Posts

Showing posts from August, 2018

ভাগবত গীতার সাথে কেন তাজমহলের তুলনা উচিত নয় তার দূর্দান্ত বিশ্লেষণ করলেন যোগী আদিত্যানাথ।

Image
দেশের সবথেকে বড়ো রাজ্য উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যানাথ। যোগী আদিত্যানাথ এমন একজন মুখ্যমন্ত্রী যিনি স্পষ্ট কথা স্পষ্টভাবেই বলেন যে কারণে তথাকথিত সেকুলারদের চোখে উনি কট্টর হিন্দুত্ববাদী নেতাতে পরিণত হয়েছেন। কিন্তু উত্তরপ্রদেশের উনি কখনোই হিন্দু, মুসলিম বা খ্রিস্টানদের জন্য আলাদা নীতি তৈরি করে রাখেননি বরং সকলকে সম্প্রদায়ের জন্য সমান নীতি রেখে কাজ কাজ করেন। সম্প্রতি এক টিভি চ্যানেলের ইন্টারভিউতে যোগী আদিত্যানাথকে এই বিষয়ে কিছু প্রশ্ন করা হয়েছিল যার সঠিক ও যুক্তিযত উত্তর দেন উনি। টিভি চ্যানেলের সাংবাদিক যোগী আদিত্যানাথকে বলেছিলেন রাজনৈতিক জগতে আপনার ছবি একজন কট্টর হিন্দুত্ববাদীর। এর সাথে সাথে সাংবাদিক যোগীজিকে জিজ্ঞাসা করেন যে “আপনি ভাগবত গীতাকে ভারতীয় সংস্কৃতির প্রতীক চিহ্ন হিসেবে গণ্য করলেন, তাজমহলকে কেন ভারতীয় সংস্কৃতির প্রতীক চিন্হ বলে গণ্য করেন না? তাজমহল তো প্রেম, ভালবাসার প্রতীক!” যোগী আদিত্যানাথের অসাধারণ উত্তর! এর উত্তরের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যানাথ এমন উত্তর দিয়েছিলেন যা যেকোনো মানুষের মন জয় করতে যথেষ্ট। যোগী আদিত্যানাথ উত্তর দেন, ” আপনারা যদি সঠিকভাবে আমার কাজ অনুসর

রাহুল গান্ধী যাচ্ছেন কৈলাশ মানস সরোবর! কিন্তু এই যাত্রার পেছনে কারণ জানলে চমকে উঠবেন।

Image
রাহুল গান্ধী আরো একবার তার ভন্ড রাজনীতির জন্য চর্চায় উঠে এসেছেন। আপনাদের জানিয়ে দি, রাহুল গান্ধী আজ থেকে কৈলাশ যাত্রা শুরু করেছেন। রাহুল গান্ধীর এই কৈলাশ মানস সরোবর যাত্রা ১২ দিনের হবে অর্থাৎ উনি সেপ্টেম্বরের ১২ তারিখে ফিরবেন। রাহুল গান্ধীর এই যাত্রা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। মনে করা হচ্ছে রাহুল গান্ধীর রি পদক্ষেপ একটা পাবলিসিটি স্টান্ট ছাড়া আর কিছুই নয়। রাহুল গান্ধি যাত্রার জন্য সম্পূর্ন ভাবে প্রস্তুতি নিয়ে চীনের রাস্তায় মানস সরোবরের যাত্রা শুরু করবেন। ১২ দিনের এই যাত্রার জন্য রাহুই গান্ধী আজকেই রওনা দেবেন যার উপর বিভিন্ন রাজনৈতিক দল প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। বিজেপি নেতা শাহনওয়াজ হোসেন বলেছেন নির্বাচন সামনে এলেই রাহুল গান্ধীর মন্দির মনে পড়ে যায়। অন্যদিকে গিরিরাজ সিং বলেছেন রাহুল গান্ধী কৈলাশ মানস সরোবর যাত্রায় যাত্রায় যাচ্ছেন তার জন্য শুভকামনা কিন্তু কোন রাহুল গান্ধী যাচ্ছেন? হিন্দু রাহুল গান্ধী, খ্রিস্টান রাহুল গান্ধী নাকি জৈন রাহুল গান্ধী! আসলে রাহুল গান্ধী বিজেপির হিন্দুত্ব নীতিকে টক্কর দেওয়ার জন্য নরম হিন্দুত্ব মিথ্যা প্রকাশ করছেন যা সমগ্র দেশবাসী ধরে ফেলেছে। আসলে এর আগেও গুজরাট

Big breaking: চীনকে বহু পেছনে ফেলে ভারতের GDP গ্রোথ রেট ৮ শতাংশ পার করলো। ভারতের বর্তমান GDP রেট..

Image
বিরোধীদের মুখে আরো একবার ঝামা ঘষে দিলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। মোদী সরকারের নীতি ও সুপরিকল্পনার ফলাফল আসতে শুরু করেছে। আপনাদের জানিয়ে দি, ভারতের GDP গ্রোথ রেট ৮ শতাংশ টপকে দিয়েছে। আপনাদের জানিয়ে দি বর্তমান সময়ে বিশ্বের সমস্থ দেশের আর্থিক মন্দার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ইউরোপের দেশগুলির কোমর ভেঙে পড়েছে, আমেরিকা ও চীনের বড়ো বড়ো সংস্থা পর্যন্ত বহু বিলিয়ন ডলার ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। চীনের GDP রেট লাগাতার নীচে যেতে শুরু করেছে। এমন পরিস্থিতিতে হিন্দুস্থানের GDP লাগাতার উপরে উঠতে শুরু করেছে। আজকের প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী ভারত ৮ শতাংশ জিডিপিকে পার করেছে। বর্তমানে ভারতের জিডিপি রেট ৮.২ % হয়েছে। এখন জিডিপিতে ভারতকে টক্কর দেওয়ার মতো কোনো দেশ নেই। আগেই ভারত চীনকে পেছনে ফেলে দিয়েছিল ভারত ৭.৩ শতাংশ জিডিপি ছিল তো চীন ৬.৭ শতাংশ জিডিপি গ্রোথ নিয়ে এগোচ্ছিল। এখন ভারত ৮.২ শতাংশ জিডিপি নিয়ে দুরন্ত গতি ধরে ফেলেছে অন্যদিকে চীন ৬.৭ % জিডিপিতেই আটকে রয়েছে। এখন ভারত ও চীনের মধ্যে অনেক পার্থক্য সৃষ্টি হয়ে গেছে। এটিকে ভারতের জন্য একটা বড়ো উপলদ্ধি কারণ এখন ভারতের একোনোমিকে বিশ্বে আলাদা চোখে দেখা হবে। ৮.২ শতা

গেপ্তার হওয়া নকশালীদের সমর্থন করলেন রাহুল গান্ধী, তারপর সম্বিত পাত্র এমন কড়া জবাব দিলেন…

