Posts

Showing posts from April, 2021

আমরা শূন্য পেলেও বামপন্থীরা বামপন্থী থাকবেঃ সূর্যকান্ত মিশ্র

কলকাতাঃ  বাংলায় ২৯ এপ্রিল নির্বাচন শেষ হয়েছে। এবার ভোট গণনার পালা। ২ মে রবিবার রাজ্যে ভোট গণনা। কে জিতবে, কে হারবে তা রবিবারই স্পষ্ট হবে। তবে শেষ দফার নির্বাচন শেষ হওয়ার পর বিভিন্ন সংস্থা আর মিডিয়ার তরফ থেকে জারি করা বুথ ফেরত সমীক্ষা অনুযায়ী এবার রাজ্যে বিজেপি তৃণমূলের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে চলেছে। একদিকে যেমন কয়েকটি সমীক্ষায় তৃণমূল এগিয়ে রয়েছে, তেমনই আবার কয়েকটি সমীক্ষায় বিজেপিকেও এগিয়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। তবে একসময় ভাবা হচ্ছিল যে, রাজ্যে এবার ত্রিমুখী লড়াই হবে। বাম-কংগ্রেস আর আব্বাস সিদ্দিকীর দল আইএসএফ এবার শাসক দল তৃণমূল এবং বিরোধী দল বিজেপিকে কড়া টক্কর দিয়ে ভালো ফল করবে। এমনকি সংযুক্ত মোর্চার তরফ থেকেও রাজ্যে তাঁদেরই সরকার গঠন হবে, সেই দাবি করতে দেখা গিয়েছে। কিন্তু বুথ ফেরত সমীক্ষায় কোথাও সংযুক্ত মোর্চাকে ৩০-র বেশি আসন দেওয়া হয়নি। বুথ ফেরত সমীক্ষা প্রকাশ্যে আসার পর সংযুক্ত মোর্চার কর্মী সমর্থকদের মধ্যে হতাশা স্পষ্ট দেখা গিয়েছে। তবে, নেতারা এখনও হাল ছাড়তে রাজি নন। অনেকেরই মতে বুথ ফেরত সমীক্ষা আর ফলাফল দুটোই আলাদা হবে। বাংলায় সংযুক্ত মোর্চা ভালো ফল করবে। আর এরই মধ্যে সিপিএম-এর রাজ্

‘আল্লাহ ওকে তুলে নিয়েছে, জাহান্নামে পাঠাবে”- রোহিত সরদানার মৃত্যুর পর আনন্দ উল্লাসে মাতল কট্টরপন্থীরা

Image
আজ তাক চ্যানেলের বরিষ্ঠ সাংবাদিক রোহিত সরদানা প্রয়াত হয়েছেন। উনি এক সপ্তাহ ধরে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন। উনার বয়স ৪২ বছর ছিল। জি নিউজের ‘তাল ঠোক কে’ এবং আজ তাক চ্যানেলে ‘দঙ্গল’ ডিবেট শো থেকে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। রাষ্ট্র্ববাদী মানুষজনের কাছে একজন প্রিয় সাংবাদিক হয়ে উঠেছিলেন রোহিত সরদানা। হটাৎ উনার মৃত্যু দেশের একটা বড়ো ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। সংবাদ মাধ্যমের জগৎ থেকে শুরু করে রাজনৈতিক মহল এবং সাধারণ দেশবাসীর মধ্যে রোহিত সরদানার মৃত্যুর খবর শোকের ছায়া এনেছে। তবে রাষ্ট্রবাদী এই সাংবাদিকের মৃত্যুর খবরে মেতে উঠেছে কট্টরপন্থী, দেশদ্রোহী ও উন্মাদীরা। রোহিত সারদানার মৃত্যুর পর টুইট করে নিজেকে মুসলিম এক্টিভিস্ট বলা সার্জিল উসমানী সরদানাকে উদেশ্য করে লিখেছেন, “মনরোগী, গণহত্যাকে সমর্থন করা ওই ব্যক্তিকে কখনো একজন সাংবাদিক হিসেবে মনে রাখা হবে না।” Sociopath, pathological liar and genocide enabler that he was, SHALL NOT BE REMEMEBERED AS JOURNALIST! https://t.co/nbnfcstCcM — Sharjeel Usmani (@SharjeelUsmani) April 30, 2021 https://platform.twitter.com/widgets.js সার্জিল উসমানীর এমন মন্ত

আসনসোল দক্ষিণে সায়নী না অগ্নিমিত্রা, কি বলছে এক্সিট পোল …

Image
কলকাতাঃ একটি টক শোয়ে ‘জয় শ্রী রাম” স্লোগান নিয়ে শিরোনামে উঠে আসা সায়নী ঘোষ এখন অভিনেত্রী থেকে পলিটিশিয়ান। আসানসোল দক্ষিণে ওনাকে প্রার্থী করার পর থেকেই মাটি কামড়ে পড়েছিলেন তিনি। সপ্তম দফায় আসানসোল দক্ষিণ কেন্দ্রে নির্বাচনের দিনও ওনাকে সারাদিন এদিক থেকে ওদিকে ঘুরে বেরাতে দেখা যায়। অভিনয় জগত থেকে রাজনীতিতে নামা সায়নী যে এক ইঞ্চি জমি ছাড়তে প্রস্তুত নন, সেটা তিনি আগেই বুঝিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু কথা হচ্ছে, আসানসোল দক্ষিণ কেন্দ্রে মাটি কামড়ে পড়ে থাকা সায়নীর ভাগ্যের শিকে ছিঁড়বে? নাকি বিজেপির তারকা প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পলের উপর ভরসা রাখবে এলাকার বাসিন্দারা? বলে রাখি, আসানসোল বিজেপির দুর্গ বলেই পরিচিত হয়ে উঠেছে। ২০১৪ এবং ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে আসানসোল কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী বাবুল সুপ্রিয় পরপর দু’বার বিজয়ী হয়ে মানুষের মনে আলাদা একটা ছাপ ফেলেছেন। আরেকদিকে, পশ্চিম বর্ধমান জেলাও বিজেপির গড় বলে পরিচিতি পেয়েছে। সেই মতে এবার আসানসোল দক্ষিণ কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী সায়নী ঘোষের সমস্যাও অনেক বেড়েছে। বুথ ফেরত সমীক্ষা অনুযায়ী, আসানসোল দক্ষিণ কেন্দ্রে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হলেও কিছুটা এগিয়ে বিজেপির প্র

