Posts

Showing posts from January, 2019

ভারতীয় সেনা জওয়ান রঞ্জিত সিং ও এক কাশ্মীরি কন্যার প্রেমকাহিনী…. যা প্রত্যেকের পড়া উচিত..

Image
বলা হয় যে প্রেম ভালোবাসায় সবকিছু নায্য! আজ আমরা আপনাদের রঞ্জিত সিং এর প্রেমের কাহিনী জানাবো যার জন্য উনি নিজের প্রাণ কুরবান করেছিলেন। আপনাদের হয়তো মনে থাকবে যে আতঙ্কবাদী বুরহান বানীর মৃত্যুর পর কাশ্মীরে ৪ মাসের বেশি সময় ধরে প্রতিবাদ, বিদ্রোহ চলেছিল। কিন্তু কিছু বছর আগে কাশ্মীরে আরো একটা বড় প্রতিবাদ, বিদ্রোহ ঘটিত হয়েছিল। সেই প্রতিবাদ বিদ্রোহে এক সেনা জওয়ানের উপর ধর্ষণ ও এক নাগরিককে হত্যার মিথ্যা অভিযোগ উঠানো হয়েছিল। সেই জওয়ানের নাম ছিল রঞ্জিত সিং। মাত্র ১৭ বছর বয়সে ২০০ সালে উনি সেনায় যোগদান করেছিলেন। রঞ্জিত সিং এতটাই বাহাদুর ছিলেন যে ছোট ছোট মিশনে গিয়ে উনি আতঙ্কবাদীদের শেষ করে দিয়ে আসতেন। একবার রঞ্জিত সিং এর দেখা কাশ্মীরের এক কন্যার সাথে হয় এবং প্রথম দেখাতেই দুজনে একে অপরকে মন দিয়ে বসে। কিন্তু প্রেমের বাধা হিসেবে একদিকে ছিল সেনার নিয়ম শৃঙ্খলা এবং অন্যদিকে ছিল জাতি, ধৰ্ম এর বন্ধন। দুজনের দেখা বেশিরভাগ সময় পাবলিক প্লেসে হতো যেটা খুব কম হতো। রি কারণে দু জনের এই প্রেম বেশিরভাগ সময় মোবাইলের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকতো। রঞ্জিত সিং একবার তার প্রেমিকার জন্য আংটিও নিয়ে এসেছিলেন। এই প্রেমে নতুন মোড়

জোট নিয়ে শিবসেনা দিল বড় ইঙ্গিত! খুশির হাওয়া বিজেপি মহলে…

Image
নেতাজী বলেছিলেন- দেশকে স্বাধীন করতে সমগ্র ভারতবাসী এক হও অন্যদিকে আজ সোনিয়া গান্ধী বলছেন আমার ছেলেকে প্রধানমন্ত্রী করতে দেশের সব চোর এক হও। উক্তির তাৎপর্য এই যে নরেন্দ্র মোদীকে হারানোর জন্য রাহুল থেকে কেজরিওয়াল, মায়াবতী থেকে অখিলেশ সব নেতারা জোট হতে শুরু করেছে। আসলে লোকসভা নির্বাচন হতে মাত্র আর কয়েক দিনের বাকি এর মধ্যে জোর দিয়ে প্রচারের সাথে সাথে সমস্থ পার্টি নিজের নিজের মতো করে পরিকল্পনা তৈরি করতে শুরু করে দিয়েছে। মাত্র ২ থেকে ৩ মাস রাজনৈতিক দলগুলির হাতে রয়েছে তারপরেই শুরু হবে পরীক্ষা পদ্ধতি। এমন পরিস্থিতিতে বিজেপিও নিজের পুরানো শরীকদের সমর্থন পাওয়া আশায় বসে রয়েছে। হাতে মাত্র ২-৩ মাস সময়ের মধ্যে বিজেপির জন্য একটা বড় খবর সামনে এসেছে যা কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের খুশির মহল সৃষ্টি করেছে। প্রথমত জানিয়ে দি, মহারাষ্ট্রে বিজেপি ও শিবসেনার বহু সময় ধরে একসাথে কাজ করছে। এমনকি ২০১৪ নির্বাচনেও দুই হিন্দুত্ববাদী পার্টি একসাথে মিলে জয়লাভ করতে সক্ষম হয়েছিল। আগের নির্বাচনে এই দুই পার্টি মিলিতভাবে ৪৮ টি আসনের মধ্যে ৪২ টি আসনে জয়লাভ করেছিল। তবে আগের বারের তুলনায় এবারের পরিস্থিতি একটু আলাদা রয়েছে। বিগত কিছু

যোগী সরকারের মেগা প্রজেক্ট! শুধু ভারত নয়, তাকিয়ে থাকবে পুরো বিশ্ব।

Image
লোকসভা ভোট সামনে বিরোধীদের আক্রমণ তো আছেই মোদি সরকারের উপর কিন্তু সব বাঁধা অতিক্রম করে উন্নয়ন এর জন্য এখনো লেগে পড়ে আছে মোদী ও যোগী সরকার। মোদী ও যোগীর কাছে আগে দেশের বিকাশ তার পর প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর আসন। মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই রোড এবং এক্সপ্রেসওয়ে উপর নজর দিয়েছেন সেটা গ্রামীন রোড হোক বা হাই রোড হোক। সব কিছুর কমতি মোদী সরকার দিন এর পর দিন মিটিয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি কেন্দ্র সরকার গঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে তৈরির অনুমোদন দিলো উত্তরপ্রদেশ সরকার কে। বিশ্ব এর সবথেকে বড় এক্সপ্রেসওয়ে নির্মান হতে চলেছে উত্তরপ্রদেশে। প্রয়াগরাজের সঙ্গে উত্তরপ্রদেশের সবথেকে পশ্চিমের জেলার সংযোগ স্থাপন হবে এই পথের মাধ্যমে। মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই প্রকল্পে অনুমোদন দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। তৈরি হবে ৬০০ কিলোমিটার লম্বা এই সড়ক পথ। যোগী আদিত্যনাথ জানিয়েছেন, এটাই হবে বিশ্বের সবথেকে লম্বা এক্সপ্রেসওয়ে। সড়ক নির্মাণ শুরু হবে মিরাত থেকে এবং আমরোহ বুলেন্ডসহর ,বাদুয়া, কৌনজ,রাইবেরেলি ,প্রতাপগর হয়ে প্রয়াগরাজ ছোবে।একটা বিরাট অংশ জুড়ে এইটি তৈরি হবে। এই রাস্তার জন্য ৬৫৫৬ হেক্টর জমি নেওয়া হবে।যার খরচ হবে ৩৬০০০

