারতকে সমৃদ্ধ

Breaking News – আজ পশ্চিমবঙ্গে TMC ও CPIM ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলো প্রায় ৭৫০ কার্যকর্তা !

Image
২০১৯ এর লোকসভা নির্বাচন যত সমনে এগিয়ে আসছে তত বিরোধীরা নানারকম ভাবে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে যাতে মোদী সরকারকে ঘিরে ফেলা যায়। অবশ্য বিরোধীরা যতবারই চেষ্টা করছে তারা ব্যার্থ হচ্ছেন। বিরোধীরা যত চেষ্টা চালাচ্ছে বিজেপিকে হারানোর , ২০১৯ শের আগে রাজ্যের তথা দেশের নানাপ্রান্ত থেকে মানুষ বিজেপিতে যোগদান করতে শুরু করছে ঠিক ততটাই। এরফলে বিজেপির শিকড় পশ্চিমবঙ্গে তত মজবুত হচ্ছে। বর্তমানে নিউজ চ্যানেলে, খবরের কাগজের প্রথম পাতায় শিরোনাম চোখ ফেললেই দেখা যাবে প্রায় দিনই দেশের কোনো না কোনো অঞ্চল থেকে মানুষ বিজেপিতে যুক্ত হচ্ছেন। এর প্রধান কারন হল তোষণ ও দুর্নীতির রাজনীতি ছেড়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। বিজেপি যে ভাবে দেশের জন্য কাজ করে চলেছে, দেশকে আর্থিকভাবে ও সামরিক দিক দিয়ে উন্নয়নশীল করে তুলছে তার ফলেই দেশের নানা প্রান্তের মানুষ এখন বিজেপির দিকে ঝুঁকে পড়ছেন। পিছিয়ে নেই আমাদের রাজ্যও। দেশের অন্যান্য প্রান্তের সাথে পাল্লা দিয়ে এখন এ রাজ্যেও বাড়ছে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার হিড়িক। জানিয়ে দি, আজ বর্ধমানে বঙ্গবিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষ বর্ধমানে সভা করেন যেখানে বিরোধি দলের ৭৫০ জন সক্রিয় কার্যকর্তা বিজেপি যোগ করেন।

বড়ো খবর: BSFএর রুদ্ররূপ দেখে পালাতে শুরু করেছে পাক রেঞ্জার্স! সীমান্তের গ্রাম খালি করাতে ব্যাস্ত পাকিস্থান।

Image
ইসলামের নামে আতঙ্কবাদ ছড়ানো দেশ পাকিস্থান বিগত দিনে জম্মু সীমার থাকায় ভারতের BSF নরেন্দ্র কুমারকে অপহরণ করে এবং নৃশংসভাবে হত্যা করে। ভারতের BSF জওয়ানরা পাকিস্থান থেকে এই সমস্তকিছুর হিসাব নিয়ে নিয়েছে। BSF জম্মুর রামনগর সীমান্তে পাকিস্থানের ৬ টি পোস্ট উড়িয়ে দিয়েছে। একই সাথে ১২ এর বেশি পাকিস্থানি রেঞ্জার্সকে মেরে ফেলা হয়েছে। আজ রাজনাথ সিং এটা পর্যন্ত বলে দিয়েছেন যে BSF পাকিস্থানের উপর ঠিকঠাক কাজ করে দিয়েছে তবে এখন আরো হবে। অর্থাৎ সরকার BSF কে আরো অপারেশন চালানোর জন্য বলেছে। রাজনাথ সিং বলেন, “কিছু হয়েছে, আমি বলবো না। বিশ্বাস রাখুন ঠিকথাক হয়েছে…. ২-৩ আগে যা হয়েছে তা ঠিকঠাক হয়েছে। তবে অপেক্ষা করুন আর অনেককিছু হবে।” সরকার সাফ করে দিয়েছে যে পাকিস্থানের ১২ সৈনিক মারা যথেষ্ট নয় এটা শুধু ঠিকঠাক আর এখন এর উপর কিছু মন্তব্য করা হবে না কারণ আরো বড়ো কিছু করা হবে। পাকিস্থান থেকেও এই মুহূর্তে একটা বড়ো খবর আসছে। আসলে ভারতের BSF এর রুদ্ররুপ দেখে এবং ভারত সরকারের মন্তব্য এর পর পাকিস্থান লাগাতার তাদের সীমায় পরিবর্তন করতে শুরু করে দিয়েছে। পাপ্ত খবর অনুযায়ী, পাকিস্তানি রেঞ্জার্স সীমায় থাকা পোষ্টগুলিকে খালি ক