সোমবার থেকেই বাংলায় এলাকা ধরে ধরে শুরু হচ্ছে লকডাউন, জারি হল কড়া নির্দেশিকা

Image
দমদমঃ  করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে মানব জীবন রক্ষা করতে এবার কড়া হচ্ছে রাজ্যের প্রশাসন। রবিবার ভোট গণনা শেষ হওয়ার পর সোমবার থেকে লকডাউনের পথে হাঁটছে বাংলা। তবে একসঙ্গে লকডাউন না করে, এলাকা ভিত্তিক লকডাউন করা শুরু হচ্ছে। আর সেই ক্রমেই দক্ষিণ দমমদম পুরসভা এবার কড়া নির্দেশিকা জারি করেছে। দক্ষিণ দমদমের ওই নির্দেশিকা অনুযায়ী, ভোট গণনার পরের দিন সোমবার থেকে এলাকার সমস্ত দোকান, শপিং মল, বাজার, রেস্তোরাঁ এবং অন্যান্য ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সপ্তাহে তিন্দিন বন্ধ রাখতেই হবে। সোম, বুধ এবং শুক্রবার ২৪ ঘণ্টাই সমস্ত কিছু বন্ধ রাখার নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে পুরসভার পক্ষ থেকে। তবে এই লকডাউনে মেডিক্যাল স্টোরগুলি খোলা থাকবে। এছাড়াও সমস্ত পরিষেবা চালু রাখার কথা বলা হয়েছে। তবে সপ্তাহে তিনদিন করে কতদিন এরকম লকডাউন চালু থাকবে, তা স্পষ্ট ভাবে জানানো হয়নি। তবে এটুকু বোঝা যাচ্ছে যে, করোনার বাড়বাড়ন্ত না কমা পর্যন্ত এই নির্দেশিকা জারি থাকবে। নবান্নের সুত্র অনুযায়ী, স্থানীয় পরিস্থিতি বুঝে পুরসভাগুলি যদি এই সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে সরকারের কোনও আপত্তি থাকবে না। যেই এলাকায় করোনার বাড়বাড়ন্ত বেশি, সেখানে এ ধরণের ব্যব

Exit Poll: সিঙ্গুরে সম্ভাব্য জয়ী মাস্টারমশাই, কৃষ্ণনগর উত্তরে আধিপত্য বিস্তারের পথে মুকুল রায়

Image
কলকাতাঃ অষ্টম দফার নির্বাচন শেষ হতেই বিভিন্ন মিডিয়া এবং বেসরকারি সংস্থা দ্বারা Exit Poll বা বুথ ফেরত সমীক্ষা প্রকাশ করা হয়েছে। এক্সিট পোলে দেখা গিয়েছে যে, কলকাতার সিংহভাগ আসনই শাসক দল তৃণমূলের ঝুলিতে যাচ্ছে। তবে কিছু কিছু আসনে হাড্ডাহাড্ডির লড়াই দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে ভবানীপুর আর টালিগঞ্জে বিজেপির দুই হেভিওয়েট প্রার্থী তৃণমূলের মন্ত্রীদের সোজাসুজি টক্কর দিচ্ছেন। আরেকদিকে, বেহালা পূর্ব এবং পশ্চিমে বিজেপির দুই তারকা প্রার্থী পায়েল সরকার ও শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায় পিছিয়ে আছে দেখা যাচ্ছে। এছাড়াও কলকাতা বন্দর বিধানসভা কেন্দ্রে তৃণমূলের হেভিওয়েট প্রার্থী তথা রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম এগিয়ে থাকতে পারে বলে জানা যাচ্ছে বুথ ফেরত সমীক্ষায়। তবে কলকাতার বাইরে বেরিয়ে জেলার আসনগুলিতে ছবি একটু অন্যরকম দেখা যাচ্ছে। সেখানে তৃণমূলের থেকে বিজেপি পাল্লা বেশি ভারি দেখা যাচ্ছে। বিশেষত জমি আন্দোলনে খ্যাত সিঙ্গুর তৃণমূলের জন্য দুঃসংবাদ আনতে পারে। ওই বিধানসভা কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য জয়ী হতে পারেন বলে দেখানো হচ্ছে বুথ ফেরত সমীক্ষায়। ওই কেন্দ্রে রবীন্দ্রনাথবাবুর বিরুদ্ধে ভোটে লড়ছে

জন কি বাত-এর সমীক্ষা পাল্টে দিয়ে তৃণমূলকে জয়ী দেখাল আনন্দবাজার! আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি মিডিয়ার CEO-র

Image
কলকাতাঃ  ২৭ মার্চ ২০২১ থেকে শুরু করে ২৯ এপ্রিল ২০২১ পর্যন্ত বিভিন্ন সংস্থা এবং মিডিয়া রাজ্যের প্রতিটি জেলা, প্রতিটি কেন্দ্র, প্রায় প্রতিটি বুথ ঘুরে ঘুরে বুথ ফেরত সমীক্ষা করেছে। গতকাল বাংলার শেষ দফার ভোটের দিন প্রতিটি সংস্থার তরফ থেকে তাঁদের বুথ ফেরত সমীক্ষা প্রকাশ করা হয়েছে। এক একটি সমীক্ষার মত এক এক রকম। কয়েকটি সমীক্ষায় তৃণমূল ফের ক্ষমতায় আসছে দেখাচ্ছে। আবার কয়েকটি সমীক্ষায় বিজেপি এগিয়ে বলছে। তবে এবারের বুথ ফেরত সমীক্ষায় এটুকু স্পষ্ট যে, বাংলায় এবার তৃণমূল-বিজেপির হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে চলেছে। প্রতিটি সংস্থা আর মিডিয়ায়র মতো জন কি বাত (JAN KI BAAT) নামের একটি মিডিয়া সংস্থান বাংলার প্রতিটি কেন্দ্র ঘুরে ঘুরে ৩৩ দিন ধরে বুথ ফেরত সমীক্ষা করেছে। আর সবার মতো তাঁরাও গতকাল নিজেদের এক্সিট পোল পেশ করেছে। জন কি বাতের এক্সিট পোলে দেখানো হয়ছে যে, এবার বঙ্গে ২৯২টি আসনের মধ্যে শাসক দল তৃণমূল ১০৪ থেকে ১২১টি আসন পাচ্ছে। ওই সমীক্ষায় দেখানো হয়েছে যে, বাংলায় ২০০ আসন নিয়ে সরকার গড়ার দাবি করা বিজেপি ১৬২ থেকে ১৮৫টি আসন পেতে পারে। আর সংযুক্ত মোর্চা ৩ থেকে ৯টি আসন পেতে পারে। বলে রাখি, জন কি বাতের এক্সিট পোল

চির বিদায় জানিয়ে ‘না ফেরার দেশে” চলে গেলেন জনপ্রিয় টিভি জার্নালিস্ট রোহিত সরদনা

Image
নয়া দিল্লীঃ  করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে জেরবার গোটা ভারত। হাসপাতালে বেড আর অক্সিজেনের অভাবে ঢুকছে অনেক রাজ্যই। ইতিমধ্যে কেন্দ্র সরকার আর রাজ্য সরকারগুলি তৎপর হয়ে করোনা রোগীদের জন্য অক্সিজেনের যোগান দিতে নানান পথ অবলম্বন করছে। জার্মানি, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, বাংলাদেশ, রাশিয়া, জাপান সহ একাধিক দেশ এই সংকটের মুহূর্তে ভারতের পাশে দাঁড়িয়ে ভারতকে অক্সিজেন সহ মেডিক্যাল সরঞ্জাম সাপ্লাই করছে। আর এরই মধ্যে আর দুঃসংবাদ এল দেশবাসীর জন্য। এবার করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত হলেন বিখ্যাত সঞ্চালক তথা টিভি জার্নালিস্ট রোহিত সরদনা। জি নিউজে কাজ করা রোহিত ২০১৭ সালে আজতকে গিয়ে যোগ দেন। তিনি গোটা দেশেই একজন জনপ্রিয় এবং খ্যাতনামা জার্নালিস্ট ছিলেন। ওনার লাইভ টক শো’য়ের টিআরপিও ছিল হাই। কিন্তু তিনি তর্ক, বিতর্কে জিতলেও … জীবন যুদ্ধে জয়ী হতে পারলেন না। अब से थोड़ी पहले @capt_ivane का फ़ोन आया।उसने जो कहा सुनकर मेरे हाथ काँपने लगे।हमारे मित्र और सहयोगी रोहित सरदाना की मृत्यु की ख़बर थी।ये वाइरस हमारे इतने क़रीब से किसी को उठा ले जाएगा ये कल्पना नहीं की थी।इसके लिए मैं तैयार नहीं था।ये भगवान की नाइंसाफ़ी है..