Image
২০১৯ নির্বাচন সামনে আসছে তাই রাহুল গান্ধী ও কংগ্রেস মিলে বিজেপি বিরোধিতায় নেমে পড়েছে। কিন্তু সম্প্রতি বিজেপির বিরোধিতা করতে গিয়ে রাহুল গান্ধী জঙ্গি, মাওবাদী ও নকশালপন্থীদের সমর্থন করতে শুরু করেছে। আসলে কয়েকদিন আগে পুলিশ ৫ জন বামপন্থী নেতাকে গেপ্তার করেছে যারা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে হত্যার পরিকল্পনা কষছিল। কিন্তু রাহুল গান্ধী সেই নকশালী বামপন্থী নেতাদের সমর্থনে বলেন যে এটা স্বাধীনতার গ্রেপ্তারি। এরপর বিজেপি প্রবক্তা সম্বিত পাত্র কংগ্রেসকে যা বলেন তা রাহুল গান্ধীকেও চুপ করিয়ে দেবে। জানিয়ে দি কগ্রেস ও কংগ্রেসের পোষা মিডিয়া এখন এই নকশালীদের সামাজিক কার্যকর্তা বলেও প্রচার শুরু করেছেন। এর উত্তরে সম্বিত পাত্র বলেন যে বামপন্থী নেতাদের উপর কগ্রেস আমলেও অভিযোগ ছিল তারা আজ হঠাৎ করে সামাজিক কার্যকর্তা কি করে হয়ে গেল। সম্বিৎ পাত্র বলেন, ‘৮০ দশকেও এখন গেপ্তার হওয়ার মধ্যে একজন(বারা বারা রাও)গেপ্তার হয়েছিল যার ২ বছর জেল হয়েছিল। কিন্তু সেই সময় তো আমাদের সরকার কেন্দ্রে ছিল না।’ সম্বিত পাত্র বলেন রাও এক ইন্টারভিউতে সংসদীয় কার্যকলাপ ও দেশের নির্বাচনকে উঠিয়ে দেওয়ার কথা বলেছিলেন। পাত্র ভেরানোন গঞ্জল

জন্মাষ্টমীর আগে কেন্দ্রের মোদী সরকার দিতে চলেছে বড়ো উপহার। খুশির মহল সরকারি কর্মচারীদের।

Image
কেন্দ্রে মোদী সরকার আসার পর থেকেই তিনি যেমন দেশের সাধারন মানুষের জন্য একের পর এক বড়ো পদক্ষেপ নিচ্ছেন, সেই একই ভাবে নিচ্ছেন সরকারি কর্মচারীদের জন্যও বিশেষ পদক্ষেপ। মোদী সরকার, সরকারি কর্মচারীদের সুবিধার জন্য একের পর এক বড়ো সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। তবে আগেকার সব কিছুকে ছাড়িয়ে এবার মোদী সরকার নিলো বড়ো পদক্ষেপ। জন্মাষ্টমী আগে মোদী সরকার কেন্দ্র সরকারের কর্মচারীদের বড়ো উপহার দেওয়ার সিধান্ত নিয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মচারী এবং পেনশনভোগী দের জন্য মোদী সরকার ঘোষনা করলেন বড়ো সুখবর। বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীমন্ডলের এক বৈঠক হয়, সেই বৈঠকে ২ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা বাড়ানোর প্রস্তাবকে মঞ্জুরি দেওয়া হয়েছে। অরুণ জেটলি বলেছেন ডিএ এর ঘোষণা কেন্দ্র সরকারের বেসিক সালারির আধারে হবে। এই বছরে মার্চ মাসে সরকার ২% ডিএ বাড়িয়েছিল। কেন্দ্র ডিএ ৫ শতাংশ থেকে বেরিয়ে ৭ শতাংশ করে দিয়েছিল। এখন এই সিদ্ধান্ত গ্রহনের পর ২% মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধির ফলে ডি.এ বেড়ে হয়ে দাঁড়ালো ৯% । অর্থাৎ এক বছরের মধ্যেই ৪ শতাংশ ডিএ সরকারি কর্মচারীদের বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এর ফলে সরকারি কর্মচারীরা বেশ খুশি বলেই জানা যাচ্ছে। ১লা জুলাই ২০১৮ থেকেই এই সিদ্ধান্ত ক

এবার মোদী আমলে ভারতের আর্থিক মজবুতি দেখে চমকিত সংযুক্তরাষ্ট্র সংস্থা।

Image
পুরো বিশ্ব আরো একবার বড়োসড়ো আর্থিক মন্দার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে, আমেরিকার বড়ো কোম্পানি ফেসবুক, আমাজন দের প্রায় ১৩৬ বিলিয়ন ডলার ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়েছে। অন্যদিকে চীনের বড়ো কোম্পানিগুলোকে আরো বেশি পরিণাম আর্থিক ঝটকা লেগেছে। চীনি ইন্টারনেট কোম্পানি TENCENT এর শেয়ার ২৫% কমে গেছে। যার জন্য প্রায় ১৮৩ বিলিয়ন ডলারের ঝটকা লেগেছে। কিন্তু পরিস্থিতে সংযুক্ত রাষ্ট্র ভারতকে দেখে চমকিত হয়ে পড়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নীতি ও সুপরিকল্পনার জন্য ভারতের আর্থিক ব্যবস্থায় নতুন পাখানা যুক্ত হয়েছে। নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে ভারত একের পর এক নতুন ঐতিহাসিক রেকর্ড ভেঙে ফেলছে যার পরেও কংগ্রেস ও বামপন্থীরা মিথ্যাঅপপ্রচারে নেমে পড়েছে। কংগ্রেসের দাবি ভারত প্রচন্ড আর্থিক সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে এবং ভারতের অর্থনীতি সম্পুর্ন ডুবতে বসেছে। সম্প্রতি পাওয়া খবর অনুযায়ী ২৯ আগস্ট শেয়ার বাজার ভারতের ইতিহাসের সমস্থ রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। নিফটি প্রথমবার ১১৭৫০ টপকে দিতে সক্ষম হয়েছে যেখানে সেনসেক্স ৩৮৯২০ পৌঁছেগেছে। প্রতিদিন শেযার বাজার যেভাবে রেকর্ড ভাঙছে তা প্রমাণ করে যে মোদী আমলে ভারত আর্থিক দিকে নতুন মাত্রা ছুঁয়ে ফেলেছে এবং দ

মুখ পুড়লো কংগ্রেস ও দালাল মিডিয়ার! বিপ্লব দেবের মন্তব্য ১০০% সঠিক জানালো গবেষণা।