ঐতিহাসিক জয় বিজেপির: কংগ্রেসের গড়ে কংগ্রেসকে হারিয়ে জয়লাভ করলো বিজেপি।

Image
রাফেল, রাফেল করে কংগ্রেসী নেতা সুরজেবালা ভোট চেয়ে বেড়িয়েছিল জিন্দ বিধানসভা এলাকায়। আজ সেই এলাকার ভোটের রেজাল্ট সামনে চলে এসেছে। রাফলের উপর মিথ্যা অভিযোগ তুলে কংগ্রেসী নেতা যে ভোট চেয়েছিল তার যোগ্য জবাব দিয়েছে জনগণ। জানিয়েদি জিন্দকে কংগ্রেসের গড় নামে পরিচিত, কংগ্রেসের সেই গড়ে কংগ্রেসকে পুরোপুরি সাফ করে দিয়েছে বিজেপি পার্টি। ভারতের রাজনিতির দীর্ঘ ইতিহাসের জিন্দ এর আসনে কখনোই জিততে পারেনি কিন্তু কংগ্রেস বহু সময় ধরে জিন্দে আধিপত্য বজায় রেখেছে। এমনকি কিছু অন্য পার্টিও এই আসনে জিতেছে। তবে বিজেপি কখনই জিতেনি। জিন্দ এলাকায় জাঠ সম্প্রদায়ের মানুষ বহুসংখক রয়েছে, তাই সুরজেবালা এখানে জাঠ সেজে ভোটের প্রচার করতে শুরু করেছিল। সুরজেবালা ওই এলাকায় নিজেকে জাঠ নেতা বলে প্রচার চালিয়েছিল একই সাথে নিজেকে পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হিসেবেও দেখিয়েছিল সুরজেবালা। সুরজেবালা জনগণের কাছে বহু পতিশ্রুতি রেখেছিল। নিজেকে মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী বলে দাবি করেছিল যাতে জনগন উনাকে বড় নেতা মনে করে ভোট প্রদান করে। একইসাথে জাতিবাদী কার্ড খেলে নিজেকে জাঠদরদী নেতা হিসেবে দাবি করেছিল। এমনকি রাফেল নিয়েও মিথ্যা অভিযোগ তুলে নরেন্দ্র মো

রাজস্থানে পুরো দমে লুট শুরু করলো কংগ্রেস! কৃষিঋণ মুকুবের নামে ১০ কোটি টাকা আত্মসাৎ।

Image
দুর্নীতি বা ঘোটালা করার জন্য শুধুমাত্র নেতাদের উপর পুরোপুরি দোষ চাপিয়ে দেওয়া উচিত নয়। কারণ সমস্থ ক্ষেত্রে এই দোষের ভাগিদারী দেশের জনগণ হয়। কংগ্রেস পার্টি ভারতে কোনো নতুন পার্টি নয়, কংগ্রেস পার্টির ট্রাক রেকর্ড মানুষ বেশ ভালোভাবেই জানে। মিথ্যাবাদী,অহংকারী, লোভী কংগ্রেসের চরিত্র কংগ্রেসের মুখ্য বৈশিষ্ট্য এটা দেশের জনগণ ভালোভাবেই জানে। তা সত্ত্বেও বার বার নিজের স্বার্থের খাতিরে কংগ্রেসের ফাঁদা লোভের জালে পড়ে যায়। রাজস্থানের জনগন বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপিকে সরিয়ে ‘পাকিস্থান জিন্দাবাদ’ বলা কংগ্রেস পার্টিকে এনেছে। আর কৃষিঋণ মুকুবের নামে রোজ রোজ দুর্নীতি সামনে আসছে। কৃষিমুকুবের ট্রাম এন্ড কন্ডিশন এমন রাখা হয়েছে যে লিস্ট থেকে ৯২% কৃষক বেরিয়ে গেছে। মাত্র ৮% কৃষক এর ঋণ মুকুব হবে, সেটাও কিভাবে হবে তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। এবার রাজস্থানে যুবকদের কেমন কর্মসংস্থান হবে সেটাও কয়েক দিনের মধ্যেও বোঝা যাবে। রাজস্থানের পরিস্থিতি এমন যে প্রত্যেক জেলা থেকে ১ করে টাকা আত্মসাৎ এর বড় ঘটনা সামনে আসছে। শুধুমাত্র আলবার নামক এক স্থানে ১০ কোটির বেশি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে। টাকা আত্মসাৎ এতটাই জোশের মধ্যে করছে যে, মনে হচ

“ভারতীয় সেনা আমাদের জন্য আল্লাহর থেকেও উপরে”: ইমাম আলী,গরিব কাশ্মীরি মুসলিম।

Image
কাশ্মীরের কেরানা সেক্টরে এক মুসলিম পরিবার, ওই সেক্টরে নিযুক্ত জওয়ানদের জন্য রোজ দুই বেলা খাবার প্রেরণ করে। ওই পরিবারের বক্তব্য যে তাদের জন্য ভারতীয় সৈনিক আল্লাহর উপরে। এককালে পৃথিবীর স্বর্গ নামে পরিচিত থাকা কাশ্মীরী কট্টরপন্থীদের কাছে ভারতীয় সেনা শত্রু হলেও, এই মুসলিম পরিবারের কাছে ভারতীয় সেনা আল্লাহর উপরে। কাশমীরের এই মুসলিম পরিবারে ভারতীয় সেনার উপর মন্তব্য করে যে অপুরুপ উদাহরন উপস্থাপিত করেছেন তা অবশ্যই সকল ভারতীয়র জানা উচিত।কাশ্মীরের কেরানা এলাকায় থাকা ইমাম আলীর পরিবার খুবই দরিদ্র। ইমাম সারাদিন বাজারে সবজি বিক্রি করে যারপর তার পরিবার দুবেলা খাবার সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়। এরপরেও ইমাম আলীর পরিবার দু বেলা জওয়ানদের জন্য খাবার তৈরি করে। ইমাম আলী নিজে গিয়ে জওয়ানদের ক্যাম্পে খাবার দিয়ে আসেন। ইমাম বলেন যে আমাদের জওয়ান আমাদের জন্য আল্লাহর থেকেও উপরে। উনি হিন্দি ভাষায় বলেছেন, ” হামারে ফৌজি হামারে লিয়ে আল্লাহ সে বাড়কার হ্যায়।” ইমাম আলী বলেন, সৈনিকরা দিনরাত নিজের জীবন ঝুঁকি নিয়ে আমাদের জীবন রক্ষা করে, আর যারা জীবন রক্ষা করে তারা অবশ্যই আল্লাহর থেকে উপরে। কাশ্মীরের এই পরিবারের থেকে সৈনিকরাও অত্য