নন্দীগ্রামে শুভেন্দু না মমতা, এক্সিট পোলে উঠে এলো সম্ভাব্য জয়ীর নাম

Image
কলকাতা:  বাংলায় অষ্টম দফার নির্বাচন শেষ হতেই উঠে এসেছে একের পর এক বুথ ফেরত সমীক্ষা। নীল বাড়ি কার দখলে থাকবে সেই নিয়ে স্পষ্ট কোনও ইঙ্গিত নেই বুথ ফেরত সমীক্ষায়। কোথাও তৃণমূলকে এগিয়ে রাখা হয়েছে, আবার কোথাও দেখানো হয়েছে বিজেপি সরকার গড়বে। তবে কোনও সমীক্ষাতেই বাংলায় সিপিএম-এর প্রত্যাবর্তণের ইঙ্গিত নেই। আইএসএফ আর কংগ্রেসের সঙ্গে জোট করেও প্রভাব ফেলতে পারেনি বাম দল। আসুন দেখে নেওয়া যাক, বুথ ফেরত সমীক্ষায় নন্দীগ্রাম এবং কয়েকটি আসনে কে এগিয়ে? বুথ ফেরত সমীক্ষা অনুযায়ী, বেলাঘাটা কেন্দ্রে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী পরেশ পাল এগিয়ে। এন্টালি বিধানসভা কেন্দ্র থেকে তৃণমূল প্রার্থী স্বর্ণকমল সাহাকে এগিয়ে রাখা হয়েছে। চৌরঙ্গী বিধানসভা কেন্দ্র থেকে এগিয়ে তৃণমূলের হেভিওয়েট প্রার্থী নয়না গঙ্গোপাধ্যায়। এক্সিট পোল অনুযায়ী, বালিগঞ্জ কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের হেভিওয়েট প্রার্থী সুব্রত মুখোপাধ্যায় এগিয়ে। ভবানীপুর কেন্দ্রে অমিত শাহের ডোর-টু-ডোর প্রচার কাজে লাগল না। ওই কেন্দ্রে এগিয়ে রাখা হয়েছে তৃণমূল প্রার্থী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়কে। তবে এই কেন্দ্রে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। কলকাতা বন্দর কেন্দ্র থেকে এগ

Exit Poll: কলকাতার আসনগুলিতে সম্ভাব্য জয়ী কে, তারকাদের লড়াইয়ে কার ভাগ্যের শিকে ছিঁড়ছে?

Image
কলকাতাঃ  ২৭ মার্চ থেকে শুরু হয়েছিল বাংলার নির্বাচন শেষ হল ২৯ এপ্রিল। অষ্টম দফায় ২৯২টি কেন্দ্রের নির্বাচনের গণনা আগামী ২ মে। অষ্টম দফার নির্বাচন শেষ হতেই এক একটি সংস্থা ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে বুথ ফেরত সমীক্ষা প্রকাশ্যে এনেছে। কয়েকটি বুথ ফেরত সমীক্ষা তৃণমূলই সরকার গড়ছে, তাঁর স্পষ্ট ইঙ্গিত দিয়েছে। আবার কয়েকটি সমীক্ষায় ত্রিশঙ্কু বা বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাচ্ছে, তা দেখিয়েছে। অবগত করিয়ে দিই যে, বুথ ফেরত সমীক্ষা অথবা এক্সিট পোল আসল ফলাফল হয় না। অনেক সময় এই সমীক্ষা মিলে গেলেও, কিছু কিছু সময় মেলে না অথবা পুরো উল্টো হয়। তাই আগামী সরকার কে গড়ছে এরজন্য আমার, আপনার সবাইকেই দোসরা মে পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তবে তাঁর আগে এক্সিট পোলে চমকপ্রদ কিছু তথ্য উঠে এসেছে। ABP Ananda-র সি ভোটার বুথ ফেরত সমীক্ষায় রাজ্যের হেভিওয়েট প্রার্থীদের সম্ভাব্য জয়ী কে সেটা জানানো হয়েছে। ওই সমীক্ষা অনুযায়ী, বেহাল পূর্ব কেন্দ্রে বিজেপির তারকা প্রার্থী পায়েল সরকারের থেকে এগিয়ে রয়েছেন তৃণমূলের প্রার্থী রত্না চট্টোপাধ্যায়। আরেকদিকে, বেহাল পশ্চিম কেন্দ্রে বিজেপির আরেক তারকা প্রার্থী শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে মুখোমুখি

একুশের ভোটে এককাট্টা বাংলার হিন্দু ভোটাররা, সিংহভাগই যাচ্ছে বিজেপির ঝুলিতে দাবি Exit Poll-র

Image
কলকাতাঃ  উনিশের লোকসভা নির্বাচনের আগে রাজ্যে ২২ আসনে জয়ের লক্ষ্যমাত্রা রেখেছিলেন বিজেপির তৎকালীন সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ। সেবার অমিত শাহের লক্ষ্য সম্পূর্ণ পূরণ না হলেও ধারে কাছে গিয়েছিল। উনিশে বিজেপি বাংলা থেকে ১৮টি আসন তুলে বুঝিয়ে দিয়েছিল যে, তাঁরা বাংলায় এবার পালাবদলের লক্ষ্যে নামবে। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে অমিত শাহ প্রতিটি জনসভা এবং সাক্ষাৎকারে দাবি করে এসেছেন যে, বিজেপি ২০০ আসন নিয়ে ক্ষমতায় আসছে। আরেকদিকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও দাবি করে আসছেন যে, তৃণমূল ২০০-র বেশি আসন নিয়ে ক্ষমতায় আসছে। বৃহস্পতিবার বাংলার অষ্টম দফার নির্বাচনের পর বুথ ফেরত সমীক্ষা প্রকাশিত হয়েছে। একাধিক সংস্থা দ্বারা করা সমীক্ষায় বিজেপি হোক আর তৃণমূল কোনও দলই যে ২০০ আসন পাচ্ছে না, সেটা স্পষ্ট হয়েছে। এছাড়াও রাজ্যে বিজেপি-তৃণমূলের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডির লড়াইয়ের পূর্বাভাস পাওয়া গিয়েছে। কিছু কিছু সমীক্ষা দাবি করছে যে, ‘বাংলা নিজের মেয়েকেই চায়” আবার কিছু কিছু সমীক্ষা বাংলায় পরিবর্তন হচ্ছে দেখাচ্ছে। তবে এক্সিট পোল আর ফলাফলের মধ্যে যে ফারাক থাকে, তা এর আগেও অনেকবার দেখেছি আমরা। প্রসঙ্গত, এবার ব

অসমে ফের বিজেপির সরকার, দেখে নিন পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের EXIT POLL

