CAA এর বিরুদ্ধে বুদ্ধিজীবী বর্গ আরো একবার মাঠে নেমে পড়েছে। রামচন্দ্র গুহ, অনুরাগ কাশ্যপের মতো তথাকথিত বুদ্ধিজীবীরা CAA ও NRC নিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন। তবে এই বুদ্ধিজীবীরা কেন কাশ্মীরে হিন্দু বিতাড়নের সময় চুপ ছিলেন তাই নিয়েও পাল্টা প্রশ্ন তুলেছে বিজেপি সমর্থকরা। শরনার্থীরা স্থান পেলে কেন বুদ্ধিজীবীদের কষ্ট হয় তা নিয়েও প্রশ্নঃ তুলেছেন বিজেপি সমর্থকরা। এ সমস্ত কিছুর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের টলিউড জগতের একাংশ সরকারের বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন। টলিউড জগতের বিশিষ্ট বর্গরা CAA-NRC এর প্রতিবাদ করার জন্য কবিতাও তৈরি করে ফেলেছেন। কবিতার নাম- কাগজ আমরা দেখাবো না। কবিতায় মূলত বলা হয়েছে শাসক আসবে যাবে কিন্তু আমরা কাজগ দেখাবো না। প্রতিবাদীদের উপর লাঠিচার্জ করলেও কাগজ আমরা দেখাবো না। এখন এই বুদ্ধিজীবীদের বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ। বিষ্ণুপুর থেকে সাংসদ সৌমিত্র খাঁ তথাকথিত বুদ্ধিজীবী সব্যসাচী চক্রবর্তী, স্বস্তিকা, রুপম ইসলামদের কাজগ দেখাবো না কবিতার জবাব দিয়েছেন। সৌমিত্র খাঁ বেশ সুন্দর ভঙ্গিতে বুদ্ধিজীবীদের জবাব দিয়েছেন। উনি বলেছেন সব্যসাচী চক্রবর্তী আপনার নিশ্চয় জন্মের সময় বার্থ ...
ভারতের ইতিহাস পাঠ্যপুস্তক মুঘল রাজাদের কাহিনীতে পরিপূর্ণ। ইতিহাস বইতে মুঘল রাজাদের বেশি মহান হিসেবে দেখানোর চেষ্টা হয়। কিন্তু ভারতীয় হিন্দু রাজাদের সম্পর্কে কিছুই পড়ানো হয় না। অনেকে মনে করে যে মুঘল শাসনের পর ইংরেজ শাসন চলে এসেছিল। এই ধারণাও ভুল ইতিহাস পড়ার ফল। আসলে মুঘল শাসনকে উপড়ে ফেলার পর হিন্দু রাজরা দেশে ধীরে ধীরে হিন্দু সংস্কৃতির বিকাশ করতে শুরু করেছিল। যার কিছু সময় পর ইংরেজরা ব্যাবসার সূত্রে এসে ভারতীয় রাজনীতিতে প্রবেশ করেছিল। আজ এমন এক হিন্দু রাজার সম্পর্কে আপনাদের জানাবো যাকে দেখে মুঘলরা কাপতো। সাহসিকতার কারণে ভারতের ইতিহাসে মহারাণ প্রতাপের নাম অমর হয়ে আছে। মহারান প্রতাপ সেই রাজা যিনি মুঘল সম্রাট আকবরের অধীনতা গ্রহণ করেন নি। আকবরের সেনাবাহিনী তার মোকাবিলা করতে না পারায় কয়েকবার পালিয়েও যায়। মহারাণার পিতার নাম ছিল মহারানা উদয় সিংহ এবং মাতার নাম মহারাণী জয়বন্ত বাই। প্রতাপ ছিলেন তাঁর পরিবারের বড় সন্তান। উনার শৈশবের নাম কিকা ছিল। শৈশব থেকেই মহারাণা প্রতাপ সাহসী ও দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ছিলেন। সাধারণ শিক্ষার চেয়ে খেলাধুলা ও অস্ত্রশস্ত্র তৈরির শিল্প শেখার প্রতি তাঁর আগ্রহ ব...
Comments
Post a Comment