VVIP হেলিকপ্টার মামলায় বড় সাফল্য মোদী সরকারের! দুই অপরাধীকে দুবাই থেকে গ্রেপ্তার করে ভারতে আনলো ইডি।

Image
দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইতে আরো এক বড় সাফল্য পেল মোদী সরকার। দুদিন আগেই দুর্নীতির দমনের রাঙ্কিং এ চীনকে পেছনে ফেলে দিয়েছে এখন আর এক বড় জয় পেল সরকার। ভারতের জনগণের অর্থ লুটে বিদেশে বসে থাকা ব্যাক্তিদের উপর লাগাতার একশন নিয়ে চলেছে কেন্দ্র সরকার। VVIP হেলিকপ্টার মামলায় অভিযুক্ত রাজীব সাক্সেনাকে ভারতে নিয়ে আসা হয়েছে। অগাস্ট ওয়েস্টল্যান্ড মামলায় ভারত একটা বড় সাফল্য লাভ করেছে। ক্রিস্টেইন মিশেলের পর এবার এই মামলায় অভিযুক্ত রাজীব সাক্সেনাকে ভারত প্রত্যাপর্ন করানো হয়েছে। আধিকারিকরা জানিয়েছেন যে বুধবার রাতে রাজীব সাক্সেনাকে দুবাই থেকে দিল্লীতে আনা হয়েছে। অগাস্ট ওয়েস্টল্যান্ড মামলায় অভিযুক্তদের উপর লাগাতার কার্যবাহী চলছে যার দরুন সিকঞ্জা আরো শক্তিশালী হচ্ছে। ইডি দুবাইতে রাজীব সাক্সেনাকে হেফাজতে নিয়েছিল যারপর বুধবার রাতে দিল্লীতে প্রত্যাপর্ন করানো হয়েছে। ক্রিস্টেইন মিশেলের পর এই মামলায় এটা দ্বিতীয় প্রত্যাপর্ন হয়েছে। রাজীব সাক্সেনা মানি লন্ডারিং এ যুক্ত কিনা সেই বিষয়ে ইডি তদন্ত চালাচ্ছে। বুধবার সকালে ইডির আধিকারিকরা রাজীব সাক্সেনাকে গেপ্তার করেছিল। অগাস্ট ওয়েস্টল্যান্ড দুর্নীতি মামলায় আরো এক অভিযু

“বাবা মুসলমান, মা খ্রিষ্টান,আর রাহুল গান্ধী হিন্দু ব্রাহ্মণ, বাহ”: অনন্ত হেগড়ে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।

Image
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং কর্ণাটকের রাষ্ট্রবাদী নেতা অনন্ত হেগড়ে আজ এক সভায় গান্ধী পরিবারের এক জালিয়াতির উপর বড় আক্রমন করেছেন। প্রথমে আপনাদের জানিয়ে দি, রাহুল গান্ধী নিজেকে দোতাত্রীয় গোত্রের ব্রাহ্মন বলে দাবি করেছে। যেহেতু হিন্দু ভোটার ধীরে ধীরে একত্র হয়ে বিজেপির দিকে ঢলে পড়ছে তাই রাহুল গান্ধীও ইসলামিক টুপি পরে নামাজ পড়া ছেড়ে ব্রাহ্মণ সাজতে শুরু করেছে। যদিও দোতাত্রীয় গোত্র বলে কোনো গত্র সন্তান হিন্দু ধর্মে নেই। লক্ষণীয় বিষয় এই যে, রাহুল গান্ধীর মা ইতালিয়ান রোমান ক্যাথলিক খ্রিষ্টান এবং রাহুল গান্ধীর বাবা রাজীব গান্ধী যার আসল নাম রাজীব খান। আজ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনন্ত হেগড়ে গান্ধী পরিবারের এই জালিয়াতির উপর আক্রমন করেন এবং তীব্র কটাক্ষ করেন। আজ এক সভাতে হেগড়ে বলেন রাহুল গান্ধীর বাবা মুসলিম , মা খ্রিষ্টান এবং রাহুল গান্ধী নিজে হিন্দু ব্রাহ্মণ। হেগড়ে বলেন কংগ্রেস একটা বড় ধরণের ল্যাব, আর সেখানেই এই ধরনের হাইব্রিড সংকরায়ন সম্ভব হয়। হেগড়ের এই মন্তব্যেকে মিডিয়া বিতর্কিত বলে আবছা করে দেবে কিন্তু মিডিয়া এটা জানাবে না যে দোতাত্রীয় বলে কোনো গত্র এই ব্রহ্মান্ডে নেই। হেগড়ের দ্বারা বলা অপ্রিয় সত্যকে মিড

বড় খবর: ২১ শে ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে রাম মন্দির নির্মাণ! ধৰ্ম সাংসদে নির্ধারিত হলো তারিখ।

Image
রাম মন্দির নিয়ে একটা বড় খবর সামনে আসবে এটা আগে থাকতেই আন্দাজ করা যাচ্ছিল। রাম মন্দির নিয়ে লাগাতার বড় নেতাদের মন্তব্য ও ইঙ্গিত স্পষ্ট করে দিচ্ছিল যে বড় কোনো ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা আছে। উত্তরপ্ৰদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বলেছিলেন সুপ্রিম কোর্ট যদি না পারে তাহলে উনি ২৪ ঘন্টার মধ্যে সমাধান বের করে দেবে। শুধু এই নয়, কেন্দ্র সরকার আদালতের থেকে অবিবাদিত জমির জন্য NOC চেয়ে নিয়েছে যাতে নির্মাণ কার্য শুরু করা যায়। তবে এ সমস্ত কিছুর উপরে উঠে যে খবর সামনে আসছে যা পুরো দেশবাসীকে চমকে দিয়েছে। আসলে প্রয়াগরাজে চলমান কুম্ভ মেলায় উপস্থিত সমস্থ সাধুসন্তরা ঠিক করে নিয়েছে যে রামমন্দির নির্মাণ কাজ শুরু করা হবে এবং তারা নিজে গিয়ে কাজ শুরু করবেন। দেশের সাধু সন্ত ও মহাত্মারা ঘোষণা করেছেন যে ২১ শে ফেব্রুয়ারি থেকে রাম মন্দির নির্মাণ কার্য শুরু হবে। স্বামী মুক্তেশরানন্দ অধিকারিকভাবে ঘোষণা করেছেন যে ২১ শে ফেব্রুয়ারি থেকে রাম মন্দির নির্মাণ কাজ শুরু হবে। কুম্ভ মেলায় পরম ধর্ম সাংসদে আজ এই সিধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর পর সমস্ত আখড়া এবং সাধু সন্তরা এনিয়ে হিন্দুদের স্বাগত জানিয়েছেন এবং মন্দির নির্মাণ কাজে যোগদান দেওয়ার