কলকাতাঃ বাংলা সহ পাঁচ রাজ্যের নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। একমাত্র পশ্চিমবঙ্গেই হয়েছে সবথেকে দীর্ঘ নির্বাচন হয়েছে। আজ পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচন শেষ হওয়ার পর বহু মিডিয়া এবং সংস্থা বুথ ফেরত সমীক্ষা সামনে এনেছে। আসুন দেখে নেওয়া যাক কোন বুথ ফেরত সমীক্ষায় কে এগিয়ে আর কোন রাজ্যে কারা এগিয়ে। বলে রাখি, বুথ ফেরত সমীক্ষা অথবা এক্সিট পোল দিয়ে সঠিক তথ্য সামনে আসেনা। কোনও কোনও সময় এই সমীক্ষা মিলে গেলেও অনেক সময় ব্যর্থ হয়। তাই প্রকৃত ফলাফল জানার জন্য ২ মে পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। বাংলায় C-VOTER এক্সিট পোল অনুযায়ী, তৃণমূল- ১৫২ থেকে ১৬৪। বিজেপি- ১০৯-১২১। সংযুক্ত মোর্চা- ১৪-২৫। অন্যান্য শূন্য। অসমে ১২৬টি আসনের মধ্যে বিজেপি পেতে পারে ৭৫ থেকে ৮৫ আসন। কংগ্রেস পেতে পারে ৪০ থেকে ৪৫ আসন। অন্যান্য ১। তামিলনাড়ুর ২৩৪ আসনের মধ্যে আন্নাদ্রমুক ৫৭+। DMK ১৭৫+। অন্যান্য ২। কেরলের ১৪০ আসনের মধ্যে LDF (বাম দল) ১০৪ থেকে ১২০। UDF (কংগ্রেস) ২০-৩৬। বিজেপি ০-২। অন্যান্য ২০-২। পদুচেরির ৩০ আসনের মধ্যে কংগ্রেস ১১ থেকে ১৩, এনআরসি ১৬ থেকে ২০। The post অসমে ফের বিজেপির সরকার, দেখে নিন পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের EXIT PO

মোদী না মমতা, কার দখলে নবান্ন, বেরিয়ে এলো বাংলার প্রথম এক্সিট পোল

কলকাতাঃ পশ্চিমবঙ্গে আট দফার ভোট প্রক্রিয়া শেষ হল আজ। প্রথম দফা থেকেই নির্বাচনে রাজ্যের প্রতিটি কেন্দ্রে বিক্ষিপ্ত অশান্তির ঘটনা সামনে এসেছে। এছাড়াও চারজন প্রার্থী করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত হয়েছেন। এরমধ্যে তিন কেন্দ্রে আগামী ১৬ মে আবারও নির্বাচন হবে। আর একটি কেন্দ্রে নির্বাচনের পর প্রার্থী মারা যাওয়ার কারণে সেই কেন্দ্রে আপাতত নির্বাচন হচ্ছে না। যদি, ওই কেন্দ্রের প্রয়াত প্রার্থী জয়ী হন, তাহলে আবারও নির্বাচন হবে। এবারের নির্বাচনে শাসক দল তৃণমূল এবং বিজেপি দুই পক্ষই সরকার গড়ার দাবি করে এসেছে। এছাড়াও পিছিয়ে নেই সংযুক্ত মোর্চা। তাঁরাও এবার নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গড়ার দাবি জানাচ্ছে। তবে শেষ হাসি কে হাসবে সেটা জানা যাবে আগামী ২ মে। এবারের নির্বাচনে শুভেন্দু অধিকারী, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, মুকুল রায়, সুজন চক্রবর্তীদের মতো হেভিওয়েটরা নিজেদের ভাগ্য পরীক্ষায় নেমেছেন। এছাড়াও এবার নবাগত তারকা যেমন সায়নী ঘোষ, রাজ চক্রবর্তী, কৌশানী মুখোপাধ্যায়, কাঞ্চন মল্লিক, পর্নো মিত্র, শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়, পায়েল সরকার, যশ দাশগুপ্তা, হিরণ-এর মতো তারকারাও নিজেদের ভাগ্য পরীক্ষা করছেন। আরেকদিকে, এবার

গতবারের এক্সিট পোলের সঙ্গে কতটা মিলেছিল ফলাফল, দেখে নেওয়া যাক এক নজরে

কলকাতাঃ  দেশ হোক বা রাজ্য, নির্বাচনের আগে এবং শেষ দফার নির্বাচনের দিনে বিভিন্ন সংস্থা এবং মিডিয়া মানুষের মতামত নিয়ে নিজেদের মতো করে একটি সমীক্ষা করা। নির্বাচনের আগে যেই সমীক্ষাটি করা হয়, সেটাকে বলে হয় ‘অপিনিয়ন পোল” আর শেষ দফার নির্বাচনের দিনে যেই সমীক্ষাটি প্রকাশ করা হয় সেটিকে বলা হয় ‘এক্সিট পোল”। বেশীরভাগ সময় এই সমীক্ষা মিলে যায়, তবে আসল ফলাফল এবং সমীক্ষার মধ্যে বিস্তর ফারাক থাকে। কিছু কিছু সংস্থা অথবা মিডিয়ার সমীক্ষা একদম কাছ ঘেঁষে যায়। তবে এক্সিট পোলই যে চূড়ান্ত ফলাফল তাও না। অনেক সময় এক্সিট পোল আর আসন ফলাফলের মধ্যে আকাশ পাতাল ফারাক দেখা গিয়েছে। তবে বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই মিলে যাওয়ার কারণে অনেকেই এক্সিট পোলকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে। এবার দেখে নেওয়া যাক, ২০১৬-র নির্বাচনে এক্সিট পোল কি বলেছিল?  এবিপি-নিয়েলসন- তৃণমূল ১৬৩, বাম-কংগ্রেস ১২৬, বিজেপি ১, অন্যান্য ৪ ইন্ডিয়া টুডে- অ্যাক্সিস: তৃণমূল ২৪৩, বাম-কংগ্রেস ৪৪, বিজেপি ৪, অন্যান্য ৩ টুডেজ চাণক্য- তৃণমূল ২১০, বাম-কংগ্রেস ৭০, বিজেপি ১৪, অন্যান্য ০ সি-ভোটার- তৃণমূল ১৬৭, বাম-কংগ্রেস ১২০, বিজেপি ৪, অন্যান্য ৩ নিউজ নেশন- তৃণমূল ১৫৩, বাম-কং

বোলপুরে লুঙ্গি বাহিনীর তাণ্ডব, অনির্বাণ গাঙ্গুলিকে বাঁশ নিয়ে তাড়া তৃণমূলের

Image
ইলামবাজারঃ শেষ ভোটের অন্তিম পর্যায়েও দফায় দফায় অশান্তির খবর এসেছে চারিদিক থেকে। কখনও কলকাতা আবার কখনও অনুব্রত মণ্ডলের গড় বীরভূম থেকে। আর এবার বীরভূমের বোলপুরের বিজেপি প্রার্থী অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায়ের গাড়ি ভাঙচুর এবং ওনাকে বাঁশ নিয়ে তাড়া করার অভিযোগ উঠল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। বীরভূম জেলার বোলপুর কেন্দ্রের ইলামবাজারে এই ঘটনার পর চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। বিজেপিকে প্রার্থীকে বাঁশ নিয়ে তাড়া করার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। আরেকদিকে, তৃণমূল অভিযোগ করে বলেছে, বিজেপির মারে তাঁদের ৪ জন কর্মী জখম হয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থলে উপস্থিত বিশাল পুলিশ বাহিনী। ইলামবাজারে ভোটারদের ভয় দেখানোর অভিযোগ ওঠার পর অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায়ের গাড়িতে ভাঙচুর চালানোর অভিযোগ ওঠে। ভীত-সন্ত্রস্ত ভোটারদের বুথের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলেন বিজেপি প্রার্থী। সেই সময় তৃণমূল-বিজেপির মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। তৃণমূল অভিযোগ করে বলে, বিজেপির প্রার্থী সন্ত্রাস ছড়ানোর চেষ্টা করছে এলাকায়। The post বোলপুরে লুঙ্গি বাহিনীর তাণ্ডব, অনির্বাণ গাঙ্গুলিকে বাঁশ নিয়ে তাড়া তৃণমূলের first appeared on India Rag . from India R