Image
বিপ্লব দেব যিনি ত্রিপুরার নবনির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রী। এই বিপ্লব দেব প্রায়শই খবরের শিরনামে থাকেন তার মন্তব্যের জন্য। এর আগে তার মন্তব্য কে ঘিরে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকবার শোরগোল পরে গিয়েছিল। অনেকে ব্যাস্ত হয়ে পড়েছিলেন তাকে নিয়ে খিল্লি তামাশা করতে। তিনি কিছুদিন আগে দাবি তুলেছিলেন যে, মহাভারতের যুগে মানুষের তৈরি স্যাটেলাইট ও ইন্টারনেটেরঅস্তিত্বের ব্যাপারে মন্তব্য নিয়ে। সেই মন্তব্যের পরে তাকে নিয়ে নানা ট্রল শুরু করে দেয় নেটিজেনরা। কিন্তু এবার এই বিজেপি নেতাকে নিয়ে মশকরা করতে গিয়ে নিজেরাই লজ্জায় পরে যান নেটিজেনদের একাংশ। ত্রিপুরার বিখ্যাত নৌকা প্রতিযোগিতা যেটার জন্য ত্রিপুরার নাম উজ্জ্বল হয়েছে। সেই নৌকা প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করতে গিয়ে তিনি বক্তৃতা দেন। সেখানে তিনি দাবি করেন যে, ‘জলাশয়ে অক্সিজেনের মাত্রা বৃদ্ধি করতে হাঁস বিশেষ ভূমিকা পালন করে। তিনি দাবি করেন যে, পুকুরের অক্সিজেন বাড়ানোই হাঁসের ভূমিকা রয়েছে। তাদের জন্যই মাছেদের সুবিধা হয় জলে বেঁচে থাকতে। ব্যাস তার এই মন্তব্য কে ঘিরে সোশ্যাল মিডিয়াম আলোড়ন পরে যায়। অনেক হাসি ঠাট্টাতামাসা শুরু হয়। কিন্তু মুহুত্বেই সব হাসি থেমে যায়। কারন বামপন্থী ও যে

প্রকাশ্যে এলো কংগ্রেস আমলে আরেক বড়ো দুর্নীতি! ক্ষমতার শেষ ৭ দিনে সোনিয়া গান্ধীর নেতৃত্বে হয়েছিল বিশাল অঙ্কের ঘোটালা।

Image
কংগ্রেস আমলে হওয়া এবার আর একটা বড় দুর্নীতি সামনে এসেছে যা ভারতীয় রাজনৈতিক জগৎকে তোলপাড় করে তুলেছে। ইতালির সোনিয়া গান্ধী ও মনমোহন সিং এর নেতৃত্বে UPA সরকার তাদের শেষ কার্যকালে এমন ঘোটালা করেছে যার আশা কোনো দেশবাসী করেনি। কংগ্রেস সরকার তাদের দ্বিতীয় কার্যকাল শেষ হতে হতে দেশের আর্থিক ব্যবস্থাকে দুর্বল করে দিয়ে এমন দুর্নীতি করেছে যা এখন কংগ্রেসের গলার কাঁটায় পরিণত হয়েছে। CBI এর হাতে যে প্রমান এসেছে সেই অনুযায়ী ‘গোল্ড ইমপোর্ট স্কিম’ এ বড়ো ঘোটালা করা হয়েছে। সবথেকে বড়ো ব্যাপারে এই যে দুর্নীতি UPA সরকারের কার্যকালের শেষ ৭ দিনে করা হয়েছে। UPA সরকারের আমলে শেষ ৭ দিনে কিছু জুয়েলারি কোম্পানির চাহিদাকে কোন যাচাই না করেই দ্রুত মেনে নেওয়া হয়েছিল। জানিয়ে দি, তামিলনাড়ুর ৬ জুয়েলারী কোম্পানি ৮০:২০ গোল্ড ইমপোর্ট শর্তে ডিল দেওয়ার দাবিতে আবেদন করেছিল। ইতালির সোনিয়া গান্ধী চালিত UPA সরকার নিজেদের কার্যকাল শেষ হতে চলেছে দেখে কোনো তথ্য যাচাই না করেই শেষ সপ্তাহে এটা মেনে নিয়েছিল। ইকোনোমিকস টাইমস থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী সিবিআই প্রথম থেকে খুঁটিয়ে তদন্ত করার পর এই তথ্য তাদের হাতে এসেছে। ২০১৬ এর কেগ রিপোর্টে দাবি ক

ঐতিহাসিক সাফল্য ভারতের! জৈব জ্বালানিতে উড়বে বিমান, বাঁচবে বহু হাজার কোটি টাকা।

Image
সারা বিশ্বকে চমক দিয়ে এবার ইতিহাস তৈরি করলো ভারতবর্ষ। মঙ্গলবার দিন নয়া দিল্লি তে দেশের প্রথম জৈব-জ্বালানি ব্যবহৃত বিমান অবতরণ হল। ইতিহাসে এই প্রথমবার বিমানে জৈব জ্বালানি ব্যাবহার করলো ভারত। ফলে মহাবিশ্বের বিভিন্ন উন্নয়নশীল দেশ গুলির কাছে ভারতের এই সফল অবতরণ ইতিহাস হয়ে থাকবে। উন্নয়নশীল দেশ অস্ট্রেলিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডা বিমানে ইতিমধ্যে জৈব জ্বালানি ব্যবহার করে ফেলেছে। এবার সেইসব দেশের সাথে একই তালিকায় নিজের নাম নতিভুক্ত করল ভারতবর্ষ। ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের টার্মিনাল ২-তে স্পাইসজেটের বিমানটি যেটি ২৫% বায়োফুয়েল বা জৈব-জ্বালানি এবং ৭৫% জেটফুয়েল বা বিমান জ্বালানি সহ অবতরণ করে। এই বিমানটি দেরাদুন থেকে দিল্লি আসে। বিমানে ছিল ৭২ জনের সিট। খুব শীঘ্রই স্পাইসজেট পুরপুরি ভাবে জৈব-জ্বালানি ব্যবহৃত বিমান চালাবে দেরাদুন থেকে দিল্লি অব্দি, এমনটি জানানো হয়েছে TOI- নামে একটি সংস্থার রিপোর্টে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, মোদী সরকার এই চার বছরে ১২ হাজার কোটি টাকা বাঁচানোর লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে জৈব জ্বালানি ব্যাবহার করা শুরু। কেন্দ্র সরকার জৈব-জ্বালানি তৈরি করার একটা অভিনব পন্থা নিয়েছে

মেডেল জিতে ভারতের নাম উজ্জ্বল করা দিব্যা কাকরান করলেন অরবিন্দ কেজরিওয়ালের পর্দাফাঁস। বললেন..

Image
সারা বিশ্বে ভারতের নাম উজ্জ্বল করেছে দিব্যা কাকরান যার উপর আজ পুরো দেশ গর্ব করছে। এশিয়ান গেমস রেসলিং ২০১৮ তে ব্রঞ্চ মডেল এনে দিব্যা ভারতের নাম উজ্জ্বল করেছে। দিব্যা প্রচন্ড কঠিন অবস্থার মধ্যে নিজের প্রশিক্ষণ সম্পূন্ন করে আজ দেশের মাথা উঁচু করেছে। এক দিকে যেমন দিব্যা তার এই উপলব্ধির জন্য দেশ ও পরিবারের প্রতি নিজের খুশি ব্যাক্ত করেছে তেমনি মুখ্যমন্ত্রী কেজরিয়ালের প্রতি দিব্যা অভিযোগ ও ক্ষোপ প্রকাশ করেছে। আপনাদের জানিয়ে দি, দিব্যা কাকরান দিল্লীতেই বসবাস করেন এবং বহু পরিশ্রমের পর দিব্যা ভারতবাসীকে মেডেল এনে দিতে পেরেছেন। দিল্লির এক সংকীর্ণ গলির মধ্যে মধ্যে ১০৩ ইস্ট গোকালপুরের বাড়িতে নিজের পরিবারের সাথে থাকেন দিব্যা কাকরান। দিব্যা জানিয়েছেন দিল্লিতে আসার পরেও জীবন খুবই কষ্টকর ছিল। দিল্লিকে অনেক মেডেল দিলেও দিল্লি সরকার তাদের কোনোরকম সাহায্য করেনি। এমনকি সাহায্যের আশায় দিব্যা কেজরিওয়ালের সাথে দেখাও করেছিলেন। সাহায্যের আশার কেজরিওয়ালের কাছে গেলে উনি সাহায্যের জন্য প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন কিন্তু কোনো সাহায্য করেননি। অভিনন্দন বার্তা নিয়ে বলতে গিয়ে দিব্যা বলেন, অনিল কাপূর অভিনন্দন জানিয়েছেন, প্রধ