ভারতের এক সাধারণ শ্রমিকের প্রেমে পড়লো পুতিনের এক আধিকারিক! সকলের জানা উচিত এই দুর্দান্ত লাভ স্টোরি।

Image
গোয়াতে বার ম্যান এর কাজ করা এক সাধারণ মজদুরের ছেলের উপর এক ২৫ বছরের রুশী অফিসার নিজের মন দিয়ে দেয়। মেয়েটি কোনো সাধারণ মেয়ে নয়, সে রাশিয়ান পার্লামেন্ট হাউসের ইকোনোমিকস ডিপার্টমেন্টের এক অফিসার। বুন্ডেলখণ্ডের মধ্যপ্রদেশে অবস্থিত সাগর জেলার বাসিন্ধা নরেন্দ্র লোধী। রুশের আ্যনাসতাসথার সঙ্গে আলাপ হওয়ার ৩ বছর পর তাকে বিয়ে করে নেয়। লাভ স্টোরী শুরু হয় তিনবছর আগে গোয়াতে। সেখানে নরেন্দ্রর আলাপ আ্যনাসতাসথার সঙ্গে বিয়ার বারে হয় যেখানে সে বিয়ার বার কাউন্টারে বার ম্যান এর কাজ করত। সেখানেই নরেন্দ্রর রুশের অফিসার আ্যনাসতাসথার সঙ্গে দেখা হয়েছিল। তাদের প্রথমদিকের কথা শুরু আদ-খাবছা বা ভাঙা-চোরা ইংরেজিতে হয়। ২৫ বছরের রুশী কন্যাও ইংরেজি জানতোনা কিন্তু দুজন-দুজনের সঙ্গে চোখের ভাষায় কথা বলে সব বুঝছিলো দুজন দুজনের কথা এবং আস্তে আস্তে দুজনে দুজনের মনের কথাও বোঝা শুরু করলো। নরেন্দ্রর সবসময় সত্য কথা বলার প্রবণতাই আ্যনাসতাসথার মন জয় করে নিয়েছিল। প্রায় আড়াই বছর ধরে আ্যনাসতাসথা ভারতে আসত নরেন্দ্রর সাথে দেখা করতে এবং এমনিতে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে তাদের মধ্যে কথা চলত। এরপর আ্যনাসতাসথা নরেন্দ্রকে মস্কোতে ডেকে নেয়।

সরকারের ঐতিহাসিক সিধান্ত: এবার সীমান্তের কাঁটা তারের মধ্যে দৌড়াবে ১১ হাজার ভোল্টের কারেন্ট।

Image
পাকিস্থানি সীমাকে অভেদ্য করার জন্য পক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। মোদী সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে দেশের জনগণকে কড়া সুরক্ষা দেওয়ার উপর কাজ শুরু করেছিল। কংগ্রেস আমলে দেশের বড় বড় শহরে যে আতঙ্কবাদী হামলা হতো সেগুলি মোদী আমলে সম্পূর্নরূপে বন্ধ হয়ে গেছে ঠিকই কিন্তু এখনো সীমা পার করে ভারতে প্রবেশ করার জন্য ইসলামিক জঙ্গিরা লাগাতার প্রয়াস করছে। তাই এবার ভারত সীমান্তে থাকা তারের বেড়াকে পুরোপুরি শীল করার উপর বিচার করছে। ভারত সরকার সীমান্তে থাকা কাঁটা তারের বেড়ার উপর বিদুৎ পাশ করানোর সিধান্ত নিয়েছে। প্রথম ধাপে সীমান্তের মাত্র কয়েকটি বিশেষ এলাকায় কোবরা ওয়ার প্রজেক্ট শুরু হবে। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী ১৫ টি সীমাচকী এলাকায় কোবরা ওয়ার বিছিয়ে দেওয়া হবে। এই তারের মধ্যে দৌড়াবে ১১ হাজার ভোল্টের বিদুৎ। যার ফলে পাকিস্থানিরা তারকে স্পর্শ করা মাত্র জান্নাত এর রাস্তা দেখতে পাবে। এখন বিশেষকিছু চিহ্নিত এলাকায় এই প্রজেক্টের কাজ চালানোর পর যদি সফলতা আসে তবে রাজস্থানের সাথে ঘেঁষা ১০৪০ কিমি আন্তরাষ্ট্রীয় সীমান্তে কোবরা ওয়ার লাগানো হবে। আসলে কোবরা প্রজাতির সাপ জঙ্গলে পাওয়া যায় যার একটা দংশনেই মানুষ শেষ। এই সাপের মতোই ঘাতক হব

বাস কন্ডাক্টরের মেয়ে তৈরি করলেন ইতিহাস! ১৮৩ বছর পর করলেন এমন কাজ।

Image
বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও অভিযান এবার সফল হতে দেখা যাচ্ছে। এখন দেশের মেয়েরা গড়ে তুলেছ ইতিহাস। এবারেও গণতন্ত্র দিবসে এক মেয়ে ১৮৩ বছরের ইতিহাস বদলে দিল। আসলে এবছর গণতন্ত্র দিবসের প্যারেডে অসম রাইফেলসের মহিলা টুকরোর নেতৃত্ব মেজর খুসবু কানোয়ার করেন যার ফলে ‘ নারী শক্তির ‘ প্রদর্শন দেখা যায়। মেজর খুসবু কানোয়ার অসম রাইফেলসের মহিলা টুকরোর কমান্ডার ছিলেন। এটা জেনে খুবই অবাক হবেন যে দেশের ইতিহাস গড়ে তোলা খুসবুর বাবা একজন বাস কন্ডাক্টর ছিলেন এবং তিনি খুসবুকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেছিলেন তা খুসবু কঠোর পরিশ্রম করে পূরণ করেছেন। একটি সন্তানের মা খুসবু যিনি আবার অসমের রাইফেলসের মহিলা টুকরির কমান্ডার, তাঁর নেতৃত্বে দেশের পুরোনো অর্ধসৈনিক বল অসম রাইফেলসের ১৪৭ জন মহিলা সৈনিকের টুকরো রাজসপথের সময় নারীশক্তির গৌরবকে প্রদর্শন করলেন। রাজসপথের সময় প্রথমবার দেশের সবচেয়ে পুরোনো বটালিয়নে সুমার এবং ১৮৩ বছর পুরোনো অসম রাইফেলসের মহিলা দস্তোরা নিজেদের দমখম দেখায়। জানিয়ে দি, অসম রাইফেলসের স্থাপনা ১৮৩৫ এ হয়েছিল। গণতান্ত্রিক দিবসের প্যারেডে অংশ নেওয়ার পর মেজর খুসবু কানোয়ার জানান যে এটা তার জন্য খুবই গর্বের বিষয় যে তিনি নি

