মেয়ের বিয়ের জন্য আর করতে হবে না চিন্তা, মিলবে ৫১ হাজার টাকা সরকারি সাহায্য

নয়া দিল্লিঃ কেন্দ্র সহ বিভিন্ন রাজ্যই নানান প্রকল্প চালায়। এই প্রকল্পগুলির মধ্যে কিছু বয়স্কদের জন্য, কিছু ছাত্রদের জন্য এবং কিছু কন্যাদের জন্য। আজ আমরা আপনাদের কন্যাদের বিয়ের জন্য রাজ্য দ্বারা পরিচালিত একটি প্রকল্পের কথা বলছি।

এই স্কিমের জন্য আবেদন করা মেয়ের বয়স ১৮ বছর বা তার বেশি হতে হবে। এছাড়াও ছেলের বয়স ২১ বছর বা তার বেশি হতে হবে। একটি পরিবারের শুধুমাত্র দুই মেয়ে এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে পারে। এই প্রকল্পে তফসিলি জাতি, উপজাতি, অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণী, সংখ্যালঘু, সাধারণ শ্রেণির পরিবারের মেয়েরা আবেদন করতে পারবেন।

প্রকল্পের সুবিধা নিতে আবেদনকারীকে অবশ্যই উত্তর প্রদেশের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে। ইউপি সরকার পরিচালিত এই প্রকল্পের নাম হল শাদি অনুদান যোজনা। এই প্রকল্পের সুবিধা নেওয়ার ক্ষেত্রে গ্রামীণ এলাকার বাসিন্দাদের বার্ষিক আয় ৪৬ হাজার ৯০০ টাকার কম হতে হবে, এবং শহুরে এলাকার জন্য ৫৬ হাজার ৪০০ টাকার কম হতে হবে।

আবেদনকারীর অবশ্যই আধার কার্ড থাকতে হবে। আবেদনকারীর আয়ের শংসাপত্রের পাশাপাশি যে দম্পতি বিয়ে করছেন তাদের বয়সের প্রমাণ থাকতে হবে। সরকারি ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট থাকা দরকার। যাতে প্রাপ্ত অনুদানের পরিমাণ সরাসরি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে যেতে পারে। ওই অ্যাকাউন্টটি আধারের সাথে লিঙ্ক থাকা আবশ্যিক।

আবেদনকারী যদি ওবিসি/এসসি/এসটি ক্যাটাগরির হয় তাহলে তার জাতী শংসাপত্র থাকতে হবে। অন্য বর্ণের জন্য এর প্রয়োজন নেই। সরকার কর্তৃক প্রাপ্ত অনুদানের পরিমাণ কন্যার বিয়ের মাত্র ৯০ দিন আগে বা ৯০ দিন পরে তোলা যাবে।

প্রকল্পের সুবিধা নিতে ইউপি সরকারের ওয়েবসাইট, shadianudan.upsdc.gov.in-এ গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। ওয়েবসাইটের হোম পেজে নতুন রেজিস্ট্রেশন অপশনে গিয়ে অনুরোধ করা তথ্য ও নথি প্রদান করে আবেদন প্রক্রিয়া করা হবে।

The post মেয়ের বিয়ের জন্য আর করতে হবে না চিন্তা, মিলবে ৫১ হাজার টাকা সরকারি সাহায্য first appeared on India Rag .

from India Rag https://ift.tt/3to5L4a2M

Comments

Popular posts from this blog

বড়ো খবর: মোবাইলে পর্ন ভিডিও দেখা ও শেয়ার করা নিয়ে মোদী সরকারের কড়া পদক্ষেপ।

কাশ্মীর থেকে বিতাড়িত হিন্দুদের বাড়ি ও ২১ লক্ষ টাকা দেওয়ার ঘোষণা মোদী সরকারের।

মহারান প্রতাপ: মহান হিন্দু সম্রাট যিনি আকবরের সেনাপতিকে ঘোড়া সহ দু-টুকরো করেছিলেন।