“যতদিন উত্তরপ্রদেশে অপরাধ থাকবে ততদিন এনকাউন্টার থাকবে”- যোগী আদিত্যানাথ।

Image
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে বিজেপি দেশের সবথেকে বড়ো রাজ্য উত্তরপ্রদেশে জয়লাভ করার পর যোগী আদিত্যানাথকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। সমাজবাদী পার্টি(সপা) ও বহুজন সমাজবাদী পার্টি(বসপা)! বহু বছর ধরে উত্তরপ্রদেশে শাসন চালানোর সময় রাজ্যকে কট্টরপন্থী ও গুন্ডাদের আস্তানা বানিয়ে তুলেছিল। দিনের বেলা খুন হত্যা, বোমা ছোঁড়া এইসকল খুবই সাধারণ ঘটনা ছিল। তাই উত্তরপ্রদেশকে উত্তমপ্রদেশে পরিণত করার দায়িত্ব দেওয়া হয় যোগী আদিত্যনাথকে। যোগী আদিত্যানাথ ক্ষমতায় আসার পরই পুলিশ ব্যাবস্থাকে কড়া করে তুলে এবং গুন্ডাদের এনকাউন্টার করতে শুরু করে। যারপর তথাকথিত মানবাধিকাররা যোগী আদিত্যানাথের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করে। আপনাদের জানিয়ে দি, উত্তরপ্রদেশে যত গুন্ডা, মাফিয়া রয়েছে এরা সকলেই অখিলেশ যাদবের পার্টি সপা অথবা মায়াবতীর পার্টি বসপার কার্যকর্তা। আপনাদের এটাও জানিয়ে দি যে তিন মুসলিম ভাই সেলিম, ওয়াসিম ও নাসিম মিলে চন্দন গুপ্তার হত্যা করেছিল তারাও সপার কার্যকর্তা ছিল। এখন যোগী রাজে সপা বসপার গুন্ডারা এনকাউন্টারে শেষ হচ্ছে তাতে স্বাভাবিক ভাবেই শোকের ছায়া পার্টির উপর দেখা যাচ্ছে। সপার গুন্ডা সংখ

অনুপম খেরকে রাহুল ও মোদীর তুলনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে, তিনি এমন কড়া উত্তর দেন যা শুনলে কংগ্রেস বাকরুদ্ধ হবে।

Image
বলিউড সিনেমা জগতের অন্যতম সফল অভিনেতা অনুপম খের। যিনি তার অভিনয় জগতে বেশ সাফল্য পেয়েছেন। তিনি রাজনীতির ময়দানে না থাকলেও দেশের বিভিন্ন ইস্যুতে তিনি প্রায় সময় সরব হন। ট্যুইট করে প্রতিবাদ জানান। তিনি সম্প্রতি ট্যুইটারে তার অনুগামীদের সাথে যোগাযোগ আরও দৃঢ় করার জন্য প্রশ্ন উত্তর সেশন শুরু করেন। সেখানে তার অনুগামীরা নানান বিষয়ের পাশাপাশি তাকে রাজনৈতিক বিষয়েও অনেক প্রশ্ন করেন। সম্প্রতি একজন ভক্ত তাকে প্রশ্ন করেন যে, ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে নরেন্দ্র মোদীর ভূমিকা নিয়ে। তিনি কি দেশের সমস্ত প্রতিকূলতা ঠিকঠাক মোকাবিলা করছেন। তাদের কে সেই প্রশ্নের উত্তরে অনুপমজি বলেন যে, মোদীজি প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দেশের উন্নতিতে যথেষ্ট চেষ্টা করছেন। আপনারাও লক্ষ্য করবেন যে, তার কর্মদক্ষতার উপর নির্ভর করে দেশ এখন অনেক এগিয়ে চলেছে। অনুপমজি কে মোদী ও রাহুলের তুলনা টেনে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন যে, মোদীজি প্রধানমন্ত্রী হিসাবে যথেষ্ট সফল। ভারতের উন্নতির দিকে তিনি নিজের ধারনা সকলের কাছে স্পষ্ট করেছেন। কিন্তু রাহুল গান্ধী সব কিছু সাজানো পেয়েছেন। তাকে কষ্ট করে কোনো কিছু উপার্জন করতে হয় নি। এক কথায় তিনি সব জিনিশ

৭৮ কোটি টাকায় বিক্রি হলো টয়লেটের জল,যাতে ৫০ টি বাস দৌড়াচ্ছে রাস্তায়। পুরো বিষয় জানলে মোদী সরকারের প্রশংসা করবেন।

Image
বর্তমান যুগে বায়োগাসের গুরুত্ব যে কতটা বেশি তা আর কারোর অজানা নয়। এমন একটা জ্বালানি যা পরিবেশের কোনো ক্ষতি না করে লাভদায়ক ফলাফল প্রদান করে। বায়ো গ্যাসের এই মানের দিকে লক্ষ রেখে মোদী সরকার এই জ্বালানির ব্যাবহারের দিকে উদ্যোগ নিতে শুরু করেছে। এর ফল এই যে মহারাষ্ট্রে নাগপুরে এক সরকারি এজেন্সি টয়লেটের জলকে ৭৮ কোটি টাকায় বিক্রি করেছে। অবাক হওয়ার এখনো কিচ্ছু হয়নি, অবাক করার ব্যাপার ওই যে জল থেকে প্রাপ্ত গ্যাসের ব্যাবহার করে ৫০ টি এসি বাস চালানো হবে। কেন্দ্রীয় পরিবহন মন্ত্রী নিতিন গতকারী জানিয়েছেন মহারাষ্ট্রের নাগপুরে বিকল্প জ্বালানির খোঁজে নানান পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হচ্ছে। এর মধ্যে একটা টয়লেটের জল থেকে গ্যাস বের করে সেটা দিয়ে এসি বাস চালানোর যোজনা। ভারতে আপাতত এইরকম ৫০ টি বাস চালানো হচ্ছে। কেন্দ্রীয় পরিবহন মন্ত্রী জানান পেট্রোলিয়াম মন্ত্রণালয়ের অধীনে কাজ করা তেল ও গ্যাস কোম্পানিগুলোর সাথে চুক্তি করা হয়েছে। এতে গঙ্গার পাড়ে বসা ২৬ টি শহর বেশ উপকৃত হবে। উনি বলেন জলের নোংরা থেকে বের হওয়া মিথেন গ্যাস থেকে বায়ো CNG তৈরি করা হবে। এই বায়ো গ্যাস ২৬ টি শহরের সিটি বাস চলবে। আরো একটা বড় বিষয় এই যে এতে