কংগ্রেসের কারনামা: ছাত্রীদের সাইকেল বিতরণ করে ফটো তুলিয়ে আবার কেড়ে নিল সাইকেল।

Image
সরকারি স্কুলের ছাত্রীদের ডেকে পাঠানো হয়। মেয়েরা আনন্দিত ছিল কারণ তাদের সাইকেল পাবার কথা ছিল। বেচারারা এসেছিল খুশি হয়ে কিন্তু বাড়ি ফিরল হতাশ হয়ে। ঘটনা পাঞ্জাবের যেখানে কংগ্রেসের সরকার স্কুল ছাত্রীদের সাথে এই নির্লজ্জ্ব ব্যাবহার করেছে। মোহালিতে গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে পাঞ্জাবের মন্ত্রী রাজিয়া সুলতানা ছাত্রীদের ১০০ টি সাইকেল বিতরণ করে। কিন্তু এই সাইকেল ছাত্রীরা বাড়ি নিয়ে যেতে পারেনি। শুধুমাত্র বিতরণ করার ভিডিও তৈরী করে, ফটো তুলে আবার সাইকেল কেড়ে নেওয়া হয়। ফটো ও ভিডিও তোলার কাজ সম্পন্ন হওয়া মাত্র ছাত্রীদের দেওয়া সাইকেল কেড়ে নিয়ে ট্রাকে লোড করে দেওয়া হয়। এই কুকৃত্য কারনামা গভর্মেরমেন্ট কলেজ ফেজ-৬ এ ঘটিত হয়েছে। মেয়েরা “সোহানা কন্যা স্কুল” এর ছাত্রী ছিল। ছাত্রীদের সাইকেল দেওয়ার জন্য ডেকে পাঠানো হয়েছিল। ছাত্রীদের বলা হয়, তোমাদেরকে পরে সাইকেল দিয়ে দেওয়া হবে। এই বক্তব্যে দিয়ে সাইকেল কেড়ে নেওয়া হয়। ছাত্রীদের দেওয়া সমস্ত সাইকেল আবার কেড়ে নিয়ে ট্রাকে লোড করে দেওয়া হয়। ঘটনাকে কেন্দ্র করে অভিভাবকরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এবং নির্লজ্জ্ব ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন। কিন্তু ঘটনাটি কংগ্রেস সরকারের হওয়ায় মিডিয়

এবার অনলাইন গেম PUBG নিয়ে মন্তব্য করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী! বললেন এমন কথা যে হেসে পড়লেন সকলে।

প্রধানমন্ত্রী মোদী দিল্লীর তালকোটার স্টেডিয়ামে ছাত্র, শিক্ষক ও অভিভাবকদের সাথে পরীক্ষার উপর চর্চা করেন। এই কার্যক্রমে ২৪ টি রাজ্য থেকে ছাত্রছাত্রীরা এসেছিল। প্রধানমন্ত্রী মোদী এই কার্যক্রমে বাচ্চাদের সাথে অনেক ইস্যুতে কথা বলেন। এই কার্যক্রম চলাকালীন এক মজাদার ঘটনা ঘটে যা আজ সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেয়ে গেছে। জানিয়ে দি প্রধানমন্ত্রী মোদী যে কার্যক্ৰমে উপস্থিত ছিলেন তার মূল উদ্দেশ্য ছিল দেশের ভবিষ্যত ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে আলোচনা। আসলে কার্যক্রমে এক ছাত্রের মা প্রধানমন্ত্রী মোদীকে বলেন যে তার ছেলে অনলাইন গেম এর কারণে পড়াশোনা থেকে দূরে থাকে। তখন প্রধানমন্ত্রী মোদী খুব মজাদার ভাবে বলেন, পাবজি গেম নাকি? প্রধানমন্ত্রী মোদীর এই প্রশ্নে উপস্থিত সকলজন খিলখিলিয়ে উঠেন। তবে প্রধানমন্ত্রী মোদী অতি নিপুনতার সাথে মহিলার উত্তর দেন যার ভিডিও লিঙ্ক নিচে দেওয়া হলো। PM Modi mentions PUBG and brings the house down with applause! #ParikshaPeCharcha2 pic.twitter.com/pD3ZoONKfX — BJP (@BJP4India) January 29, 2019 প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন যে ছেলে মেয়েকে টেকনোলজি থেকে আলাদা করে দেওয়া উচিত নয়। কিন্তু কিছু টেকনোলজি

১ বার নয়, দুবার নয়, ১১ হাজার বার “ভারত মাতার জয়” বলে ইসলামিক সংগঠনের মুখে ঝামা ঘষে দিলেন এই মুসলিম ব্যাক্তি।

Image
দেশের কট্টরপন্থী সংগঠন দারুল উলুম দেববান্দ এর দেওয়ার ফতোয়ার উপর জোরদার জবাব দিয়ে কট্টরপন্থীদের মুখে ঝামা ঘষে দিলেন রিজয়ান আহমেদ। রিজয়ান আহমেদ ইসলামিক কট্টরপন্থী সংগঠনকে এমন জবাব দিয়েছেন যে পরের ফতোয়ার বের করার আগে ১০০ বার চিন্তা করবে। রিজয়ান আহমেদ তার বিশেষ স্টাইলে ইসলামিক ফতোয়ার বিরোধ করেছেন। আসলে প্রজাতন্ত্র দিবসের ঠিক আগে মুসলিমদের মধ্যে ধার্মিক উন্মাদনা বাড়িয়ে তুলতে এবং সাম্প্রদায়িক হিংসা ছড়ানোর জন্য এক ফতোয়া জারি করা হয়েছিল দারুল উলুমের তরফ থেকে। ফতোয়া জারি করে বলা হয়েছিল যে কোনো মুসলিম যেন প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন বা অন্য কোনোদিন “ভারত মাতার জয়” না বলে। এরপরেই ফতোয়ার উপর মন্তব্য করে রিজয়ান আহমেদ ঘোষণা করেছিলেন যে উনি ২৯ শে জানুয়ারি লখনউতে সারাদিন ভারত মাতার জয়ধ্বনি করবেন। আজ ২৯ শে জানুয়ারি, আজকের সকাল থেকে রিজয়ান আহমেদ নিজের কথা রাখতে এবং ইসলামিক কট্টরপন্থীদের জবাব দিতে লখনউতে ভারত মাতার জয়ধ্বনি দেন। दारुलउलूम, अपने फतवे का असर देख लो..एक बार नही बार बार कहेंगे..ग्यारह हज़ार बार कहेंगे। भारत माता की जय pic.twitter.com/8hdwnd10TA — Dr Syed Rizwan Ahmed (@DrRizwanAhmed1) Janua