বিজেপিতে অধীর ঘনিষ্ট কংগ্রেস নেত্রী যোগের পর, এবার অধীর চৌধুরী নিজে যোগ দেবেন বঙ্গবিজেপিতে! এমনটাই দাবি বিশিষ্টমহলের।

Image
আমাদের রাজ্যে বিজেপির শক্তি দিনের দিন বেড়েই চলেছে। অন্য দল থেকে অনেক প্রভাবশালী নেতা এখন বিজেপিতে যোগদান করছেন, শুধুমাত্র বিজেপির দেশহিতের কাজ দেখে। রাজ্যের সাধারণ মানুষতো এখন একপ্রকার বিজেপিকেই ধরে নিয়েছেন রাজ্যের ভবিষ্যৎ হিসাবে। অন্য দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের বিজেপিতে যোগদান করার ধারা এখন রাজ্যে দৈনন্দিন ঘটনা। সেই ধারাকে অব্যাহত রেখে এবার কংগ্রেস নেত্রী মৌমিতা বিশ্বাস মিত্র যোগদান করলেন বিজেপিতে। বিক্ষুব্ধ এই কংগ্রেস নেত্রীর অভিযোগ কংগ্রেস রাজ্য সভাপতি পদে অধীর চৌধুরীকে সরিয়ে কেন সৌমেন মিত্র-কে বসানো হল। এই জন্যই তিনি দল ত্যাগ করলেন বলে জানা গিয়েছে। মুকুল রায় এর উপস্থিতিতে তিনি রাজ্য বিজেপির সদর দপ্তরে গিয়ে সেখানেই যোগদান করলেন বিজেপি তে। বিজেপি নেতা কৈলাশ বিজয়বর্গীয় মৌমিতা বিশ্বাস মিত্র এর হাতে নিজেদের দলীয় পতাকা তুলে দেন। প্রাপ্তন কংগ্রেস রাজ্য সভাপতি অধীর চৌধরির ঘনিষ্ঠ ছিলেন এই দলত্যাগী কংগ্রেস নেত্রী এমনটাই জানা গিয়েছে। কংগ্রেস শীর্ষনেতৃত্বকেই তিনি দায়ী করেছেন তার দলত্যাগ করার কারন হিসাবে। এদিন মৌমিতাদেবী সবার সামনে জানান যে, দলের কোনো কাজ তাকে স্বাধীনতার সাথে করতে দেওয়া হত না।

পুজোর আনন্দ হারিয়ে গেছে ইসলামপুরের দারিভিটি থেকে, কে দায়ী জানেন?