যোগী আদিত্যনাথের মৃত্যু কামনায় মগ্ন বাম নেত্রী শ্রীলেখা মিত্র

Image
বাংলাহান্ট ডেস্কঃ দেশজুড়ে মারণ ভাইরাসের তাণ্ডবে বিপর্যস্ত পরিস্থিতি। দিনে দিনে রেকর্ড হারে মানুষ করোনা আক্রান্ত হচ্ছেন। থেমে নেই মৃতের সংখ্যাও। এমন উদ্বেগজনক পরিস্থিতি মোকাবিলায় অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে হাসপাতালে শয্যার অভাব ও অক্সিজেনের আকাল। চারিদিকে কান পাতলেই এখন স্বজন হারানোর কান্না। তৈরি হচ্ছে করোনায় মৃত দেহের স্তূপ। শ্মশানে চিতার আগুন নেভার জো নেই। দেশজুড়ে করোনার চিত্র ঠিক এমনটাই। এই সংকটজনক পরিস্থিতিতে এরাজ্যের অবস্থাও বেগতিক। ইতিমধ্যেই করোনা সংক্রমণের (Corona Outbreak) গণ্ডি পেরিয়েছে ১৭ হাজার। ভোটের বাংলায় এই করোনা পরিস্থিতির জন্য শুরু থেকেই শাসকদল তৃণমূলের পক্ষ থেকে দায়ী করা হচ্ছে গেরুয়া শিবিরের কেন্দ্রীয় নেতাদের। তাঁরাই নাকি বাইরে থেকে করোনা নিয়ে আসছেন। এবার কিছুটা সেই তালে তাল মেলালেন টলিপাড়ার অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র (Sreelekha Mitra)। গতকাল, বুধবার রাতে নিজের ফেসবুক হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করেন তিনি। সেখানে যোগী রাজ্যের করোনা পরিস্থিতির একাধিক স্ক্রিনশট পোস্ট করে তিনি লিখলেন, “এই লোকটাকে বাংলায় ঢুকতে দেওয়া বন্ধ করা হোক। ভাল লোকগুলো মরছে এই আপদটা মরছে না কেন?”। ঠিক এই ভাষ

করোনায় আক্রান্ত হওয়ার জন্য কমিশন আর মোদী সরকারকে কাঠগড়ায় তুললেন তৃণমূল সাংসদ

কলকাতাঃ  বাংলায় আজ শেষ দফার নির্বাচন চলছে। যদিও, এরপরে আরও তিনটি আসনে ভোটগ্রহণ বাকি। ওই তিনটি কেন্দ্রে আগামী ১৬ মে ভোট হওয়ার কথা। করোনায় আক্রান্ত হয়ে ওই তিন কেন্দ্রের প্রার্থী প্রয়াত হওয়ার পর ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হয়েছিল কমিশনের পক্ষ থেকে। তবে এবার বাংলার শাসক থেকে বিরোধী অনেক রাজনৈতিক নেতা-নেত্রীরাই করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। আর এরমধ্যে তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ডঃ শান্তনু সেন করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেন। তৃণমূল সাংসদের অক্সিজেন চলছে। জানা গিয়েছে ওনার বাবাও করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এমন পরিস্থিতি কেন্দ্রের মোদী সরকার আর কমিশনকে নিশানা করলেন তৃণমূল সাংসদ শান্তনু সেন। ওনার বক্তব্য অনুযায়ী, বাংলায় আট দফার ভোটের কারণে উনি আর ওনার বাবা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। তিনি এও বলেছিলেন যে, ভগবান এদের ক্ষমা করবেন না। বিগত কয়েকদিন ধরেই করোনা লক্ষণ দেখা দিয়েছিল তৃণমূল সাংসদের মধ্যে। করোনার পরীক্ষার পর ওনার রিপোর্ট পজেটিভ আসে। ওনার পাশাপাশি ওনার বাবারও করোনা রিপোর্ট পজেটিভ এসেছে। আপাতত অ্যাপেলো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন শান্তনু সেন। টুইটারে ক্ষোভ উগরে দিয়ে শান্তনুবাবু লিখেছেন, ‘আমাকে আজ এই জায়গায়

হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু দাদুর, টুইটারে অক্সিজেনের অভাবে বলে গুজব ছড়ানো ব্যক্তিকে গ্রেফতার করল যোগীর পুলিশ

লখনউঃ  উত্তর প্রদেশের আমেঠিতে এক ব্যক্তি অক্সিজেন নিয়ে গুজব ছড়ানোর কারণে এখন পুলিশের হেফাজতে। শশাঙ্ক যাদব নামের টুইটার ইউজার নিজের দাদুর জন্য অক্সিজেনের আবেদন করেছিলেন। নিজের টুইটে শশাঙ্ক এটা জানান নি যে, ওনার দাদু করোনার সংক্রমিত ছিল কি না। শশাঙ্কের দাদু হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত হয়েছেন। শশাঙ্ক সোমবার অভিনেতা সোনু সুদকে ট্যাগ করে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছিলেন। শশাঙ্কের এক বন্দু অঙ্কিত সেই ম্যাসেজ শেয়ার করে সাংবাদিক আরফা শেরবানীর কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন। এরপর সেই পোস্টটি শেয়ার করে আরফা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানিকে ট্যাগ করেন। যদিও শশাঙ্ক, অঙ্কিত আর আরফা কেউই উল্লেখ করেছিলেন না যে শশাঙ্ক করোনা আক্রান্ত রোগীর জন্য অক্সিজেন সিলেন্ডার চাইছে। টুইটের পর স্মৃতি ইরানি জবাব দেন, উনি লেখেন ‘আমি শশাঙ্ককে কবার ফোন করেছি, কিন্তু তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।” স্মৃতি ইরানি বলেন, আমি জেলা শাসক আর আমেঠি পুলিশকে বিষয়টিতে নজর দিতে বলেছি। পরে জানতে পারি যে, শশাঙ্ক যাদবের দাদু প্রয়াত হয়েছেন। স্মৃতি ইরানি নিজে সমবেদনাও ব্যক্ত করেন। মঙ্গলবার দুপুরে আমেঠির জেলা ম্যাজিস্ট্রেট অরুণ কুমার সাংবাদিক আ

কমিশনের দালালি করছেন? শীতলকুচিতে পুলিশের দিকে আঙুল উঁচিয়ে তেড়ে গেলেন তৃণমূল প্রার্থী