প্রার্থনার উপর ব্যান লাগানোর ষড়যন্ত্র শুরু! হিন্দু বিরোধীদের পিটিশন স্বীকার করলো সুপ্রিম কোর্ট।

Image
আরো এক হিন্দু বিরোধী ষড়যন্ত্রের খবর ভারতীয়দের থেকে লুকিয়ে রাখলো দালাল বিক্রিত মিডিয়া। অতি চালাকির সাথে এক সংবেদনশীল ভারতের সঙ্গস্কৃতি বিরোধী খবর দাবিয়ে রাখলো দেশের সংবাদমাধ্যম। ভারত দেশের বহু ছেলে মেয়ে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছে। বর্তমানে দেশের যতই খ্রিস্টান মিশনারি দ্বারা নির্মিত বোর্ড চালিত স্কুল হোক না কেন, দেশের নেতৃত্ব প্রদানে এবং দেশকে বিকশিত করার জন্য সবথেকে বেশি ভূমিকা পালন করে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় এবং সরকারি অনুমোদন প্রাপ্ত বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা। সরকারি বা কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা বেশ ভালোভাবেই জানে পড়াশোনা শুরু করার আগে প্রার্থনা কেন করা হয়। “আসতো মা সদগাময়ে, তামসো মা জোতিরগময়ে, মৃত্যুর মা আমরতামগময়ে।” এর অর্থ- (আমাদের) অসত্য থেকে সত্যের পথে নিয়ে চলো, অন্ধকার থেকে আলোর পথে নিয়ে চলো, মৃত্যু থেকে অমরত্ব এর পথে নিয়ে চলো। এবার এই প্রার্থনাকে ব্যান করার জন্য পুরো প্রস্তুতি নিয়ে ফেলা হয়েছে। বামপন্থী, ক্রিপ্টো খ্রিস্টান ও বাকি হিন্দু বিরোধিতা এটাকে আদালত পর্যন্ত নিয়ে চলে গেছে। এই প্রার্থনাকে ব্যান করার জন্য সুপ্রিম কোর্টে পিটিশন জারি করা হয়েছে। আদালত অতি আনন্দের

প্ৰধানমন্ত্রী মোদী বাঁচালেন ক্যান্সার রোগীর প্রাণ! চিঠি পাওয়া মাত্র চিকিৎসার জন্য নিজেই দিলেন ৩ লক্ষ টাকা।

Image
হিমাচল প্রদেশের আবতার সিং এর মুখের ক্যান্সার রয়েছে। ক্যানসারের জন্য ৩৮ বছরের অবতার সিং চাকরি হারিয়েছেন। লাগাতার তামাক জাতীয় দ্রব খাওয়ার জন্য এই ক্যানসার সৃষ্টি হয়েছে। চিকিৎসার জন্য ডক্টর উনাকে ৩ লক্ষ টাকা সংগ্রহ করার কথা বলেছিলেন। তিন লক্ষ টাকার বন্দোবস্ত শুনে অবতার সিং ঘাবড়ে যায় এবং সে ধরে ফেলে যে তার জীবন শেষ। এরপর হিমাচল প্রদেশের কাংড়ার এক বিজেপি নেতা এই ইস্যুতে স্থানীয় সাংসদ সান্তা কুমারের সাথে কথা বলেন। সান্তা কুমার প্ৰধানমন্ত্রী মোদীকে চিঠি লিখে পুরো মামলার বিবরণ দেন। সান্তা কুমার চিঠিতে আর্থিক সাহায্যের জন্যেও লিখেন। প্ৰধানমন্ত্রী মোদী সান্তা কুমারের আর্থিক সাহায্য চাওয়াকে স্বীকার করে তিন লক্ষ টাকা প্রদানের মঞ্জুরি করেন। প্ৰধানমন্ত্রী মোদী হিমাচল প্রদেশের কাংড়ার বাসিন্দা আবতার কুমারের ডাকে তৎক্ষণাৎ যেভাবে সাড়া দেন সেটা তার পরিবারের জন্য খুব বড় লাভদায়ক প্রমাণিত হয়। প্ৰধানমন্ত্রী মোদীর এই সাহায্যের পর আবতার কুমার এর পরিবার স্বস্তির শ্বাস নিচ্ছে। নূরপুর বিশ্ব পঞ্চায়েতের বিজেপির মন্ডলের সাথে দেখা করে আবতার সিং তার সমস্যা জানান। সমস্যা জানার পর বিজেপি মন্ডল সাংসদ সান্তা কুমারের সা

ডক্টর কালামের নামে মহাবিনাশক মিসাইল তৈরি করছে ভারত! এর সামনে টিকতে পারবে না হাইড্রোজেন বোমাও।

Image
ভারতের স্বনির্ভর ব্রহ্মহস সুপারসনিক ক্রজ মিসাইল এবার দেশের পূর্ব রাষ্ট্রপতি ডক্টর এপিজে আব্দুল কালামের নামে রাখা হবে। দেশের মিসাইল ম্যানকে এই শ্রদ্ধাঞ্জলি ডিআরডিও দিয়েছে। ব্রহ্মস হাইপার্সোনিক মিসাইল সেই মিসাইল যা ভবিষ্যতে ভারতকে শক্তিশালী করবে। স্বর্গীয় ও পূর্ব রাষ্ট্রপতি এপিজে আব্দুল কালামের এটা স্বপ্ন ছিল যে ভারত নিজে একটা হাইপারসোনিক মিসাইল তৈরী করবে। ভারতকে মিসাইলের দিক থেকে সর্বশক্তিমান করার একটা মহান লক্ষ ছিল কালাম সাহেবের। ডিআরডিও মনে করে যে আব্দুল কালাম ব্রহ্মসের আত্মা। ব্রহ্মহসের ডিএনে ডক্টর এপিজে আব্দুল কালাম তৈরি করেছিলেন। ব্রহ্মসের মতো মিসাইল তৈরির আইডিয়া কালাম সাহেব প্রথম দিয়েছিলেন। কালাম সাহেব যে দূরদৃষ্টির স্থাপন করেছিলেন তার ফল এই ব্রহ্মহস মিসাইল। সুধীর মিশ্র বলেছেন যদি ব্রহ্মহসের নাম কালাম সাহেবের নামে রাখা তবে ভবিষ্যতে পীড়ি আরো অনুপ্রেরণা পাবে। দেশের অনেক যুবক যুবতী মিসাইলের উপর কাজ করছে যারা উনার থেকে প্রেরিত হয়ে দেশকে সর্বোত্তম পরিণাম দেবে। ব্রহ্মস এর সুপারসনিক ভার্শন এর কাজ ২০১৫ সালের আগেই শুরু হয়েছিল। এখন মস্কোর বিজ্ঞানীরা ভারতের বিজ্ঞানীদের সাথে মিলে হাইপার্স