Image
গ্রামের চারিদিক এই মুহূর্তে কাশফুলে ছেয়ে রয়েছে। পুকুরের জলে ফুঁটে রয়েছে পদ্মফুল। পুজোর আনন্দে মেতে উঠার কথা সমগ্র গ্রামবাসীর। কিন্তু এই গ্রামে নেই কোনো আনন্দ। পুজোর প্রস্তুতি এক ধাক্কায় বন্ধ হয়ে গিয়েছে। কারন সম্প্রতি এই গ্রামেরই দুই ছাত্র গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গিয়েছে। তাই অন্য জায়গার মত এখানে নেই পুজোর কোনও আনন্দ। এলাকাবাসীদের কারুরই জানা নেই সেখানে কি এই বছর পুজো হবে নাকি বন্ধ থাকবে পুজো। মোট তিনটি দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয় এই দারিভিট এলাকায়। তিনটি পুজোর মধ্যে রয়েছে একটি পারিবারিক পূজা। যেই পূজাটি রাজেশ সরকারের বাড়িতে হয়। এই রাজেশ সরকারই কিছুদিন আগে পুলিশ এর গুলিতে মারা যান। প্রতিমা, ঢাক সহ পুজোর সব কিছুর বায়না হয়ে গেলেও ঘরের ছেলের এইভাবে মৃত্যুতে বন্ধ হয়ে যায় বাড়ির পুজো। পুজো শুরু হওয়ার আগেই যে বাড়ীতে বিসর্জনের বাজনা শোনা যায় সেখানে পুজো হওয়া কিভাবে সম্ভব। তাই এবারের পুজোটি সম্পূর্ণভাবে রাজেশের মৃত্যুকে বুকে নিয়ে তার শোকের মধ্যে দিয়েই কাঁটবে সমগ্র গ্রামবাসীর। বাকি দুটি পূজার মধ্যে মাথতারাতে হয় ছোট দুর্গা মা এর পুজো। আর দারিভিট কাণ্ডের ঘটনাস্থল বাজার কমিটির তরফে হয় সবচেয়ে বড়ো দুর্গাপূজা

প্রকাশ করা হলো সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের দ্বিতীয় ভিডিও! মুখ পুড়লো রাহুল কেজরিওয়াল সহ বিরোধীদের।

Image
আজ ২৯ শে সেপ্টেম্বর ২০১৮ সাল। পশ্চিমবঙ্গ বাদে ভারতের সব রাজ্যে পালিত হবে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক দিবস। আজ থেকে ঠিক ২ বছর আগে অর্থাৎ ২০১৬ সালে ২৯ শে সেপ্টেম্বর ভারতীয় সেনাবাহিনী পাকিস্তানে ঢুকে পাকিস্তানের জমিতে থাকা জঙ্গি ঘাঁটি গুলি গুঁড়িয়ে দিয়ে এসেছিল। দিনের পর দিন সীমান্তে পাকিস্তানি সেনার বিনা কারনে গুলি চালানোর ফলে ভারত রাগে ফুঁসছিল। কিন্তু যেদিন উরিতে সন্ত্রাস আক্রমণ হল সেই দিন সব ধৈযের সীমা অতিক্রম হয়ে গিয়েছিল। তাই এই সব কিছুর বদলা নিতে এবং পাকিস্তানকে উপযুক্ত জবাব দিতে এই সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করেন ভারতীয় সেনার স্পেশাল ফোর্স। ২৯ শে সেপ্টেম্বর অর্থাৎ আজকে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক এর দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি। তাই কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সেনা জাওয়ান দের সম্মান জানানোর জন্যই সার্জিক্যাল স্ট্রাইক এর ভিডিও প্রকাশ্যে আনা হল। সরকারি সূত্রে জানা গিয়েছে যে, ভারতীয় সেনা জাওয়ানরা কেমন করে রাতের অন্ধকারে পাকিস্তানে ঢুকে জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস করেছিল সেই সব কিছুই দেখানো হবে এই ভিডিও তে। উরিতে ২০১৬ সালে পাকিস্তানের হঠাৎ কাপুরুষের মত আক্রমনের ফলে যেভাবে প্রান হারিয়েছিল ১৯ জন ভারতীয় সে

BSF জওয়ান হত্যার বদলা নিলো ভারত! ৬ টি পোষ্ট উড়িয়ে ১২ এর বেশি পাকিস্তানি রেঞ্জার্সকে মেরে ফেলা হলো।