সঞ্জয় ও ইন্দ্রিরা গান্ধীর মৃত্যুর ভবিষ্যতবাণী করা জ্যোতিষীচার্য এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে নিয়ে করলেন বড়ো গণনা।

Image
দেশে ক্ষমতায় থাকা ৪ বছরের বেশি পূর্ণ করে ফেলেছে নারেন্দ্র মোদীর সরকার। এই সময় দেশে আর একবার লোকসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। একদিকে যেমন মোদী সরকার দেশের মানুষের চাহিদা পূরণের জন্য দিনরাত এক করে দিয়েছে। তেমনি অন্যদিকে বিরোধী দলগুলি এক হয়ে মোদী ঝড়কে আটকানোর জন্য সমগ্র শক্তি প্রয়োগ করেছে। ২০১৯ লোকসভা নির্বাচন সামনে তাই দেশের মিডিয়া থেকে বড়ো বড়ো এজেন্সি সকলে নির্বাচনের সমীক্ষা বের করতে শুরু করে দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে বর্তমানে বিজেপি বিশ্বের সবথেকে বড়ো ও শক্তিশালী রাজনৈতিক পার্টিতে পরিনত হয়েছে। বর্তমানে দেশের প্রায় বেশিরভাগ রাজ্যে বিজেপি ক্ষমতায় রয়েছে এবং দেশকে একসূত্রে বেঁধে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় রয়েছে। এখন যখন বামপন্থীরা দেশকে উত্তর ভারত দক্ষিণ ভারত বলে এবং কংগ্রেস এক সম্প্রদায়কে তোষণ করে আরেক সম্প্রদায়কে অবহেলা করে রাজনীতি করছে তখন নারেন্দ্র মোদী সবকা সাথ সবকা বিকাশের শ্লোগান দিয়ে দেশকে বিশ্বগুরু করার পথে কাজ করছেন। এমন পরিস্থিতিতে এক বিখ্যাত জ্যোতিষী ২০১৯ নির্বাচন ও পরবর্তী প্রধানমন্ত্রীর চেহেরা কে হবেন এই নিয়ে ভবিষ্যতবাণী করেছে। এই জ্যোতিষী আর ক

প্ৰধানমন্ত্রী মোদীকে হত্যার পরিকল্পনাকারীদের পাঁচ জন গ্রেপ্তার। এদের পরিচয় জানলে চোখ কপালে উঠবে।

Image
ভারতের রাজনৈতিক সমস্যা খুঁটিয়ে দেখলে দেশের এত সমস্যা চোখে পড়বে যা আপনাকে বিচলিত করে তুলবে। কিন্তু বর্তমানে সকল সমস্যার একটা ওষুধ রয়েছে তা হলো মোদী। কট্টরপন্থী থেকে শুরু করে নকশালী, জঙ্গি, আতঙ্কবাদী সকলের জন্য একটাই ওষুধ- মোদী। আর এই কারণেই দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে হত্যার জন্য অশুভ শক্তিগুলি উঠে পড়ে লেগেছে। আপনাদের জানিয়ে দি দেশের সুরক্ষা এজেন্সি টানা তদন্ত করার পর ৫ ভয়ঙ্কর নকশালীকে গ্রেপ্তার করেছে। এরা সকলেই প্রধান মন্ত্রীকে হত্যার জন্য পরিকল্পনা তৈরি করছিল। অনুসন্ধান বিভাগ ও সুরক্ষা এজেন্সি বহুদিনের তদন্ত করার পর এদেরকে গ্রেপ্তার করেছে। এই ৫ ভয়ঙ্কর নকশালীকে গ্রেপ্তারের পর দেশের বুদ্ধিজীবী বর্গ, বামপন্থী পার্টি ও কংগ্রেস মিডিয়ার মধ্যে ভূমিকম্পের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। রোহিঙ্গাদের জন্য কাজ করা কিছু নেতা এদের সমর্থনে কোর্টে হাজির হয়েছে। কংগ্রেস ও বামপন্থী দল একটু বেশি বিচলিত হয়ে পড়েছে। আপনাদের জানিয়ে দি মিডিয়া এই ভয়ানক নকশালীদের মানবাধিকার কার্যকর্তা বলে প্রচার করতে আর এখনও করে চলেছে। প্রথমে তো আপনাদের জানিয়ে দি দেশে এই রকম যত মানবাধিকার কার্যকর্তা রয়েছে প্রত্যেকেই নকশালী সম

বিজেপির প্রচারে বেরিয়ে আরো একবার তৃণমূলকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করলেন মুকুল রায়। বললেন…

Image
তৃণমূলের দুর্নীতি, তোষণ ও সিন্ডিকেট থেকে অতিষ্ঠ হয়ে বেরিয়ে এসে বিজেপিতে যোগ দান করেছিলেন মুকুল রায়। বিজেপিতে যোগ দ দান করেই একের পর এক তথ্য ফাঁস করে তৃণমূলকে চাপে ফেলেছেন হেভিওয়েট নেতা মুকুল রায়। সেই পুরোনো মুকুল রায় কে আবার পাওয়া গেল চেনা মেজাজে। এই দিন শিলিগুড়িতে একটি জনসভাতে অংশ নিতে গিয়েছিলেন মুকুল রায়। সেই জনসভায় তিনি তৃনমূলের বিরুদ্ধে সুর চড়ান। তিনি সেই জনসভায় বলেন যে, এ রাজ্যে বালি খাদান, জমি, পাথর খাদান, কয়লা-সহ সমস্তরকম মাফিয়াচক্রের স্রষ্টা তৃণমূল। তৃণমূল আশ্রিত গুন্ডাবাহিনীর দাড়ায় হচ্ছে সমস্তরকম মাফিয়ারাজ। এই বিজেপি নেতা বলেন যে, রাজ্যে সন্ত্রাসবাদের দায় এড়িয়ে যেতে পারেন না মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই সাথে তিনি দাবি করেন যে, তৃণমূলকে তাদের এই দুর্নিতিমূলক কাজকর্মের মূল্য চোকাতে হবে। সম্প্রতি বিজেপি নেতা মুকুল রায় বিজেপির প্রচারে শিলিগুড়ি যান। সেখানে গিয়ে তিনি দার্জিলিং এ বিজেপি দলের জেলাস্তরের নেতাদের সাথে বৈঠক করেন। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন অন্যতম জেলা সম্পাদক গনেশ দেবনাথ, জেলা সভাপতি অভিজিৎ রায়চৌধরী-সহ বিজেপির শীর্ষ নেতারা। তাদের সাথে সেই দিন মূলত দার্জিলিং জেলায় দ