মোদী ও স্বামীর যুগল মাস্টারস্ট্রোক! কয়েকদিনের মধ্যে শুরু হবে রাম মন্দির নির্মাণের কাজ।

Image
লোকসভার নির্বাচন হতে মাত্র আর কয়েকদিনের বাকি এর মধ্যে হিন্দু বিরোধীদের বড় ঝটকা দিলো মোদী সরকার। রাম মন্দির ইস্যুতে যেভাবে আদালত তারিখের পর তারিখ দিয়ে যাচ্ছিল তাতে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিল যে আদালতের বিচারের উপর রাজনৈতিক প্রভাব আছে। আদালতের উপর হিন্দু বিরোধী বামপন্থী ও কংগ্রেসের প্রভাব আছে এমনটাও মনে করেছিলেন বিজেপির কিছু বড় নেতা। আদালতের এই হিন্দুবিরোধী বিচারের দিকে লক্ষ করে দেশের মোদী সরকার এমন পদক্ষেপ নিয়েছে যা বিরোধিদের হুশ উড়িয়ে রামভক্তদের খুশি করেছে। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, খুব শীঘ্রই রাম মন্দির নির্মাণকাজ শুরু হতে চলেছে। মোদী সরকার এর জন্য।সাংবিধানিক কাজ শুরু করে দিয়েছে। সরকার আদালতের উপর ভরসা না করে রাম মন্দির ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করেছে এবং আদালতের থেকে NOC চেয়েছে। কিছুদিন আগেই মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বলেছিলেন, যদি আদালত মামলার সমাধান করতে না পারে তাহলে আমাদের দিক আমি ২৪ ঘন্টায় সমাধান করে দেব। অন্যদিকে দ্বিগজ নেতা সুব্রামানিয়াম স্বামী বলেছিলেন আদালতের উপর ভরসা না করেই সরকার আদালত মাত্র পস্তাব দিয়ে মন্দির নির্মাণের কাজ শুরু করতে পারে। গতকাল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিজেপি সাংসদ সুব্রামানি

বড় খবর: শেষ হলো অপেক্ষা! রাম মন্দির নির্মাণের জন্য হস্তক্ষেপ করলো মোদী সরকার।

Image
রাম মন্দির ইস্যুতে বড় খবর সামনে আসছে যা পুরো দেশকে রীতিমত কাঁপিয়ে তুলবে। খবর অনুযায়ী সরকার রাম মন্দির তৈরির জন্য আধিকারিক কাজ শুরু করে দিয়েছে। দেশের সুপ্রিম কোর্ট এর অবস্থান বিবেচনা করে সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আজ ২৯ তারিখ, আজকে রাম মন্দির ইস্যুতে সুপ্রিমকোর্টে শুনানির তারিখ ছিল। কিন্তু নানা টাল বাহানা করে সুপ্রিম কোর্টে আজকের ডেট বাতিল করে দিয়েছে। বিগত কিছুদিন ধরে সুপ্রিমকোর্ট রাম মন্দির ইস্যুতে নাটক জারি রেখেছে। মোদী সরকার সুপ্রিম কোর্টের এই নাটককে ধরে ফেলেছে এবং এবার এই ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট তারিখের পর তারিখ দিয়ে যায় এবং রামভক্তদের আস্থার উপর আঘাত হানে। বিজেপি সুপিম কোর্টের এই হিন্দু বিরোধী গেম প্ল্যানকে বুঝে নিয়ে কার্যবাহী শুরু করেছে। আসলে অযোধ্যার জমির উপর এখন শুধুমাত্র ভারত সরকারের অধিকার আছে। সরকার এই জমিকে অনেক আগেই অধিকৃত করে নিয়েছে। মোদী সরকার সুপ্রিম কোর্টে জানিয়েছে সরকার তার অধিকার প্ৰয়োগ করে অধিকৃত জমিকে আবন্ঠিত করতে চাই। এর জন্য আদালত NOC তথা নো অবজেকশন সার্টিফিকেট দিক। এটা শুধুমাত্র একটা আনুষ্ঠানিক বিষয়, আদালত NOC প্রদান করতে অস্বীকা

যে ধর্মের রক্ষা করবে, ধর্মও তাকে রক্ষা করবে! ৫৭ টি গাইকে কাটার হাত থেকে রক্ষা করলেন রাজা সিং, এই কারণেই উনি বিজয়ী।

Image
ঈশ্বরের এখনো পর্যন্ত শেষ অবতার ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলে গেছেন- যে ধর্মের রক্ষা করবে, ধর্ম তার রক্ষা করবে। ভগবান শ্রী কৃষ্ণের এই বানীর পালন আজ ৯৯% এর বেশি হিন্দু করেন না। কিন্তু রাজা সিং এর মত কিছুলোক আজও রয়েছেন যারা ধর্মের রক্ষার জন্য নিজের জীবনের ঝুঁকি নিতেও থামেন না। রাজা সিং তেলেঙ্গানায় বিজেপির একমাত্র বিধায়ক। তবে উনি বিজেপি পার্টির নামে জিতেন না, বরং নিজের কাজের জন্য জয়লাভ করেন। রাজা সিং তেলেঙ্গানার এক অনন্য উদাহরণ। সেখানে বিজেপির আরো নেতা রয়েছে কিন্তু প্রত্যেকটি নেতা হেরে বসে আছে। রাজা সিং এর জয় এবং বাকি অন্য নেতাদের হারের মূল কারণ রাজা সিং ধর্মের জন্য লড়াই করেন। কিন্তু বিজেপির অন্যান নেতারা ধর্মের জন্য লড়াই করেন না। সেই কারণে ধর্মও উনাদের সাথ দেয় না। সম্প্রতি রাজা সিং ৫০ থেকে বেশি সংখ্যক গো-বংশের রক্ষা করেছে। রাজা সিং এর পুরো একটা টিম রয়েছে যারা মুসলিম বহুল হায়দ্রাবাদে কাজ করে। রাজা সিং হায়দ্রাবাদ জেলার এক সিট থেকেই বিধায়ক। হায়দ্রাবাদের কট্টরপন্থীরা চোরাচালান গরু পাচার করার জন্য অনেক ধরনের গুপ্ত বন্দোবোস্ত করে রেখেছে। কিন্তু রাজা সিং ও তার টিম দিন-রাত পরিশ্রম করে গো-বংশের রক্ষা কর

দেশের জন্য জীবন সমর্পিত করা ইসরোর এই বিজ্ঞানীকে জেলে ঢুকিয়ে ছিল কংগ্রেস! ২৪ বছর পর মোদী দিলেন তার প্রাপ্য সম্মান।