Image
একটা বড়ো খবর জম্মুকাশ্মীরের ভারত-পাকিস্থান সীমা থেকে আসছে। BSF বলিদানি জওয়ান নরেন্দ্র কুমার হত্যার বড়ো প্রতিশোধ নিয়েছে।  BSF জওয়ানরা পাকিস্থানের উপর একটা বড়ো হামলা চালিয়ে পাকিস্থানকে জব্দ করেছে। বিগত দিনে পাকিস্থানি রেঞ্জার্সরা ভারতীয় BSF জওয়ান নরেন্দ্র কুমারকে হত্যা করেছিল। পাকিস্থানিরা নরেন্দ্র কুমারকে প্রচন্ড যন্ত্রণা দিয়েছিল, কারেন্ট দিয়েছিল, চোখ বের করে নিয়েছিল, পা কেটে দিয়েছিল এবং হত্যা করেছিল। নরেন্দ্র কুমার হরিয়ানার বাসিন্দা ছিলেন। পাকিস্তান তাদের সীমা অতিক্রম করেছিল যারপর ভারত সরকার BSF কে নির্দেশ দিয়েছিল যেভাবে হোক বদলা নিতে। BSF জওয়ানরা কাল পাকিস্থানের উপর বড়ো স্ট্রাইক করেছে। আজ সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের দিন এবং এবার সেনা নয় বরং BSF জওয়ানরা পাকিস্তানের উপর সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করেছে। BSF পাকিস্থানের ৬ টি পোষ্ট উড়িয়ে দিয়েছে এবং ও পোস্টে মোতায়েন থাকা ১২ জন পাকিস্তানি রেঞ্জার্স উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ১২ জন পাকিস্থানি রেঞ্জার্স এর সংখ্যা অনুমান করা হচ্ছে এটা বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। অনেক পাকিস্থানি রেঞ্জার্স আহত হয়েছে বলেও জানা যাচ্ছে। প্রত্যেক পোস্টে ৪ থেকে ৫ জন রেঞ্জার্স থাকে

মোদীজিকে নিয়ে কূটক্তি করায় ইমরান খানকে, এই বিজেপি নেতা এমন কিছু পাঠালেন জানলে আপনিও অবাক হবেন।

Image
বিগত কিছুদিন ধরে পাকিস্তান লাগাতার তাদের সীমা অতিক্রম করে চলেছে। ইমরান খান পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রী পদে শপদ নেওয়ার পর থেকে তাদের আসল জিহাদিরূপ দেখাতে শুরু করে দিয়েছে। জানিয়ে দি, পাকিস্থানে যতবার নতুন করে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন হয় ততবারই তা পাকিস্থানের সেনা ও জঙ্গিগোষ্ঠীর ইচ্ছামত হয়েছে আর ইমরান খান তার ব্যতিক্রম নয়। এই কারণে ইমরান খান উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিলেও, মুল লক্ষ জিহাদ। জানিয়ে দি বিগত কিছুদিন ধরে পাকিস্থান লাগাতর ভারতকে যুদ্ধের হুমকি দিচ্ছে যদিও ভারতের সেনা প্রধান বিপিন রাওয়াত তার যোগ্য জবাব দিয়েছেন। কিছুদিন আগে পাকিস্থান ভারতের সাথে বৈঠক করার জন্য উৎসাহিত হয়েছিল এবং সেই জন্য তারা এই ব্যাপারে ভারতকে আমন্ত্রণ করেছিল। কিন্ত প্রধানমন্ত্রী মোদী খোলাখুলি আমন্ত্রনে না করে দেন এবং বৈঠক বাতিল করেন। যাতে রেগে গিয়ে পাকিস্থানের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ভারতের বিশ্বখ্যাত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ছোট ব্যাক্তি বলে কটুক্তি করেন। এরপর ভারতের যুবসমাজ রীতিমত লেগে পড়ে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর উপর। ভারতীয়রা পাকিস্থানের প্রধানমন্ত্রীর উপর এমন ট্রোল করেন যা টেনডিং এ পর্যন্ত চলে আসে।

“মাদ্রাসা জিহাদী উৎপাদনের কারখানা! দেশের মাদ্রাসাগুলি বন্ধ করে দিলে বহু সমস্যার সমাধান হবে”- বিজেপি বিধায়ক।