শাসক দলের অত্যাচার ও গুন্ডাগিরিকে প্রতিহত করে বিজেপির পঞ্চায়েত গঠন এই জেলায়।

Image
নমিনেশন পত্র জমা দেওয়া থেকে পঞ্চায়েত ভোট সব ক্ষেত্রেই পশ্চিমবঙ্গকে কাশ্মীরে পরিণত করেছিল তৃণমূলের গুন্ডাদল। পঞ্চায়েত ভোটে পুরো রাজ্যের মত মুর্শিদাবাদেও চলেছে বিরোধীদের উপর অকথ্য অত্যাচার। নানারকম ভাবে নমিনেশন জমা দেওয়ার কাজে বাঁধা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। বহু এলাকায় রক্ত ঝরেছে। ঝরে গিয়েছে অনেক প্রান। কিন্তু এতকিছু করেও তৃনমূল সাধারণ মানুষের সমর্থনকে আটকাতে পারেনি। মহুলা পঞ্চায়েত যা মুর্শিদাবাদ জেলার বেলডাঙা থানার অন্তর্গত সেখানে বিজেপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠ ভাবে ১৮ টি আসনের মধ্যে ১৪ টি আসনে জয়ী হয়েছে। সেই এলাকায় পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফল প্রকাশের পর থেকে খুশির হাওয়া বিজেপি শিবিরে। বিজেপির জয়ের ফলে সোমবার বোর্ড গঠন করে মহুলা বিজেপি সংগঠন। মুর্শিদাবাদ জেলার এই অঞ্চলটি মূলত কংগ্রেসের ঘাটি বলেই পরিচিত। কিন্তু এবার এখানে কংগ্রেস তো বটেই সেই সাথে তৃনমূলও দাঁত ফোটাতে পারে নি। সোমবার জয়ী ১৪ জন প্রার্থীকে নিয়ে পুলিশের সহায়তায় সুষ্ঠ ভাবে পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন করেন বিজেপি। বিজেপির তরফে প্রধান হিসাবে নির্বাচিত হন অনুপ সাহা। যিনি ১৪ টি ভোটের মধ্যে ১৪ টি ভোটই পান। সেই সাথে উপপ্রধান হিসাবে নির্বাচিত হন দীপ্তি

‘গান্ধী টাইটেল ছাড়া আপনারা কাছে কি আছে?’ – সাংবাদিকের প্রশ্নে চমকে উঠে এটাই করলেন রাহুল গান্ধী।

Image
কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী চার দিবশীয় যাত্রায় ইংল্যান্ডে ছিলেন। সেখানে এক প্রেস কনফারেন্সকে সম্ব্ধিত করেন রাহুল গান্ধী। সেই প্রাক্কলেও এক সাংবাদিক রাহুল গান্ধীকে প্রশ্ন করেন , ‘গান্ধী টাইটেল ছাড়া আপনার কাছে আর কি আছে?।’এই প্রশ্ন করায় রাহুল গান্ধী এমন কিছু করেন যা অবাক করার মতো। বিদেশের মাটিতে এইরকম প্রশ্ন যে রাহুল গান্ধীকে করা যেতে পারে এটা কখনো চিন্তায় করেননি রাহুল গান্ধী। রাহুল গান্ধীকে এই প্রশ্ন হলে উনি স্তম্ভিত হয়ে পড়েন। এরপর রাহুল গান্ধীকে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য বলা হলে উনি প্রথমত বিষয়টিকে ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু শেষমেষ দর্শকদের কাছ থেকে এড়িয়ে না যেতে পারে রাহুল গান্ধী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে নিয়ে মন্তব্য করতে শুরু করেন। উল্লেখ্য, ভারতেও এমন কথা উঠে যে রাহুল গান্ধীর মধ্যে তেমন কোনো বিশেষ কোনো গুন নেই যে রাহুল গান্ধী কোনো কোনো রাজনীতি পার্টির নেতা না সভাপতি করা যেতে পারে। ভারতের অনেকেই দাবি করে থাকেন যে গান্ধী টাইটেল থাকার জন্য রাহুলকে কংগ্রেস পার্টির মুখ করে রেখেছে। আসলে একটু ভেবে দেখলে এটা সত্যই যে রাহুল গান্ধী নাম থেকে গান্ধী সারনেম সরিয়ে নিলে

মেঘালয় থেকে বেরিয়ে এলো নির্বাচনের ফলাফল! দেখে কগ্রেসের হুশ উড়বে।

Image
কেন্দ্রে বিজেপি সরকার আসা ৪ বছরের বেশি সময় হয়ে গেছে। এই ৪ বছরের অন্তরালে মোদী সরকার সাফল্যের নতুন নতুন মাত্রা ছুঁয়ে ফেলেছে।দেশের ক্ষমতা হাতে আসার সাথে সাথে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দেশের হিতে একের পর এক বড়ো সিধান্ত নিয়েছে যার প্রভাব গোটা বিশ্বকে অবাক করেছে। আজ ভারত বিকাশের যে ধারায় চলছে তার পেছনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর পরিশ্রম রয়েছে। সামরিক হোক বা আর্থিক অথবা কূটনৈতিক সবদিকে থেকে আজ ভারত বিশ্বের শক্তিশালী দেশের তালিকায় স্থান লাভ করেছে। নরেন্দ্র মোদী প্রধানমন্ত্রী পদে বসার পর থেকেই দেশের জনতা উনার দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। এই কারণে উনার জনপ্রিয়তা এতটাই বেড়ে গিয়েছে যে যেখানে যেখানে নির্বাচন হয়েছে সেখানে সেখানে বিজেপি প্রচণ্ড বহুমত নিয়ে জয় লাভ করেছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে বিজেপি অধিকতর রাজ্যে প্রচন্ড বহুমতের ঝান্ডা উড়িয়েছে। মোদী ঝড়ের এই প্রভাব এখনো থামবার নাম নিচ্ছে না। সমস্থ বিপক্ষী দল এক হয়ে মোদী সরকারের বিরুদ্ধে মোর্চা খুলে বসেছে এবং বিরোধিতা করার জন্য নেমে পড়েছে কিন্তু নরেন্দ্র মোদীর জনপ্রিয়তায় কোনো প্রভাব পড়ছে না। এর মধ্যেই মেঘালয়ের যে দুই বিধানসভায় উপনির্বাচন