Image
রাষ্ট্রপুত্র সুভাষ চন্দ্র বসু যার নাম শুনেই পুরো ব্রিটিশ সাম্রাজ্য কেঁপে উঠতো। যিনি তার জীবন ভারত মায়ের জন্য সমর্পিত করেছিলেন, সেই মহান ব্যাক্তির সাথে কংগ্রেস কিভাবে ষড়যন্ত্র করেছিল তা পুরো দেশ জানে। ঠিক একইভাবে ইসরো(ISRO) বিজ্ঞানী এস নামভি নারায়ণ যিনি হিন্দুস্থানের বিজ্ঞান জগৎকে পাল্টে দেওয়ার জন্য লেগে পড়েছিলেন উনাকেও নিয়েও ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল। রাজনৈতিক ফায়দা তোলার জন্য এবং বিদেশি শক্তির সাথে হাত মিলিয়ে ষড়যন্ত্র করে জেলে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছিল এস নামভি মহাশয়কে। কিন্তু এখন ২৪ বছর পর মোদী সরকার উনাকে সম্মানিত করেছেন। মোদী সরকার এই বছর প্রজাতন্ত্র দিবসে ভারতীয় মহাকাশ অনুসন্ধান কেন্দ্র এর প্রাক্তন বিজ্ঞানী এস নামভি নারায়ণকে পদ্মভূষণ দিয়ে পুরস্কিত করেছেন। পদ্মভূষণ পাওয়ার পর ইসরো এর (ISRO) এই প্রাক্তন বিজ্ঞানী খুশি ব্যাক্ত করেছেন এবং বলেছেন যে শেষ পর্যন্ত আমার অবদানকে স্বীকার করা হয়েছে এতে আমি খুশি। নামভি বলেন আমি বিজ্ঞানীর থেকে বেশি একজন অপরাধী হিসেবে পরিচিত হয়ে গেছি তবে সরকার আমার কাজের মান্যতা দিয়ে আমাকে ধন্য করেছে।   আসলে এই প্রাক্তন বিজ্ঞানী হিন্দু ধর্মগ্রন্থ “পুরাণ” উপর রিসার্চ করে এ

বাবার কসাই খানাতে গো-হত্যা দেখে ছেলে এখন গো-পালন করেন! মোদী সরকার দিল পদ্মশ্রী উপহার।

Image
মহারাষ্ট্রের এক ছোট গ্রামের বাসিন্দা শেখ সাবির মামু সেলিব্রেটি হয়ে গেলেন যখন ২৫ শে জানুয়ারি রাতে পদ্ম পুরস্কারের সুচিতে উনার নাম আসে। গো- সেবা করার জন্য উনাকে পদ্মশ্রী দ্বারা সম্মানিত করা হয়েছে। সাবির এখনো অবধি বুঝতে পারছেন না যে উনি কি পুরস্কার পেয়েছেন। উনি আগে কোনোদিন এই পুরস্কারের ব্যাপারে শোনেননি। উনি সারাজীবন শুধু গো- সেবা করে গিয়েছেন। সাবির মামুর সাথে সাথে উনার ছেলে বউমারাও গো-সেবা করেন। উনি প্রায় ৫০ বছর ধরে এই গো-সেবার কাজ করছেন। এর জন্য উনি ৪০ একর জমির উপর কোনো চাষবাস করেন না। শুধু জমিতে গো-খাদ্য উৎপাদন করেন এবং সেটা দিয়ে গো-সেবা করেন। সাবির বলেন যে, উনার বাবার জবাই খানা ছিল। ছোট বয়সে সেখানে গো-হত্যা দেখার পর উনার উপর খুব গভীর প্রভাব পড়ে। গাইকে ওইভাবে কাটতে দেখে উনি খুব কষ্ট পেতেন। এরপর উনি তার বাবাকে জবাই খানা বন্ধ করতে বলেন এবং নিজে ১০ গাই এনে পালন পোষণ করতে শুরু করেন। এরপর থেকে এই ৫০ বছরে উনার কাছে ১৭৬ টি গাই ও বলদ রয়েছে যেগুলির পালন উনি নিজে করেন। একইসাথে গো-বংশকে খাওয়ানোর জন্য উনি নিজের ৪০ একর জমিতে চাষ করেন। সাবির তার এলাকায় সাবির মামু নামে পরিচিত। এলাকায় যখনই কোনো গাই

শহীদ সৈনিকের বিধবা স্ত্রী ৭৪ বছর পর পেলেন ন্যায়! প্ৰধানমন্ত্রী মোদীর কারণে শেষ বয়সে পেলেন নিজের প্রাপ্য।

Image
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কালীন সময়ে শহীদ হওয়া সৈনিক রাম সিং এর বিধবা স্ত্রী ৭৪ বছর পর সমস্ত পেনশেন পেলেন। উনাকে পেনশেন দেওয়ার জন্য জেলা কল্যাণ আধিকারিক প্রায় ১ বছর থেকে প্রয়াস করছে। মোদী সরকার ক্ষমতায় এসে সৈনিকদের বিধবাদের পেনশন দেওয়ার আদেশ দিয়েছিল। সরকারের নির্দেশ মতো এখন বিধবাদের পেনশন দেওয়া শুরু হয়েছে। কংগ্রেস সরকার যে সমস্ত সৈনিকের বিধবাদের অদেখা করেছে সেই সমস্থ মহিলাদের জন্য পেনশেনের ব্যাবস্থা করেছে মোদী সরকার। পিথারাগড় জেলার বাসিন্দা ১১ জানুয়ারি ১৯৩৬ সালে হায়দ্রাবাদ রেজিমেন্টে ভর্তি হয়েছিলেন। এর পর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে যায়, ১৯৪৪ সালের ২৪ শে জুলাই রাম সিং শহীদ হয়ে যান। উনার পত্নী অনুলী দেবী বিবাহের ২ বছর পর বিধবা হয়ে যান। এই ঘটনার পর বিশেষ পেনশেন পাওয়ার স্বীকৃতি ঘোষণা হয়েছিল কিন্তু কিছু ভুলের জন্য উনি সামান্য পেনশেন পাচ্ছিলেন না। পড়াশোনা না থাকার জন্য উনি নিজের জীবন গ্রামে কাটিয়ে দিয়েছিলেন। উনার বিয়ে বাল্য কালেই হয়েছিল কিন্তু বিধবা হওয়ার পর উনি আরেকটা বিয়ে করার বিষয়ে চিন্তা করেননি। বালিদানি স্বামীর কথা চিন্তা করেই নিজের গ্রামে সারা জীবন কাটিয়ে দিয়েছেন অনুলী দেবী। পড়াশোনা না থা