Image
বিজেপি বিধায়ক শিলাদিত্য দেব আবার বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন। তিনি বললেন যে অসমকে সংখ্যালঘু জাতি করে তুলবে এই এন.আর.সি। তিনি এক্ষেত্রে হাজেলাকে কাঠগোড়ায় তুললেন এবং তার কাজকর্ম নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করলেন বিধায়ক শিলাদিত্য। তিনি অভিযোগ করেন যে, অসম নিয়ে ছেলেখেলা করছেন হাজেলা। তাই এই ব্যাপারে তিনি জোরদার তদন্তের দাবি জনিয়েছেন। তিনি এই ব্যাপারে বলেন যে, হাজেলার কাজকর্মে অনেক কিছু অধরা রয়ে যাচ্ছে। হাজেলা কার হয়ে কাজ করছেন, কীসের জন্য কাজ করছেন এই ব্যাপারে যথেষ্ট তদন্ত দরকার বলে তিনি মনে করছেন। বিধায়ক শিলাদিত্য এইদিন ইসলামিক সন্ত্রাসবাদ সম্পর্কে বলতে গিয়ে বলেন যে, দেশের বেশিরভাগ সমস্যার মূলে রয়েছে মাদ্রাসা গুলি। সেগুলি যদি বন্ধ করে দেওয়া হয় তাহলে সমাধান হয়ে যাবে অনেক সমস্যার। তিনি আরও বলেন যে দেশের সমস্ত মাদ্রাসা গুলি হল জিহাদি তৈরীর কারখানা। আমরা অত্যন্ত উদার মানসিকতা সম্পন্ন তাই আমাদের রাজ্যে এত পরিমান মাদ্রাসা রয়েছে। কিন্তু এই প্রত্যেকটি মাদ্রাসা থেকে জিহাদির উৎপন্ন হবেই। সন্ত্রাসবাদী সংগঠন হিজবুল মুজাহিদীন গোষ্ঠী কয়েক মাস ধরে রাজ্যে নিজেদের সংগঠন কে মজবুত করছে। এর জন্য মাদ্রাসা গুলিকে দ

চরম অস্বস্থিতে তৃণমূল! লোকসভা ভোটের আগেই মমতার ছবি বিক্রি নিয়ে শুরু CBI তদন্ত – Bengali News

দিলীপ-মুকুলের মাস্টারস্ট্রোক! তৃণমূল থেকে এক ধাক্কায় ২.৫ লক্ষ মতুয়া ভোট ছিনিয়ে নিলো বঙ্গবিজেপি।

সুপ্রিম কোর্টের রায়ে অস্বস্থিতে পড়ে কট্টরপন্থী আসাউদ্দিন ওয়েসী যা বললেন, শুনলে আপনিও রেগে লাল হবেন।

একটা নয়, দুটো নয়, একসাথে পাঁচটি সুখবর এলো মোদী সরকারের জন্য।

মমতা ও মাওবাদীদের নিয়ে বড়ো পর্দাফাঁস করলেন মুকুল রায়। মমতার নির্দেশেই চলেছিল মাওবাদীরা?