এবার দিল্লীর মধ্যেও মিনি পাকিস্থান! ‘বাড়ি বিক্রি’ লিখে পলায়ন হিন্দুরা।

Image
ধর্মনিরপেক্ষতা- এই শব্দ ওতপ্রোত ভাবে আমাদের দেশের ও সমাজের সাথে জুড়ে দিয়ে গেছে কংগ্রেস। আর এই শব্দ এখন হিন্দু সমাজের উপর ভারী পড়ছে বলেই মনে করছেন অনেকে। কারণ এবার অন্যান্য বড়ো শহরের মতো হয়তো দিল্লীর কিছু স্থানে তৈরি হয়েছে মিনি পাকিস্থানের অনুরূপ পরিস্থিতি। নীচে যে সংবাদ পত্রের ছবিটি যোগ করা হয়েছে এই সংবাদটি ভারতের রাজধানী শহর দিল্লির। না কাশ্মীর, পাকিস্থান বা বাংলাদেশের নয়, দিল্লির ব্রম্মহপুরীর থেকে প্রাপ্ত সংবাদ ছাপা হয়েছে। যেখানে হিন্দুরা নিজের ঘর বাড়ির দেয়ালে ‘বিক্রি আছে’ বলে লিখে পলায়ন করতে শুরু করেছে। করার কোনোকিছু নেই। কারণ বউ মেয়ে বাড়ির বাইরে বেরোনো মুশকিল হলে, মন্দিরে আপত্তিজনক পদার্থ রেখে দিলে, বেছে বেছে বাড়িতে কখনো নোংরা আবর্জনা কখনো অন্যকিছু ফেলে জীবনযাত্রাকে নরকে পরিণত করলে কি বা করার থাকবে হিন্দুদের। আপনাদের জানিয়ে দি দিল্লিতে দেশের মেইন স্ট্রিম মিডিয়া সবথেকে এক্টিভ কিন্তু এই বিষয়ে সমস্থ কিছু জানার পরেও মুখে লাগাম লাগিয়েছে দালাল মিডিয়া। বাকি রাজ্য বাদ দিন দেশের রাজধানীতেই কিছু কিছু জায়গায় মিনি পাকিস্থানের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এমনকি পুলিশ পর্যন্ত এইসব জায়গায় যেতে ভয়ভ

প্ৰধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে হত্যার পরিকল্পনা! পাঁচ রাজ্যে তল্লাসি করে পুলিশের হাতে গুরুত্বপূর্ন নথি।

Image
দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেওয়ার পর দেশের জন্য একের পর এক ভালো কাজ করে চলেছেন মোদীজি। তবে মোদী নামটাই এখন সবথেকে বড়ো পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে আতঙ্কবাদী, জঙ্গি, নকশালী ও দেশদ্রোহীদের জন্য। এই কারণেই তিনি দেশদ্রোহীদের কাছে এখন টার্গেট হয়ে উঠেছেন। যারা দেশের ভালো সহ্য করতে পারে না সেই সকল দেশদ্রোহীরা নানা ভাবে মোদীজিকে দমানোর জন্য লাগাতার হত্যার পরিকল্পনা ফাদঁছে। আসলে এরা দেশের উন্নয়নকাজে মোদীজিকে আটঁকাতে সব দিক দিয়ে অসফল হয়েছেন। তাই তারা এবার মোদীজিকে মারার ছক কষছে। মোদীজিকে হত্যা করার জন্য যে একটা ছক করা হচ্ছে সেটা আগেভাগেই আন্দাজ করতে পেরেছিলেন গোয়েন্দারা। সেই মত তারা ঠিক সময়ে প্রশাসন কে খবর দিয়ে সতর্ক করে দিয়েছিলেন। গোয়েন্দা সূত্রে খবর যে, প্রধানমন্ত্রী কে মারার জন্য ছক কষেছে মাওবাদীরা। সেই খবরের সূত্র ধরেই মঙ্গলবার পুলিশ দেশের আটটি জায়গায় ব্যাপকহারে তল্লাসি চালায়। পুলিশ এর তরফে জানা গিয়েছে যে, দেশের মোট ৫ টি রাজ্যের ৮ টি জেলায় চিরুনি তল্লাসি চালায় পুলিশ। তল্লাসি চালানোর পর পুলিশ সূত্রে জানানো হয়েছে যে, তারা গোপন সূত্রে খবর পায় যে, মাওবাদী সংগঠনের একটি বড়ো দল প্রধানমন্ত্রীকে ম

এবার তৃণমূলের ঘাঁটিতেই তৃণমূলকে ছেঁটেফেলে এই জেলায় গ্রামপঞ্চায়েত দখল করলো বিজেপি।

Image
এইবার পঞ্চায়েত ভোট ছিল বাংলার মানুষের কাছে দুঃসপ্ন। এই পঞ্চায়েত ভোট কে ঘিরে পুরো রাজ্যজুড়ে চলেছে সন্ত্রাস। তৃনমূলের গুন্ডাবাহিনীর দারা আক্রমণ হতে হয়েছে রাজ্যের বিরোধী দলের সদস্যদের। চারিদিকে শুধু খুন, রক্তারক্তি ছাড়া আর কিছু ছিল না। রাজ্যের শাসক দল অর্থাৎ তৃনমূলের বিরুদ্ধে উঠেছে বিরোধীদের নমিনেশন জমা দিতে বাঁধা দেওয়ার অভিযোগ। কিন্তু এতকিছু করেও কিছু কিছু জায়গায় তৃনমূলের শেষ রক্ষা হয় নি। এবার প্রথমবারের জন্য কোনো পঞ্চায়েত দখল করল বিজেপি। আর সেটা হল বীরভূমে। বীরভূমের বিজেপির দখলে এল মল্লারপুর ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত, সোমবারই এই খবর সবার সামনে আসে। বিজেপি সেখানে মহিলা সংরক্ষিত একটি আসনে বাজিমাত করে। দেখানে প্রধান হিসাবে নির্বাচিত হন তনুশ্রী লেট। এবং সমির লোহার হয়েছেন উপপ্রধান। এবার রাজ্যের পঞ্চায়েত নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি সন্ত্রাসবাদী ঘটনা ঘটেছিল এই বীরভূম জেলায়। রাজ্যের শাসক দলের বিরুদ্ধে বারবার অভিযোগ উঠে যে, তারা বিরোধীদের নমিনেশন জমা দিতে দিচ্ছে না। বেশিরভাগ জায়গায় শাসক দলের দাড়া নানাভাবে অত্যাচারিত হতে হয়েছে রাজ্যের অন্যান্য দল গুলিকে। অনেকাংশ ক্ষেত্রে বিরোধীরা প্রার্থী দিতে না পারলে

বিশ্বের শক্তিশালী দেশের তালিকা প্রকাশিত হলো।ভারতের স্থান দেখলে ভয় পাবে পাকিস্থান।

Image
আজকের দিনের বিশ্বের সমস্থ দেশ নিজেকে সুরক্ষিত রাখার জন্য ক্রমাগত চেষ্টা করে। এই কারণে সমস্থ দেশ লাগাতার নিজেদের সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করতে প্রচুর পরিমানে টাকা খরচ করে। সম্প্রতি বিশ্বের সবথেকে শক্তিশালী দেশগুলিতে লিস্ট জারি হয়েছে যা দেখার পর আমাদের কট্টরপন্থী দেশ পাকিস্থানের হুশ উড়ে যাবে। আপনাদের জানিয়ে দি বিশ্বের সমস্থ দেশ নিজেদের সামরিক শক্তিকে আরো মজবুত করতে প্রচুর টাকা ব্যয় করে কারণ কোনো দেশ নিজেকে বাহ্যিক আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে কতটা মজবুত তা সামরিক শক্তি দেখেই অনুমান করা হয়। এমনকি আন্তর্জাতিক মহলে শক্তিশালী দেশকে একটু বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। এই কারণেই লোকজন সামরিক দিক থেকে কম দেশ কতটা শক্তিশালী তা জানার জন্য উৎসুক হয়ে থাকে। সম্প্রতি বিশ্বের শক্তিশালী সামরিক বাহিনীর যে তালিকা প্রকাশ হয়েছে তা নিয়ে চর্চা তুঙ্গে রয়েছে। সম্প্রতি যে সূচি বের হয়েছে তা অনুযায়ী ইউনাইটেড স্টেট সর্বপ্রথম রয়েছে। যা বিশ্বের মধ্যে সবথেকে শক্তিশালী সামরিক শক্তি হিসেবে উঠে আসছে। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের সবথেকে বড় ও বিশ্বস্থ বন্ধু রাশিয়া তৃতীয় স্থানে রয়েছে চীন। যদি ভারতের সামরিক শক্তির কথা বলা হয় তাহলে ঐ তিনটি দেশ