Image
শীতলকুচিঃ গত ১০ এপ্রিল চতুর্থ দফার ভোটের দিন উত্তাল হয়েছিল কোচবিহারের শীতলকুচি বিধানসভা কেন্দ্র। সাত সকালে ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে গুলিতে প্রাণ হারিয়েছিল প্রথমবার ভোট দিতে যাওয়া ১৮ বছর বয়সী আনন্দ বর্মণ। মৃতের পরিবারের তরফ থেকে এই ঘটনার জন্য তৃণমূলকে দায়ী করা হয়েছিল। এরপর সকাল দশটা নাগাদ কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ঘেরাও করতে আসা গ্রামবাসীদের উপর গুলি চালানোর ঘটনায় প্রাণ হারান ১০ জন। ওই দিন শীতলকুচির ১২৬ নম্বর বুথে আর ভোট হয়নি। নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে ২৯ এপ্রিল শেষ দফার ভোটের দিনে ওই কেন্দ্রে পুননির্বাচনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেই মতে আজ সকাল থেকে শুরু হয় শীতলকুচির ১২৬ নম্বর বুথে পুনরায় ভোট গ্রহণ। ভোট শুরু হওয়ার পর শীতলকুচির তৃণমূল প্রার্থী পার্থপ্রতিম রায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন। তৃণমূলের তরফ থেকে অভিযোগ করা হয় যে, বুথের ১০০ মিটারের মধ্যে বিজেপির প্রার্থী দলীয় পতাকা লাগিয়ে গাড়ি নিয়ে প্রবেশ করেন। এরপর তৃণমূল প্রার্থী পার্থপ্রতিম রায় মেজাজ হারান। তিনি পুলিশের দিকে আঙুল উচিয়ে এগিয়ে যান। তিনি হুমকির সুরে বলেন, ‘যেই আইসি এত বাহুদুরি দেখাচ্ছিল, সে এখন কোথায়? এখানে দায়িত্বে কে আছে?

বিজেপি প্রার্থী মীনাদেবী পুরোহিতের গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা

কলকাতাঃ  বাংলায় আজ ভোট উৎসবের শেষ দিন। বৃহস্পতিবার উত্তর কলকাতা সহ রাজ্যের মোট ৪ জেলার ৩৫টি আসনে চলছে ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া। এছাড়াও কোচবিহারের শীতলকুচি কেন্দ্রের ১২৬ নম্বর বুথে আজ পুননির্বাচন হচ্ছে। মোট ৭৫৩ কোম্পানির কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে আজ। অষ্টম দফায় অনুব্রত মণ্ডলের গড় বীরভূমে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আরেকদিকে আজ বিজেপির প্রার্থী মীনাদেবী পুরোহিতের গাড়ি লক্ষ্য করে সরাসরি বোমা ছোঁড়ার অভিযোগ উঠেছে শাসক দল তৃণমূলের দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। মীনাদাবী জানিয়েছেন, তাঁকে হত্যার চক্রান্ত চালাচ্ছে তৃণমূলের গুন্ডারা। এছাড়াও আজ মহাজাতি সদনের সামনেও বোমাবাজির ঘটনা সামনে এসেছে। আরেকদিকে, শীতলকুচিতে তৃণমূলের প্রার্থী পার্থপ্রতিম রায়ের সঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনীর বচসার ঘটনা সামনে এসেছে। তৃণমূলের প্রার্থীর বিরুদ্ধে পুলিশকে হুমকি দেওয়া অভিযোগ উঠেছে। যদিও পার্থপ্রতিমবাবু সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি পাল্টা অভিযোগ করে বলেছেন, বিজেপি এলাকায় অশান্তি সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। আরেকদিকে, অনুব্রত মণ্ডলের গড় বীরভূমের নানুরে বিজেপির কর্মীদের বাড়িতে ভাঙচুর চালানোর ঘটনা সামনে এসেছে। বিজপি

করোনার আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত হলেন আরও এক প্রবীণ নেতা, শোকের ছায়া রাজনৈতিক মহলে

কলকাতাঃ  করোনার প্রাণ কাড়ল আরও এক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের। তৃণমূলের বিদায়ী বিধায়ক তথা নদিয়া জেলার দাপুটে নেতা গৌরীশংকর দত্ত করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন। কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন গৌরীশংকরবাবু। বুধবার সন্ধের দিকে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ওনার মৃত্যুতে রাজনৈতিক মহলে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। ১৯৯৮ আসালে তৃণমূলের প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর গৌরীবাবু ঘাসফুল শিবিরে যোগ দিয়েছিলেন। যদিও ২০০২ সালে তিনি তৃণমূল ছেড়ে কংগ্রেসে যোগ দেন। এরপর আবার তিনি নিজের পুরনো দল তৃণমূলেই ফিরে যান। ২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে তেহট্ট বিধানসভা কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের টিকিটে জয়ী হয়েছিলেন তিনি। যদিও এবার তিনি নির্বাচনে লড়েন নি। তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সুসম্পর্ক ছিল ওনার। তবে এবার একুশের নির্বাচনে দলের টিকিট না পাওয়ায় তিনি ছেলে অয়ন আর অনেক অনুগামী নিয়ে বিজেপিতে যোগ দেন। তিনি বিজেপিতে যোগ দিলেও টিকিট চাননা বলে জানিয়েছিলেন। একুশের নির্বাচনে বিজেপির হয়ে ভোট চাইতেও দেখা যায় ওনাকে। কিন্তু বিগত কয়েকদিন ধরে অসুস্থ থাকায় ওনাকে চিন্তা বাড়ছিল। অবশেষে বুধবার সন্ধে বেলায় না ফেরার দেশে চলে

রাম মন্দির নির্মাণের জন্য পাঁচ কোটি টাকা অনুদান টাটা সন্স-এর

Image
অযোধ্যাঃ  করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে গোটা দেশের পরিস্থিতি ভয়াবহ হয়ে উঠেছে। শিল্প-ব্যবসা চারিদিকেই অনিশ্চয়তার আবহ সৃষ্টি হয়েছে। বন্ধ হচ্ছে একের পর এক মন্দিরের দরজা। আর এরমধ্যেও রামজন্মভূমিতে রাম মন্দির নির্মাণের কাজ শিথিল হয়েছে। তবে এখনও রাম মন্দির নির্মাণের জন্য অনুদান জমা পড়া বন্ধ হয়নি। দর্শনার্থীদের জন্য রামললার দর্শন বন্ধ হলেন, ভক্তরা তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট কার্যালয়ে গিয়ে নিজেদের মতো করে অনুদান দিয়ে চলছে। ট্রাস্টের কার্যালয় প্রভারি প্রকাশ কুমার গুপ্তা বলেন, রোজই প্রায় ৫ হাজার টাকার নগদ দান সংগ্রহ হচ্ছে। এছাড়াও ডাকের মাধ্যমেও দান আসছে এখনও। ডাকের মাধ্যমে অজস্র চেক আসছে এবং RTGS ব্যাঙ্কিংয়ের মাধ্যমেও ভক্তরা দান দিয়ে চলেছে। তিনি জানান, এই RTGS ব্যাঙ্কিংয়ের মাধ্যমে টাটা সন্স প্রাইভেট লিমিটেড (মুম্বাই) পাঁচ কোটি টাকা রাম মন্দিরের জন্য দান করেছে। বলে রাখি, রাম মন্দির নির্মাণের জন্য মকর সংক্রান্তি থেকে নিধি সমর্পণ অভিযান শুরু করা হয়েছিল বিশ্বহিন্দু পরিষদের তরফ থেকে। সর্বপ্রথম দেশের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোভিন্দ দান করে এই অভিযান শুরু করেন। এরপর দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রাম মন্দির নির্মাণে