Image
রাজ্যে যখন সিপিএম এর রাজত্ব ছিল তখন সেই সময়কার বিরোধী নেত্রী ছিলেন মমতা। তখন মমতা ব্যানার্জি নানারকম কৌশল অবলম্বন করতেন যাতে সিপিএম কে রাজ্য থেকে সরানো যায়। তাই সেই সময় নন্দীগ্রামে মমতা মাওবাদীদের সাহায্য নিয়েছিল সিপিএম কে আটকানোর জন্য। এমনকি সেই সময় এই মমতা ব্যানার্জি-ই মাওবাদীদের নির্দেশ দিয়েছিল নন্দীগ্রামে রাস্তা কেটে দেওয়ার জন্য। প্রাপ্তন তৃনমূল নেতা ও মমতার সবচেয়ে কাছে নেতা এবং বর্তমান বিজেপি নেতা মুকুল রায় বুধবার বনধের শেষে এমনই মন্তব্য করলেন। এই দিন মুকুল রায় সরাসরি তৃনমূলের মাওবাদী প্রেমের কথা তুলে ধরেন সকলের সামনে। রাজ্যে তখনকার বিরোধী দল তৃনমূল কংগ্রেস নন্দীগ্রামের জমি আন্দোলন সহ জঙ্গল মহলে লালগড় আন্দোলন কোনো কিছুতেই পেরে উঠছিলেন না সিপিএম এর সাথে। তাই সেই সময় মাওবাদীদের সাহায্য নিয়েছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস। এর আগেও আমাদের রাজ্য রাজনীতিতে তৃণমূলের সাথে মাওবাদী যোগ প্রকাশ্যে চলে আসে বহুবার। এমনকি একবার মাওবাদী নেতা কিষানজি প্রকাশ্যে বলেই ফেলেছিলেন যে, তারা মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দেখতে চান তৃনমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। কিন্তু মমতার সাথে যে মাওবাদীদের সরাসরি যোগ রয়েছে এমনটা এর

বড়ো খবর: পুজোর আগেই কংগ্রেস থেকে পদত্যাগ করে BJP-তে যোগ দিলেন ২০০ INTUC কর্মী।

Image
সামনেই পুজো আর এই পুজোর আগে কংগ্রেসের উপর ভরসা হারালেন তাদের নিজেদের কর্মী সমর্থকরা। তাই এবার তারা একজোট হয়ে যোগদান করলেন বিজেপি তে। আজ বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ ও সাংসদ জর্জ বেকার কংগ্রেস ছেড়ে আসা ২০০ জন INTUC কর্মীর হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন। এই ট্রেড ইউনিয়নটি মূলত চলতো কংগ্রেস নেতা স্বপন শিকদার, সুজিৎ বারুই, জয়ন্ত দে, সঞ্জীব মণ্ডল, ও সুপর্ণা মণ্ডলের নেতৃত্বাধীন কমিটির মাধ্যমে। তাদের নেতৃত্বাধীন ইউনিয়ন থেকেই বিজেপিতে যোগদান করেন প্রায় ২০০ কর্মী। দিলীপবাবু এইদিনের অনুষ্ঠানে বলেন যে, তৃনমূল কে হারিয়ে রাজ্যের মানুষের হয়ে কাজ করার জন্য বিজেপি এইরাজ্যে আসছে। তাই এখন রাজ্যের সমস্ত বিরোধী দল থেকে মানুষ যোগদান করছেন বিজেপি তে। কারন তারা ভালোভাবেই জানেন যে এই রাজ্যে এই মুহুত্তে তৃনমূলের বিকল্প চাই রাজ্য কে বাচাঁনোর জন্য। আর এর প্রকৃত বিকল্প হল বিজেপি সরকার। এছাড়াও এইদিন আরও অভিযোগ করা হয় যে, তৃনমূলের তরফে সেখানকার অনেক বিজেপি কর্মীদের ভয় দেখানো হয়েছে। তাদের কে তৃনমূল চাইছে নিজেদের দিকে টেনে নিতে কিন্তু তারা কেউই যেতে রাজি না হওয়ায় তৃনমূল ভয় দেখিয়ে তাদের দলে টানার চেষ্টা করছে। আর এমন স

ভব্য রামমন্দির নির্মাণের পথ প্রশস্থ হলো! রাম মন্দির নির্মাণে সুপিম কোর্টে হিন্দুপক্ষের বড়ো জয়।