২০১৯ লোকসভার বড়ো সার্ভে!! দেশের জনগণের পছন্দের তালিকায় প্রথম স্থানে মোদী সরকার।

Image
২০১৪ সালে দেশের জনগনের বিপুল পরিমান সমর্থন পেয়ে মোদীজির নেতৃত্বে কেন্দ্রে সরকার গঠন হয় বিজেপির। দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীজি তার দেওয়া কথা অনুয়ায়ী সরকার গঠনের পর থেকেই দেশকে বিশ্বগুরু করার জন্য কাজ করে চলেছেন। দেশের উন্নতির জন্য মোদী সরকার শুধু দেশের ভিতরেই নয় বরং জাতীয়স্তরেও কাজ করে চলেছেন সমানভাব। তিনি সকলস্তরে কাজ করে পেয়েছেন সাফল্য। মোদী সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে জনকল্যাণমূলক বিভিন্ন প্রকল্প চালু করেছেন। সেই সাথে করেছেন বেশকিছু বড়ো বড়ো লক্ষ পূরন। কিন্তু দেশকে এত কিছু দেওয়ার পরও একটা প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে সকলের মধ্যে। সেই প্রশ্ন হল এটাই যে, মোদী সরকার কি ২০১৯ শের পর ভারতবর্ষে শাসন করতে পারবে? সাধারণ মানুষের মনে জেগে উঠা এই প্রশ্নের ভিত্তিতেই ইকোনোমিক টাইমস একটা সার্ভে করে। যেখানে মূলত প্রাধান্য পেয়েছিল, কালো টাকা, ক্রাইম, GST, চাকরি এই সমস্ত ইস্যু গুলি। আপনাদের জানিয়ে রাখি এই সার্ভেতে দেশের ৬৯% পুরুষ এবং ৩১% মহিলা অংশগ্রহণ করেছিলেন মোট ২৫০ টি জেলা থেকে। এই সার্ভের ফলাফল জানার পর দেশের একজন নাগরিক হিসাবে আপনিও অবাক হয়ে যাবেন।এই সার্ভেতে দেশের ৬৫% মানুষ জানিয়েছেন যে, তাদের পরিব

কেরালার বন্যার নামে হিন্দু মন্দিরের বিপুল খাজানা ভান্ডার লুটে নেওয়ার চেষ্টায় বামপন্থীরা।

Image
কিছুদিন আগেই দেশের সরকারের বদনাম করার জন্য UAE ৭০০ কোটি টাকা কেরালায় দান করবে বলে প্রচার করেছিল বামপন্থীরা। কেরালার বামপন্থী মুখ্যমন্ত্রীর এই প্রচারে সাথ দিয়েছিল কংগ্রেস, দালাল মিডিয়া, মিশনারি ও কট্টরপন্থীরা। মিথ্যা প্রচারের জন্য বামপন্থী ও কট্টরপন্থীরা মিলে কেরালা রাজ্যের প্রত্যেক শহরে UAE কে ধন্যবাদ জানিয়ে পোষ্টারও লাগিয়েছিল। আসলে বামপন্থীদের উদ্যেশ ছিল যেনতেন প্রকারে দেশের সরকারের বদনাম করা। বামপন্থীরা দাবি করেছিল মোদী সরকারের থেকে UAE কেরালা বেশি টাকা প্রদান করছে। যদিও পরে UAE সাফ জন্যে দেয় যে এইরকম কোনো ঘোষণা তারা দাবি করেনি। তবে এই বন্যা নিয়ে রাজনীতি ও নিজেদের এজেন্ডা এখনো চালিয়ে যাচ্ছে তারা। ৭০০ কোটি টাকার মিথ্যা প্রচারে সফল না হওয়ায় এবার বামপন্থীদের নজর পড়েছে হিন্দু মন্দিরের খাজনার দিকে। কেরালার বামপন্থী ও দেশের অন্যান্য বামপন্থীরা মিলে এবার এক সুরে দাবি তুলেছে যে ভগবান বিষ্ণুর পবিত্র মন্দির পদ্মানাবস্বামী এর খাজনা নিয়ে কেরালার ক্ষতিপূরণ করা হোক। বামপন্থীরা দাবি তুলেছে যে বন্যা ভগবান দিয়েছেন তাই ভগবানের খাজনা ও সম্পত্তি থেকে এটার ক্ষতিপূরণ করা হোক। এখন সমস্থ বামপন্থী,মিশনারির

এবার মোদী আমলে রুশ সেনা শ্লোগান দিলো ‘ভারতমাতা কি জয়’। কারণ জানলে অবাক হবেন।

Image
মোদী আমলে ভারত আন্তর্জাতিক স্তরে একের পর এক নতুন মাত্রা স্পর্শ করেই চলছে। যেখানে একদিকে নিজের ক্ষমতায় সাংহাই কর্পরাশেন সংগঠনের অংশ হয়েছে অন্যদিকে পাকিস্থান চীনের দয়ায় এই সংগঠনের সাথে যুক্ত হয়। এই সময় রুশে এই সংগঠনের সাথে যুক্ত দেশ যেমন ভারত, পাকিস্থান, চীন, রুশ ও অন্য দেশের সেনারা এক সাথে এসে যুদ্ধ অভ্যাস করছে। প্রত্যেকবারের মতো সাংহাই কর্পরাশেনেও ভারত পাকিস্থানকে সব অভ্যাসেই হারিয়ে ধূলো চাটিয়ে দিয়েছে। এর মধ্যেই একটা গৌরবান্বিত করার ছবি সামনে এসেছে যা ভারতীয়দের মন জয় করে নিয়েছে। এই বিষয়টি তখন সামনে এসেছে যখন ভারতীয় সেনা ও পাকিস্থানের সেনার মধ্যে একটা খেলা চলছিল। এই খেলায় যখনই ভারতীয় সেনা পাকিস্থানি সেনাদের হারিয়ে দেয় তখনই রুশের সেনা ‘ভারত মাতা কি জয়’ শ্লোগান দিতে শুরু করে। পরিস্থিতি যে কাউকে অবাক করার মতো ছিল। এটা প্রমান করে যে ভারত ও রুশের সম্পর্ক কতটা গভীর। সম্পতি পাওয়া মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী মিলিটারি অভ্যাসের মধ্যকালে ফ্রেন্ডলি ভলিবল খেলার আয়োজন করা হয়েছিল। যেখানে ভারতীয় সেনা রুশ ও রুশ সেনা ভারতের জন্য চেয়ার করেছিল। ভারতের ম্যাচ পাকিস্থানের সাথে এবং রুশের ম্যাচ চীনের সাথে ছিল। ভারত