খর্ব হল কেজরীবালের ক্ষমতা, দিল্লীতে এখন সরকার মানে ‘উপ-রাজ্যপাল”

নয়া দিল্লীঃ  এখন থেকে দিল্লীতে সরকার মানে উপরাজ্যপাল হবে। প্রসঙ্গত, দিল্লীতে কেন্দ্র সরকার রাষ্ট্রপতি দ্বারা রাষ্ট্রীয় রাজধানী রাজ্যক্ষেত্র শাসন আইন ২০২১ কে মঞ্জুরি দেওয়ার পর এই নিয়ে অধিসূচনা জারি করেছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রালয় দ্বারা জারি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে যে, ‘রাষ্ট্রীয় রাজধানী দিল্লীরর সরকার অধিনিয়ম ২০২১, ২৭ এপ্রিল থেকে অধিসূচিত করা হচ্ছে।” এর মানে হল আজ থেকে উপরাজ্যপালের সম্মতি ছাড়া দিল্লীতে কোনও পদক্ষেপ নেওয়া যাবে না। বাজেট অধিবেশনের সময় ২৪ মার্চ এই আইন রাজ্যসভায় পাশ হয়। কেন্দ্র সরকার অনুযায়ী, দিল্লি বিধানসভায় আইনটি পাসের প্রসঙ্গে সরকার বোঝাতে জাতীয় রাজধানী দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর হবে। এর সাথে দিল্লি সরকারকে কোনও পদক্ষেপ নেওয়ার আগে লেফটেন্যান্ট গভর্নরের পরামর্শ নিতে হবে। আইনে বলা হয়েছে যে লেফটেন্যান্ট গভর্নরকে সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৩৯-এর ধারা ৪ এর অধীন প্রদত্ত ক্ষমতা প্রয়োগের ক্ষেত্রে নির্বাচিত বিভাগগুলিতে অবশ্যই প্রয়োগ করতে হবে। আইনের উদ্দেশ্যগুলিতে বলা হয়েছে যে উক্ত আইন বিধানসভা ও নির্বাহী দলের মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ককে উত্সাহিত করবে এবং জাতীয় রাজধানী দিল্লির শ

মালদায় পথ অবরোধ কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের, উঠল হয়রানির অভিযোগ

Image
মালদাঃ  রাজ্যে শান্তিপূর্ণ ভোট করানোর জন্য বিভিন্ন রাজ্য, বর্ডার থেকে নিয়ে আসা হয়েছে তাঁদের। এবার তাঁদের সঙ্গেই অনিহার ছবি ধরা পড়ল মালদায়। দক্ষিণ দিনাজপুরে ভোটের দায়িত্ব শেষ করে অন্তিম দফার ভোটের দায়িত্ব পালন করতে মঙ্গলবার সন্ধে বেলায় মালদা শহরে পৌঁছায় জওয়ানরা। এরপর সেখান থেকে মহিলাদের পাশের নিবেদিতা গার্লস হাইস্কুলে নিয়ে যাওয়া হলেও, পুরুষ জওয়ানদের জন্য কোনও ব্যবস্থা করা হয় না। File Pic দুই ঘণ্টা থাকার বন্দোবস্তর জন্য অপেক্ষা করেন জওয়ানরা। এরপর জায়গা না পেয়ে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে তাঁরা। এরপরই সবাই মিলে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কে অবরোধ করেন। ঘটনার খবর পেতেই ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছায় পুলিশ। তাঁরা জওয়ানদের মালদা গার্লস স্কুলে থাকার বন্দোবস্ত করে দেওয়ার পরই অবরোধ তোলেন জওয়ানরা। ক্ষুব্ধ এক জওয়ান বলেন, ‘দক্ষিণ দিনাজপুরে সপ্তম দফার ভোট সেরে আমরা প্রায় ৪৫০ জওয়ান মালদায় এসেছি। কিন্তু এখানে আমাদের থাকার জন্য কোনও ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়নি। প্রথমে একটি স্কুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল আমাদের, কিন্তু সেখানে মহিলা বাহিনী থাকায় আমরা থাকতে পারিনি। এরপর বাধ্য হয়ে আমরা পথ অবরোধ করি।” আরেকজন জওয়ান জানান, ‘চতুর্থ দফার নির্ব

২ জন সন্নাসীকে মারধর করল কংগ্রেস নেত্রী! ভাইরাল হলো ভিডিও

ভারতীয় সংস্কৃতির ধারাকে নিরন্তর প্রবাহিত করার জন্য সর্বধিক চেষ্টা হিন্দু সাধু সন্ন্যাসীরা করেছে। তবে ভারতীয় সংস্কৃতির এই মহাশক্তিকে উপড়ে ফেলার জন্য ভরপুর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। যার উদাহরণ প্রায়শই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে উঠে আসছে। সম্প্রতি এমনই এক ভিডিও ভাইরাল হয়েছে যা নিয়ে চর্চা তুঙ্গে উঠেছে। আসলে সোশ্যাল মিডিয়ায় যে ভিডিও ভাইরাল হয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে এক মহিলা দুজন সন্নাসীকে মারধর করছেন। মহিলা প্রথমে সন্ন্যাসীদের হাত দিয়ে মারধর করে তারপর লাঠি দিয়ে মারধর শুরু করেন। বলা হচ্ছে মহিলা সন্যাসীদের এই কারণে মারধর করেন যে, তারা মাস্ক ব্যাবহার করেননি। সন্ন্যাসীরা মাস্ক ব্যাবহার করেননি তাই তাদের মারধর করা হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। লক্ষণীয় বিষয় যে, মারধর করার সময় মহিলা নিজে মাস্ক ছাড়া ছিলেন। ঘটনা রাজস্থানের এবং মহিলা কংগ্রেসের পার্ষদ বলে জানা গেছে। হনুমানগড় জেলার পিলিবাঙ্গায় দুজন সন্ন্যাসী কোথাও যাচ্ছিলেন। সেই সময় কংগ্রেস কাউন্সিলর পুনম মহন্ত তাদের চড় মারেন। কংগ্রেস নেত্রী সন্ন্যাসীদের জিজ্ঞাসা করেন যে তাদের মাস্ক কোথায়? সন্ন্যাসীরা তাদের গামছার দিকে ইশারা করেন। এরপর নিজে মাস্ক না পরে থাকা অবস্