Image
আজ ভারতের জন্য একটা বড়ো দিন, আজ অযোধ্যা মামলার সাথে জুড়ে থাকা কেসে রামভক্তদের বড়ো জয় হয়েছে। এবার দেশ রাম মন্দির নির্মাণের দিকে আরো একধাপ এগিয়ে চললো। সুপ্রিম কোর্ট আজ খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা রায় শুনিয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট ইসমাইল ফারুকী কেসে রায় শুনিয়েছে যে মসজিদ ইসলামের নামাজের জন্য প্রয়োজন নয়। সুপ্রিম কোর্ট এই রায় দশক আগে ১৯৯৪ সালে দিয়েছিল কিন্তু ৩ জাজের বেঞ্চে আবার শুনানি হয় যে পুরানো সিদ্ধান্তকে বড়ো বেঞ্চের কাছে পাঠানো হবে কিনা। ৩ জাজের বেঞ্চের মধ্যে জাজ দীপক মিশ্র, জাজ অশোক ভূষণ ও জাজ নাজির সামিল ছিলেন। ৩ জনের মধ্যে ২ জন জাজ বলেন যে ১৯৯৪ সালে দেওয়া রায় ঠিক আছে অর্থাৎ নামাজ পড়া ইসলামের অভিন্ন অংশ নয়। ২ জন জাজ বলেন এই মামলাকে বড়ো বেঞ্চের কাছে পাঠানো ঠিক নয়। একমাত্র জাজ নাজির বলেন শুনানির জন্য এটা বড়ো বেঞ্চের কাছে পাঠানো হোক। এই কেস অযোধ্যা মামলার সাথে জুড়ে রয়েছে। কারণ অযোধ্যা মামলায় মুলসিম পক্ষ দাবি করেছিল যে মসজিদ ইসলামে নামাজের অভিন্ন অংশ। অর্থাৎ এই সিধান্ত অযোধ্যা মামলার ক্ষেত্রে লাগু হবে। হিন্দু পক্ষ অযোধ্যা মামলায় আদালতকে জানিয়েছিল যে মসজিদ ইসলামে নামাজের প্রয়োজনীয় অংশ নয়।মসজিদকে এ

ইমানুয়েল ম্যাক্রনের বক্তব্যে মুখ পুড়লো কংগ্রেস ও বামপন্থীদের! রাফেল নিয়ে খোলাখুলি মন্তব্য করলেন ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি।

Image
এবার আরো একবার এক বিশ্বনেতা ইমানুয়েল ম্যাক্রন কংগ্রেস, বামপন্থী ও দেশের দালাল মিডিয়ার মুখে ঝামা ঘষে দিলেন। বিগত কিছু সপ্তাহ ধরে কংগ্রেস লাগাতার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উপর মিথ্যা অভিযোগ এনেছিল। কংগ্রেস অভিযোগ ছুড়তে ছুড়তে এমন জায়গায় পৌঁছে যায় যে বিনা প্রমানের ভিত্তিতেই তারা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চোর বলে উক্তি করে। এখন ফ্রান্সের বর্তমান রাষ্ট্রপতি ইমানুয়েল ম্যাক্রন এমন মন্তব্য করেছেন যা পুরো বিরোধীদলকে বড়ো ধাক্কা দেবে। জানিয়ে দি, ফ্রান্স ভিতো পাওয়ার অধিকারী একটা দেশ এবং সেই দেশের রাষ্ট্রপতি ইমানুয়েল ম্যাক্রন পরিষ্কার ভাষায় রাফেল নিয়ে মুখ খুলেছেন। ইমানুয়েল ম্যাক্রন সরাসরি জানিয়েছেন যে রাফেল চুক্তিতে মোদীর উপর অভিযোগ আনার কোনো মানেই হয়না। আপনাদের এটাও জানিয়ে দি, এই খবর নিশ্চিত করেছে ANI সংস্থা এবং এর উপর ভিডিও প্রকাশ করেছে তারা। খবরের নিশ্চয়তার উপর তথ্য জানানো কারণ এই যে, কিছুদিন আগেই দেশের দালাল মিডিয়া দাবি করেছিল, ফ্রান্সের পূর্ব রাষ্ট্রপতি হল্যান্ড নাকি রাফেল নিয়ে মোদীকে দোষারোপ করেছেন। কিন্তু এই বিষয়ে মিডিয়া কোনো ভিডিও ফুটেজ অথবা ঠিক মতো কোনো প্রমাণ দেখাতে পারেনি।