পাইপলাইনের মাধ্যমে হাসপাতাল গুলোতে পৌঁছে দেওয়া হবে অক্সিজেন, জানাল নবান্ন

বাংলা হান্ট ডেস্কঃ  কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউয়ে বেসামাল গোটা দেশ। হাসপাতালের বেডের পাশাপাশি অক্সিজেন নিয়েই আকাল পড়েছে গোটা দেশে। আর এরমধ্যে দারুণ এক সিদ্ধান্ত নিল নবান্ন। এদিন রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব এবং মুখ্যসচিব জেলার প্রশাসনিক করতাদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন। এই বৈঠকে একগুচ্ছ নির্দেশিকাও দেওয়া হয়। রাজ্যের তরফ থেকে পরিস্কার জানানো হয় যে, আপাতত বাংলায় অক্সিজেনের কোনও সঙ্কটই নেই। মঙ্গলবার নবান্নের তরফ থেকে জানানো হয় যে, জেলা হাসপাতালগুলোতে অক্সিজেন সরবরাহ করার জন্য প্রিন্সিপ্যাল অথবা সুপাররা পাইপলাইন তৈরি করতে পারবেন। সম্পূর্ণ খরচ নবান্নের তরফ থেকে বহন করা হবে। সরকারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, রাজ্যের ১০৫টি হাসপাতালে বিগত কয়েক বছরে পাইপলাইনের মাধ্যমে অক্সিজেন সরবরাহ করার বন্দোবস্ত করা হয়েছে। মে মাসের মাঝামাঝি আর ৪১টি হাসপাতালে পাইপলাইনের মাধ্যমে অক্সিজেন পৌঁছে দেওয়ার কাজ হয়ে যাবে। এছাড়াও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় ৫৫টি নতুন অক্সিজেন প্লান্ট তৈরি করা হবে। আরেকদিকে, রাজ্যে যাতে অক্সিজেন নিয়ে কোনও কালোবাজারি না হয় সেদিকে মহাকুমাশাসকদের কড়া নজর রাখতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও বড় বড় হাসপাতালগুলোতে লি

‘আমি অনেক বেঁচেছি” মুমূর্ষু রোগীর জন্য হাসপাতালের বেড ছেড়ে দিয়ে বললেন ৮৫ বছরের করোনা আক্রান্ত স্বয়ংসেবক

কলকাতাঃ  ভারতে দিনদিন বেড়েই চলেছে করোনার সংক্রমণ। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়েছে গোটা ভারতে। আর এই দ্বিতীয় ঢেউয়ে সবথেকে বেশি প্রভাবিত হয়েছে মহারাষ্ট্র। গোটা মহারাষ্ট্রে হুহু করে বেড়েই চলেছে করোনা সংক্রমণ। হাসপাতালে পাওয়া যাচ্ছে না বেড আর অক্সিজেন। প্রতিদিনই চিকিৎসার অভাবে প্রয়াত হচ্ছেন বহু মানুষ। যদিও, শুধু মহারাষ্ট্রেই না, গোটা দেশেই এমন ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। আর এই ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যে এক ৮৫ বছরের বৃদ্ধ করোনার আক্রান্ত স্বয়ংসেবক নজির গড়লেন। মহারাষ্ট্রের নাগপুরের বাসিন্দা নারায়ণ দভাদকর নিজের জীবনের পরোয়া না করে, অন্য একজন করোনা আক্রান্ত রোগীর জন্য হাসপাতালের বেড ছেড়ে দেন। শেফালী বৈদ্য নামের এক লেখিকা নিজের টুইটার অ্যাকাউন্টে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের কর্মী নারায়ণ দভাদকর-এর কাহিনী তুলে ধরেছেন। শেফালী বৈদ্য লিখেছেন, ‘নারায়ণ দভাদকর করোনায় আক্রান্ত হন, এরপর ওনার মেয়ে চারদিন ধরে ওনাকে হাসপাতালে ভর্তি করানোর জন্য এদিক ওদিক দৌড়াতে থাকেন। অবশেষে চারদিন পর ইন্দিরা গান্ধী হাসপাতালে বেড মেলে। সেই মুহূর্তে নারায়ণ দভাদকর-এর শরীরে অক্সিজেন লেভেল একদম কমে গিয়েছিল।” #thread Heard

কান্নাকাটি করা পাকিস্তানি হিন্দু মহিলার ভিডিও ভাইরাল, অপহরণ করে করানো হয়েছিল ধর্মান্তকরণ

নয়া দিল্লীঃ  ইমরান খানের নতুন পাকিস্তানে সংখ্যালঘু মেয়েদের পরিস্থিতি দিনদিন ভয়াবহ হয়ে উঠছে। ধর্মান্তকরণে কুখ্যাত সিন্ধ প্রান্ত হিন্দু এবং সংখ্যালঘু মেয়েদের জন্য নরক হয়ে উঠেছে। পাকিস্তানের এই প্রান্তে সংখ্যালঘু মেয়েদের অপহরণ করে জোর করে ধর্মপরিবর্তন করিয়ে তাঁর বিয়ে দেওয়া হয়। সম্প্রতি রিনা মেঘওয়ার নামের এক হিন্দু মেয়েকে অপহরণ করে জোর করে ধর্মপরিবর্তন করার মামলা পাক সাংসদে উঠেছিল। এবার রিনার একটি ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। যা সোশ্যাল মিডিয়ায় দুরন্ত গতিতে ভাইরালও হচ্ছে। ভাইরাল ভিডিওতে ওই মেয়েটিকে সাহায্যের জন্য আর্তনাদ করতে দেখা যাচ্ছে। Reena Meghwar was abducted in February, 2021. Now, in video, she cries and wants to go to her home. Sindh government must look into the case and save a girl who needs help.https://t.co/rOuYd6mYmx pic.twitter.com/xM5AlwgJ1p — Veengas (@VeengasJ) April 26, 2021 https://platform.twitter.com/widgets.js ভিডিওটি পাকিস্তানের সিন্ধ প্রান্তের বলে দাবি করা হচ্ছে। ভিডিওতে যেই মেয়েটিকে দেখা যাচ্ছে, তাঁর নাম রিনা মেঘওয়াল বলে দাবি করা হচ্ছে। ভিডিওতে রিনাকে কেঁদে কেঁ

ঘরে বসে চারজন মিলে খেলব, কমিশনের নজরবন্দির পর প্রথম প্রতিক্রিয়া অনুব্রতর

Image
বীরভূমঃ  অষ্টম তথা শেষ দফার নির্বাচনের আগে নজিরবিহীন সিদ্ধান্ত নিয়ে বীরভূম জেলার তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে নজরবন্দি করল কমিশন। মঙ্গলবার বিকেল ৫ঃ৩০ থেকে ৩০ এপ্রিল সকাল ৭টা পর্যন্ত নজরবন্দি হয়ে থাকবেন অনুব্রত মণ্ডল। কমিশনের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন বীরভূম জেলার দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা। তবে কমিশন যে ওনাকে নজরবন্দি করে কিছুই করতে পারবে না, সেটা তিনি নিজের বক্তব্যে পরিস্কার করে দিয়েছেন। কমিশনের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে অনুব্রতবাবু বলেন, নজরবন্দি জিনিষটা কি? আমি যেখানেই যাব আমার সঙ্গে কয়েকজন CRPF আর একজন ম্যাজিস্ট্রেট থাকবেন। এটাই নজরবন্দি তো? আমাকে তো আর ঘরের মধ্যে বন্দি করে রাখেনি।” কমিশনের নাম না করে অনুব্রত বলেন, ‘এর আগেও করেছেন, এবারও করছে। আমি বাড়ি থেকে বের হলে আমার সঙ্গে বের হবে। আমি পার্টি অফিসে গেলে আমার সঙ্গে যাবে। এতে কোনও ক্ষতি নেই। খেলা কি বন্ধ হবে? ঘরের ভিতরে চারজন মিলেও তো খেলা যায়। খেলবে মনে করলেই খেলা যায়।” অনুব্রত মণ্ডলের নজরবন্দি নিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রী জানেন, ওর গুণধর ভাই যা করেন, যা যা বলেন তাতে নজরবন্দি হওয়া